চলারপথে রিপোর্ট :
আশুগঞ্জে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে পাঁচজনকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। আজ ২৪ অক্টোবর বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত এই মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র বসাক প্রথমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ কাঁচা বাজার মনিটরিং করেন। কাচা বাজারে মূল্য তালিকা না থাকার কারণে তিনি বাজারের পাঁচজন ব্যবসায়ীর প্রত্যেককে এক হাজার টাকা করে মোট ৫ হাজার টাকা মোবাইল কোর্টে জরিমানা করেন এবং খুচরা মনিহারী ব্যবসায়ীকে সতর্ক করেন।
বাজারে সবজি, ডিম, ব্রয়লার মুরগি, আলু, ডাল, পিঁয়াজ, রসুন, আদা ও ভোজ্য তেলসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে বাজার তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শ্যামল চন্দ্র বসাক।
নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র বসাক বলেন, এটা একটি চলমান প্রক্রিয়া। কেউ ইচ্ছামত নিত্যপণ্যের দাম ক্রেতার কাছ থেকে নিলে তাকে আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। অপরাধ প্রমাণিত হলে সে যতোবড় ব্যবসায়ী হোক না কেন তাকে আইনের আনা হবে এতে কোন ছাড় দেয়া হবে না।
চলারপথে রিপোর্ট :
আশুগঞ্জ ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আজ ২৯ মে বুধবার ভোট চলাকালে প্রকাশ্যে সিল দিয়ে ব্যালটের ছবি তোলা, জাল ভোট প্রদানসহ নানা অনিয়মের অভিযোগে ছয়জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এর মধ্যে আশুগঞ্জে চারজন ও বাঞ্ছারামপুরে দু’জনকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
ভোট চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার তালশহর পশ্চিম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রিজাইডিং অফিসার নিষেধ করা সত্ত্বেও মোবাইল ফোন সাথে রাখার দায়ে পোলিং এজেন্ট কাজী মাহবুবুর রহমানকে (৩৮) আটক করা হয়। এ ছাড়া উপজেলার আন্দিদিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে মোবাইল ফোন নিয়ে এসে গোপন কক্ষে ব্যালটের ছবি তোলার দায়ে তামিম সরকারকে (২৪) আটক করা হয়। পরে নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ ইমরানুল হক ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে তাদের তিন দিন করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন।
এদিকে, একই উপজেলার তালশহর ইউনিয়নের মৈশাইর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে জাল ভোট প্রদানের চেষ্টাকালে মো. জহুরুল ইসলাম নামে একজন ব্যক্তিকে জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইকরামুল হক নাহিদ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে চারদিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও চার হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন। অনাদায়ে আরও একদিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।
এছাড়া একই উপজেলার বড়তল্লা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোবাইল ফোন নিয়ে প্রবেশ করে নিজের সিল দেওয়া ব্যালটের ছবি তোলায় আমির হোসেন (৩৮) নামে এক যুবককে তিনদিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
অপরদিকে, বাঞ্ছারামপুর উপজেলার রূপসদী ইউনিয়নের রূপসদী উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে জাল ভোট প্রদানের চেষ্টাকালে মো. আলামিন মিয়া (৩৬) ও মো. নজরুল ইসলাম (৩৪) নামে দুই যুবককে আটক করা হয়। পরে নবীনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর ফরহাদ শামীম ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে তাদের সাতদিন করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
