অনলাইন ডেস্ক :
স্প্যানিশ সুপার কাপ ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদকে উড়িয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধার করলো বার্সেলোনা। রুদ্ধশ্বাস ও তুমুল উত্তেজনায় ভরপুর ম্যাচে রীতিমতো বিধ্বস্ত হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ৫-২ গোলের ম্যাচে স্প্যানিশ সুপার কাপের রেকর্ড সর্বোচ্চ ১৫তম শিরোপা জিতল কাতালানরা।
১২ জানুয়ারি রবিবার দিবাগত রাতে জেদ্দার কিং আব্দুল্লাহ স্পোর্টস সিটিতে মহিমান্বিত রাত উদযাপন করেছে হ্যান্সি ফ্লিকের বার্সেলোনা। একইসাথে কার্লো আনচেলত্তির রিয়ালকে ভুলে যাওয়ার মতো এক রাত উপহার দিয়েছে।
গত আসরের ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদকে ৪-১ গোলে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল বার্সেলোনা।
গোলের শুরুটা করেছিলো রিয়াল মাদ্রিদ। গোলের শেষটাও করে তারা। তবে মাঝে পাঁচ গোল হজম করতে হয় আনচেলত্তি দলের। ম্যাচের পঞ্চম মিনিটে নিজেদের প্রথম আক্রমণ থেকেই গোল পেয়ে যায় রিয়াল। মাজমাঠ থেকে ভিনিসিউসের পাস থেকে একক নৈপুণ্যে গোল করেন কিলিয়ান এমবাপ্পে।
এরপর বার্সা শো শুরু হয়। প্রথম হাফেই চার গোল দিয়ে রিয়ালকে ম্যাচ থেকে ছিটকে ফেলে তারা। শুরুটা করেন ইয়ামাল। লেভানডোভস্কির থ্রু বল পেয়ে দারুণ করে বার্সাকে সমতায় ফেরান এই স্প্যানিশ তারকা। ৩৬তম মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে বার্সাকে লিড এনে দেন লেভানডোভস্কি।
তার তিন মিনিট পরই রাফিনিয়া তৃতীয় গোল করলে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় রিয়াল। ডান দিক থেকে জুলস কুন্দের ক্রসে বক্সে চমৎকার হেডে বল জালে পাঠান রাফিনিয়া। এরপর প্রথমার্ধের ৯ মিনিট যোগ করা সময়ে বক্সের ভেতরে ঢুকে গোল করেন বালদে।
৪৮তম মিনিটে আবারও রিয়ালের জালে বল পাঠায় বার্সা। কাসাদোর পাস থেকে নিজের দ্বিতীয় গোল করেন রাফিনিয়া। ৫৬তম মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে এমবাপ্পেকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন শেজনি। ঐ ফ্রি কিক থেকে গোল করে রিয়ালকে দ্বিতীয় গোলে স্বাদ দেন ব্রাজিলিয়ান তারকা রদ্রিগো।
এরপর আর গোলের দেখা পায়নি বার্সেলোনা। তবে গোলের দেখা পায়নি তারা কিছুতেই। শেষ বাঁশি বাজতেই উল্লাসে মেতে ওঠে বার্সেলোনা। নিজেদের ইতিহাসে এই প্রথম সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা দুইটি ক্লাসিকোয় অন্তত ৪ গোল করে করল বার্সেলোনা। ১৯৬৩ সালে রিয়ালের পর প্রথমবার এমন কিছু দেখা গেল ক্লাসিকোয়।
অনলাইন ডেস্ক :
সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। আজ ২৬ আগস্ট সোমবার নেপালের কাঠমান্ডুতে টাইব্রেকারে ৪-৩ গোলে ভারতের হারায় বাংলাদেশ। নির্ধারিত সময়ে খেলা ১-১ গোলে ড্র ছিল। এর আগে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে শুরুতে অবশ্য এগিয়ে যায় বাংলাদেশই। ম্যাচের ৩৬ মিনিটে ডেডলক ভাঙেন আসাদুল মোল্লা। বাঁ প্রান্ত দিয়ে কোনাকুনি শটে ভারতের জালে বল ঢোকাতে চেয়েছিলেন রাব্বি হোসেন রাহুল। তা অবশ্য ঠেকিয়ে দেন ভারতের গোলরক্ষক প্রিয়াংশ দুবে। কিন্তু ফিরতি শটে ঠিকই জালের ঠিকানা খুঁজে নেন আসাদুল। তার গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় বাংলাদেশ।
