চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার আয়োজনে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।
১০ জানুয়ারি শুক্রবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার চান্দপুর তমিজ উদ্দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর মোঃ গোলাম ফারুক।
অনুষ্ঠানে মাছিহাতা ইউনিয়ন জামায়াতের সভাপতি নাদির হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা জামায়াতে ইসলামীর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মোবারক হোসেন, সদর উপজেলা জামায়াতের আমীর মোঃ দ্বীন ইসলাম ভূইয়া, মাওলানা মো. ইয়াছিন মিয়া প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন, জামায়াতে ইসলাম মানুষের কল্যাণে কাজ করে থাকে। সবার সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে একটি মানবিক সমাজ বিনির্মাণে দলটি সর্বদা সচেষ্ট। চলমান তীব্র শীতে অসহায় শীতার্তদের কথা চিন্তা করে জামায়াতে ইসলাম দেশব্যাপী শীতবস্ত বিতরণ করছে। এরই ধারাবাহিকতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাজুড়ে কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলায় ৬ শতাধিক অসহায় শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। মানবিক এই কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। পরে অতিথিবৃন্দ ৬ শতাধিক অসহায় শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এ ফলাফলে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। তিনি এক লাখ ৫৮ হাজার ৮৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। এ নিয়ে চতুর্থ বারের মতো নৌকা প্রতীক নিয়ে এমপি নির্বাচিত হলেন তিনি।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান কেচি প্রতীকে পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৩৭ভোট।
৭ জানুয়ারি রবিবার রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান তার কার্যালয়ে এ ফলাফল ঘোষণা করেন। নির্বাচনে মোট ৩৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এর আগে সকাল ৮টায় শুরু হওয়া ভোট শেষ হয় বিকেল ৪টায়। এরপর শুরু হয় গণনা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে মোট ভোটার ৬ লাখ ২১ হাজার ৫৮৪জন। আসনটির ১৯২ ভোট কেন্দ্রের ১৩৩৯টি ভোটকক্ষে ব্যালটের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মিষ্টি তৈরি এবং বিভিন্ন অনিয়মের জন্য হ্যালো বেকারিকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। ৯ এপ্রিল বুধবার দুপুর সাড়ে ১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের দাতিয়ারা (ওয়াবদা গেইট) এলাকার হ্যালো বেকারির কারখানায় অভিযান পরিচালনা করে এই জরিমানা করা হয়।
জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভী এই তথ্য জানান। দুপুরে গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে দাতিয়ারা (ওয়াবদা গেইট) হ্যালো বেকারির কারখানায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর, নিরাপদ খাদ্য সংস্থা এবং র্যাব-৯ যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে দেখা যায়, হ্যালো বেকারির কারখানায় কর্মচারীদের মাথায় টুলিংস কোর্ট নেই, যত্রতত্র ময়লা ছিটানো, খালি গায়ে কাজ করা, ফ্রিজে বাসি মিষ্টি সংরক্ষণ এবং অন্যান্য পণ্য একসাথে রাখা, ডিম ভাঙ্গা ও নষ্ট যত্রতত্র পড়ে থাকা, ফ্রিজে মেয়াদহীন খাদ্যপণ্য সংরক্ষণ, মিষ্টি তৈরির স্থান অস্বাস্থ্যকর এবং মিষ্টি খোলা ও অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় সংরক্ষণ, মাছি পড়ে থাকতে দেখা গেছে। এরপর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ এর বিভিন্ন ধারায় হ্যালো বেকারিকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