গুদামজাত করা ইউরিয়া সারের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখাতে না পারায় কামাল হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। ১৯ মার্চ বুধবার দুপুরে আশুগঞ্জ উপজেলার বাহাদুরপুরের একটি গুদামে এ অভিযান চালানো হয়। এই অভিযান পরিচালনা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুনতাহা তাসনিম মৌ।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কামাল হোসেনের মালিকানাধীন গুদামে ভেজাল ডিএপি সার তৈরি করে কৃষকদের মাঝে সরবরাহ করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বুধবার দুপুরে তার মালিকানাধীন গুদামে জেলা প্রশাসনের তিনজন সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সঙ্গে কৃষি কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে অভিযান চালান। অভিযানে গুদামে ইউরিয়া সারের মজুদ পাওয়া যায়। তবে ভেজাল সার তৈরির কোনো আলামত পাওয়া যায়নি।
মজুদ সারের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখাতে না পারায় তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযানের সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয়ের সহকারি উপ-পরিচালক সারমিন জুই, আশুগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাসিব আব্দুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে কামাল হোসেনের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুনতাহা তাসনিম বলেন, কামাল হোসেন গুদামে ভেজাল ডিএপি সার তৈরি করে কৃষকদের মাঝে সরবরাহ করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তবে গুদামে সারের মজুদ পেলেও সেগুলো ভেজাল সার না। আমরা তাৎক্ষণিক পরীক্ষা করেছি। সারের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখাতে না পারায় এবং ইউরিয়া সার গুদামজাতকরণের দায়ে তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তাকে এক সপ্তাহের মধ্যে সারের কাগজপত্র দেখাতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া সারের মান ঠিক আছে কি না পরীক্ষার জন্য গুদামে সংরক্ষিত সারের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। পরীক্ষাগারে পাঠানোর জন্য সারের নমুনা সংগ্রহ করেছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
সৌদি আরবের আল জুবাইলে কেমিক্যাল ফ্যাক্টরির বয়লার বিস্ফোরণে এক প্রবাসী শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। ৩০ নভেম্বর বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ১১টায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম সোহেল শিকদার।
নিহত সোহেল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার সোহাগপুর গ্রামের জহিরুল হক শিকদারের ছেলে। এ ঘটনায় নিহতের পরিবারে চলছে শোকের মাতম।
নিহতের পরিবারের সদস্যরা জানান, ২০২২ সালের জানুয়ারিতে পরিবারের সচ্ছলতার জন্য সৌদি আরবের আল জুবাইলে গিয়েছিলেন সোহেল। সৌদি আরবে ফ্রি ভিসায় গিয়ে চুক্তিভিত্তিক ভাবে বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করতেন। প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার রাতে একটি ক্যামিকেল ফ্যাক্টরিতে ওয়েলডিং এর কাজ করছিলেন সোহেল। হঠাৎ ফ্যাক্টরির বয়লার বিকট শব্দ হয়ে বিস্ফোরণ হলে পুরো ফ্যাক্টরিতে আগুন ধরে যায়। এসময় সোহেল অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান। এ বিস্ফোরণের ঘটনায় সোহেলসহ ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ৩ জন বাংলাদেশি ও আরেকজন ভারতীয় নাগরিক।
আজ ২ ডিসেম্বর শনিবার সোহাগপুর গ্রামে নিহত সোহেলের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, শোকের মাতম চলছে।
নিহত সোহেলের ভাই সবুজ শিকদার বলেন, আমার ভাই দুই বছর আগে প্রবাসে যান। প্রবাসে যাওয়ার পর থেকে ভালোই চলছিল। তার স্ত্রী দুই শিশু সন্তানও রয়েছে। তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমরা চিন্তিত। এছাড়া পরিবারটিও এখন আর্থিক সংকটের পড়বে। আমার বড় ভাইয়ের মরদেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এই দেশে সাম্প্রদায়িকতার বীজ বুনতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের মহাসচিব এস এস তরুণ দে। তিনি বলেছেন, ছাত্র-জনতার একটি অনিবার্য বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি ফ্যাসিবাদ মুক্ত হয়েছে। জনতার এ বিজয়কে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পরাজিত শক্তি নানা গুজব রটানোসহ ষড়যন্ত্র করে চলছে। তাই দুর্গাপূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে কোনো অশুভ শক্তি যেন ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে না পারে এ ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
