চলারপথে রিপোর্ট :
ফখরে বাঙ্গাল ইসলামিয়া মাদরাসা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হেফজ বিভাগের ছাত্র মোঃ শাহরিয়া সামজিদ সম্পূর্ণ ৩০ পারা কুরআনুল কারিম হেফজ করা উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ক্রেস্ট প্রদান ও দোয়া মাহফিল ২ নভেম্বর শনিবার বাদ মাগরিব মাদরাসা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
ফখরে বাঙ্গাল ইসলামিয়া মাদরাসার পরিচালক মুফতী মোহাম্মদ এনামুল হাসান এর পরিচালনায় উক্ত সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি ছিলেন জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসার প্রিন্সিপাল মুফতী মুবারকুল্লাহ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
এতে হকার্স মার্কেট জামে মসজিদ এর খতীব মাওলানা হাফেজ আহসান উল্লাহ, জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসার উস্তাদ মাওলানা আনোয়ার বিন মুসলিম, মুফতী রাকিবুল হাসান তাজ, ব্রাহ্মণবড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও মাই টিভি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি কাউসার ইমরান, জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সদস্য আলহাজ্ব সাব্বির আহমদ খান, একাত্তর টিভি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি জালাল উদ্দিন রুমিসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুফতী মুবারকুল্লাহ বলেন, আল্লাহতায়ালা মানবজাতির কল্যাণের জন্য কুরআন শরীফ নাযিল করেছেন। কুরআন শরীফ হেফজ করা, তার এলেম অর্জন করা, তার আদর্শ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করার মাধ্যমে বান্দাহ তার রবের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলে। কুরআন শরীফ মানবজীবনের সর্বক্ষেত্রে উন্নয়ন অগ্রগতি, কল্যাণ ও মুক্তির একমাত্র গ্যারান্টি। কুরআনের আদর্শ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সমাজকে সকল প্রকার অনৈতিককতা মূলক কর্মকান্ড মূলোৎপাটন সম্ভব। তাই প্রত্যেক অবিভাবকদের তাদের সন্তানদের আদর্শবান ও উন্নত চরিত্রের অধিকারী হিসেবে গড়ে তুলতে কুরআনের শিক্ষায় শিক্ষিত করা অপরিহার্য বিষয়। পরিশেষে হেফজ সম্পন্নকারী ছাত্রদের মাঝে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে আগামী ৫ আগস্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭৫তম জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৯৪ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন এবং ১৫ আগস্ট স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমমানের ৪৯ তম শাহাদাত বার্ষিকী জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা আজ ২৯ জুলাই সোমবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত প্রস্তুতিমূলক সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান।
সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ মোঃ বিল্লাল হোসাইন, ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মাহমুদা আক্তার।
সভায় দিবস গুলো যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের ব্যাপক কর্মসূচী গ্রহন করা হয়েছে।
সভায় জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম.এম মাহমুদুর রহমান, পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আঃ কুদদূসসহ জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংষ্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়কে শৃঙ্খলা ফেলাতে বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহন করা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, কোনো মোটর সাইকেল চালকের মাথায় হেলমেট না থাকলে কোনো পাম্প থেকে তাকে জ্বালানি সরবরাহ করা হবে না। আগামী ১০ এপ্রিল থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
এ লক্ষ্যে শ্লোগান ঠিক করা হয়েছে, ‘হেলমেট দেখে জ্বালানী দিব, জীবন বাঁচাতে সহায়ক হবো। হেলমেট পড়ুন, জীবন বাঁচান।’ এই শ্লোগান দিয়ে সব কয়টি পাম্পে ব্যানার টানিয়ে দেওয়া হবে ও সারা জেলায় মাইকিং করা হবে।
