অনলাইন ডেস্ক :
আজ ৬ ডিসেম্বর শুক্রবার বিকেলে নগরীর বান্দ রোড কেন্দ্রীয় হেমায়েতউদ্দীন ঈদগা ময়দানে বিভিন্ন দেশের খ্যাতিমান ক্বারীদের নিয়ে বরিশাল নগরীতে আন্তর্জাতিক ক্বিরাত মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আল কুরআন একাডেমির আয়োজনে অনুষ্ঠিত মাহফিলে বিপুল সংখ্যক মুসল্লি অংশ নেন।
আল কুরআন একাডেমি বরিশালের আয়োজক কমিটির আহবায়ক মো. আব্দুল হাই জানান, বরিশালে আন্তর্জাতিক এই ক্বিরাত মাহফিলে ক্বিরাত পরিবেশন করেন মরক্কোর ক্বারী ইলিয়াস আল মিহয়াউঈ, পাকিস্তানের ক্বারী হাম্মাদ আনওয়ার নাফীসী, ইরানের ক্বারী হামীদ রেজা আহমাদী ওয়াফা, মিশরের শাইখ ইয়াসির শারক্বাউঈ এবং বাংলাদেশের প্রখ্যাত ক্বারী শাইখ আহমাদ বিন ইউসুফ আযহারী। আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সংগঠন ‘ইক্বরা’র আমন্ত্রণে এসব বিদেশি ক্বারী বাংলাদেশে এসেছেন বলে জানিয়েছেন- আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব মোহাম্মদ আবদুল মান্নান।
বক্তব্য রাখেন বরিশাল আল কুরআন একাডেমির প্রধান উপদেষ্টা মুয়াযযম হোসাইন হেলাল, উপদেষ্টা অধ্যক্ষ জহির উদ্দিন মুহাম্মদ বাবর এবং ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের সুপারিন্টেন্ডেন্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. আলতাফ উদ্দিন আহমেদ।
আল কুরআন একাডেমি বরিশালের সভাপতি ও বিএম কলেজ ইসলামী শিক্ষা বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর মোয়াজ্জেম হোসাইন ও প্রফেসর মোহাম্মদ আবদুর রব জানিয়েছেন- আল-কুরআনের মোহময় সুরে প্রকম্পিত হয়েছে বরিশালের ময়দান।
ক্বিরাত মাহফিল বাস্তবায়ন কমিটির যুগ্ম আহবায়ক তৈয়বুর রহমান আজাদ জানান, শুক্রবার বিকেল থেকে ইসলামী সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় ছিলো ঢাকার সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠী ও হ্যাভেন টিউন নাশিদ ব্যান্ড, বরিশাল সাংস্কৃতিক সংসদ, হেরাররশ্মি শিল্পীগোষ্ঠী ও সূচনা সাংস্কৃতিক সংসদ।
মাহফিলে মহিলাদের জন্য ছিলো আলাদা প্যান্ডেল। বিশাল এলইডি ডিসপ্লেতে তিলাওয়াত শোনার সুযোগ পেয়েছেন তারা।
মঞ্চের ব্রাকগ্রান্ড ও মাঠের দুই প্রান্তে বিশাল ডিসপ্লেবোর্ডের মাধ্যমে বিদেশি ক্বারীদের খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছেন আগত কুরআন প্রেমী হাজার হাজার দর্শক।
বর্ণিল আলোর ঝালকানি আর কুরআনের মোহনীয় সুর একাকার হয়ে তৈরি করে এক নৈসর্গিক পরিবেশ। যা বরিশালবাসী মনে রাখবেন অনেক দিন।
অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক কোনো মামলা নয় জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অগ্নিসন্ত্রাস, অস্ত্রপাচার, গ্রেনেড হামলাসহ বিভিন্ন অপরাধের মামলা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। তারা অপরাধ করেছে, আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আজ ১৯ এপ্রিল শুক্রবার সকালে গণভবনে কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সংগঠনটির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের প্রধান শেখ হাসিনা বলেন, আজকে (বিএনপি) সব জায়গায় কান্নাকাটি, বলছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা। তাদের জিজ্ঞেস করতে হবে মামলাগুলো কীসের মামলা? …অগ্নিসন্ত্রাস, অস্ত্রপাচার, গ্রেনেড হামলাসহ বিভিন্ন অপরাধের মামলা। তারা অপরাধ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সেটাই তো বাস্তবতা।
তিনি বলেন, তারা তিন হাজার ৮০০ গাড়ি পুড়িয়েছে, বাস, লঞ্চ, রেল পুড়িয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা হবে না তো কী হবে? ওদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা তো পলিটিক্যাল (রাজনৈতিক) মামলা না, প্রত্যেকটা মামলা হচ্ছে অগ্নিসন্ত্রাসের মামলা, তারা মানুষ হত্যা করেছে আগুন দিয়ে, ২৮ অক্টোবর যে ঘটনা তারা ঘটালো, নির্বাচন ঠেকাতে গিয়ে রেলে আগুন দিয়ে মা-শিশুকে পুড়িয়ে মেরেছে, যারা এগুলো করলো তাদের বিরুদ্ধে কি মামলা হবে না? তাদের কি মানুষ পূজা করবে?
