চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ৬ ডিসেম্বর আখাউড়া মুক্ত দিবস। দিবসটি উপলক্ষে আজ ৬ ডিসেম্বর শুক্রবার সকালে বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়। কর্মসূচির মধ্যে ছিল পুষ্পস্তবক অর্পণ, শোভাযাত্রা, জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও আলোচনা সভা। এর আগে মোমবাতি জ্বালিয়ে শহীদদের স্মরণ ও শ্রদ্ধা জানানো হয়। সকাল সাড়ে ৯টায় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে কর্মসূচি শুরু হয়। পরে উপজেলা পরিষদ থেকে শোভাযাত্রা শুরু হয়ে পোস্ট অফিসের সামনে শেষ হয়। সেখানে জাতীয় সঙ্গীতের সুরে পতাকা উঠানো হয়। আখাউড়া উপজেলা প্রশাসন, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিএনপি, জামায়াত, সাংবাদিক, শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা এতে অংশ নেন।
১৯৭১ সালের এই দিনে পোস্ট অফিসের সামনেই জাতীয় পতাকা উঠানো হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সভাপতি শাখাওয়াত হোসেন খান স্বাধীনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আখউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) গাজালা পারভীন রুহি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সজিব মিয়া, আখাউড়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক জয়নাল আবেদীন আব্দু, আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার সৈয়দ জমশেদ শাহ, বীর মুক্তিযোদ্ধা বাহার মালদার, প্রেস ক্লাব সভাপতি মো. মানিক মিয়া, জামায়াত ইসলামের আমির মো. ইকবাল হোসেন, মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক ডা. এনামুল হক মামুন। বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মো. জালাল হোসেন মামুনের সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য দেন মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের প্রধান উপদেষ্টা দীপংকর ঘোষ নয়ন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন থেকে তেলাওয়াত ও গীতা থেকে পাঠ করা হয়। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কবল থেকে আখাউড়া মুক্ত হয়। গত কয়েক বছর ধরে দিবসটি সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে পালিত হয়ে আসছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
পবিত্র মাহে রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাজার মনিটরিংয়ের অংশ হিসেবে আখাউড়া মোগড়া বাজারের ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছে উপজেলা প্রশাসন। অভিযানকালে মূল্য তালিকা না থাকায় এক ব্যবসায়ীকে ৩ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।
আজ ১৬ মার্চ শনিবার সকালে জেলার আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাবেয়া আক্তারের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় কাঁচা মাল (সবজি বাজার)মুদিমালের দোকান, ফলের দোকানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাবেয়া আক্তার বলেন পবিত্র মাহে রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে মোগড়া বাজারে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়েছে।
এসময় মূল্য তালিকা না থাকায় এক ব্যবসায়ীকে ৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয়েছে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি প্রশান্ত চক্রবর্তী, আখাউড়া থানার ওসি মোঃ নুরে আলম, আখাউড়া খাদ্য গুদামের সহকারী উপ খাদ্য পরিদর্শক রিকেশ চন্দ্র দাস প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ২৪ জুলাই সোমবার দুপুরে আশুগঞ্জ নৌবন্দর উন্নয়ন ও সরাইল-ধরখার-আখাউড়া বন্দর পর্যন্ত চার লেনের মহাসড়ক প্রকল্পের কাজ পরিদর্শনে আসেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নূরী নেতৃত্তে ১৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।
এসময় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ভারত বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে এ প্রকল্পটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সামনের দিন গুলোতে আমাদের দু’দেশের সম্পর্ক যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে সে বিবেচনায় আমরা চেষ্টা করছি প্রকল্পের কাজ যত দ্রুত সম্ভব শেষ করতে। যাতে করে উভয় দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও সহজ করে অর্থনৈতিক ভাবে লাভবান হতে পারি। তিনি বলেন, আমি খুবই খুশি যে এখানকার সাধারণ মানুষজন খুবই আন্তরিকতার সহিত আমাদের সহযোগিতা করেছেন যেন আমরা প্রকল্পের কাজ সুন্দরভাবে শেষ করতে পারি।