আজ ৪ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএ’র উদ্যোগে আয়োজিত ‘সড়কে শৃংঙ্খলা আনয়নে যানবাহনের জ্বালানী সরবরাহকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায়’ এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভায় জানানো হয়, কাগজপত্রবিহীন গাড়ি ও লাইসেন্সবিহীন চালককে ধরতে অভিযান অব্যাহত থাকতে, সিএনজি পাম্পগুলোতে নির্ধারিত চাপের নিচে গ্যাস দেওয়া হলে প্রয়োজনে জরিমানাসহ কঠোর ব্যবস্থা নেওয়াসহ ১০টি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আগামী তিন মাস পর এসব বাস্তবায়ন বিষয়ে পুনরায় সভা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়। এ সময় একাধিক পাম্পের বিরুদ্ধে ভেজাল জ্বালানি সরবরাহ ও ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়। এসব বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে সভায় হুশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়।
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) মোঃ জয়নাল আবেদীন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হেলেনা পারভীন, সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী ডেইজি রায় টুম্পা, বিআরটিএ’র সহকারি পরিচালক আবু আশরাফ সিদ্দিকি, বিএসটিআইএ’র কুমিল্লার সহকারি পরিচালক আনিসুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি মোঃ অহিদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ হানিফ মিয়া, সিএনজি পাম্প মালিক শাহেদুল ইসলাম, তোফাজ্জল হোসেন, সাংবাদিক আ. ফ. ম কাউছার এমরান, উজ্জল চক্রবর্তী, বিশ্বজিৎ পাল বাবু, শাহাদৎ হোসেন প্রমুখ।
সভায় জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম জানান, সড়কে শৃংখলা ফেরাতে সব ধরণের উদ্যোগ নেওয়া হবে। ঈদের আগে আরো সভা করে শৃংখলা বিষয়ে আলোচনা করা হবে। তবে এজন্য প্রশাসনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সকলকে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করার আহবান জানান তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলের বর্বর হামলা, নির্যাতন ও গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে হেফাজতে ইসলাম।
প্রতিবাদ সমাবেশে হেফাজতের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান দাবি করেন, ইহুদিরা মুসলমানদের প্রধান শত্রু এবং ইসলামের ইতিহাসে তাদের অবস্থান বরাবরই বিরোধপূর্ণ। চলমান গণহত্যার ঘটনায় ইসরায়েলের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিন্দা জানাতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব শায়েখ সাজিদুর রহমান। এ সময় তিনি বলেন, নেতানিয়াহু বিশ্বের সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী।
আজ ৭ এপ্রিল সোমবার দুপুরে ‘গ্লোবাল স্ট্রাইক ফর গাজা’ কর্মসূচির সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল শেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব চত্বরে সমাবেশে তিনি আহ্বান জানান।
এসময় তিনি বলেন, দ্রুত ইসরায়েলের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিন্দা জানাতে হবে। ধ্বংসযজ্ঞ ও গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে হবে। ইসরায়েলের গণহত্যাকে মানবতাবিরোধী কাজ উল্লেখ করে হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব বলেন, নেতানিয়াহু বিশ্বের সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী। সব মানুষের জন্য এই হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ জানানো জরুরি। প্রয়োজনে জিহাদের ডাক দিয়ে ফিলিস্তিন গিয়ে যুদ্ধে অংশ নেয়া আহ্বান জানান তিনি।
এর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসা থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বের হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রেস ক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত জুলাই যোদ্ধাদের মাঝে আর্থিক অনুদানের চেক বিতরণ করেছে সদর উপজেলা প্রশাসন। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত সি ক্যাটাগরির ১৭ জন জুলাই যোদ্ধার মাঝে ১৭ লক্ষ টাকার চেক বিতরণ করা হয়।
