চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আবরনি আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্রের উদ্যোগে বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিক্ষাবিদ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, প্রয়াত অধ্যাপক এ.কে.এম হারুনুর রশিদের ১৯ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আজ ৮ নভেম্বর শুক্রবার বেলা ১১ টায় স্থানীয় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে সংগঠনের উপদেষ্টা সাংবাদিক আবদুন নূরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্মরন সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মনবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর অমৃত লাল সাহা।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল-আমীন শাহীন, সাবেক সহ-সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাত ও পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের সাবেক জেলা আঞ্চলিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ সানা উল্লাহ।
বক্তব্য রাখেন সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, কবি আবদুল মান্নান সরকার, জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত, অনুশীলন সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডঃ মোঃ নাসির মিয়া, সাহিত্য একাডেমির সাধারণ সম্পাদক নূরুল আমীন আশরাফ।
সংগঠনের সদস্য ফাহিম মুনতাসিরের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের পরিচালক ও প্রশিক্ষক শারমিন সুলতানা।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সোনালী সকালের সাধারণ সম্পাদক সানিউর রহমান সানি।
আলোচনা সভা শেষে অধ্যাপক এ.কে.এম হারুনুর রশীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত পরিচালনা করেন সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক সাংবাদিক হাবিবুর রহমান পারভেজ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর উপজেলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতি ও বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক সমাজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার যৌথ উদ্যোগে সদর উপজেলার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫০জন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষককে বিদায় সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।
আজ ১৯ ফেব্রুয়ারি রবিবার সকাল ১০টায় স্থানীয় সুর সম্রার্ট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনে অনুষ্ঠিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
সদর উপজেলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোঃ দেওয়ান হাফিজের সভাপতিত্বে ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মনির হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অথিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ খোরশেদ আলম ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার উম্মে সালমা।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা দেলোয়ার, বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক সমাজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সভাপতি মোঃ শাহাদৎ হুসেন, শিক্ষক নেতা মুশফিক জাহাঙ্গীর, অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নূর তাহসিনা পলি, অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নাসির উদ্দিন সরকার প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষা ও শিক্ষকদের উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করছেন। এক সময় শিক্ষকরা অনেক দুরাবস্থায় ছিলেন।
বর্তমান সরকারের আমলে সেই অবস্থা আর নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষার উন্নয়নে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সরকারিকরন, নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, পুরাতন ভবন সংস্কার ও শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধিসহ শিক্ষকদের অনেক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করেছেন।
তিনি বলেন, শিক্ষকরা হলেন মানুষ গড়ার কারিগর। মানুষের জন্য অনেক কঠিন কাজ হলো আরেকজনকে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা। কিন্তু শিক্ষকরা সেই কঠিন কাজটিই করছেন।
তিনি বলেন, বিদায়ী শিক্ষকরা সারাটি জীবন আমাদের সন্তানদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কাজ করেছেন। আমি তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই।
পরে তিনি বিদায়ী ১৮জন প্রধান শিক্ষক ও ৩২ জন সহকারি শিক্ষকের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির আওতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজ্ঞ আইনজীবীদের নিয়ে যক্ষ্মা বিষয়ক বিকাল ৪টা থেকে সাড়ে ৫টায় পর্যন্ত নেটওয়ার্কিং কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৯ আগস্ট সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা কার্যালয়ে সদর সভাকক্ষে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও ব্র্যাকের আয়োজনে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত নেটওয়াকিং কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সিভিল সার্জন ডাক্তার মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সিভিল সার্জন মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ হাসান মাহমুদ, ব্র্যাকের বিভাগীয় ব্যবস্থাপক মোঃ মনজিয়ারুল ইসলাম, সিভিল সার্জন কার্যালয় ডিস্ট্রিক্ট সাভিল্যান্স মেডিকেল অফিসার মফিজুর রহমান ফিরোজ,অনুষ্ঠান প্রেজেন্টশন করেন ডিএম বিএলসি উত্তরা সামছিয়ারা বেগম। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা ম্যানেজার ব্রাক স্বাস্থ্য কর্মসূচি প্রোগ্রাম অফিসার এনামুল হক, এডভোকেট শাহীন আক্তার, এডভোকেট মোঃ রাকিবুল ইসলাম, এডভোকেট জাকারিয়াসহ, অন্যান্য অতিথিবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিভিন্ন পর্যায়ের ১৫জন আইনজীবী অংশগ্রহণ করেন। বক্তারা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার যক্ষ্মা কার্যক্রম জোরদার করনের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন বিশেষ করে যক্ষ্মা রোগীদের বিভিন্ন ধরনের অধিকার বাস্তবায়নে বিভিন্ন ধরনের আইনী সহোযোগীতার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
