চলারপথে রিপোর্ট :
সংবর্ধিত হলেন হাজী মো. জসিম উদ্দিন জমসেদ। পিস ফল অল এর সভাপতি হাজী মো. জসিম উদ্দিন জমসেদ পুনরায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাস মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় তাঁকে এই সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
আজ ৭ ডিসেম্বর শনিবার ডেইলি পেনব্রিজ কার্যালয়ে এ উপলক্ষ্যে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন পিস ফল অল এর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক এমদাদুল হক।
এসময় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক এম এ হানিফ, অধ্যাপক সাইফুর রহমান মামুন, অধ্যাপক আব্দুল গণি, মো. হেলাল উদ্দিন, মাহমুদুর রহমান মোল্লা, আল আমিন শান্ত, তানিসা ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথি হাজী মো. জসিম উদ্দিন জমসেদকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়।
বক্তারা বলেন, হাজী মো. জসিম উদ্দিন জমসেদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পরিবহন সেক্টরের একজন কিংবদন্তী। তিনি তাঁর পুরো জীবন পরিবহন সেক্টরের জন্য ব্যয় করেছেন। তারা বলেন, আমরা আশা করি তাঁর নেতৃত্বে জেলা বাস মিনিবাস মালিক সমিতি আরও গতিশীল হবে। জেলার পরিবহন সেক্টরের সকল সমস্যার সমাধান হবে। ব্যবসার উন্নয়নের সাথে যাত্রীসেবার মান বাড়াতেও তারা সচেষ্ট হবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম বলেছেন-জীবনমান উন্নয়নে প্রশিক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ। শেখা এবং জানার মধ্যে দিয়ে নিজের দক্ষতা প্রমাণ করতে হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জনগোষ্ঠিকেও আমরা এমন ভাবে দেখতে চাই যারা দেশে এবং আন্তর্জাতিকভাবে নানা ক্ষেত্রে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ রাখতে পারেন। বিশ্বে বাংলাদেশকে চেনে মারামারি, কাটাকাটি, দুর্ণীতি-লুটপাটের কারনে। একটা ভালো কোন জায়গায় আমাদের নাম নেই। ক্রীড়া বা অন্য যেকোন ব্যাপারেই বলি বাংলাদেশের চেয়ে অনেক ছোট দেশ আন্তর্জাতিকভাবে ভালো অবদান রাখছে।
আজ ১ নভেম্বর শুক্রবার জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা,যুব ঋনের চেক-সনদপত্র এবং শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠন ও আত্মকর্মী সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
জেলা প্রশাসন ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যােগে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে হওয়া এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) মো: সাইফুল ইসলাম।
অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইকবাল হোসাইন,পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: মনজুর রহমান,সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডাক্তার আশরাফুর রহমান,ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, সাবেক সভাপতি মো: আরজু মিয়া।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো: আমীর আলী।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উদ্যােক্তা আবু হানিফ তালুকদার, নাঈমা আক্তার উর্মি,আফসানা আক্তার, সাদ্দাম হোসেন, পান্না বেগম এবং ছাত্র প্রতিনিধি বায়েজিদুর রহমান সিয়াম ও মেহেরুন্নেছা মুনিয়া প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার মধ্যপাড়া দিঘীরপাড় এলাকাবাসীর উদ্যোগে আজ ৫ জানুয়ারি রবিবার মধ্যপাড়া দিঘীরপাড় জামে মসজিদ সংলগ্ন মাঠে ১৩তম বার্ষিক ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। বাদ আছর হতে উক্ত ইসলামী মহাসম্মেলনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া এর মুহাদ্দিস আল্লামা আব্দুল মালেক এর সভাপতিত্বে উক্ত সম্মেলনে প্রধান অতিথি থাকবেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া এর মুহাদ্দিস আল্লামা মুফতি সিবগাতুল্লাহ নূর।
