অনলাইন ডেস্ক :
রাজনীতির কারণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিঘ্ন ঘটলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা (অব.) লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ ১২ জানুয়ারি রবিবার বিকাল ৩ টার দিকে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানের কুসুমপুর জাগরণী সংসদ মাঠে ঢাকা ব্যাংকের কৃষিজ যন্ত্রপাতি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এসময় স্থানীয় ৩০ জন কৃষকের মাঝে শ্যালো মেশিন ও ট্রাক্টর বিতরণ করেন উপদেষ্টা।
তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের এখানে অনেক রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ আছেন। আমি আপনাদের অনুরোধ করবো, আপনারা আপনাদের রাজনীতি করেন আমাদের কোন আপত্তি নাই। কিন্তু আপনারা যদি কোন আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন, কোন অবস্থায় আপনাদের ছাড় দেয়া হবে না। আপনারা যে যে দলের হন না কেন, আমি এসপি সাহেবকে অনুরোধ করবো, যদি আমার ভাইও হয় কাউকে ছাড় দেবেন না। তারে চার সিকের ভেতরে ঢুকান। এরা এমপি হোক, যাই হোক সেই সময় হবে। এখন আইনশৃঙ্খলার ভিতর তাদের কোন হাত নাই।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি ওই সরকারি কর্মকর্তাদের বলবো-আপনারাও তেল মারা বন্ধ করেন। ভবিষ্যতে যে আসবে পড়ে দেখা যাবে। আপনারা এখন কঠোর হবেন। এই হইলো আপনাদের সবচেয়ে বড় সুযোগ। আপনারা কোন অবস্থায় ছাড় দেবেন না।’
সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে কাউকে ছাড় না দিয়ে কাজ করার নির্দেশ দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
পরে বিক্রমপুর কুঞ্জবিহারী সরকারি কলেজে তারুণ্য মেলায় অংশ নেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
অনুষ্ঠানে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত, পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার, জেলা কৃষি কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার মোহন্ত, ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মারুফ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডবে সেন্টমার্টিনে গাছচাপা পড়ে নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। মোখার আঘাতে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে এই প্রবাল দ্বীপ। ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব এখনো চলছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার বাসিন্দারা।
আজ ১৪ মে রবিবার দুপুরে সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডে ২ জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুজ্জামান।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডবে গাছচাপায় এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় মোট দুজন মারা গেছেন। তবে পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় তাদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, আমার সেন্টমার্টিন ইউনিয়নে এখন পর্যন্ত দু’জনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব এখনো চলছে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা ছাড়া আমাদের আর কিছু করার নেই।
অনলাইন ডেস্ক :
ভোটার, প্রার্থী ও নাগরিকদের বিভিন্ন তথ্যের নিশ্চয়তা দিতে ‘স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট বিডি’ নামের একটি অ্যাপ চালু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে ভোটার নম্বর, কেন্দ্রের নাম ও লোকেশন, ভোট পড়ার হার, প্রার্থীদের হলফনামাসহ নির্বাচনের বিভিন্ন তুলনামূলক চিত্র ঘরে বসেই যে কেউ জেনে নিতে পারবেন।
আজ ৫ জানুয়ারি শুক্রবার নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান, স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট বিডি নামের যে অ্যাপ সম্প্রতি আমরা উদ্বোধন করেছিলাম, সেখানে কেন্দ্রভিত্তিক দুই ঘণ্টা পরপর ভোট পড়ার হার জানা যাবে। ভোটকেন্দ্রের তথ্য এখনই জানতে পারছেন, যেকোনো ভোটারের ভোটকেন্দ্র কোনটি এবং লোকেশন কোথায় জানা যাচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল পাওয়া গেলেও কেন্দ্রীভূত ফলাফল পাওয়া যাবে না। কেননা, পার্বত্য অঞ্চল বা মনপুরার মতো দুর্গম অঞ্চল থেকে কোনো কারণে ফলাফল পাঠাতে না পারলে ভোটের পারসেন্টেজে গরমিল হয়ে যেতে পারে। তবে সম্ভব হলে আমরা জানাব। ২০ শতাংশ ভোটকেন্দ্র এখনও নেটওয়ার্কের বাইরে।
