বাংলাদেশ হেলথ্ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির উদ্যোগে আজ মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবনিযুক্ত সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ নোমান মিয়াকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
জেলা কমিটির নেতৃত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগের সহ-সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির সভাপতি আরশাদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিভাগের দপ্তর সম্পাদক, কেন্দ্রীয় নেতা ও নাসিরনগর উপজেলার আহবায়ক, জেলা যুগ্ম সম্পাদক আলী আকরাম খন্দকার স্বপন, চট্টগ্রাম বিভাগের সহ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক ও সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মোঃ নাজির আহমেদ, সদর উপজেলার সভাপতি মোঃ রুবেল মিয়া, চট্টগ্রাম বিভাগের সহ-মহিলা সম্পাদিকা ও বিজয়নগর উপজেলার যুগ্ম সম্পাদক তাসলিমা খন্দকার, জেলা সহ-সভাপতি ও কসবা উপজেলার সাবেক সভাপতি মোঃ জামাল উদ্দিন, নাসিরনগরের সদস্য সচিব ফজল ভূইয়া, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আলমাছ উদ্দিন, জেলা সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সরাইল উপজেলার সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক জহিরুল কবির শিহাব, অর্থ সম্পাদক রফিকুজ্জামান, মনির হোসেন।
জেলা অর্থ সম্পাদক রাজীব চন্দ্র দাস, সদর উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক অজিত দেবনাথ, মোঃ সুজন খান, মোঃ রানা মিয়া, মতিয়া চৌধুরী, মোঃ ফরিদ মিয়া, তানিয়া সুলতানা, মারজান বেগম, নিলু রানী ধাম। আখাউড়া উপজেলার সভাপতি মাহবুব আলম, সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন টিপু, সাংগঠনিক সম্পাদক আল আমিন, মোঃ মিশুক। বিজয়নগরের মোঃ মনির হোসেন, আশুগঞ্জ উপজেলার সভাপতি মোঃ মনির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আল মামুন প্রমুখ।
এসময় নবনিযুক্ত সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ নোমান মিয়া বলেন, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সহিত অর্পিত দায়িত্ব নিজ নিজ অবস্থান থেকে সঠিকভাবে পালন করুন। ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে জেলা বিজয় হয়েছে তা ধরে রাখতে বৈষম্য দূর করুন।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
টেকসই উন্নয়ন, অভীষ্ট অর্জন এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের ভূমিকা শীর্ষক কর্মশালা আজ ১৫ মে বুধবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকালে জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে জেলা প্রশাসন ও মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম কার্যালয়ের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ হাবিবুর রহমান।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর অমৃত লাল সাহা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ বিল্লাল হোসেন, জেলা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা দিলীপ কুমার নাগ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের জেলা শাখার সহকারী পরিচালক আকরাম হোসেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, শিশুদের নৈতিক শিক্ষায় আলোকিত করে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বিশেষ করে এই প্রকল্পের অধিকাংশ শিক্ষক হলেন নারী। এতে প্রকল্পটি নারীর ক্ষমতায়নেও ভূমিকা রাখছে।
বক্তারা এই প্রকল্পের আরো উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি ও সফলতা কামনা করেন।
দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রকল্পের ৯০জন শিক্ষক, হিন্দু নেতৃবৃন্দ, মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দ ও অভিভাবকসহ ১৫০ জন অংশগ্রহন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাবেক আমীর মরহুম সৈয়দ গোলাম সারওয়ারের স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জামায়াতের উদ্যোগে দোয়া ও কর্মজীবনের উপর আলোচনা সভা ২১ জুন শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ভাদুঘর আল হেরা কমপ্লেক্স মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আমীর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) সংসদীয় আসন এর জামায়াত মনোনীত প্রার্থী মাওলানা মুহা. মোবারক হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য এবং কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলের টিম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সৈয়দ গোলাম সারওয়ার ছিলেন ইসলামী আন্দোলনের একনিষ্ঠ কর্মী ও সাহসী নেতা। রাজনৈতিক প্রতিকূল পরিবেশে তিনি নিরলসভাবে সংগঠনের দায়িত্ব পালন করেছেন, বহুবার কারাবরণ করেছেন এবং রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন সহ্য করেছেন। তাঁর অবদান জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের কর্মীদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা আমিনুল ইসলামের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন নরসিংদী জেলা সিভিল সার্জন ডা. আমিরুল হক শামীম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিভিল সার্জন ডা: নোমান মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জামায়াতের এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী মো: জোনায়েদ হাসান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) সংসদীয় আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী ও নাসিরনগর উপজেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা যুব ও আইন বিষয়ক সম্পাদক কাজী সিরাজুল ইসলাম, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা এইচ আরডি সম্পাদক রাজিফুল হাসান বাপ্পি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জেলা কর্ম পরিষদ সদস্য ডা: এম.