এসব মামলার বিচারকাজ আরও দ্রুত শেষ করে জড়িতদের শাস্তি দিয়ে দেওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী।
আওয়ামী লীগ প্রতিশোধপরায়ণ নয় বিধায় বিএনপি এখনো কথা বলার সুযোগ পাচ্ছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তাদের ভাগ্য ভালো আমরা ক্ষমতায় আছি, আমরা তাদের মতো প্রতিশোধপরায়ণ না দেখে তারা এখনো কথা বলার সুযোগ পায়। তারা সারাদিন কথা বলে মাইক লাগিয়ে, তারপর বলবে কথা বলার সুযোগ পায় না।
বিরোধী দলে থাকার সময়কার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ অফিসে তো আমরা ঢুকতেই পারতাম না। কীভাবে তারা অত্যাচার করেছে আমাদের ওপর, আমরা তো তার কিছুই করিনি। আমরা প্রতিশোধ নিতে ব্যস্ত থাাকিনি। আমরা আমাদের সব শক্তি-মেধা কাজে লাগিয়েছি দেশের উন্নয়নে, দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে।
সারাদেশের জেলের সব অপরাধীই বিএনপির দলীয় কি না, এমন প্রশ্ন রেখে আওয়ামী লীগ প্রধান বলেন, তারা (বিএনপি) যেভাবে বলছে ৬০ লাখ লোক তাদের গ্রেপ্তার, ৬০ লাখ তো আমাদের জেলের ধারণক্ষমতাও নেই। তারপরও যতটুকু ধারণক্ষমতা আছে, সবই বিএনপির লোক- এটাই তো তারা বলতে চাচ্ছে। তার মানে বাংলাদেশে যত অপরাধ সব অপরাধ করে বিএনপি।
তিনি বলেন, কান্নাকাটি করে সব জায়গায় বলছে এত লক্ষ লোক তাদের গ্রেপ্তার। আমাদের সারা দেশে যত জেলখানা আছে সেখানে যে ধারণক্ষমতা, তারা যত লক্ষ গ্রেপ্তার বলছে, সব লোক যদি তাদের ধরা থাকে, তাহলে তো জেলে অন্য কোনো অপরাধী আর নেই। যত অপরাধী আছে জেলে, সব অপরাধীই বিএনপির। সেখানে চুরি, ডাকাতিসহ যা আছে, ওদের হিসেবে সব অপরাধী হচ্ছে বিএনপির। ওরাই সব, এটাই তো বলতে চাচ্ছে।
বিভিন্ন সময় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচারের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আজকে তারা চিৎকার করে তাদের ওপর অত্যাচার… কী অত্যাচার হচ্ছে তাদের ওপর? তারা যে অত্যাচার করেছে, সেই জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসার পর থেকে আওয়ামী লীগের ওপর অত্যাচারের যে স্টিম রোলার চালিয়েছিল, যেভাবে হত্যা করেছিল, খালেদা জিয়া আসার পরে ২০০১ সালের নির্বাচনের পর কোনো আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী ঘরে থাকতে পারেনি।
তিনি আরও বলেন, ধরে নিয়ে যেভাবে অত্যাচার এবং আমাদের কতগুলো নেতাকে মেরে ফেলে দিল, আহসান উল্লাহ মাস্টার থেকে শুরু করে আমাদের বহু নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে। …ওরা শুধু আওয়ামী লীগ নয়, ওরা মানুষের ওপর যেভাবে অত্যাচার করেছে।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দলের কেন্দ্রীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানান সংগঠনের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বিশ্বনাথ সরকার বিটু।
১৯৭২ সালের এই দিনে (১৯ এপ্রিল) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষক লীগ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, কাগুজে ব্যবস্থার পরিবর্তে এখন থেকে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) কার্যক্রম পরিচালিত হবে। প্রথমে টিসিবি পণ্য বিতরণ কার্যক্রমে যে নৈরাজ্য ও দুর্বৃত্তায়ন হয়েছে তা স্বীকার করে নেওয়া দরকার ছিল। তা আমরা করেছি। সেটা দূর করতে ডিজিটালাইজ করে অনিয়ম দূর করার কাজ করছি।
আজ ৮ জানুয়ারি বুধবার সকালে তেজগাঁও বেগুনবাড়ি দীপিকার মোড়ে নিম্ন আয়ের পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে শুধুমাত্র স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