প্রধান আকর্ষণ থাকবেন ঢাকা নারায়নগঞ্জের জামিয়া দায়েমিয়া ফতুল্লা এর মুহতামিম হযরত মাও: কামাল উদ্দিন দায়েমী। বিশেষ অতিথি থাকবেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া আল বাতুল মাদ্রাসা কলেজপাড়া এর মুহাদ্দিস মুফতি তোফায়েল আহমদ নোমান। বিশেষ বক্তা থাকবেন মৌলভীপাড়া জামে মসজিদের খতিব মুফতি জাকারিয়াসহ তাশরিফ আনবেন দেশ বরেণ্য ওলামা-মাশায়েখ ও ইসলামী চিন্তাবিদগণ। সহ-সভাপতিত্ব করবেন মধ্যপাড়া দিঘীরপাড় জামে মসজিদের খতিব মুফতি তাফাজ্জুল হক।
মাহফিল পরিচালনা করবেন হাফেজ মাওঃ খালেদ সাইফুল্লাহ, হাফেজ তাহসিন আহমদ, হাফেজ খালেদ সাইফুল্লাহ। উক্ত মাহফিলের উপস্থিত থেকে দ্বিন ও আখেরাতের অশেষ নেকী হাসিলের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মধ্যপাড়া আলোকিত দিঘীরপাড় সামাজিক সংগঠন।
চলারপথে রিপোর্ট :
স্থানীয় পৌর কমিউনিটি সেন্টারে প্রয়াত প্রিয় পাঁচ বন্ধুজন স্মরণে গতকাল শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাদল স্টল কেন্দ্রিক বন্ধু মহল এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে কুরআন খানি ও দোয়া মাহফিল।
প্রয়াত ৫ বন্ধুরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার, জেলা বিএনপির আহবায়ক, সদা হাস্যজ্জল ব্যক্তিত্ব মোঃ জিল্লুর রহমান, সজ্জন ও মৃতভাসি মাহবুবুল আলম ফারুক, জেলার সুশীল সমাজের প্রিয় মানুষ বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজমুল হক নাজু ও সুপরিচিত সামাজিক ব্যক্তিত্ব সফিউদ্দিন আহমেদ রতন।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, তিতাস পাড়ে অভাবনীয় উন্নয়নের সফল রূপকার যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি। তিনি তাঁর বক্তব্য বলেন, প্রয়াত ৫ বন্ধু জনের মধ্যে আল মামুন সরকার জিল্লুর রহমান নাজমুল হক নাজু ও শফিউদ্দিন আহমেদ রতনকে আমি ভালোভাবেই জানি এবং চিনি। তাঁদের সাথে আমার রাজনৈতিক ও সামাজিক সখ্যতা ছিল। শুধুমাত্র প্রয়াত ফারুক সাহেবের সাথে আমার ভালো যোগাযোগ না থাকলেও তাঁর পরিবারের অনেকের সাথেই আমার খুব মধুর সম্পর্ক রয়েছে। আমি প্রয়াত এই ৫ বন্ধুজনের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি। উপস্থিত সকলের কাছে আমিও আবেদন জানাই, এই প্রয়াতজনেরা তাঁদের জীবদ্দশায় যদি আমাদের কাউকে কষ্ট দিয়ে থাকেন আমরা যেন এগুলো ভুলে যাই। তাঁরা যেন জান্নাতবাসী হন আমরা আজকে সেই দোয়াই করব। প্রয়াত পাঁচ বন্ধুজন স্মরণে বাদল স্টল কেন্দ্রিক তাঁদের প্রিয় বন্ধুমহল এরকম একটি সুন্দর আয়োজন করেছেন দেখে আমি অভিভূত হয়েছি। আমার অনেক বন্ধুবান্ধব আছেন, কিন্তু বাদল স্টলের বন্ধুদের যে বন্ধন, যে সুদৃঢ় বন্ধন এটি আসলেই তা অন্যান্য সকলের জন্য একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে। প্রয়াত বন্ধুদের স্মরণে তাঁদের মাগফেরাত কামনায় যাঁরা আজকে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছেন তাঁদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাই। একই সাথে প্রয়াত বন্ধুদের শোকাহত পরিবারের সবার প্রতিও গভীর সমবেদনা জানাই।’
দোয়া মাহফিলে অন্যান্যের মধ্যে মঞ্চে উপবিষ্ট ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজী মোঃ হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা তাজ মোহাম্মদ ইয়াসিন, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট মাহাবুবুল আলম খোকন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াসেল সিদ্দিকী, এবিএম তৈমুর, বাহার চৌধুরী প্রমুখ।
মোনাজাত পরিচালনা করেন জেলার বিশিষ্ট আলেম মাওলানা হাদিয়াতুল্লাহ নূর।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন দৈনিক সমতট বার্তা সম্পাদক মনজুরুল আলম।