এ. হানিফ, জেলা কর্ম পরিষদ সদস্য মাওলানা খুরশিদ আলম, জেলা কর্ম পরিষদ সদস্য ও মিডিয়া-প্রচার সম্পাদক মো: রোকন উদ্দিন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সভাপতি মো: হাসান মাহমুদ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, মরহুম সৈয়দ গোলাম সারওয়ার বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করার পর জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেন এবং ২০১২ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত টানা আট বছর জামায়াতে ইসলামী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আমীর হিসেবে সংগঠনের নেতৃত্ব দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসামি না পেয়ে এক নারীর মাথায় পিস্তল ঠেকানোর ঘটনায় আদালতে অভিযোগ দিয়েছেন এক ভুক্তভোগী। অভিযোগে ডিবি পুলিশের সদস্য রেজাউল করিমসহ পাঁচজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া ডিবি পুলিশের সঙ্গীয় অজ্ঞাতনামা আরও আটজনকে আসামি করা হয়।
আজ ১৩ মে সোমবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ আদালতের বিচারক বেগম আফরিন আহমেদ হ্যাপীর বরাবর অভিযোগটি জমা দেন ভোক্তভোগী বন্যা বেগম।
আদালতে জমা দেওয়া অভিযোগে সদর উপজেলার চান্দিয়ারা এলাকার এনামুল হক, একই এলাকার তার স্বজন সামসুল ইসলাম ও তাজুল ইসলাম ও ভাই মো. সাগর এবং ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) রেজাউল করিমসহ ডিবি পুলিশের সঙ্গীয় অজ্ঞাতনামা আরও ৮ জনকে আসামি করা হয়।
জানা গেছে, গত শুক্রবার বিকেলে আসামি গ্রেপ্তার করতে সদর উপজেলার থলিয়ারা গ্রামের বাসিন্দা ও সৌদিপ্রবাসী নূরুল আলমের বাড়িতে অভিযান চালায় ডিবি পুলিশ। আসামি নুরুল ইসলামকে না পেয়ে বাড়ির নারী ও শিশুদের মারধরসহ একপর্যায়ে ডিবির সদস্য রেজাউল করিম আসামির স্ত্রী বন্যা বেগমের মাথায় পিস্তল ঠেকান বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ) মো. জয়নাল আবেদীনকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে পুলিশ। তদন্ত কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. বিল্লাল হোসেন ও পুলিশ পরিদর্শক (অপরাধ) হাবিবুল্লাহ সরকার।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ৪০৬ ও ৪২০ ধারায় দায়ের করা মমালার বাদী এনামুল হক, তার আত্মীয় সামছুল ইসলাম ও তাজুল ইসলাম এবং ভাই মো. সাগর সঙ্গে পুলিশকে নিয়ে ভূক্তভোগীর বাড়িতে অভিযান চালায়। অভিযানে বাড়িতে ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে আসামি নুরুলের স্ত্রী বন্যা বেগম (৩৩) ও তার নয় বছর বয়সী মেয়েকে মারধর করে। এক পর্যায়ে বন্যার মাথায় বন্দুক তাক করেন। দুটি গুলিও করে ডিবি সদস্যরা।
বন্যা বেগমের আইনজীবী মো. শওকত আলী বলেন, সোমবার ভুক্তভোগী বন্যা বেগমের বাড়িতে ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করা, শিশুসহ কয়েকজনকে মারধর দুটি গুলি করেছেন ইত্যাদি উল্লেখ করে এজাহার আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে। তবে এই এজাহারের বিষয়ে আদালতে কোনো শুনানি হয়নি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার দক্ষিণ জগৎসার থেকে ৩০ বছর বয়সী এক অজ্ঞাতনামা নারীর ভিক্ষুকের লাশ উদ্ধার করেছে সদর মডেল থানার পুলিশ।
আজ ৭ নভেম্বর মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে মরদেহটি উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে প্রেরণ করেছে পুলিশ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসাইন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আজকে সকালে সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের দক্ষিণ জগৎসার বাজারের শাহজালাল টিন এন্ড হার্ডওয়্যারের দোকানের সামনে থেকে এক অজ্ঞাত মহিলার লাশ উদ্ধার করি। ওই মহিলা রাধিকা ও জগৎসার গ্রামে ভিক্ষা করতো এবং ওইখানে থাকতো। ইতিমধ্যে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি।
তিনি আরো বলেন, ওই নারীর লাশের পরিচয় শনাক্ত করতে পিবিআই ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়েছেন। তারপরও পরিচয় শনাক্ত হয়নি।
এদিকে, আজকে মঙ্গলবার বাদ আসর বেওয়ারিশ লাশের দাফনকাজ করা হবে বলে জানান ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘরের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. আজহার উদ্দিন।
চলারপথে রিপোর্ট :
এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই প্রতিপাদ্যের মধ্যে দিয়ে আজ ২০ জানুয়ারি সোমবার সকাল ১০টায় নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসন ও জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষ্যে ক্রীড়া পরিদপ্তর কর্তৃক বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি জেলা ক্রীড়া অফিসের ব্যবস্থাপনায় আন্ত: উপজেলা অ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পুরস্কার বিতরণ করেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ সামছুর রহমান।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ফুটবলার মহিম চৌধুরী, ক্রীড়া শিক্ষক আব্দুস সাকির ছোটন, আতাউর রহমান ইয়াকুব প্রমুখ।
গ্রামীণ খেলার প্রতিযোগিতা এর ইভেন্ট সমূহের মধ্যে ছিল বালক এবং বালিকা অনুর্ধ্ব-১৬ এর ১০০ ও ২০০ মিটার দৌড়, দীর্ঘ লাফ, উচ্চ লাফ, গোলক নিক্ষেপ, চাকতি নিক্ষেপ, মোরগ লড়াই এবং ৪০০ মিটার রিলে দৌড়। বালক এবং বালিকাদের উম্মুক্ত ইভেন্ট ছিলেন ১০০ এবং ৪০০ মিটার দৌড়, গোলক নিক্ষেপ, চাকতি নিক্ষেপ। এসময় কজেলসহ প্রায় ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এসব ইভেন্টে অংশ গ্রহণ করেন এবং পরিস্কার পরিচ্ছন্ন অভিযান পরিচালনা করা হয়।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তার বলেন, ভাল মনের মানুষ, ভাল খেলোয়াড় হতে হলে লেখাপাড়ার পাশাপাশি খেলাধূলার বিকল্প নেই। আমরা নিজেকে বদলাতে পারলে দেশ, পৃথিবী অবশ্যই বদলে যাবে।