চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় স্বাধীন হত্যার ৮ ঘন্টার মধ্যে মূল হোতা স্বপন চৌধুরীসহ এজাহারভূক্ত দুই আসামিকে আটক করেছে পুলিশ। আখাউড়া থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত মোঃ ছমি উদ্দিনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার নারুই গ্রাম থেকে শনিবার ভোরে তাদেরকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলো আখাউড়া উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের রামধননগর গ্রামের রোকন উদ্দিনের ছেলে স্বপন চৌধুরী (৪০) ও শরীফ চৌধুরী (৫০)। এ ঘটনায় স্বপন চৌধুরীর স্ত্রী ইতি বেগমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় ডেকে নিয়েছে পুলিশ। হত্যায় ব্যবহৃত ছুরিটি উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় আমোদাবাদ গ্রামের ফজল মিয়ার ছেলে স্বাধীন মিয়া (২৫) কে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে স্বপন। রাতেই নিহত স্বাধীন মিয়ার পিতা ফজল মিয়া বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে আজমপুর রেলওয়ে কলোনী মসজিদের সামনেস্বাধীন মিয়াকে ছুরিকাঘাত করে স্বাধীন চৌধুরী। স্থানীয়রা স্বাধীন উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ওই এলাকার লুৎফল আমিন চৌধুরী বলেন আমি মাছের প্রজেক্ট দেখতে যাচ্ছিলাম। আজমপুর রেলওয়ে কলোনী মসজিদের সামনে দুইজনকে ধস্তাধস্তি করতে দেখে শান্ত করে দেওয়ার চেষ্টা করি। কিছুক্ষণ পর আরো ৪/৫ জন যুবক এসে স্বাধীনকে মারধর শুরু করে। এক পর্যায়ে স্বপন চৌধুরী স্বাধীনকে লম্বা ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। তাৎক্ষনিক আমি থানায় অবগত করি এবং লোকজন স্বাধীনকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, স্বাধীন একজন মাদক সেবী ও মাদক কারবারি।
নিহত স্বাধীনের মা জরিনা বেগম হাসপাতালে বিলাপ করতে করতে বলে স্বপন আমার ছেলেরে মাইরা লাইছে।
জানতে চাইলে ডাঃ ফয়জুন্নেছা আমিন বলেন ৭ টা ২৩ মি মৃত অবস্থায় ওই যুবককে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে। পেটে ছুরিকাঘাত রয়েছে। অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে। বিস্তারিত ময়না তদন্ত শেষে জানা যাবে।
আখাউড়া থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত মোঃ ছমি উদ্দিন বলেন নিহত স্বাধীন মিয়ার বাবা ফজল মিয়া রাতে ৫ জনকে আসামি করে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়। তথ্য প্রযুক্তি এবং আমাদের সোর্সের মাধ্যমে রাত ৩ টার দিকে নবীনগর উপজেলার নারুই গ্রাম থেকে এজহার নামীয় দুই আসামীকে আটক করেছি। স্বপনের বিরুদ্ধে একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। গ্রেফতারকৃতদেরকে আদালতে পাঠিয়ে ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় শান্ত নামে এক স্কুল ছাত্রকে মারধরের অভিযোগে রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ২১ জন ছাত্রের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। শান্ত উপজেলার তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির ছাত্র। তার দাদা মোঃ শাহজাহান মিয়া বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। গত ১৮ জানুয়ারি সকালে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে শীতকালীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ মারধরের ঘটনা ঘটে। মামলার বিষয়টি নিয়ে রেলওয়ে স্কুলের ছাত্রদের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়েছে। অভিভাবকদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। প্রশাসনের আয়োজনে খেলায় গিয়ে মারধর ও মামলার শিকার হওয়ায় আয়োজকদের ভূমিকা নিয়েও ক্ষোভ ঝাড়েন অভিভাবকরা।
আজ ২৯ জানুয়ারি রবিবার দুপুরে আখাউড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম এ ঘটনার তদন্ত করতে রেলওয়ে স্কুলে যান।