দোয়া মাহফিলে দলমত নির্বিশেষে সকল শ্রেণী পেশার আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল বলেছেন, সাধারণ মানুষের উপর নির্যাতন, নীপিড়ন ও অন্যায়ের কারণে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায় হয়েছে। তবে বিগত সময়ে প্রশাসনকে উদ্দেশ্য করে সাধারণ মানুষের যেমন বক্তব্য ছিলো, এখনো মানুষের কণ্ঠে একই বক্তব্য। তাই প্রশাসনকে এমন কোনো কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে যার দুর্নাম বিএনপি বা ফ্যাসিস্ট সরকার উৎখাতে যারা ভূমিকা রেখেছে তাদের উপরে আসে। এছাড়াও জনবিচ্ছিন্ন হতে হবে এমন কাজ থেকে বিরত থাকতে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে সকল নেতাকর্মীকে জনসেবায় কাজ করতে হবে।
আজ ২৭ অক্টোবর রবিবার সকালে যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে জেলা যুবদলের সভাপতি মোঃ শামীম মোল্লার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন সিভিল সার্জন ডাক্তার মো: নোমান মিয়া, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, সাবেক সহ সভাপতি এডঃ শফিকুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এবিএম মমিনুল হক, জেলা ড্যাবের সভাপতি ডাক্তার মকবুল হোসেন, ড্যাব নেতা আক্তার হোসেন প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন রিপন, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, সহ-সভাপতি রাশেদ কবির আকন্দ, যুবদল নেতা সৈয়দ তৈমুর, সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক জিয়াউল হক, তানভীর রুবেল, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক এডভোকেট আরিফুল হক মাসুদ, সদস্য সচিব এডভোকেট ইয়াছিন মিয়া প্রমুখ।
পরে রক্তদান কর্মসূচির মধ্যদিয়ে মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধন করা হয়।
মেডিকেল ক্যাম্পে হৃদরোগ, গাইনীসহ বিভিন্ন বিষয়ে ২২ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক চিকিৎসা সেবা ও ফ্রি ওষুধ সেবা প্রদান করছেন।
চিকিৎসা সেবা নিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে সেবা গ্রহীতারা ভীড় করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলমান পরিস্থিতিতে শান্তি বজায় রাখতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা বিএনপির নেতৃববৃন্দরা আহবান জানিয়েছেন। আজ ৬ আগস্ট মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এ আহবান জানান।
জেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাবেক সহসভাপতি এ.বি.এম. মমিনুল হক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলাম, ভিপি শামীম বক্তব্য রাখেন।
বক্তারা বলেন, আজকে ছাত্র সমাজ জাতিকে স্বেরাচারের হাত থেকে মুক্ত করে দিয়েছে। জাতির বাক স্বাধীনতা প্রকাশ করার সুযোগ করে দিয়েছে। এ দেশ যতদিন থাকবে ততদিন কোট সংস্কার আন্দোলন বাংলাদেশের জন্য একটি অধ্যায় হয়ে থাকবে।
কোটা আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের মাগফেরাত করেন।
বক্তারা আরো বলেন, কেউ যাতে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা চালিয়ে অরাজকতা সৃষ্টি করতে না পারে সে জন্য প্রত্যেক ওয়ার্ডে দলের সকল নেতাকর্মী সজাগ থাকার আহবান জানান। এছাড়া জনসচেতনা বৃদ্ধির জন্য শহরে মাইকিং এর ব্যবস্থা করেছেন বলে জানান। এছাড়া প্রেসক্লাবে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও জেলায় কর্মরত বিভিন্ন সাংবাদিকের উপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা ও মারধরের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেন।
এসময় জেলা বিএনপি ও অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকরা মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন।