চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির এক ডিলারের বিরুদ্ধে চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কর্মসূচির আওতায় সুবিধাভোগীদের ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি চাল দেওয়ার কথা। তবে দেওয়া হচ্ছে ২৭-২৮ কেজি। বিতরণের সময় সরকারি প্রতিনিধি হিসেবে ট্যাগ অফিসার থাকার কথা থাকলেও সে নিয়ম মানা হচ্ছে না। এতে ঠকছেন হতদরিদ্ররা। বিষয়টি ডিলার স্বীকার করলেও একে অন্যকে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন সঠিক ওজনে চাল দিচ্ছেন না ডিলার। উপজেলার ফান্দাউক গ্রামে এ অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। অভিযুক্ত ডিলারের নাম মো. বদর আলম। তিনি ওই গ্রামের বাসিন্দা। এমন অভিযোগ পাওয়ার পর সরেজমিন গিয়ে সুবিধাভোগীদের চাল মেপে পাওয়া গেছে ২৮ কেজি।
উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, হতদরিদ্রদের জন্য খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১৩টি ইউনিয়নে ২৬ ডিলার ও ৮ হাজার ৭০৫ উপকারভোগীর নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ফান্দাউক ইউনিয়নের ডিলার বদর আলমের মাধ্যমে ৩০৪ জন চাল পাচ্ছেন। গত ২২ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়েছে চাল বিতরণের কাজ। শেষ হওয়ার কথা ৭ মার্চ।
গত সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে সরেজমিন দেখা গেছে, ডিলার বদরের দোকানের সামনে কয়েকশ লোক জড়ো হয়েছেন। তাঁরা কার্ড দেখিয়ে সারিবদ্ধভাবে চাল নিচ্ছেন। কয়েকজন ওজনে কম দেওয়ায় চাল না নিয়ে বাড়িতে চলে যান। প্রতিবাদ করলে নাম কেটে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ তাঁদের।
সেখানে কথা হয় শিউলি বেগম ও মুর্শিদা বেগমের সঙ্গে। তাঁরা জানান, অশিক্ষিত হওয়ায় মিটারের মাপ বোঝেন না। বাড়িতে চাল নিয়ে দেখেন তিন কেজি কম। বেশি কথা বললে নাম কেটে দেবে। এ জন্য কিছু বলার সাহস পান না।
আলাল মিয়া, নজরুল মিয়া ও পৈলন খাঁ অভিযোগ করেন, চাল নিতে এলে ডিলার বলেছে, দুই কেজি কম নিতে হবে। এ জন্য তাঁরা চাল নেবেন না। দুই বছর ধরেই কম দেওয়া হচ্ছে। চাল দেওয়ার সময় সরকারি লোক থাকার কথা। কিন্তু তারা ৫-১০ মিনিট থেকে চলে যায়। এ দিন সরকারি লোক আসেনি বলে জানান তাঁরা।
এসব অভিযোগের বিষয়ে ডিলার মো. বদর আলম বলেন, ‘আমার কী করার আছে। সরকারি গুদাম থেকে বস্তায় দু-তিন কেজি চাল কম থাকে। এরপরও আমি বলেছি ৩০ কেজি করে চাল দেওয়ার জন্য। হয়তো শ্রমিকরা ভুল করেছে।’ ট্যাগ অফিসার ছাড়া চাল দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আজকে ট্যাগ অফিসার আসেনি।’
সরকারি ট্যাগ অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করার কথা উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারী মো. মোজাম্মেল হকের। তিনি সেখানে ছিলেন না। তিনি বলেন, ‘আমি সরকারি চাকরি করি। আমার দায়িত্ব হাসপাতালে। চাল বিতরণে অনিয়ম হলে সেটা আমার দেখার কথা না। সেটি দেখবেন খাদ্য কর্মকর্তা।’
ডিলার ও ট্যাগ অফিসারের এমন দাবির বিরোধিতা করে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার আচার্য বলেন, ‘চাল বিতরণের সময় ট্যাগ অফিসার উপস্থিত থাকবেন। গুদাম থেকে চাল কম দেওয়ার সুযোগ নেই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফকরুল ইসলাম বলেন, হতদরিদ্রদের চাল বিতরণে ওজনে কম দেওয়ার সুযোগ নেই। অভিযোগ সত্য হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
পাবলিক লাইব্রেরিতে এসে বই পড়ায় পুরস্কৃত করা হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলায় ১২ শিক্ষার্থীকে। এপ্রিল মাসে লাইব্রেরিতে সর্বাধিক উপস্থিত হয়ে বই পড়ায় পুরস্কৃত করা হয় তাদের।
আজ ১৫ মে বুধবার বিকেলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ ইমরানুল হক ভূঁইয়া শিক্ষার্থীদের হাতে এ পুরষ্কার তুলে দেন। পুরস্কার পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে বালিকা ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে প্রথম হয়েছেন ছাত্রী সাদিয়া বুশরা, হাফসা বেগম, সুমাইয়া আফরিন, ২য় হয়েছেন ইসরাত জাহান ও সৃষ্টি রায় এবং ৩য় হয়েছে সানিয়া আক্তার ও মহিমা রায়। বালক ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছেন পৃথিবী দাস সূর্য্য, ২য় স্নেহাল গোপ পান্না, সৌমক রায়, গগনদীপ কুন্ডু, ৩য় হয়েছেন শয়ন গোপ। জানা যায়, আগে উপজেলার লাইব্রেরিতে আগে তেমন পাঠক ছিলো না। জরাজীর্ণ ভবনে নানান রকমের বই থাকলেও গড়ে এক বা দুইজন শিক্ষার্থী এখানে আসতেন। পাঠক ফেরাতে গত ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত সপ্তাহব্যাপী বই মেলায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঘোষণা দিয়েছিলেন লাইব্রেরিতে সর্বাধিক উপস্থিত ব্যক্তি পাবেন পুরস্কার। সেই ঘোষণায় বেড়েছে নাসিরনগর পাবলিক লাইব্রেরিতে পাঠক উপস্থিতি।