গতকাল ১১ অক্টোবর শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল ও আশুগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন। এসময় আশুগঞ্জ উপজেলার লালপুর স্বর্গীয় সূর্য কুমার দাস চৌধুরীর বাড়ির পূজা মণ্ডপে বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজা সনাতনী হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ও সার্বজনীন ধর্মীয় উৎসব। একটি পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে নানা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার ভেতর দিয়ে এবার পূজা শুরু হয়েছে। তবে বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পীঠস্থান। আমাদের নেতা তারেক রহমান এ সম্প্রীতি বজায় রাখতে দলের নেতাকর্মীসহ দেশবাসীকে আহবান জানিয়েছেন। আমরা সে লক্ষে কাজ করছি। তাই পূজায় ধর্মীয় আবেশ বজায় রাখতে হবে।
চট্টগ্রামে পূজা মঞ্চে ইসলামী গান পরিবেশনের বিষয়ে তিনি বলেন, এটি আয়োজক ও অংশগ্রহনকারী শিল্পীদের অতি আবেগের কারণে হতে পারে। হয়তো কিছুটা ভুল বুঝাবুঝিও থাকতে পারে। সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও দায়িত্বশীলরা এটি বিচক্ষণতার সাথে হ্যান্ডেলিং করছে। এই ঘটনায় কোনো সাম্প্রদায়িক সংঘাত লাগানোর চেষ্টা ছিল কি না তাও যাচাই করা হচ্ছে।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন- সরাইল উপজেলা যুবদলের আহবায়ক আবু সুফিয়ান, সদস্য সচিব নূরে আলম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মেহেদী হাসান পলাশ, উপজেলা কৃষক দলের আহবায়ক মশিউর রহমান মাস্টার, উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক নুরুল আমিন মাস্টার এবং আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু আব্দুল্লাহ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মো. হুমায়ূন কবির, উজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোখলেসুর রহমান, লালপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাফিজুর রহমান বাবুল, সাধারণ সম্পাদক শামীম চৌধুরী, ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি তাফসির আহমেদ, যুবদল নেতা সাইদুল ইসলাম ও আব্দুর রাহীম প্রমুখ।
উল্লেখ্য, পূজামণ্ডপ পরিদর্শনকালে তরুন দে বিভিন্ন পূজামণ্ডপ কমিটির হাতে নগদ অর্থ তুলে দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রশাসনের আশ্বাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ নদীবন্দরে অনির্দিষ্টকালের নৌযান ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ ১২ জুন সোমবার বন্দরে কাজে যোগদান করেছেন শ্রমিকরা।
নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ বাহার মাস্টার জানান, প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে, বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধান করবে। তাই আমরা ধর্মঘট প্রত্যাহার করে নিয়েছি। শ্রমিকরা কাজে যোগদান করেছেন। আগামীকাল আমাদের সভা আহ্বান করা হয়েছে। সেখানে এই বিষয়ে আলোচনার পর পরবর্তী করণীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
এ বিষয়ে আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শ্যামল চন্দ্র বসাক জানান, প্রশাসনের পক্ষ থেকে শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে কথা হয়েছে। শ্রমিকরা কাজে ফিরেছেন।
জানা যায়, শনিবার আশুগঞ্জ নৌবন্দরে তদারকি করতে কার্গো জাহাজ মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ কার্গো ভেসেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় নেতারা ও ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেলের নেতারা আসেন। এ সময় তীরে নোঙরে থাকা ১৮টি জাহাজের শ্রমিকদের কোনো কারণ ছাড়াই মারধর করেন মালিক পক্ষের লোকজন। শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে রবিবার থেকে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট শুরু করেন শ্রমিকরা।
আশুগঞ্জ নদী বন্দরে নৌপথে সার, রড, সিমেন্ট, ধান, চাল, পাথর, কয়লাসহ কোটি কোটি টাকার বিভিন্ন পণ্য নিয়ে প্রতিদিন অর্ধশত জাহাজ নোঙর করে। এসব পণ্য আশুগঞ্জ থেকে সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, কিশোরগঞ্জের চাহিদা মিটিয়ে থাকে।