আমরা সেখানে বিজিবি, পুলিশের ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক ব্যবহার করব।’
ইসির সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফুল হোসেন বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনের ভোটার, নাগরিকরা যেন ম্যাপ দেখে ভোটকেন্দ্রে যেতে পারেন, সেই ব্যবস্থা আছে অ্যাপে। এ ছাড়াও প্রিজাইডিং কর্মকর্তার কাছে তথ্য নিয়ে দুই ঘণ্টার পরপর আসনভিত্তিক ভোট পড়ার হার জানাব। প্রার্থীর ছবিসহ তথ্যও পাওয়া যাবে।
অন্যান্য নির্বাচনের তথ্যও দেওয়ার চেষ্টা করছি। অ্যান্ড্রয়েড ও অ্যাপল উভয় প্লে স্টোর থেকেই অ্যাপটি পেয়ে যাবেন।’
অ্যাপটি ফোনে ইনস্টল করার পর ভোটের ফলাফল, আইন ও বিধি, নিবন্ধিত দলের তালিকা, আসন ভিত্তিক প্রার্থীর তালিকা, ভোট পড়ার হার, দল ভিত্তিক প্রাপ্ত আসন সংখ্যাসহ নানা পরিসংখ্যা বা তুলনামূলক চিত্রও পাওয়া যাবে। এ ছাড়াও মিলবে পূর্বের নির্বাচনের তথ্যও।
অ্যাপটি ব্যবহার করতে হলে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, জন্ম তারিখ ও মোবাইল নম্বর দিয়ে নিবন্ধন করতে হয়।
পরবর্তীতে কেন্দ্রের নাম, কেন্দ্রের লোকেশন, ভোটার নম্বর, প্রার্থীদের নাম ও ছবি প্রভৃতি তথ্য জানতে জাতীয় পরিচয়পত্র ও জন্ম তারিখ দিলেই নিমিষেই মেলে চাহিদা মোতাবেক তথ্য।
অ্যাপটি গত ১২ নভেম্বর উদ্বোধন করেছে নির্বাচন কমিশন। গুগল প্লে স্টোর বলছে এ পর্যন্ত এক লাখের বেশিবার ডাউনলোড করা হয়েছে এটি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এতে ২৮টি দল ও স্বতন্ত্রদের নিয়ে মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছে এক হাজার ৯৭০ জন। এতে ৯০ জন নারী প্রার্থী ও ৭৯ জন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর প্রার্থীও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
সরকারি কোষাগার থেকে অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগে বগুড়ায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলার রায়ে উপজেলা হিসাব রক্ষক ও ব্যাংক কর্মকর্তাসহ ৪ জনকে ১৫ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ ১০ জুলাই সোমবার বগুড়ার স্পেশাল জজ অম্লান কুমার জিষ্ণু তাদের বিরুদ্ধে এ রায় দেন। রায়ে একই সাথে আত্মসাৎ করা ১১ কোটি ৭৪ লাখ ৬১ হাজার ৮৬৩ টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার সাবেক হিসাব রক্ষক খলিলুর রহমান, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড দুপচাঁচিয়া শাখার সাবেক ক্যাশ অফিসার আব্দুল বারী, আব্দুস সালাম ও ইউনুস আলী।
বগুড়া দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পাবলিক প্রসিকিউটর মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, ভুয়া পেনশন হোল্ডার (পিপিও) তৈরি করে মাসিক ভাতা হিসেবে ওই টাকা উত্তোলন করে আত্মসাতের অভিযোগে ২০১৫ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তাদের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। এরপর মামলার তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের ১৬ আগস্ট চার্জশিট জমা দেওয়া হয় আদালতে। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন এবং রায়ের পর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মামলার রায়ে অর্থ আত্মসাৎ করায় প্রত্যেকের ১০ বছর করে জেল, প্রতারণার অভিযোগে তিনবছর জেল ও এক লাখ টাকা জরিমানা, আলামতের তথ্য গোপন করার অপরাধে দুই বছর করে জেল ও ৪০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। বিভিন্ন অপরাধে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় মোট ১৫ বছর করে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। একই সঙ্গে আসামিদের আত্মসাৎকৃত ১১ কোটি ৭৪ লাখ ৬১ হাজার ৮৬৩ টাকা আগামী ৩ মাসের মধ্যে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