গতকাল ২৮ মে বুধবার দুপুরে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে চেক বিতরণ করেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূইয়া। এ সময় সদর উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা মোঃ নুরুল মাহমুদ ভূইয়া, সদর উপজেলা উপ-প্রশাসনিক কর্মকর্তা আবদুল লতিফসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক বলেন, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আপনারা যে ভূমিকা রেখেছেন এটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
তিনি আরো বলেন, ভবিষ্যতেও আপনার রাষ্ট্রের প্রয়োজনে এগিয়ে আসবেন বলে আমি মনে করি। জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহতদের এক যোদ্ধা বক্তব্যে রাখতে গিয়ে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের অপরাধীদের বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
কন্টেইনার ট্রেনের গতি বেশি থাকায় বগি লাইনচ্যুত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন তদন্ত কমিটির সদস্যরা। কাঠের স্লীপারগুলো পরিবর্তন না করা পর্যন্ত রেল লাইনের ক্ষতিগ্রস্ত ওই এলাকা দিয়ে সকল ট্রেনকে ১০ কিলোমিটার গতি চলাচলের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
কন্টেইনার ট্রেনের বগি লাইনচ্যুতের ঘটনায় গঠিত চার সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটির সদস্য ও আখাউড়া রেলওয়ে জংশনের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান আহমেদ তারেক আজ ২০ নভেম্বর সোমবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গতি বেশী থাকায় কন্টেইনার ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার কাঠের স্লীপার পরিবর্তন করে নতুন স্লীপার লাগানো পর্যন্ত রেললাইনের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা দিয়ে ১০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলবে। স্লীপার পরিবর্তনের পর ট্রেন আগের নিয়মে চলবে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত মাস্টার জসিম উদ্দিন বলেন, শহরের কলেজপাড়ার লেভেল ক্রসিং এলাকার আউটার সিগন্যাল থেকে রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত সকল ট্রেন ১০ কিলোমিটার গতিতে চলবে। নতুন রেললাইন বসানো হচ্ছে। সোমবার সকাল থেকে রেলের লোকজন কাজ শুরু করেছে। কাজ শেষ হলে সকল ট্রেন পূর্বের গতিতে চলবে।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম থেকে ৩২টি বগি নিয়ে ছেড়ে আসা ঢাকা অভিমুখী কন্টেইনার ট্রেনটি রবিবার সকাল সাড়ে ৮টার সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে ঢোকার পথে শহরের কলেজপাড়ার লেভেল ক্রসিং এলাকায় পৌছলে হঠাৎ করে ট্রেনের ৩১ নং বগির পেছনের ৪টি চাকা লাইনচ্যুত হয়। পরে ট্রেনের চালক লাইনচ্যুত হওয়া বগিটিসহ ট্রেনটিকে টেনে হিচড়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে নিয়ে যায়। এতে রেললাইনের পাত বেঁকে যাওয়াসহ ৯৮ থেকে ১০০টি স্লীপার ভেঙ্গে যায়।
দুর্ঘটনার পর আপলাইনে (ঢাকা অভিমুখী) ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ডাউনলাইন (চট্টগ্রাম অভিমুখী) দিয়েই দু’দিকের ট্রেন চালানো হয়।
এদিকে লাইনলাইনচ্যুত হওয়ার সাড়ে ১০ ঘণ্টা পর রবিবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে কন্টেইনার ট্রেনের লাইনচ্যুত বগিটি উদ্ধার করে লাইনে তোলা হয়। পরে ১৪ ঘন্টা পর ঢাকামুখী আপলাইন স্বাভাবিক হলে এই লাইনে ট্রেন চলাচল শুরু হয়।
এদিকে কন্টেইনার ট্রেনের একটি বগি চারটি চাকা লাইনচ্যুত হওয়ার পর রেলওয়ে ঢাকার সহকারি পরিবহন কর্মকর্তা-১- সাজেদুল ইসলামকে প্রধান করে চার সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে রেলওয়ে বিভাগ। তদন্ত কমিটিকে তিনদিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।
তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন ঢাকা রেলওয়ের সহকারী প্রকৌশলী (সংকেত) ও সহকারী মেকানিক্যাল প্রকৌশলী (অপারেশন) এবং আখাউড়া রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান আহমেদ তারেক।