তিনি আরো বলেন, আমি আজ এখানে এসেছি ভারতীয় লাইন অব ক্রেডিটের মাধ্যমে চার লেনের জাতীয় মহাসড়ক যে প্রকল্পের কাজ হচ্ছে সে কাজের গতিবিধি কেমন চলছে এবং প্রকল্পটি দ্রুত শেষ করতে আমাদের আরও কি করনীয় আছে তাই দেখলাম। কানেক্টিভিটির এই প্রকল্পটি আমাদের দু’দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরো সহজ করবে এবং অর্থনৈতিক দিক থেকেও অনেক গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এর আগে দুপুরে ভারতীয় হাইকমিশনার আশুগঞ্জ নৌবন্দর হয়ে সড়ক পথে আখাউড়া স্থলবন্দরে এসে পৌছালে তাকে স্বাগত জানান আখাউড়া উপজেলা নির্বাহি অফিসার অংগ্যজাই মারমা ও স্থলবন্দরের সহকারি পরিচালক মো. আতিকুল ইসলামসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
এ সময় ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের পরিচালক শোয়েব আহমেদ, অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক খালেদ সাহিদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. রুহুল আমিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) ইকবাল হোছাইন এবং আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অংগ্যজাই মারমা প্রমুখ।
উল্লেখ্য, আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত প্রায় ৫১ কিলোমিটার সড়ক চার লেনের জাতীয় মহাসড়কে উন্নীত করার প্রকল্পটি ২০১৭ সালে একনেকে অনুমোদন পায়। তবে ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় প্রকল্পের কাজ কিছুটা দেরিতে শুরু হয়। করোনা মহামারিসহ নানা জটিলতায় নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় তিন দফায় বাড়ানো হয় প্রকল্পের মেয়াদ, যা শেষ হবে ২০২৫ সালের জুন মাসে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ হাজার ৭৯১ কোটি টাকা। ভারতের ঋণ সহায়তা ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া পৌরশহরের দেবগ্রামের খান পরিবারের মেয়ে মেধা, লাবন্য ও প্রীতি। সম্পর্কে আপন চাচাতো বোন। এসএসসি পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের পর এবার এইচএসসিতেও মেধার স্বাক্ষর রেখে ভালো ফল করেছে। মেধাবী এই তিন বোন এবছর ঢাকা বোর্ডের হলিক্রস কলেজের ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে পরীক্ষা অংশ নিয়ে দুজন জিপিএ-ফাইভ ও একজন সামান্য পয়েন্টের জন্য জিপিএ-ফাইভ বঞ্চিত হয়েছে। এই তিন সুকন্যা ২০২১ সনে দেবগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন জিপিএ ফাইভ পেয়েছিল। সন্তানদের কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য তাদের অভিভাবকরাও খুশি ।
জানা যায়, দেবগ্রামের ঐতিহ্যবাসী খান পরিবারের সাবেক ব্যাংকার কামাল আহাম্মদ খানের মেয়ে নুরে জান্নাত লাবণ্য ব্যবসা শিক্ষা শাখা থেকে জিপিএ-৪.৮৩ পেয়েছে। প্রভাষক মোহাম্মদ জাবেদ আহাম্মদ খানের মেয়ে তাসনিম জান্নাত মেধা ব্যবসা শিক্ষা শাখা থেকে জিপিএ-৫.০০ পেয়েছে এবং সাংবাদিক বাদল আহাম্মদ খানের মেয়ে তোফাতুল জান্নাত প্রীতি ব্যবসা শিক্ষা শাখা থেকে জিপিএ-৫.০০ পেয়েছে। তাদের তিনজনের মা-ই সরকারি প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক।
দেবগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শেখ মাহফুজুর রহমান বলেন, এই তিন বোন এসএসসিতেও ভালো ফলাফল করেছিল।
এইচএসসিতে ভালো ফলাফল করায় তাদেরকে অভিনন্দন জানাই। সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখে উচ্চ শিক্ষা গ্রহন করে পরিবারের মুখ উজ্জল করে দেশের কল্যাণে কাজ করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
উল্লেখ খান পরিবারে একটি শিক্ষা সচেতন পরিবার। এ পরিবারে সরকারি চাকরীজিবি, চিকিৎসক, শিক্ষক, ব্যাংকারসহ সাংবাদিকও রয়েছে।
জানতে চাইলে প্রীতির বাবা সাংবাদিক বাদল আহম্মেদ খান বলেন, এই ফলাফলের প্রথমে মেয়েকে অভিনন্দন জানাই। সে মা-বাবার আদর স্নেহ ছেড়ে ঢাকায় থেকে পড়ালেখা করেছে। আমার স্কুল শিক্ষক সহধর্মিনী কঠোর পরিশ্রম করেছেন। আমি তাকেও ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সর্বোপরি শিক্ষকদের প্রতি কৃতজ্ঞ। আমি তাদের জন্য সবার কাছে দোয়া চাই।
রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন আগামী জুন মাসে আখাউড়া-আগরতলা রেলপথে ট্রেন চলাচল করবে। এতে দুই দেশের সম্পর্ক আরো জোরদার হবে। তিনি রোববার (১১ ডিসেম্বর) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের শীবনগর এলাকায় নির্মাণাধীন আখাউড়া-আগরতলা রেলওয়ে প্রকল্প পরিদর্শনকালে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের শুন্যরেখায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এইকথা বলেন।
পূর্বাঞ্চলীয় রেলপথ সম্পর্কে রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ধীরে ধীরে সবগুলো রেলপথকে মিটারগেজ থেকে ব্রডগেজ লাইনে রূপান্তর করা হচ্ছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথকে পর্যায়ক্রমে মিটার গেজ থেকে ব্রডগেজে পরিনত করা হচ্ছে। তেমনিভাবে আখাউড়া থেকে সিলেট পর্যন্ত যে রেলপথ আছে সেটিকেও ব্রডগেজে রূপান্তর করা হবে।
এ সময় মন্ত্রী আরো বলেন, আমরা অতীতে দেখেছি আন্দোলনের নামে পাকিস্তানের ভাবার্দশে বিশ্বাসী, ৭১এর পাকিস্তানী বাহিনীর প্রেতাত্মারা রেলের কোচ পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করেছে। রেলে আগুন দিয়েছে। তাদের আন্দোলনের গতি প্রকৃতি নিয়ে আমরা সব সময় শংকিত থাকি।
এক প্রশ্নের জবাবে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, জাতীয় সংসদে সাড়ে ৩শ সদস্য রয়েছেন। বিএনপির সাত সংসদ সদস্য পদত্যাগ করেছে তাতে কিছু যায় আসে না। এতে সংসদের কোন ব্যাঘাত ঘটবে না। তিনি বিএনপিকে আগামী নির্বাচনে জনমত তৈরী করার আহবান জানান।
এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন রেলওয়ে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান টেক্সমেকোর কান্ট্রি ডিরেক্টর শরৎ শর্মা, এজিএম ভাস্কর বকশী, ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ইরকনের টিম লিডার রমন সিংলা বাংলাদেশ রেলওয়ের ব্যবস্থাপক (পূর্ব) জাহাঙ্গীর হোসেন, আখাউড়া-আগরতলা রেলওয়ে প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক সহিদুল ইসলাম, রেলওয়ের প্রধান প্রকৌশলী (পূর্ব) জাফর আহমেদসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
চলারপথে রিপোর্ট :
রক্তদান হোক আপনার জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার, এই স্লোগানকে সামনে রেখে আখাউড়া ব্লাড ফাউন্ডেশন এর বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আজ ১৫ সেপ্টেম্বর রবিবার আখাউড়া ব্লাড ফাউন্ডেশন স্বেচ্ছাসেবী মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজের হলরুম মিলনায়তন কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হুমায়ুন কবির মোল্লার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার গাঁজালা পারভীন (রুহি)।
প্রধান মেহমান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার (স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা) ডা. আসাদুজ্জামান, আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. লুৎফর রহমান, আখাউড়া ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ডাক্তার আলাউদ্দিন সিরাজ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন নাসির উদ্দিন প্রিন্সিপাল আখাউড়া টেকনিক্যাল আলিয়া মাদ্রাসা, সাজ্জাদ হোসেন সহকারী প্রধান শিক্ষক তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়। অনুষ্ঠানটিতে সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন হারুনুর রশিদ উপদেষ্টা অত্র সংগঠন। বিশেষ আমন্ত্রিত মেহমান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক মহিউদ্দিন মিশু, আবির, মোঃ শাহাবউদ্দিন আহমেদ, অপু সহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার কর্মী এবং বিভিন্ন সামাজিক ও সংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া ব্লাড ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা রবিন খান, হামজাদ হোসেন কাজী লুভনা আক্তার সহ অত্র সংগঠনের সকল সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবীবৃন্দ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন মনির হোসেন মাস্টার উপদেষ্টা অত্র সংগঠন। অনুষ্ঠান শেষে বিভিন্ন সামাজিক ও মানবিক কাজে অবদান রাখাই আখাউড়া ব্লাড ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে আমন্ত্রিত অতিথি এবং অত্র সংগঠনের বেশ কয়েকজন সদস্যদের মাঝে ক্রেস্ট ও সম্মাননা স্মারক প্রধান করা হয়। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের বক্তব্যে এই সংগঠনটির সদস্যদের সার্বিক কার্যক্রমের প্রশংসা করেন। এই সংগঠনটির সাফলতা কামনায় বিশেষ মোনাজাত শেষে উপস্থিত সকলের জন্য অত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে দুপুরের খাবারের আয়োজন করা হয়।