চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগর উপজেলার বলভদ্র নদীতে ভাসমান অবস্থায় অজ্ঞাত (৪০) এক ব্যক্তির অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ ৯ নভেম্বর শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার বড়িশ্বর ইউনিয়নের বলভদ্র নদীর ঢালা নামকক এলাকা থেকে ওই যুবকের লাশ উদ্ধার হয়।
জানা যায়, শনিবার দুপুরে বড়িশ্বর বলভদ্র নদীতে ভাসমান অবস্থায় অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী ৯৯৯ ফোন দিয়ে পুলিশকে জানান। পুলিশ এসে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃত ব্যক্তির পড়নে একটি প্যান্ট ছাড়া কিছুই ছিল নেই। আনুমানিক ৪/৫ দিন পূর্বে মারা গেছে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে প্রেরণ করা হয়। তিনি আরো বলেন, ওই ব্যক্তির লাশের পরিচয় শনাক্তের জন্য পিবিআইকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিতে বলা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা প্রশাসনের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান ছাত্রলীগের এক কর্মী উপস্থাপনা করায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে নানামহলে সমালোচনার ঝড় উঠলেও উল্টো বিষয়টি নিয়ে থোরাই কেয়ার করছেন নাসিরনগরের এসিল্যান্ড কাজী রবিউস সারোয়ার। গতকাল ১৪ এপ্রিল সোমবার গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলেও ‘কিছু যায় আসে না’ বললেন ঐ এসিল্যান্ড। তবে জেলা প্রশাসক বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখবেন বলে জানিয়েছেন। যদিও তাৎক্ষণিক সমালোচনার মুখে অনুষ্ঠানটি সংক্ষিপ্ত করতে বাধ্য হয় উপজেলা প্রশাসন।
অভিযোগ উঠেছে, পহেলা বৈশাখ অনুষ্ঠান উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন শাকিলের ব্যক্তিগত পছন্দেই ঐ ছাত্রলীগ কর্মীকে উপস্থাপক করা হয়েছে। ছাত্রলীগের ওই কর্মীর নাম দিদার হোসেন। ১৪ এপ্রিল সোমবার সকালে নাসিরনগর উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার পর থেকে দিদারের ছাত্রলীগের বিভিন্ন মিছিল – মিটিং এর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। সবার একটাই প্রশ্ন উপজেলা প্রশাসনের অনুষ্ঠানের উপস্থাপনার দায়িত্বে কীভাবে একজন ছাত্রলীগ কর্মী থাকে?
এসময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীনা নাছরিন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী রবিউস সারোয়ার, উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম. এ. হান্নান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন শাকিল, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফাহিমুল আরেফিন, শিক্ষা কর্মকর্তা ইসহাক মিয়াসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, বিভিন্ন পর্যায়ের রাজনৈতিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
স্থানীয় সংস্কৃতি কর্মী নিহারেন্দু চক্রবর্তী তার ফেসবুকে লিখেন (হুবহু তুলে দেওয়া হল), সকালে উঠেই একজনের ফেসবুক স্ট্যাটাস চোখে পড়লো। ওই লোক লিখেছে “ফ্যাসিষ্টমুক্ত প্রথম বৈশাখ” একটা লাইক দিয়েছিলাম। এর কিছুক্ষণ পর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে দেখলাম ঐ লোকের লেখায় ভুল ছিল। দেখলাম প্রশাসন আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানের মূল উপস্থাপক দিদার নামে একটি ছেলে। সে শুধু ফ্যাসিষ্টের দোসর বললে ভুল হবে। সে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের একজন কর্মী।
বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি), নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ হান্নানসহ সকল প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গগণ।