মামলার অভিযোগ, উভয় স্কুলের শিক্ষক ও অভিভাবকের সাথে কথা বলে জানা গেছে, গত ১৬ জানুয়ারি উপজেলা পরিষদ মাঠে তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয় ও রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রদের মধ্যে ভলিবল খেলা ছিল। এসময় ওজনে হাল্কা ও ভারী ‘বল’ নিয়ে দুই স্কুলের ছাত্রদের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। পরে ১৮ জানুয়ারি প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে কয়েকজন কিশোর শান্তকে বেদম মারধর করে। পূর্বের বাক-বিতন্ডার জেরে রেলওয়ে স্কুলের ছাত্ররাই শান্তকে মারধর করেছে বলে শান্তর পরিবারের অভিযোগ। এ ব্যাপারে রেলওয়ে স্কুলের একাধিক শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমাদের ছাত্ররা কাউকে মারধর করে থাকলে বিষয়টি আমাদেরকে জানাতে পারতো। সেরকম কিছু ঘটে থাকলে প্রশাসন সমাধান করতে পারতো। মামলা হওয়ায় ভয়ে ছাত্ররা স্কুলে আসছে না। আমরা বিব্রত বোধ করছি।
এদিকে মামলায় অভিযুক্ত এক ছাত্রের বাবা জাবেদ খান খাদেম বলেন, শিক্ষকরা আমার ছেলেকে খেলতে নিয়ে গিয়েছিল। তাদের উচিত ছিল ছাত্রদের দেখেশুনে রাখা। আমার ছেলে বলেছে সে কোন মারামারি করেনি। ছাত্রদের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার বিষয়টি দু:খজনক। এ ব্যাপারে মারধরের শিকার শান্তর দাদা মোঃ শাহজাহান মিয়া বলেন, পূর্বের ঝগড়ার জেরে রেলওয়ের ছাত্ররা আমার নাতিকে মেরেছে। তাকে কিল ঘুষি ও মাথায় আঘাত করেছে। ঘটনার এতোদিনও বিচার না পেয়ে আমি মামলা করেছি।
তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ সাজ্জাত হোসেন বলেন, আমি রেলওয়ে স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ সেলিম মিয়াকে বিষয়টি সমাধানের জন্য বলেছিলাম। কিন্তু তারা গুরুত্ব দেয়নি।
জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আবুল হোসেন বলেন, মামলা হওয়ার বিষয়টি আমার জানা নাই। আখাউড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, অভিযোগে ঠিকানা না থাকায় এবং শিক্ষকদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে রেলওয়ে স্কুলে গিয়েছিলাম।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তার বলেন, আমি শুনেছি বিষয়টি তারা নিজেরা সমাধান করে নিবে। মামলা হওয়ার বিষয়টি আপনার কাছ থেকে শুনলাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় পুকুর থেকে ভাসমান অবস্থায় মো. জুনায়েদ মোস্তফা (১০) নামে এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ ১৪ জুন শুক্রবার বিকাল ৪টার দিকে উপজেলা শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজের পুকুর থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। মৃত মো. জুনায়েদ মোস্তফা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলা ফুলবাড়িয়া গ্রামের মিয়া বাড়ির জলিল মিয়ার ছেলে। এলাকাবাসী জানিয়েছেন, মৃত জুনায়েদ মোস্তফার পরিবার কলেজ পাড়া এলাকায় অস্থায়ী ভাবে বসবাস করতো।
চলারপথে রিপোর্ট :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে যারা জয়লাভ করেছেন- তাদের জোট বাধা না বাধার বিষয়টি পরিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত বিরোধী দল কাকে বলা হবে, সেটি জানতে অপেক্ষা করতে হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
৮ জানুয়ারি সোমবার বিকেলে আখাউড়া উপজেলা সদরের মোটরস্ট্যান্ড এলাকায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা জানান। আনিসুল হক ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা ও আখাউড়া) আসনে টানা তৃতীয়বারের মতো আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
৭ জানুয়ারি রবিবার অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮টি আসনের মধ্যে ২২২টিতে জয়লাভ করেছে বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আর জাতীয় পার্টি জয়লাভ করেছে ১১টি আসনে। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পেয়েছেন ৬২টি আসন, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি ১টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) ১টি এবং বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ১টি আসনে জয়লাভ করেছে।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘স্বতন্ত্র যারা জয়লাভ করেছেন, তাদের অবস্থান কী হবে সেটি এখনও নিশ্চিত নয়। তারা নিজেরা জোট করবেন নাকি আলাদা থাকবেন- সেটি যতক্ষণ পর্যন্ত পরিস্কার না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বিরোধী দল কে, কাকে বলা হবে সেটার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।’
এ সময় আইনমন্ত্রীর সঙ্গে আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফাসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া থানা পুলিশের মাদক উদ্ধার ও গ্রেফতারী পরোয়ানা তামিল অভিযানে গত ২৪ ঘন্টায় ২০ বিশ কেজি গাঁজাসহ ১জনকে আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার গভীর রাতে উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের তুলাই শিমুল গ্রামের জাহাঙ্গীর খন্দকারের বসত ঘরের টিনের ড্রামের ভিতর হইতে ২০ গাঁজা উদ্ধার করে পুলিশ। এসময় ওই গ্রামের মোঃ জাহাঙ্গীর খন্দকার (৫৫) কে আটক করা হয়।
থানা সূত্রে জানা গেছে, এস আই হারুন অর রশিদের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল গোপন সংবাদে জাহাঙ্গীর আলমের বসত ঘরে তল্লাশী চালিয়ে উল্লেখিত গাজা উদ্ধার করে। তার বিরুদ্ধে আগেও ২ টি মাদক মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে আখাউড়া থানায় নিয়মিত মাদক মামলা দায়ের পূর্বক শুক্রবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রদত্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বোনাসের টাকা না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আখাউড়ার বীর মুক্তিযোদ্ধারা।
আজ ২৬ মার্চ রবিবার সকালে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন প্রদত্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধণা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে সাবেক সাংগঠনিক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা বাহার মালদার তাঁর বক্তব্যে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, গত বছরের ডিসেম্বর মাসে বিজয় দিবস উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদেরকে ৫ হাজার টাকা করে বোনাস দিয়েছেন। কিন্তু ৩ মাস পেরিয়েও গেছে এখনও আমরা সেই বোনাসের টাকা পাইনি। আমলারা বলতেছে, আখাউড়ায় নাকী তিন জন মুক্তিযোদ্ধা জীবত আছে। বিষয়টি জানার পর আমার হতভম্ব হয়ে ইউএনও সাহেব এবং ডিসি সাহেবের কাছে গিয়েছি। ইউএনও সাহেব এবং ডিসি সাহেব আমাদের কথা শুনে মন্ত্রণালয়ে চিঠি লিখেছে। আমরা পর পর তিন বার মন্ত্রণালয়ে গিয়ে সচিব সাহেবের সাথে দেখা করেছি। সচিব আমাদেরকে আপনারা নিশ্চিত থাকার অনুরোধ বলেছিলেন এই মাসের ১৫ তারিখ টাকা পাঠিয়ে দিবেন। কিন্ত ডিসেম্বর গিয়ে মার্চ মাসের আজ ২৬ তারিখ। আমরা এখনও বোনাসের টাকা পাইনি।
এসময় তিনি স্থানীয় প্রশাসন এবং রাজনীতিবিদদেরকে সতর্ক করে বলেন, আমলারা আখাউড়ার মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে এধরনের কার্যকলাপ করছে। মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে তিনি প্রশাসনকে অনুরোধ করে বলেন মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে যেন এ ধরনের আচরণ না করা হয়। নতুবা শক্ত কর্মসূচি দেওয়ারও হুঁসিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি। এসময় বীর মুক্তিযোদ্ধা বাহার মালদার স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রতি অনুরোধ করেন বিষয়টি গণমাধ্যমে তুলে ধরার জন্য।
এসময় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধারাও তাঁর বক্তব্যের সাথে সহমত পোষন করেন।
আখাউড়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার সৈয়দ জামসেদ শাহ’র কাছে এ ব্যপারে জানতে বলেন, আখাউড়ায় প্রায় ২৩০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা জীবিত রয়েছেন। আমরা বিজয় দিবসের প্রধানমন্ত্রীর বোনাসের টাকা এখনও পাইনি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ মুরাদ হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন সফিক আলেয়া, আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আসাদুল ইসলাম, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ হিমেল খান প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ‘বিজয় দিবস ভাতা’র নামে প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধাকে ৫ হাজার টাকা প্রদান করছে সরকার।