এ উপলক্ষে পুরষ্কার প্রদান অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চাতলপাড় ডিগ্রী কলেজের প্রভাষক মানিরুল হোসাইন, নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রহিম, নাসিরনগর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অজিত কুমার দাস, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি শুভ সিদ্দীক, গণমাধ্যমকর্মী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, সুজিত কুমার চক্রবর্তী প্রমুখ।
এ সময় মুহাম্মদ ইমরানুল হক ভূঁইয়া বলেন, বাংলাদেশের অনেক উপজেলায় পাবলিক লাইব্রেরি নেই। এটি নাসিরনগরের সৌভাগ্য যে উপজেলায় একটি পাবলিক লাইব্রেরি আছে। আমি উপজেলায় যোগদানের পর লাইব্রেরি ভিজিট করতে গিয়ে দেখতে পাই প্রতিদিন পাঠক সংখ্যা খুবই কম। পরে ফেব্রুয়ারি মাসে আয়োজিত অমর একুশে বইমেলায় আমি ঘোষণা দিয়েছিলাম পাবলিক লাইব্রেরিতে যারা সর্বাধিক দিন উপস্থিত থেকে সর্বোচ্চ বই পড়বেন, তারা আমার পক্ষ থেকে পুরস্কার পাবেন। পাশাপাশি লাইব্রেরিটি সংস্কার করা হচ্ছে। ঘোষণা অনুযায়ী এপ্রিল মাসে সর্বাধিক দিন উপস্থিত থেকে সর্বোচ্চ বইয়ের পাঠকদেরকে আমরা পুরস্কৃত করেছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
“ধর্ম, বর্ণ ভিন্ন মত, সবার জন্য খেলাফত” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস নাসিরনগর উপজেলা শাখার ঈদ পুনর্মিলনী ও সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে স্থানীয় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স অডিটোরিয়ামে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস নাসিরনগর উপজেলা শাখার সভাপতি মাওলানা আবদুস ছাত্তারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বি এম গিয়াস উদ্দিনের সঞ্চালনায় ঈদ পূর্ণমিলনী সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার নির্বাহী সভাপতি মাওলানা মঈনুল ইসলাম খন্দকার। প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস উপজেলা শাখার প্রধান উপদেষ্ঠা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী শায়েখ হাফেজ মাওলানা কেফায়েত উল্লাহ আল-মাদানী।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের শুরার সদস্য ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সহ-সভাপতি মাওলানা সামছুদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা তাজুল ইসলাম কাসেমী, উপদেষ্ঠা হাফেজ হোসাইন আহমেদ, মাওলানা আবদুল কাদির, হাফেজ ইকবাল হোসেন, মো: মাজারুল হক কাসেমী, মাওলানা মোজাহিদুল ইসলাম ।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ হান্নান, জামায়াতের প্রতিনিধি মো: রমজান আলী, মাওলানা আবু আহমদ কল্যাণ ট্রাস্ট এর চেয়ারম্যান অ্যাড. আবু বকর সিদ্দিক ও নাগরিক কমিটির প্রতিনিধি সাইফুজ্জামান জনি। এছাড়াও প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা হোসাইন আহমদ নুরপুরী, যুব মজলিসের ফখরুদ্দিন বিশালসহ বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস উপজেলা ও ইউনিয়ন কমিটির নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
এসময় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস নাসিরনগর উপজেলা শাখার নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। পরে এক দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার জেঠাগ্রাম তা’লীমুল কোরআন ইসলামিয়া মহিলা মাদ্রাসার বার্ষিক প্রতিযোগিতা ও অভিভাবক সম্মেলন আজ ২৯ জানুয়ারি সোমবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সকালে মাদ্রাসা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেঠাগ্রাম হাফেজিয়া নুরানীয়া মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল হাফেজ হুসাইন আহমেদ খান।