এছাড়াও একই পোস্টে তিনি দুইটি ভিডিও আপলোড করে লিখেন, ১নং ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে নাসিরনগর উপজেলা ছাত্রলীগ (নিষিদ্ধ) এর সিনি. সহ সভাপতি আরমান নূর এর সাথে ছাত্রলীগের মিছিল ও শোডাউনে দিদার। ২নং ভিডিও তে দেখা যাচ্ছে দ্বিতীয় স্বাধীনতা পরবর্তী প্রথম বৈশাখে উপজেলা প্রশাসনের হতে প্রাপ্ত উপহার বিশ্বরঙ ফ্যাশন হাউসের রঙিন পাঞ্জাবি পড়ে প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত বর্ষবরণ অনুষ্ঠান বীরদর্পে উপস্থাপনা করছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন শাকিল বলেন, আমরা তার রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কে জানতাম না। ছাত্রলীগের মিছিলে তার ভিডিও দেখার পর তাকে আর উপস্থাপনা করতে দেওয়া হয়নি। পরে আমরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি সংক্ষিপ্ত করা হয়।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে চাইলে সাংবাদিকদের উপর মেজাজ হারিয়ে ফেলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী রবিউস সারোয়ার। তিনি বলেন, সংবাদ হলে কি হবে..? কিছুই হবেনা।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, প্রশাসনের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগ কর্মীর উপস্থাপনার বিষয়টি খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী ফান্দাউক দরবার শরীফের দুই দিনব্যাপী বার্ষিক মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি রোববার বাদ ফজর আখেরি মোনাজাত ও মিলাদের মধ্য দিয়ে শেষ হয় মাহফিল। পীরে কামেল মোকাম্মেল হযরত শাহসুফী কুতুবুল আকতাব দাদা হুজুর ক্বিবলা ফান্দাউকী (র.) ও পীরে কামেল মোকাম্মেল হযরত শাহসুফী মোহজাদ্দেদে জামান হুজুর ক্বিবলা ফান্দাউকী (র.) এর ইছালে ছওয়াব উপলক্ষে ফান্দাউক দরবার শরীফের আয়োজনে এ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে গত শুক্রবার বাদ জুমা ফান্দাউক খেলার মাঠে মাহফিল শুরু হয়। এতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে লাখো ভক্ত-আশেকানরা অংশগ্রহণ করেন। আখেরি মোনাজাতে আল্লাহর দরবারে মুসলিম উম্মাহর জন্য ফরিয়াদ করেন ফান্দাউক দরবার শরীফের বর্তমান পীর ও বাংলাদেশ আঞ্জুমানে খাদিমুল ইসলামের আমীর মাওলানা মুফতী সৈয়দ ছালেহ আহমাদ মামুন আল-হোসাইনী।
মোনাজাতে তাদের আমিন-আমিন ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠে ফান্দাউক খেলার মাঠ। এর আগে গতকাল ১৫ ফেব্রুয়ারি শনিবার বাদ মাগরিব তালীম পরবর্তী আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ নসিহত পেশ করে আল-হোসাইনী বলেন, আমাদের পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের অস্থিরতা দূর করে স্থায়ীভাবে শান্তি চাইলে আমার নবীর সুন্নতের অনুসরণ ও নবীজীর জিন্দেগীর অনুকরণের কোন বিকল্প নাই। গোটা পৃথিবীতে অশান্তির মূল কারণ আমরা নবীজীর তরিকা ছেড়ে পশ্চিমাদের প্রেসক্রিপশন গ্রহণ করছি। তাই আজকে আমাদের সন্তানগুলো উচ্চ শিক্ষিত হচ্ছে কিন্তু সুশিক্ষা তথা কুরআনের শিক্ষা না থাকায় আমাদের পরিবার চুড়ান্ত ধ্বংসের দিকে নিপতিত হচ্ছে। পরিবারের সুখ শান্তি চাইলে কুরআনের শিক্ষা ও নবীজীর সুন্নতের বাস্তবায়ন করেন তবেই পরিবারে চিরস্থায়ী শান্তি আসবে বলে উল্লেখ করেন পীর। দ্বিতীয় দিনের মাহফিলে প্রধান মেহমান হিসেবে বক্তব্য রাখেন দৈনিক ইনকিলাবের সম্পাদক এ. এম. বাহাউদ্দিন। এছাড়াও মাহফিলে আলোচনা পেশ করেন- মৌকারা দরবার শরীফের পীর মাওলানা নেছারুদ্দীন ওয়ালী উল্লাহী, ঢাকা নেছারিয়া কামিল মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ ড. কাফিল উদ্দিন সরকার সালেহী, দারুন্নাজাত সিদ্দিকীয়া কামিল মাদরাসার হেড মুহাদ্দিস মুফতি আব্দুল লতিফ শেখ প্রমুখ।
মাহফিলের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন পীরজাদা মাওলানা মুফতী সৈয়দ মঈনুদ্দিন আহমাদ আল-হোসাইনী, মাওলানা মুফতী সৈয়দ আবুবকর সিদ্দিক আল-হোসাইনী ও মাওলানা মুফতী সৈয়দ বাকের মোস্তফা আল-হোসাইনী।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে হাওর অঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পে দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে মানববন্ধন হয়েছে।
