চলারপথে রিপোর্ট :
ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর মহাসচিব ডাক্তার আব্দুস সালাম বলেছেন, বিগত স্বৈরাচারী সরকার ১৭ বছর জনগণের বুকের উপর পাথর চেপে বসেছিল। জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে মীর মুগ্ধসহ সকল শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মানুষ আজ মুক্ত। সবাই কথা বলতে পারছে। তিনি আরো বলেন, বিগত আওয়ামী স্বৈরশাসনের সময় দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছে। ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ সে ধ্বংসপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
গতকাল ২০ ডিসেম্বর শুক্রবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শহীদ মীরমুগ্ধ স্মরণে আয়োজিত ব্যাডমিন্টন টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলা ও সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আউটার চত্বরে ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি আরো বলেন, শেখ হাসিনার পতন হলেও তার ফেলে যাওয়া দুসররা বিষধর সাপের চেয়ও ভয়ঙ্কর। তাই সকলকে ঐক্যবদ্ধ থেকে সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে। পাশাপাশি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শহীদ মীর মুগ্ধের নামে একটি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করতে ড্যাব কাজ করে যাবে বলেও জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অফ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় ড্যাবের যুগ্ম মহাসচিব ডাক্তার মোহাম্মদ মেহেদী হাসান, কোষাধ্যক্ষ ডাক্তার মোঃ জহিরুল ইসলাম শাকিল, জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার রতন কুমার ঢালী, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট ম্যানেজিং বোর্ডের মেম্বার ডাক্তার শেখ আবু জাফর, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এবিএম মমিনুল হক, ড্যাব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাবেক সভাপতি ডাক্তার মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, টুর্ণামেন্ট আয়োজক কমিটির উপদেষ্টা ডাক্তার আমানউল্লাহ আমান, শহীদ মীর মুগ্ধের পিতা মীর মুস্তাফিজুর রহমান, শহীদ নাফিসের পিতা মোঃ গোলাম রহমান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ড্যাব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাধারণ সম্পাদক ডাক্তার জহিরুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ ডাক্তার মোহাম্মদ মনির হোসেন, টুর্ণামেন্ট আয়োজন কমিটির আহবায়ক ডাক্তার মোহাম্মদ আখতার হোসেন, সদস্য সচিব কাজী শান্তনু সাইহাম অর্ণব প্রমুখ।
টুর্ণামেন্টে মোট ২৪টি দল অংশগ্রহণ করে। চারটি ক্যাটাগরিতে প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দ্বৈত মহিলা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ডাক্তার জাকিয়া সুলতানা রুনা, ডাক্তার লুৎফা এবং দ্বৈত পুরুষ প্রতিযোগিতায় ডাক্তার আখতার হোসেন ও ডাক্তার সারোয়ার, ডাক্তার শাকিল ও ডাক্তার পল্লব এবং সিঙ্গেল প্রতিযোগিতায় ডাক্তার সাইফ কে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি এবং রানর আপ প্রতিদ্বন্দ্বীদের মাঝে ট্রফি প্রদান করেন অতিথিবৃন্দ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান) উদ্যোগে খাদ্যভিত্তিক (ফলিত পুষ্টি) বিষয়ক তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন করা হয়েছে।
আজ ১৯ মে রবিবার সকালে জেলা বীজ প্রত্যয়ন অফিসের হল রুমে প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মশালার উদ্বোধন করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক সুশান্ত সাহা।
এ সময় সদর উপজেলা কৃষি অফিসার শাহেনা বেগম, অতিরিক্ত কৃষি অফিসার সালমা সুলতানা, বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের প্রিন্সিপাল সইন্টিফিক অফিসার জ্যৈার্তিলাল বড়ুয়া, বারটানের প্রশিক্ষক দীপ্রজিত সরকার উপস্থিত ছিলেন।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বিভিন্ন পেশার ৩০ জন প্রতিনিধি অংশ নেন।
এ ব্যাপারে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক সুশান্ত সাহা বলেন, বারটান পুষ্টি নিয়ে কাজ করে। পুষ্টিকর খাবারের সাথে আমাদের ভবিষ্যৎত প্রজন্ম জড়িত। পুষ্টিকর খাবার খেলে সুস্থ সবল প্রজন্ম পাব।