তিনি আরো জানান, এই অপরাধগুলো সংশোধন করার জন্য হ্যালো বেকারিকে ২০ এপ্রিলের মধ্যে সময় দেওয়া হয়েছে। ২০ এপ্রিলের মধ্যে যদি এই অপরাধগুলো সংশোধন না করা হয়, তবে পরবর্তীতে কারখানা সিলগালা করে দেওয়া হবে। জনস্বার্থে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এ সময় জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা বশির আহম্মেদ এবং র্যাব-৯ এর কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইলে অবৈধ গ্যাস সংযোগের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে বাখরাবাদ কর্তৃপক্ষ।
২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লি: প্রধান কার্যালয়ের ভিজিলান্স টিম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের একটি টিমের যৌথ অভিযানে ৪০টি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন করে। এসময় তারা ৮শত ফুট অবৈধ গ্যাস পাইপ উত্তোলন, কিলোমিটার অধিক ১ইঞ্চি অবৈধ গ্যাস লাইনের নেটওয়ার্ক নিষ্ক্রিয় করে।
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি প্রধান কার্যালয়ের ভিজিলেন্স টিমের উপ-মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর বাদশা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ শাহ আলম, ব্যবস্থাপক জসীম উদ্দীন, সহকারী প্রকৌশলী নূর মোহাম্মদ, সহকারী প্রকৌশলী তারিকুল ইসলাম অভিযানে অংশ নেন।
জানা গেছে, নিয়মিত অভিযানের পাশাপাশি গোপন সূত্রে তথ্য সংগ্রহও করে আসছে বাখরাবাদ।
বাখরাবাদের সূত্র জানায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও বকেয়া বিল আদায়ের লক্ষ্যে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করছে বাখরাবাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের পাশাপাশি প্রধান কার্যালয়ের ভিজিল্যান্স টিম।
আভিযানিক টিম ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও সরাইল এলাকার প্রতিটি মহল্লার প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে কাগজপত্র পরীক্ষা করে সংযোগ অবৈধ হলে বিচ্ছিন্ন করছেন, বিল বকেয়া থাকলে আদায় করছেন, তাৎক্ষণিক বিল পরিশোধ না করে সময়ক্ষেপণ করলে সঙ্গে সঙ্গে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হচ্ছে। এরই মধ্যে শহর, সদর উপজেলা, ও সরাইল উপজেলার বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। ক্রমান্বয়ে বাখরাবাদের আওতাধীন সবগুলো পাড়া-মহল্লা-গ্রাম পরিদর্শনের কাজ চলমান আছে।
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপন প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, রামরাইলে অভিযানে ৪০টি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, ৮শত ফুট অবৈধ গ্যাস পাইপ উত্তোলন, কিলোমিটার অধিক ১ইঞ্চি অবৈধ গ্যাস লাইনের নেটওয়ার্ক নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। অবৈধ গ্যাস সংযোগ চিহ্নিত করনে ও বকেয়া বিল আদায়ে আমাদের টিম ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
স্থানীয় পৌর কমিউনিটি সেন্টারে প্রয়াত প্রিয় পাঁচ বন্ধুজন স্মরণে গতকাল শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাদল স্টল কেন্দ্রিক বন্ধু মহল এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে কুরআন খানি ও দোয়া মাহফিল।
প্রয়াত ৫ বন্ধুরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার, জেলা বিএনপির আহবায়ক, সদা হাস্যজ্জল ব্যক্তিত্ব মোঃ জিল্লুর রহমান, সজ্জন ও মৃতভাসি মাহবুবুল আলম ফারুক, জেলার সুশীল সমাজের প্রিয় মানুষ বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজমুল হক নাজু ও সুপরিচিত সামাজিক ব্যক্তিত্ব সফিউদ্দিন আহমেদ রতন।