আজ ২৪ অক্টোবর বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়। সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর অনুমোদন করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, উপদেষ্টা পরিষদ-বৈঠকে আলোচনার মাধ্যমে সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ, পাবলিক নন-ফাইন্যানসিয়াল কর্পোরেশনসহ স্ব-শাসিত সংস্থাসমূহে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা নির্ধারণ অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ফলে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের সকল ক্যাডারের চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বৎসর নির্ধারিত হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের আওতা বহির্ভূত সকল সরকারি চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রেও সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বৎসর নির্ধারিত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো উল্লেখ করা হয়, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার ক্ষেত্রে স্ব স্ব নিয়োগ বিধিমালা প্রয়োজনীয় অভিযোজন- সাপেক্ষে প্রযোজ্য হবে। প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগসমূহ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ক্ষেত্রে স্ব স্ব নিয়োগ বিধিমালা বহাল থাকবে।
অনলাইন ডেস্ক :
চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে জাপানের রাজধানী টোকিওতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট প্রধানমন্ত্রী এবং তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে আজ ২৫ এপ্রিল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে দেশটির হানিদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।
এ সময় জাপানের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তাকেই শুনসুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান। বিমানবন্দরে তাকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
এর আগে প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমানটি সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে। শেখ হাসিনা জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার আমন্ত্রণে ২৫ থেকে ২৮ এপ্রিল জাপান সফর করছেন।
মন্ত্রিসভার সদস্য, মন্ত্রিপরিষদসচিব, তিন বাহিনীর প্রধানগণ, মহা-পুলিশ পরিদর্শক এবং কূটনৈতিক কোরের প্রধানরা বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান।
অনলাইন ডেস্ক :
ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ বিডিএস জরিপ এলাকার মধ্যে থাকা জমির মালিকদের চলমান জরিপ সম্পর্কে পর্যাপ্তভাবে অবহিত করা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার রাজধানীর ভূমি ভবনে বাংলাদেশ ডিজিটাল জরিপের (বিডিএস) কার্যক্রমের ইডিএলএমএস প্রকল্প (এস্টাব্লিশমেন্ট অব ডিজিটাল ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রকল্প) প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সংশ্লিষ্টদের তিনি এই নির্দেশ দেন। এ সময় ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদ, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) জিয়াউদ্দীন আহমেদ, ইডিএলএমএস প্রকল্পের পরিচালক মো. জহুরুল হকসহ ভূমি মন্ত্রণালয়, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর ও ইডিএলএমএস প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া হতে আগত প্রকল্পের সহযোগী সংস্থার কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
ভূমিমন্ত্রী জরিপ প্রক্রিয়া চলাকালীন জমির মালিকদের অজ্ঞাত থাকার বিষয়টি তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রায়শই দেখা যায় যখন জরিপ করার সময় প্রকৃত মালিক অনুপস্থিত থাকেন। তাদের অজান্তে জরিপ কার্যক্রম শেষ হয়ে যায়।’
অতীতের বিভিন্ন ঘটনার উদাহরণ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘জমির মালিকরা ব্যক্তিগত প্রয়োজনে জমি বিক্রির সময় আবিষ্কার করেন যে ভুলভাবে জরিপ করা হয়ে গিয়েছে এবং অন্য কারো নামে জমির খতিয়ান গেজেট হয়ে গিয়েছে। ফলস্বরূপ, বৈধ মালিকদের তাদের সম্পত্তির অধিকার পুনরুদ্ধারের বছরের পর বছর আইনি ও অর্থনৈতিক ঝামেলায় পড়তে হয়।’
মন্ত্রী বিডিএস জরিপ কর্মকর্তাদের স্থানীয় ও জাতীয়ভাবে জরিপের বিষয়ে প্রচারের নির্দেশ দেন, যাতে এলাকার ও এলাকার বাইরে বসবাসকারী মানুষ জানতে পারেন তাঁদের এলাকায় জরিপ হচ্ছে। মূল্যবান সম্পদ তথা নিজ জমির বিষয়েও নিয়মিত খোঁজখবরও রাখার আহ্বান জানান তিনি।
ভূমিমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, ২০২৬ সালের মধ্যে ইডিএলএমএস প্রকল্পের আওতায় ছয়টি এলাকায় চলমান জরিপের প্রথম পর্যায়ের বিডিএস কার্যক্রম শেষ হবে। প্রথম পর্যায় থেকে প্রয়োজনীয় আউটপুট নিয়ে দ্বিতীয় ধাপে সারা বাংলাদেশে একযোগে বিডিএস প্রোগ্রাম চালু করা সম্ভব হবে।
চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহী সিটি করপোরেশন, মানিকগঞ্জ পৌরসভা এবং ধামরাই ও কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় ইডিএলএমএস প্রকল্পের (এস্টাব্লিশমেন্ট অব ডিজিটাল ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রকল্প) মাধ্যমে বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
সভায় বিডিএস কর্মকর্তারা ভূমি মন্ত্রীকে জানান, উল্লিখিত এলাকায় গ্রাউন্ড কন্ট্রোল পয়েন্ট স্থাপনের কাজ শেষ পর্যায়ে। খুব শিগগির-ই বিমান, ড্রোনসহ অত্যাধুনিক যন্ত্র দিয়ে ম্যাপ তৈরির কাজ শেষ শুরু হবে।
চলারপথে ডেস্ক :
ভরিতে ১ হাজার ১৬৭ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম কমে হয়েছে ৯২ হাজার ২৬২ টাকা। এতদিন ছিল ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা। দেশের বাজারে এটিই ছিল সোনার সর্বোচ্চ দাম।
আজ ৪ ফেব্রুয়ারি শনিবার বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আগামীকাল ৫ ফেব্রুয়ারি রবিবার থেকে সোনার এ নতুন দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে বাজুস।
নতুন দাম অনুযায়ী, রবিবার থেকে ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি সোনা কিনতে লাগবে ৯২ হাজার ২৬২ টাকা, ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি সোনার দাম ১১০৮ টাকা কমিয়ে করা হয়েছে ৮৮ হাজার ৬৩ টাকা, ১৮ ক্যারেট প্রতি ভরি সোনার দাম কমানো হয়েছে ৯৯২ টাকা এখন কিনতে লাগবে ৭৫ হাজার ৪৬৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৪৬৭ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৬২ হাজার ৮৬৯ টাকা।
সবশেষ গত ১৪ জানুয়ারি বাজুস সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। যা ১৫ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী আজ পর্যন্ত সোনা কেনাবেচা হয়েছে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা, ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি সোনা ৮৯ হাজার ১৭১ টাকা, ১৮ ক্যারেট প্রতি ভরি ৭৬ হাজার ৪৫৮ টাকা, এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা বিক্রি হয়েছে ৬৩ হাজার ৩৩৬ টাকা।
এদিকে সোনার দাম কমানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রূপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটের রুপার দাম প্রতি ভরি ১ হাজার ৭১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, ২১ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপার দাম ১৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১০৫০ টাকায় অপরিবর্তিত আছে।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে দ্বিতীয় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে। এটি চালু হলে আমরা আবহাওয়া থেকে শুরু করে সব প্রয়োজনীয় তথ্য পাবো।
আজ ১০ মে শুক্রবার বেলা ১২টায় গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় তিনি একথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সবার জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছি। এতে কেউ যদি ৫০০ টাকা জমা দেয় তাহলে তাকে সরকারের পক্ষ থেকে আরও ৫০০ টাকা দেওয়া হবে। বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা চালু করেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, সারাদেশে সমবায় ছড়িয়ে দিতে হবে, খাদ্যের নিশ্চয়তা ও আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। সরকারে আসার পর থেকেই প্রচেষ্টা ছিল দেশের মানুষ ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত হবে।
তিনি বলেন, এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি না রাখা যাবে না। সারা বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে যৌথভাবে উৎপাদন বৃদ্ধি করতে চাই।
অনলাইন ডেস্ক :
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণুবিজ্ঞানী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ৮২তম জন্মবার্ষিকী আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি। তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ জামাতা। ১৯৪২ সালের এই দিনে ১৬ ফেব্রুয়ারি তিনি রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার লালদীঘির ফতেহপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
ওয়াজেদ মিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে পীরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন, পীরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ, এম এ ওয়াজেদ ফাউন্ডেশন এবং আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন, স্মৃতিচারণা, ফাতেহা পাঠ, মিলাদ মাহফিল, গরিব ও দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণসহ নানা কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
ওয়াজেদ মিয়া ১৯৫৬ সালে রংপুর জিলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিক এবং ১৯৫৮ সালে রাজশাহী সরকারি কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। তিনি ১৯৬২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে এমএসসি পাস করেন। ১৯৬৭ সালে লন্ডনের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চতর ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন তিনি।
বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি ফজলুল হক হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন এবং ছাত্রলীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ১৯৬১-৬২ শিক্ষা বছরের জন্য হল ছাত্রসংসদের সহসভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৬২ সালে শিক্ষা কমিশনবিরোধী আন্দোলনে গ্রেপ্তার হন। ১৯৬৩ সালের ১ এপ্রিল তিনি তৎকালীন পাকিস্তান আণবিক শক্তি কমিশনে যোগ দেন। ১৯৬৩-৬৪ শিক্ষা বছরে তিনি লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজের ‘ডিপ্লোমা অব ইম্পেরিয়াল কলেজ কোর্স’ কৃতিত্বের সঙ্গে সম্পন্ন করেন।
ওয়াজেদ মিয়া ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর স্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দীর্ঘ সাত বছর নির্বাসিত জীবন কাটান। বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার মতোই তিনিও ’৭৫-পরবর্তী সামরিক শাসকগোষ্ঠীর দ্বারা বিভিন্নভাবে নিপীড়নের শিকার হন। ২০০৯ সালের ৯ মে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর পর তাঁর শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে তাঁর মা-বাবার কবরের পাশে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
প্রয়াত এই বিজ্ঞানী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরের পদার্থবিজ্ঞান, ফলিত পদার্থবিজ্ঞান ও প্রকৌশলের ছাত্রদের জন্য দুটি গ্রন্থ রচনা করেন।
তাঁর লেখা ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঘিরে কিছু ঘটনা ও বাংলাদেশ’ শিরোনামের গ্রন্থটি ১৯৯৩ সালের জানুয়ারিতে এবং ‘বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের চালচিত্র’ নামের আরেকটি গ্রন্থ ১৯৯৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড থেকে প্রকাশিত হয়।
আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার স্বপ্নদ্রষ্টা ও প্রাণপুরুষ, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণুবিজ্ঞানী হিসেবে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখতে রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ড. ওয়াজেদ রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিজ্ঞান গবেষণার জন্য দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ বিজ্ঞানাগার এম এ ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।