চলারপথে রিপোর্ট :
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামীলীগ সরকারের পতন একদিকে যেমন মুক্তি, তেমনি সকলের জন্য একটি শিক্ষা বলেও উল্লেখ করেছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল।
আজ ১০ আগস্ট শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পুনিয়াউটস্থ নিজ বাসভবন আয়োজিত রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও জাতিগত সহিংসতা পরিহার এবং শান্তি সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার আহ্বানে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি। এসময় তিনি বলেন, জনগণই হচ্ছে রাজনৈতিক দলের শক্তি। আওয়ামীলীগ সরকারের পতন থেকে শিক্ষা না নিয়ে জনবিচ্ছিন্ন হলে আমাদেরও পতন হবে। তাই জনবান্ধব রাজনীতি করতে দলের সকল নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এই আন্দোলনের মাধ্যমে দীর্ঘ স্বৈরশাসনের অবসান হয়েছে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, ছাত্র জনতার ঐতিহাসিক বিজয়ের আনন্দে কিছু সুযোগ সন্ধানি অপশক্তি বিভিন্ন সংঘাত, ভাংচুর, লুটতরাজ, চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে লিপ্ত। ঐতিহ্যবাহী ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবও ভাংচুর করা হয়। এসব অপকর্মের সাথে বিএনপি বা অঙ্গসংগঠনের কোন নেতাকর্মী কোনোভাবেই সমর্থন বা প্রশ্রয় দেয় না। তিনি আরো বলেন, আওয়ামীলীগের দীর্ঘ শাসনের সময় বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অবর্ণনীয় জুলুম ও নির্যাতনের শিকার। তিনি আরো বলেন, আমি নিজেও ১৫ বছরে অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। আমার বাড়ি ঘর ভাংচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। কিন্তু আমি কোনো প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। কিন্তু বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। তাই জেলাবাসীর শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি নিদের্শ দেন। তিনি সংখ্যালঘু, ব্যবসায়ী, চাকুরীজীবীসহ ভিন্ন মতের রাজনৈতিক কর্মীদেরও নিরাপত্তা নিশ্চিতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞার কথা জানান। কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানে কোনো ধরণের হুমকী বা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি বিএনপির নেতাকর্মীদেরও সহযোগিতা নেয়ার আহ্বান জানান।
মতবিনিময়কালে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাবেক সহ সভাপতি এডভোকেট শফিকুল ইসলাম, এডভোকেট গোলাম সারোয়ার খোকন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবিএম মোমিনুল হক, শহর বিএনপির সাবেক আহবায়ক জসিম উদ্দিন রিপন, জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, মঈনুল হোসেন চপল, সহ জেলা বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিসের ব্যবস্থাপনায় “বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি’’ (এপিএ)’র আওতায় আজ ২১ মে বুধবার আব্বাস উদ্দিন খান সোহাগপুর মডেল কলেজ, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া “তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণ” বিষয়ক আলোচনা সভা ও সঙ্গীতানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত অনুষ্ঠানে জেলা তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাফে মোহাম্মদ ছড়া।
প্রধান অতিথির রাফে মোহাম্মদ ছড়া বক্তব্যে বলেন-জীবনের একেকটা পর্যায়ে একেকটা কাজ সম্পাদিত হয়। কোন কাজ কখন করা উচিত তা আমাদের জানতে হবে। সময়ের কাজ সময়ে করতে হবে। “Time is more valuable than money”. তাই সময়কে যথাযত গুরুত্ব দিতে হবে। তোমরা এখন তরুণ, তাই তোমাদের রয়েছে বিপুল সম্ভাবনা। এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে সর্ব ক্ষেত্রে। যারা আমাদের শিক্ষক, যারা আমাদের গুরুজন তাদের কাছ থেকে সব সময় পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। কারণ তারাই আমাদের সব সময় ভাল চায়। তোমরা তোমাদের পিতা-মাতার কথা মান্য করতে হবে।।
উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, আশুগঞ্জ সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী তাহমিনা শারমীন, আশুগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি সেলিম পারভেজ, আশুগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসার এ.এইচ.এম শাহরিয়ার রসুল, আব্বাস উদ্দিন খান সোহাগপুর মডেল কলেজ এর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মশিউর রহমান।
উক্ত আলোচনা সভায় প্রায় সাত শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বৈষমহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণ, ৪র্থ শিল্প বিপ্লব ও এসডিজি বিষয়ক সঙ্গীতানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশে নিযুক্ত নেদারল্যান্ডের উপ-রাষ্ট্রদূত থাইজ উইডস্ট্রা বলেছেন, গুজবরোধে সাইবার আইন কাজে লাগাতে বাংলাদেশ সরকারের সাথে আলোচনা হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ও অপতথ্য প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি লক্ষ্যে আজ ৪ জুলাই বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত এক বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (সাকমিড) আয়োজিত বৈঠকে নেদারল্যান্ডের উপ-রাষ্ট্রদূত থাইজ উইডস্ট্রা আরো বলেন, বাংলাদেশ ছাড়াও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সাথে এ বিষয়ে আমাদের আলোচনা হচ্ছে। তিনি গুজব ও অপতথ্য প্রতিরোধে আমাদের তরুন প্রজন্মকে কাজে লাগানোর আহবান জানান।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, গুজবের শহর এই ব্রাহ্মণবাড়িয়া। এখানে বিশেষ করে ফেসবুকের মাধ্যমে গুজব বেশি ছড়ায়। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তৃণমূল পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধির তাগিদ দেওয়া হয় ওই সভায়। সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ের মোট ৫৪ জন এ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (সাকমিড) এর ডেপুটি ডাইরেক্টর সৈয়দ কামরুল হাসান, সিনিয়র পলিসি এ্যাডভাইজার নামিয়া আক্তার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি অধ্যাপক আদনান ফাহাদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর অমৃত লাল সাহা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, জেলা পরিষদ সদস্য রুমানুল ফেরদৌসি, নারীনেত্রী ফারহানা মিলি, এনজিও নেতা এস.এম শাহীন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। বক্তারা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান। সাকমিড সূত্র জানায়, ভুল ও অপতথ্য রোধে এ প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এরই আওতায় গত বছরের অক্টোবর থেকে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কাজ করছে সাকমিড। আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ প্রকল্পের কাজ চলমান থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর ডিগ্রি কলেজে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত ও আহতদের স্মরণে সভা অনুষ্ঠিত হয়। কলেজের অধ্যক্ষ হরিলাল চন্দ্র দেবনাথের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কলেজের গভর্ণিং বডির সভাপতি জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আলহাজ্ব এ.বি.এম. মোমিনুল হক। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন কলেজের বিদ্যোৎসাহী সদস্য এড. শামসুজ্জামান কানন। পদার্থবিদ্যা বিভাগের প্রধান মোশারফ হোসেন এর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কলেজের উপাধ্যক্ষ আসমা বানু, সিনিয়র শিক্ষক মোঃ ফরিদ উদ্দিন, মাসুম মিয়া, সাইফুর রহমান মামুন। আলোচনা পর্বের মাঝে মাঝে হামদ্, নাত ও দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন ও বক্তব্য প্রদান করেন ছাত্র ছাত্রী প্রতিনিধিবৃন্দ। প্রধান অতিথি আলহাজ্ব এ.বি.এম. মোমিনুল হক ছাত্র শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে শহীদ মুগ্ধ’র নামে টি.এ.রোড ফ্লাইওভার, শহীদ ওমরের নামে সিমনা ব্রীজ এবং শহীদ তানভীনের নামে রাধিকা-নবীনগর ব্রীজ এর নামকরণ বাস্তবায়নের জন্য সকলকে সম্মিলিতভাবে প্রচেষ্টার আহবান জানান। আলোচনা পর্ব শেষে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনার পাশাপাশি দেশ ও জাতির স্থিতিশীলতা, উন্নতি মঙ্গল কামনা করে দোয়া পরিচালনা করেন কলেজের প্রভাষক মোঃ আব্দুল কাইয়ুম।