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, তিতাস পাড়ে অভাবনীয় উন্নয়নের সফল রূপকার যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি। তিনি তাঁর বক্তব্য বলেন, প্রয়াত ৫ বন্ধু জনের মধ্যে আল মামুন সরকার জিল্লুর রহমান নাজমুল হক নাজু ও শফিউদ্দিন আহমেদ রতনকে আমি ভালোভাবেই জানি এবং চিনি। তাঁদের সাথে আমার রাজনৈতিক ও সামাজিক সখ্যতা ছিল। শুধুমাত্র প্রয়াত ফারুক সাহেবের সাথে আমার ভালো যোগাযোগ না থাকলেও তাঁর পরিবারের অনেকের সাথেই আমার খুব মধুর সম্পর্ক রয়েছে। আমি প্রয়াত এই ৫ বন্ধুজনের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি। উপস্থিত সকলের কাছে আমিও আবেদন জানাই, এই প্রয়াতজনেরা তাঁদের জীবদ্দশায় যদি আমাদের কাউকে কষ্ট দিয়ে থাকেন আমরা যেন এগুলো ভুলে যাই। তাঁরা যেন জান্নাতবাসী হন আমরা আজকে সেই দোয়াই করব। প্রয়াত পাঁচ বন্ধুজন স্মরণে বাদল স্টল কেন্দ্রিক তাঁদের প্রিয় বন্ধুমহল এরকম একটি সুন্দর আয়োজন করেছেন দেখে আমি অভিভূত হয়েছি। আমার অনেক বন্ধুবান্ধব আছেন, কিন্তু বাদল স্টলের বন্ধুদের যে বন্ধন, যে সুদৃঢ় বন্ধন এটি আসলেই তা অন্যান্য সকলের জন্য একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে। প্রয়াত বন্ধুদের স্মরণে তাঁদের মাগফেরাত কামনায় যাঁরা আজকে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছেন তাঁদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাই। একই সাথে প্রয়াত বন্ধুদের শোকাহত পরিবারের সবার প্রতিও গভীর সমবেদনা জানাই।’
দোয়া মাহফিলে অন্যান্যের মধ্যে মঞ্চে উপবিষ্ট ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজী মোঃ হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা তাজ মোহাম্মদ ইয়াসিন, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট মাহাবুবুল আলম খোকন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াসেল সিদ্দিকী, এবিএম তৈমুর, বাহার চৌধুরী প্রমুখ।
মোনাজাত পরিচালনা করেন জেলার বিশিষ্ট আলেম মাওলানা হাদিয়াতুল্লাহ নূর।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন দৈনিক সমতট বার্তা সম্পাদক মনজুরুল আলম।
দোয়া মাহফিলে দলমত নির্বিশেষে সকল শ্রেণী পেশার আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দর্শক-নন্দিত লাল সবুজের টিভি চ্যানেল ‘চ্যানেল আই’ এর ২৪ তম জন্মদিন উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা ও কেক কাটা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আমার চ্যানেল আই দর্শক ফোরামের আয়োজনে আজ ১ অক্টোবর শনিবার সকালে স্থানীয় সরকারি শিশু পরিবারের কন্যা শিশুদের নিয়ে একটি আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়।
শোভাযাত্রা শেষে সরকারি শিশু পরিবারের সবুজ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা ও জন্মদিনের কেককাটা অনুষ্ঠান।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিভার্সিটির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ এর সাবেক মহাপরিচালক (গ্রেড-১) প্রফেসর ফাহিমা খাতুন। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের প্রিয় পতাকার রং লাল-সবুজ, ২৪ বছরের অদম্য অগ্রযাত্রায় চ্যানেল আই এ দু’টি রংকেই বেছে নিয়েছে। চ্যানেল আই শুধু কৃষি বিষয়ক, প্রকৃতি ও জীবন, রিয়েলিটি শো, রাজনীতি, টকশো, শিল্প সংস্কৃতি ইত্যাদি নিয়েই কাজ করছে না, সর্বোপরি চ্যানেল আই বহন করছে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ঊর্ধ্বে তুলে ধরছে চিরায়ত বাঙালি সংস্কৃতিকে। আমি চ্যানেল আই এর অব্যাহত সাফল্য কামনা করছি।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর বিভূতিভূষণ দেবনাথের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, বিশিষ্ট কবি ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এসআরএম ওসমান গনি সজীব, আমার চ্যানেল আই দর্শক ফোরাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আছরারুন্নবী মোবারক, কমরেড নজরুল ইসলাম, সাফির উদ্দিন চৌধুরী রনি ও অন্যরা।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন চ্যানেল আই এর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি মনজুরুল আলম।