মাদ্রাসার দাতা সদস্য হাজী শেখ মোহাম্মদ তজু মিয়ার সভাপতিত্বে ও শিক্ষক হাফেজ মোহাম্মদ শাহজাহানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, হাফেজ মাওলানা জসিম রাজা চৌধুরী, মাওলানা মহিউদ্দিন খান, হাজী আবেদুর রহমান, হাজী হাবিবুর রহমান মাষ্টার, মোঃ দারু মিয়া চৌধুরী, শেখ মোঃ আহাদ মিয়া, শেখ মোঃ আজদু মিয়া, মৌলভী ফাইজুল ইসলাম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নের ব্যাপারে শুধু শিক্ষকদের ওপর নির্ভরশীল হলেই চলবে না, অভিভাবকগণকেও শিক্ষার্থীর প্রতি যত্নশীল হতে হবে এবং সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর রাখতে হবে।
আলোচনা সভা শেষে কোরআন তিলাওয়াত, হিফজুল হাদিস, আরবি, বাংলা ও ইংরেজি বক্তৃতা ও বির্তক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরষ্কার বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে নাইট শর্ট সার্কেল ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় “মাদকমুক্ত নাসিরনগর বিনির্মাণে” নাসিরনগর সদর বন্ধু মহল আয়োজিত স্থানীয় আশুতোষ পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন করা হয়।
নাসিরনগর সদর বন্ধু মহলের সভাপতি খোকন চৌধুরীর সভাপতিত্বে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূইয়া খেলার উদ্বোধন করেন। ধারা ভাষ্যকার মনির হোসেনের সঞ্চালনায় এ সময় নাসিরনগর সদর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আবদুল আহাদ, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি হাজ্বী অলি মিয়া, গ্রামীণফোন চৌধুরী এন্টারপ্রাইজের সত্বাধিকারী ডিস্ট্রিবিউশন শরীফুজ্জামান চৌধুরী সুমন, সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূইয়া,মনিরুল ইসলাম,আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ইনকাম ট্যাক্স অফিসার মো: ইলিয়াছ মিয়া, মঈন চৌধুরী,জিয়া চৌধুরীসহ নাসিরনগর সদর বন্ধু মহলের সদস্যরা ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন নাসিরনগর সদর বন্ধু মহলের সাধারণ সম্পাদক রাকিব চৌধুরী। উদ্বোধনী খেলায় নুরপুর একাদশ নির্ধারিত ১০ ওভারে ৫ ইউকেটে ৫০ রান করে অল আউট হয়। জবাবে খেলায় নাসিরনগর সদর একাদশ ৬ ওভার ৩ বলে ৮ ইউকেটে জয় লাভ করতে সক্ষম হয়। খেলায় ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন হৃদয় দেব। আম্পায়ার ছিলেন সুমন মিয়া,রুহুল আমিন। স্কোরার ছিলেন মাসুম মৃধা।
উল্লেখ্য, নাইট শর্ট সার্কেল ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে মোট ৩২টি ক্রিকেট টিম অংশগ্রহণ করছে। উদ্বোধনী ম্যাচে নাসিরনগর সদর একাদশ বনাম নুরপুর একাদশ দিয়ে টুর্ণামেন্ট শুরু হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার মধ্যে দিয়ে নাসিরনগরের কৃতি সন্তান, উপজেলার গোকর্ণ স্কুল এন্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা, মরহুম সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ’র ১০১ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ৪ মে বৃহস্পতিবার পালিত হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে সকালে সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজের উদ্যোগে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি শেখ যুবায়ের হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন গোকর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ শাহিন।
বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মহিউদ্দিন আহমেদের সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) সনজিৎ কুমার দেব, সমাজ সেবক হুমায়ুন রেজা চৌধুরী, গোকর্ণ স্কুল এন্ড কলেজের প্রাক্তন ছাত্র সংগঠনের (প্রাছাস) এর সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ নোমান, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সাবেক সদস্য মাহবুবুর রহমান, প্রভাষক মোহন মিয়া, সিনিয়র শিক্ষক প্রদীপ চন্দ্র দাস।
পরে এক মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন বিদ্যালয়ের প্রধান মাওলানা মোঃ জসিম উদ্দিন।
এর আগে গোকর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ শাহিন ও গোকর্ণ স্কুল এন্ড কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি শেখ যুবায়ের হাসানের নেতৃত্বে শিক্ষকরা কলেজের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ’র কবর জিয়ারত করেন।