দুদকের সরকারি কৌশলী (পিপি) এস এম আবুল কালাম আজাদ আরো জানান, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে পৃথক ধারায় মোট ১৫ বছর করে কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত। মামলার বাদী ছিলেন বগুড়া দুর্নীতি দমন কমিশনের সাবেক সহকারি পরিচালক আমিনুল ইসলাম।
অনলাইন ডেস্ক :
আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে সবসময় দেশের জনগণের কথা চিন্তা করতে হবে এবং জনবান্ধব আইন প্রণয়ন করতে হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী অ্যাড. আনিসুল হক এম.পি। তাহলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ও উদ্দেশ্য উভয়ই বাস্তবায়ন হবে বলেও জানান তিনি। আনিসুল হক বলেন, কারও চোখের দিকে তাকিয়ে কিংবা কারও ব্যক্তিগত স্বার্থ রক্ষা করে ভালো আইন তৈরি করা যায় না।
আজ ৫ মে রবিবার সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) ২০২৪-২৫ এর খসড়া চূড়ান্তকরণ বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। মানসম্পন্ন আইন প্রণয়নে দক্ষতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, লেজিসলেটিভ কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়াতে দেশি-বিদেশি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি লেজিসলেটিভ ক্যাডার সার্ভিস গঠনের বিষয়েও কাজ করতে হবে।
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কর্মকর্তাদের আন্তরিকভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে আনিসুল হক বলেন, ‘লজ অব বাংলাদেশ’ লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের খুবই জনবান্ধব একটি কাজ। এর মাধ্যমে জনগণ মুহূর্তেই বাংলাদেশে প্রচলিত সকল আইন দেখে নিতে পারেন। এখন ‘লজ অব বাংলাদেশ’ এর আলোকে ১৯৭২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে জারিকৃত সকল এসআরও ও অন্যান্য বিধি-বিধানের সংকলনে অনলাইন ভিত্তিক ‘রুলস অব বাংলাদেশ’ তৈরি করা গেলে জনগণ খুবই উপকৃত হবে। এটি খুব তাড়াতাড়ি তৈরি করতে হবে।
লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব ড. হাফিজ আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্ব অনুষ্ঠিত কর্মশালায় আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এতে উভয় বিভাগের বিভিন্ন কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।
চলারপথে ডেস্ক :
ভরিতে ১ হাজার ১৬৭ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম কমে হয়েছে ৯২ হাজার ২৬২ টাকা। এতদিন ছিল ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা। দেশের বাজারে এটিই ছিল সোনার সর্বোচ্চ দাম।
আজ ৪ ফেব্রুয়ারি শনিবার বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আগামীকাল ৫ ফেব্রুয়ারি রবিবার থেকে সোনার এ নতুন দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে বাজুস।
নতুন দাম অনুযায়ী, রবিবার থেকে ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি সোনা কিনতে লাগবে ৯২ হাজার ২৬২ টাকা, ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি সোনার দাম ১১০৮ টাকা কমিয়ে করা হয়েছে ৮৮ হাজার ৬৩ টাকা, ১৮ ক্যারেট প্রতি ভরি সোনার দাম কমানো হয়েছে ৯৯২ টাকা এখন কিনতে লাগবে ৭৫ হাজার ৪৬৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৪৬৭ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৬২ হাজার ৮৬৯ টাকা।
সবশেষ গত ১৪ জানুয়ারি বাজুস সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। যা ১৫ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী আজ পর্যন্ত সোনা কেনাবেচা হয়েছে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা, ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি সোনা ৮৯ হাজার ১৭১ টাকা, ১৮ ক্যারেট প্রতি ভরি ৭৬ হাজার ৪৫৮ টাকা, এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা বিক্রি হয়েছে ৬৩ হাজার ৩৩৬ টাকা।
এদিকে সোনার দাম কমানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রূপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটের রুপার দাম প্রতি ভরি ১ হাজার ৭১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, ২১ ক্যারেটের রুপার দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপার দাম ১৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১০৫০ টাকায় অপরিবর্তিত আছে।