উল্লেখ্য, যক্ষ্মা একটি জীবাণুঘটিত সংক্রামক ব্যাধি। বায়ুবাহিত রোগ ও হাঁচি-কাশির মাধ্যমে সংক্রমিত হয়ে থাকে। প্রধানত ফুসফুস আক্রান্ত হয়। এই রোগে আক্রান্ত হলে সঠিক সময়ে চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। অন্যথায় রোগীর মৃত্যুও হতে পারে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রীড়াই শক্তি, ক্রীড়াই বল সুস্থ দেহ সুন্দর মন, ক্রীড়া পরিদপ্তর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২৪-২৫ এর কাবাডি ও দাবা প্রতিযোগিতা এবং পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
আজ ২৫ সেপ্টেম্বর বুধবার সকাল ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে খেলাধূলার মান উন্নয়নে এবং নিয়মিত পরিচর্চার জন্য তৃণমুল পর্যায়ে ক্রীড়া প্রতিভা বিকাশের উদ্দেশ্যে এ প্রতিযোগিত অনুষ্ঠিত হয়।
কাবাডি এবং দাবা প্রতিযোগিতা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ১৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অংশ গ্রহণ করেন।
ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজনিন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তার।
অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনা করেন অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্রীড়া শিক্ষক আব্দুস সাকির ছোটন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, সুস্থ দেহ সুন্দর মন সঠিক রাখতে হলে খেলাধূলার বিকল্প নেই। তিনি বলেন নিয়মিত খেলাধূলা করলে বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজ থেকে দূরে থাকা যায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ড সামাজিক সম্প্রীতি সংগঠনের উদ্যোগে আজ ৩১ জানুয়ারি বুধবার পাইকপাড়ার স্বর্গীয় ননীগোপাল সাহার বাড়িতে জেলা প্রশাসনের সহায়তায় সহস্রাধিক দরিদ্র ও অসহায় শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।
এতে প্রধান অতিথিছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহসভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন ।
সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির প্রধান উপদেষ্টা সোমেশ রঞ্জন রায়ের সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন ৪নং ওয়ার্ড সামাজিক সম্প্রীতি সংগঠনের সভাপতি হাজী আবু জাহিদ ।
কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোনাহর আলী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এডভোকেট লোকমান হোসেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম শেখ, সদর মডেল থানার ওসি আসলাম হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদৎ হোসেন শোভন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র মিজান আনসারী, সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির সহসভাপতি গৌড় চন্দ্র সাহা, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, জেলা যুবলীগের ক্রীড়া সম্পাদক মশিউর রহমান লিটন, জেলা শ্রমিকলীগের যুগ্ম সম্পাদক দীপক চন্দ্র পাল, সহ সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির সদস্য ও এলাকার গন্যমাণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আঞ্চলিক ভাষা “বাউনবাইরার কতা” নামে ফেসবুকভিত্তিক একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে পবিত্র ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে দুইশত অসহায় মানুষের মধ্যে ঈদ-সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। ঈদ সামগ্রীর মধ্যে ছিলো শাড়ি,লুঙ্গি, সেমাই, চিনি ও দুধের প্যাকেট)। এ সময় ১৩টি পরিবারকে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য নগদ টাকা দেয়া হয়।
গতকাল বুধবার বিকেল ৪টায় স্থানীয় নিয়াজ মুহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় আয়োজিত ঈদ সামগ্রী বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
সংগঠনের সমন্বয়ক ডঃ মাহবুবুর রহমান এমিলের সভাপতিত্বে ও সংগঠনের সদস্য মোঃ মাহাবুব উল আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস.আর.এম ওসমান গনি সজীব, নিয়াজ মুহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ সাহিদুল ইসলাম ও বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন ও ফটোগ্রাফার আরিফুর রহমান রুজেল।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোঃ শাহগীর আলম বলেন, “বাউনবাইরার কতা” একটি নির্দলীয় সংগঠন। এই সংগঠনটি সমাজের গরীব অসহায় মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। সারা বছর ধরেই বিভিন্ন কাজ করে থাকে সংগঠনটি। জেলা প্রশাসন সব সময় ভালো কাজের পাশে থাকবে। প্রবীনদের ঈদি প্রদান ও স্বাবলম্বী প্রজেক্টের মাধ্যমে বাউনবাইরার কতা সেই ভালো কাজটি করছে।
সংগঠনের সমন্বয়ক ডাঃ মাহাবুবুর রহমান এমিল জানান, “বাউনবাইরার কতা” একটি ফেসবুক ভিত্তিক সংগঠন। ২০১৩ সালে “বাউনবাইরার কতা” ফেসবুক গ্রুপ চালু হওয়ার পর বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা ১লাখ ৯ হাজার। সংগঠনটি সব সময় সমাজের অসহায় মানুষের জন্য কাজ করছে। ষষ্ঠবারের মতো এবারের ঈদে ২০০ জনের মধ্যে ঈদ উপহার হিসেবে শাড়ি, লুঙ্গি ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে গরীব ১৩টি পরিবারকে স্বাবলম্বী করতে ১টি পরিবারকে মক্তব, ১টি পরিবারকে ঘর ও ছাগল প্রদান, ১টি পরিবারকে রান্নাঘর, ঘর মেরামত ও বাথরুম তৈরি করা, ২ টি পরিবারকে টিউবওয়েল, ৭ টি পরিবারকে ছাগল প্রদান ও ১ টি পরিবারকে মুরগীর খামার করে দেয়া হয়েছে।