টিসিবির কার্যক্রম বাড়ানো প্রসঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, টিসিবি মোট ১২ হাজার কোটি টাকার পণ্য ক্রয় করে। এতে সরকারি ভর্তুকি সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা। অতএব টিসিবি একটি বড় ক্রেতা। টিসিবির ক্রয় কার্যক্রমে আমরা অধিক সংখ্যক ব্যবসায়ীকে সংযুক্ত করতে চাই। ১২ হাজার কোটি টাকার পণ্য ক্রয় হতে যদি এক হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করতে পারি তাহলে আরও বেশি সংখ্যক উপকারভোগীদের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে টিসিবির পণ্য পৌঁছে দিতে পারবো।
তিনি আরো বলেন, ইতোমধ্যেই ৬৩ লাখ স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। শুধু বিতরণ কার্যক্রম ন্যায়ভিত্তিক না, ক্রয় কার্যক্রমকেও আরও বেশি স্বচ্ছ ও অংশগ্রহণমূলক করতে চাই।
সাময়িক মজুদদারির জন্য চালের বাজারে অস্থিতিশীল। চালের বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে; খুব শিগগিরই চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন উপদেষ্টা বশিরউদ্দীন।
আলুর বাজার প্রসঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টা আরো বলেন, এ বছরের অভিজ্ঞতায় আগামী বছরের জন্য সরকারিভাবে আলু মজুদ করা হবে। সংরক্ষণাগারে আলু সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। আমদানি করা আলু ও দেশে উৎপাদিত আলু সেখানে সংরক্ষণ করা হবে। আগামীতে আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী একজন গ্রাহক ভোজ্যতেল ২ লিটার ২০০ টাকা, মশুর ডাল ২ কেজি ১২০ টাকা এবং ১ কেজি চিনি ৭০ টাকায় কিনতে পারবেন।
অনুষ্ঠানে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) চেয়ারম্যান বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. মোস্তফা ইকবাল বক্তব্য রাখেন।
এ সময় নবনিযুক্ত টিসিবি চেয়ারম্যান বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. ফয়সাল আজাদসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ ২২ জুন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানান, প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে তাঁর সাম্প্রতিক জেনেভা সফর। সরকার প্রধান রাষ্ট্রপতিকে তাঁর সাম্প্রতিক বিদেশ সফরের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে অবহিত করেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সফল সফরের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান। সূত্র : বাসস
রাষ্ট্রপতি আশা করে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এই সফরের ফলে বাংলাদেশ ও সুইজারল্যান্ডের মধ্যে বাণিজ্য বিনিয়োগসহ দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সম্পর্ক আরও সম্প্রসারিত হবে।
বঙ্গভবনের মুখপাত্র জানান, বৈঠকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী একে অপরকে শুভেচ্ছা জানান ও কুশলাদি বিনিময় করেন।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী সন্ধ্যা ৭টা ৩৫ মিনিটে বঙ্গভবনে পৌঁছালে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা ফুলের তোড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। প্রধানমন্ত্রীও এসময় রাষ্ট্রপতি এবং তাঁর সহধর্মিনীকে ফুলের তোড়া উপহার দেন।
বৈঠকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ভেকু মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে মাটি কেটে বিক্রির অপরাধে পৃথক দুটি অভিযান চালিয়ে তিন মাটি ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাকিলা বিনতে মতিন। এ সময় একটি ভেকু মেশিন জব্দ করা হয়। গত মঙ্গল ও বুধবার উপজেলার জামুর্কী ইউনিয়নের চকুরিয়া ও আজগানা ইউনিয়নের পলাশতলী গ্রামে তিনি এই অভিযান পরিচালনা করেন।
জানা গেছে, পলাশতলী গ্রামে অবৈধভাবে ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে। খবর পেয়ে বুধবার ইউএনও শাকিলা বিনতে মতিন অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় মাটিকাটার সঙ্গে জড়িত থাকায় ওই গ্রামের আজিজ সিকদারের ছেলে জাহিদুল ইসলামকে ১ লাখ ও বেলতৈল গ্রামের হাকিম সিকদারের ছেলে আনোয়ার সিকদারের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন। এর আগে মঙ্গলবার উপজেলার জামুর্কী ইউনিয়নের চকুরিয়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে মাটি কাটার দায়ে গুনটিয়া গ্রামের সিদ্দিক মিয়ার ছেলে রাজীব মিয়ার কাছ থেকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন তিনি। ইউএনও শাকিলা বিনতে মতিন জানান, অবৈধ মাটি কাটার বিরুদ্ধে তার এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ১১৩তম ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ছয় লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার বিজয়ী সিরিজের নম্বর হলো- ০৮৫৮৭১৯।
তিন লাখ ২৫ হাজার টাকার দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ী নম্বর ০৭২৬২০১। আর তৃতীয় পুরস্কার এক লাখ টাকা করে দুটি হলো, ০৭২৪৪৯১ ও ০৭৬৬৯০৪। ৫০ হাজার টাকা বিজয়ী চতুর্থ পুরস্কার নম্বর দুটি হলো ০৬২৮১৪৫ ও ০৭৬৭৪৩৯।
আজ ৩১ অক্টোবর মঙ্গলবার ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলামের -এর সভাপতিত্বে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার অফিসের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।
প্রাইজবন্ডের ১১২তম ‘ড্র’, প্রথম পুরস্কার বিজয়ী ০৭৯৮৮৯০
১১১তম প্রাইজবন্ডের ড্র, ছয় লাখ টাকা বিজয়ী ০৬৪০৮৬৪
১১০তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, ছয় লাখ টাকা বিজয়ী ০০৮৮৭০৮
প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের মোট ৭৫টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা এবারে পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে। একক সাধারণ পদ্ধতিতে (অর্থাৎ প্রত্যেক সিরিজের জন্য একই নম্বর) এ ‘ড্র’ পরিচালিত হয়। এগুলো হলো: কক, কখ, কগ, কঘ, কঙ, কচ, কছ, কজ, কঝ, কঞ, কট, কঠ, কড, কঢ, কথ, কদ, কন, কপ, কফ, কব, কম, কল, কশ, কষ, কস, কহ, খক, খখ, খগ, খঘ, খঙ, খচ, খছ, খজ, খঝ, খঞ, খট, খঠ, খড, খঢ, খথ, খদ, খন, খপ, খফ, খব, খম, খল, খশ, খষ, খস, খহ, গক, গখ, গগ, গঘ, গঙ, গচ, গছ, গজ, গঝ, গঞ, গট, গঠ, গড, গঢ, গথ, গদ, গন, গফ, গব, গম, গল, গষ এবং গপ এই ‘ড্র’-এর আওতাভুক্ত।
এছাড়া পঞ্চম পুরস্কার হিসেবে ১০ হাজার টাকা করে পাবেন ৪০ জন। তাদের নম্বরগুলো হলো: ০০৩৫৮৮৬, ০১৯৪৭৮৭, ০৪৫০৩৫৬, ০৬৩৬০৫৩, ০৮০৭৬২৯, ০০৩৬৩৬৯, ০২৩৭৩৯৬, ০৪৬৩৭৪৮, ০৬৫৮৩৮২, ০৮৩৯৫৪১, ০০৫২০৪২, ০২৬৮২৭৩, ০৫৩৭২৩৯, ০৬৮০২১৭, ০৮৬০৫৮১, ০০৯০৬৪৯, ০২৭০৬৪১, ০৫৬৭২০০, ০৭১৩৬৬৩, ০৯০৮৮৬২, ০১১৯২১২, ০২৮৩২১০, ০৬০৯৩৪৪, ০৭৩২৭৮৩, ০৯৪৮৫১৯, ০১২০৮৫৯, ০৩৪১৮৭৩, ০৬১৩৯৯০, ০৭৪৩০৯১, ০৯৭৮১৯৯, ০১৬২৫৩৪, ০৩৪৩৪২০, ০৬১৪৬৬৯, ০৭৪৪৫৩৩, ০৯৮৯৪৮০,০১৬৯৬৯৩, ০৪৪২৪৭৫, ০৬৩১২৪৭, ০৭৭২৬৩৯ এবং ০৯৯১৭১২ ।