অনলাইন ডেস্ক :
চীনের তিব্বতের প্রত্যন্ত এলাকায় এক ভূমিকম্পে অন্তত ৫৩ জন নিহত হয়েছেন। ৬ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ওই ভূমিকম্পে বহু ঘরবাড়ি ধসে পড়েছে। সূত্র : আল জাজিরা
চীনের ভূমিকম্প নেটওয়ার্ক সেন্টার (সিইএনসি) বলেছে, স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৫ মিনিটে ওই ভূমিকম্প হয়। ভূমিকম্পের উৎপত্তি স্থল ছিল নেপাল সীমান্তের কাছে তিব্বতের ডিংরি কাউন্টি।
সিইএনসি ভূমিকম্পের মাত্রা ৬ দশমিক ৮ বললেও মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ৭ দশমিক ১ ছিল বলে জানিয়েছে।
চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম সিসিটিভি বলেছে, ডিংরি কাউন্টি ও এর আশপাশের এলাকায় শক্তিশালী ভূমিকম্পন অনুভূত হয়েছে এবং ভূমিকম্পের উৎপত্তি স্থলের (এপিসেন্টার) কাছের বেশ কয়েকটি ভবন ধসে পড়েছে। আঞ্চলিক দুর্যোগ ত্রাণ সদর দপ্তরের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া জানায়, ৫৩ জন নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। আহত হয়েছেন ৬২ জন।
ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল বিশেষ করে বিহার, আসাম ও পশ্চিমবঙ্গে ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানেও এই ভূমিকম্পের কম্পন অনুভূত হয়।
নেপাল ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চলে অবস্থিত, যেখানে ভারতীয় ও ইউরেশীয় টেকটোনিক প্লেটের সংঘর্ষে হিমালয় পর্বতমালা গঠিত হয়েছে। এ কারণে এ অঞ্চলে প্রায়ই ভূমিকম্প ঘটে। ২০১৫ সালে নেপালে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার এক শক্তিশালী ভূমিকম্পে প্রায় ৯ হাজার মানুষ প্রাণ হারান এবং ২২ হাজারের বেশি মানুষ আহত হন। ওই ভূমিকম্পে অর্ধ-লক্ষাধিক বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।
ভারতের ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির (এনসিএস) দেয়া তথ্য অনুযায়ী, স্থানীয় সময় সকাল ৬টা ৩৫ মিনিটে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। প্রথম ভূমিকম্পের পরপরই ওই অঞ্চলে আরো দুটি ভূমিকম্প আঘাত হানে।
অনলাইন ডেস্ক :
বিতর্কিত কাশ্মীরের ভারত নিয়ন্ত্রিত অংশে জি-২০ এর আসন্ন এক বৈঠকে যোগ দেবে না বলে জানিয়েছে চীন।
গতকাল শুক্রবার দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন এ কথা জানান।
ওয়েনবিন এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বলেন, বিতর্কিত অঞ্চলে জি-২০ এর যে কোন ধরনের বৈঠকের দৃঢ় বিরোধিতা করছে চীন। এ ধরনের বৈঠকে আমরা অংশ নেব না।
চীনের পাশাপাশি সৌদি আরব ও তুরস্কও কাশ্মীরের এ বৈঠক বয়কট করছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
সেপ্টেম্বরে নয়া দিল্লিতে হতে যাওয়া জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন সংশ্লিষ্ট সিরিজ বৈঠকের অংশ হিসেবে সোমবার থেকে বুধাবার পর্যন্ত কাশ্মীরের শ্রীনগরে হতে যাচ্ছে জি-২০ এর পর্যটন বিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক।
ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, তিনদিনের এ বৈঠকে বিভিন্ন দেশের ৬০ জনের মতো প্রতিনিধি অংশ নেবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কাশ্মীরে এ বৈঠক আয়োজন নিয়ে ভারতের প্রতিবেশী পাকিস্তান শুরু থেকেই আপত্তি জানিয়ে আসছে। পারমাণবিক শক্তিধর এ দুই দেশই পুরো কাশ্মীরের মালিকানা দাবি করে আসছে, কিন্তু উভয়েই পৃথক পৃথক অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে।
২০১৯ সালে ভারত তাদের একমাত্র মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্য জম্মু ও কাশ্মীরকে কেন্দ্রশাসিত দুটি আলাদা প্রশাসনিক অঞ্চলে পরিণত করলে পাকিস্তান এর তীব্র প্রতিবাদ জানায়।
বেইজিং ও নয়া দিল্লির মধ্যে কাশ্মীরসহ হিমালয়ের বিভিন্ন অঞ্চল নিয়েও বিরোধ আছে; এ সীমান্ত বিরোধকে ঘিরে বিভিন্ন সময় দুই পক্ষের মধ্যে একাধিক রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষও হয়েছে।
সূত্র : আরটির
চলারপথে ডেস্ক :
তেল বিক্রি করে রেকর্ড মুনাফা করেছে সৌদি আরবের কোম্পানি আরামকো। ২০২২ সালে তারা মুনাফা করেছে ১৬১ দশমিক ১ বিলিয়ন বা ১৬ হাজার ১১০ কোটি ডলার।
বিবিসির খবরে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২১ সালের তুলনায় রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন তেল কোম্পানিটি ৪৬ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি মুনাফা করেছে। শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত হওয়ার পর এটি এক বছরে তাদের সর্বোচ্চ আয়।
শুধু আরামকো নয়, আমেরিকার এক্সনমবিল, ব্রিটেনের শেভরনও গত বছর বিপুল আয় করেছে। এক্সনমবিল মুনাফা করেছে ৫ হাজার ৫৭০ কোটি ডলার। আর শেভরনের মুনাফার পরিমাণ ৩ হাজার ৯৯০ কোটি ডলার।
২০২২ সালের মাঝের চার মাসে রেকর্ড ৪২ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার মুনাফা করার কথা জানিয়েছিল আরামকো। ওই সময়ই বিশ্বব্যাপী তেলের দাম সবচেয়ে বেশি ছিল। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে বেঞ্চমার্ক অপরিশোধিত প্রতি ব্যারল তেল ৮২ ডলারে বিক্রি হচ্ছে। তবে গত বছরের জুনে তা ১২০ ডলার ছুঁয়েছিল।
ইউক্রেনে রাশিয়া হামলা শুরু করার পর বিশ্ববাজারে তেল ও গ্যাসের দাম অনেকটা বেড়েছে। সাত বছর পর ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম প্রতি ব্যারেল ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যায়।
গত বছর জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছিলেন, বৈশ্বিক সংকট কাজে লাগিয়ে অনেক তেল-গ্যাস কোম্পানি অনৈতিকভাবে মুনাফার রেকর্ড করেছে। তিনি এসব কোম্পানির ওপর বেশি হারে করারোপের আহ্বান জানিয়েছিলেন। সেই সঙ্গে করের অর্থ চরম অভাবগ্রস্তদের সহায়তায় ব্যবহারের পরামর্শ দেন।
তবে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর আগে থেকেই বিশ্ববাজারের জ্বালানির দাম বাড়তে শুরু করেছিল। টানা দেড় বছর কোভিডজনিত নানা বিধিনিষেধ থাকার পর উন্নত দেশগুলো তখন কোভিডজনিত সব ধরনের বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করে নেয়। এরপর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হলে তেলের দাম আরো বেড়ে যায়।
অনলাইন ডেস্ক :
২০২৩ সালে ক্লিভল্যান্ড স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন ভারতের হায়দরাবাদের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আবদুল আরাফাত। গত প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে তাঁর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। তবে আজ মঙ্গলবার সকালে নিউইয়র্কের ভারতীয় দূতাবাস জানিয়েছে, তাঁকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। এর আগে দূতাবাস বলেছিল, তারা আবদুলের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছে এবং তাঁকে খুঁজতে স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলোর সঙ্গে কাজ করছে।
মঙ্গলবার দূতাবাসের পক্ষ থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘মোহাম্মদ আবদুল আরাফাতকে খুঁজতে অভিযান চলছিল। তাঁকে ওহাইওর ক্লিভল্যান্ডে মৃত অবস্থায় পাওয়ার কথা জানতে পেরে আমরা ব্যথিত। মোহাম্মদ আরাফাতের পরিবারের প্রতি আমাদের গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। আমরা তার মৃতদেহ ভারতে নিয়ে যাওয়ার জন্য শোকসন্তপ্ত পরিবারকে সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা করছি।’
জানা গেছে, আবদুলের বাবার কাছে মুক্তিপণ চেয়ে একটি ফোনকল এসেছিল। আবদুলকে মুক্তি দেওয়ার বিনিময়ে ১ হাজার ২০০ ডলার মুক্তিপণ চাওয়া হয়েছিল।
চলতি বছর এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ১১ জন ভারতীয় নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে আটজনই শিক্ষার্থী। এসব মৃত্যুর ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত ভারতীয় শিক্ষার্থী এবং ভারতে অবস্থানকারী তাঁদের পরিবারগুলোর মধ্যে আতঙ্ক ও উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হিসাব অনুসারে, ২০২২-২৩ সেশনে ভারত থেকে দেশটিতে ২৬ লাখের বেশি শিক্ষার্থী গেছে। আগের সেশনের তুলনায় এ হার ৩৫ শতাংশ বেশি। সূত্র: এনডিটিভি
অনলাইন ডেস্ক :
বিরল এক মাছের বদৌলতে এক দিনের ব্যবধানে সাধারণ জেলে থেকে কোটিপতি বনে গেলেন পাকিস্তানের করাচির এক ব্যক্তি। আজ ১০ নভেম্বর শুক্রবার সকালে নিলামে ওই মাছটি বিক্রি করেছেন তিনি।
এ বিষয়ে ভারতীয় গণমাদ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, হাজি বালোচ নামে সৌভাগ্যবান ওই মাছ ব্যবসায়ী করাচির অন্তর্গত ইব্রাহিম হায়দারি নামে একটি দরিদ্র জেলেপল্লিতে বসবাস করেন। সোমবার তার কয়েকজন কর্মী আরব সাগর থেকে ‘গোল্ডেন ফিশ’ নামে বিরল ওই মাছটি ধরেন। মহামূল্যবান ওই মাছটি বাংলাদেশে ‘ভোলা মাছ’ নামে পরিচিত।
পাকিস্তানের মৎস্যজীবী ফোরামের নেতা মুবারক খান বলেছেন, শুক্রবার সকালে করাচি বন্দরে জেলেদের ধরে আনা মাছটি নিলামে সাত কোটি রুপিতে (পাকিস্তানি মুদ্রা) বিক্রি হয়েছে।
ভোলা মাছের পেটের ভেতরে বিজ্ঞানীরা এমন এক বস্তুর অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছেন, যা চিকিৎসাক্ষেত্রে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখতে সক্ষম। এর পর থেকে মাছটিকে মহামূল্যবান এক সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ভোলা মাছের পেটের ভেতরে সুতার মতো কুণ্ডলী পাকানো ওই বস্তুটি মূলত অস্ত্রোপচারের সরঞ্জাম তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
ভোলা মাছ ২০ থেকে ৩০ কেজি পর্যন্তও বড় হয়ে থাকে এবং এর দৈর্ঘ্য হতে পারে দেড় মিটার পর্যন্ত। পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে এ মাছের বিপুল চাহিদা রয়েছে।
আরেকটি বিষয় হলো : ভোলা মাছের একটি সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্যগত বিশেষত্বও রয়েছে। ঐতিহ্যবাহী কিছু ওষুধ তৈরি এবং স্থানীয় রন্ধনপ্রণালিতে এ মাছের চাহিদা বিপুল।
সৌভাগ্যবান জেলে বালোচ বলেন, আমরা আরব সাগরের মুক্ত জলাশয়ে মাছ ধরছিলাম। তারপর হঠাৎ করেই এ মাছটি আমাদের জালে উঠে আসে, এটি আমাদের কাছে আসা এক দৈব সম্পদের মতো।
বালোচ জানিয়েছেন, মাছটি বিক্রি করে যে অর্থ তিনি পেয়েছেন তা তার সহযোগী জেলেদের মধ্যেও ভাগাভাগি করবেন। মূলত প্রজনন মৌসুম এলেই গভীর সমুদ্র থেকে এই মাছটি উপকূলের কাছাকাছি আসে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশে নিযুক্ত নেদারল্যান্ডের উপ-রাষ্ট্রদূত থাইজ উইডস্ট্রা বলেছেন, গুজবরোধে সাইবার আইন কাজে লাগাতে বাংলাদেশ সরকারের সাথে আলোচনা হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ও অপতথ্য প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি লক্ষ্যে আজ ৪ জুলাই বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত এক বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (সাকমিড) আয়োজিত বৈঠকে নেদারল্যান্ডের উপ-রাষ্ট্রদূত থাইজ উইডস্ট্রা আরো বলেন, বাংলাদেশ ছাড়াও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সাথে এ বিষয়ে আমাদের আলোচনা হচ্ছে। তিনি গুজব ও অপতথ্য প্রতিরোধে আমাদের তরুন প্রজন্মকে কাজে লাগানোর আহবান জানান।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, গুজবের শহর এই ব্রাহ্মণবাড়িয়া। এখানে বিশেষ করে ফেসবুকের মাধ্যমে গুজব বেশি ছড়ায়। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তৃণমূল পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধির তাগিদ দেওয়া হয় ওই সভায়। সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ের মোট ৫৪ জন এ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (সাকমিড) এর ডেপুটি ডাইরেক্টর সৈয়দ কামরুল হাসান, সিনিয়র পলিসি এ্যাডভাইজার নামিয়া আক্তার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি অধ্যাপক আদনান ফাহাদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর অমৃত লাল সাহা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, জেলা পরিষদ সদস্য রুমানুল ফেরদৌসি, নারীনেত্রী ফারহানা মিলি, এনজিও নেতা এস.এম শাহীন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। বক্তারা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান। সাকমিড সূত্র জানায়, ভুল ও অপতথ্য রোধে এ প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এরই আওতায় গত বছরের অক্টোবর থেকে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কাজ করছে সাকমিড। আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ প্রকল্পের কাজ চলমান থাকবে।