আজ ২৪ জুলাই রবিবার নাসিরনগর কেন্দ্রীয় শহীদমিনার সংলগ্ন রাস্তায় সাধারণ ভুক্তভোগী ও খামারীবৃন্দের ব্যানারে এই মানববন্ধনটি অনুষ্ঠিত হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, হাওর অঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় উপজেলার বিভিন্ন এলাকার নারীদের প্রশিক্ষণের পর ১৫টি করে হাঁস, একটি ছোট্ট ঘর ও ৫০ কেজি হাঁসের খাবার দেওয়ার কথা।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, প্রায় দুই বছর আগে তালিকায় নাম উঠিয়ে এবং পরবর্তী সময়ে প্রশিক্ষণে অংশ নিলেও তাঁদের বাদ দিয়ে বিশেষ বিবেচনায় অন্যদের নামে হাঁসের খামার করে দেওয়া হয়েছে।
নাসিরনগর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নূরে আলম বলেন, ‘প্রাথমিক তালিকা করার পর কিছু কিছু ক্ষেত্রে নাম বাদ পড়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে আমাদের যে বিধি আছে, সেটা লঙ্ঘন করা হয়নি।’
ইউএনও মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে বিশেষ অভিযান চালিয়ে সাত জুয়াড়ি গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার গভীর রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের হরিপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
আটককৃতরা হলেন নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর সরকার পাড়ার মৃত ফজলু মিয়ার ছেলে মোঃ নাসির মিয়া(৪৫), মৃত ফকির চাঁনের ছেলে মোঃ জাহার মিয়া(৫২), মোঃ আলী আজমের ছেলে সাদ্দম হোসেন(৩০), মৃত ফুল মিয়াল ছেলে মোঃ ইউনুস মিয়া (৫৪), মৃত আল মামুনের ছেলে মোঃ সেতু মিয়া(৪৫), মৃত তাজু মিয়ার ছেলে ফুল মিয়া (৪৫), গেন্দু মিয়ার ছেলে মোঃ সোহেল (৪৫)।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) তানভীর আহমেদ জানান, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার গভীর রাতে হরিপুর সরকার পাড়া সাকিনের জনৈক নাসির মিয়ার বসত ঘরের সামনের উঠানে খেলার সময় জুয়ার আসরে অভিযান চালায় পুলিশের একটি দল। এ সময় জুয়া খেলা অবস্থায় ঘটনাস্থল থেকে নগদ ১০৩১০ টাকা, তাস খেলার সরঞ্জামসহ সাত জনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাসিরনগর থানায় ১৮৬৭ সালের জুয়া আইনের ৩/৪ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আইনী প্রক্রিয়া শেষে আজ ১৯ আগস্ট মঙ্গলবার সকালে তাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতে প্রেরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে বিভিন্ন অভিযোগে একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ ১৮ সেপ্টেম্বর সোমবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. ফখরুল ইসলামের নেতৃত্বে উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়নে এ অভিযান চালানো হয়।
এ সময় উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. অভিজিত রায়সহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, অভিযানে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স ও ডাক্তারের সদন না থাকা এবং অন্যান্য কাগজপত্র হালনাগাদ না থাকায় ভলাকুট মডেল ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হারুন তালুকদার ও শফিকুল ইসলাম চৌধুরীকে এক লাখ টাকা ও সনদ না থাকায় ডাক্তার আব্দুল মতিনকে ৫০ হাজার টাকা টাকা জরিমানা করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল বাতেন জানান, এটা শুধু নামেই মডেল ডায়াগনিস্টিক সেন্টার। ভিতরে কিছুই নাই। সেজন্য আজকে জরিমানা করছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. ফখরুল ইসলাম জানান, ডায়াগনস্টিক সেন্টারটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে তাদের ব্যবসা চালিয়ে আসছে। এসব প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন সময় চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা হয়রানির শিকার হন। ভুল চিকিৎসাসহ নানা হয়রানি প্রতিরোধে জনস্বার্থে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।