দ্বিতীয়ার্ধের মাঝামাঝি সময়ে বল ঠেকাতে গিয়ে গগমসার গোয়ারির সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে বাংলাদেশ গোলরক্ষক মেহেদী হাসান শ্রাবণের। মাঠে বেশ কিছুক্ষণ সেবা-শুশ্রূষা নেওয়ার পর হাসপাতালে পাঠানো হয় তাকে। তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই বদলি গোলরক্ষক হিসেবে নামতে হয় আসিফকে। থিতু হওয়ার আগেই গোল হজম করে বসেন তিনি। ৭৫ মিনিটে নাওবা মেইতেই পাঙ্গামবামের কাটব্যাক থেকে ভারতকে সমতায় ফেরান অধিনায়ক রিকি মিতেই হাওবাম।
শেষেও অবশ্য নাটক কম ছিল না। যোগ করা সময়ের পঞ্চম মিনিটে ভারতীয় গোলরক্ষকের পথ আটকানোয় লাল কার্ড দেখেন বাংলাদেশের কামাকাই মারমা। ৯০ মিনিট শেষে ব্যবধান ১-১ থাকলে খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। আসিফও পেয়ে যান শাপমোচনের সুযোগ। প্রথম পেনাল্টিতেই ভারতের থাংলালসুন গাংতের নেওয়া শট ডান দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে তিনি ঠেকিয়ে দেন। পরের তিনটি শট অবশ্য আটকাতে ব্যর্থ হন এই গোলরক্ষক। তবে শেষ পেনাল্টি নিতে আসা আকাশ তিরকের শট বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে রুখে দেন তিনি। রুখে দেন ভারতের ফাইনালে যাওয়ার পথও।
বাংলাদেশ অবশ্য একটি শট কম নিয়েছে। তবে চারটি শটের প্রতিটিতেই গোল এনে দেন পিয়াস আহমেদ নোভা, মইনুল ইসলাম মইন, শাকিল আহাদ তপু ও আশরাফুল হক আসিফ। ফাইনালে আগামী ২৮ আগস্ট স্বাগতিক নেপালের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।
অনলাইন ডেস্ক :
তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে নেদারল্যান্ডসকে বড় ব্যবধানে হারালো বাংলাদেশ। ১৩৬ রানের জবাবে খেলতে নেমে ৮ উইকেট ও ৩৯ বল হাতে রেখে জয় পায় লিটন দাসের দল। আজ ৩০ আগস্ট শনিবার সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ওভার শেষে ৮ উইকেটে ১৩৬ রান তুলতে সক্ষম হয় ডাচরা। ডাচদের হয়ে সর্বোচ্চ ২৬ রান করেছেন তেজা।
বাংলাদেশের হয়ে ২৮ রানে ৪ উইকেট শিকার করেন তাসকিন। এ ছাড়া সাইফ দুটি ও মুস্তাফিজ একটি উইকেট শিকার করেন।
জবাবে খেলতে নেমে দারুণ শুরু করে বাংলাদেশ। দলীয় ২৬ রানে পারভেজ হোসেন ইমন (১৫) আউট হলেও হাত খুলে খেলতে থাকেন লিটন দাস। অপর পাশে তাকে ভালো সঙ্গ দেন তানজিদ হাসান। তারা দুজনেই দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে থাকেন। একপর্যায়ে দলীয় ৯২ রানে তানজিদ হাসান (২৯) সাজঘরে ফেরেন।
ততক্ষণে জয়ের ভিত তৈরি হয়ে যায় বাংলাদেশের। পরে সাইফ হাসান ব্যাটিংয়ে আসেন। শেষপর্যন্ত লিটন দাস ৫৪ রান ও সাইফ হাসান ৩৬ রানে অপরাজিত থেকে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর :
নেদারল্যান্ডস : ২০ ওভার ১৩৬/৮
বাংলাদেশ : ১৩.৩ ওভার ১৩৮/২
অনলাইন ডেস্ক :
মুলতানে ঘূর্ণি পিচ বানিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে সোয়া দু’দিনেই নাকাল হলো শান মাসুদের দল। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ১-১ সমতায় শেষ করলো ক্যারিবীয়রা। ক্যারিবীয়রা ৩৪ বছর দুই মাস পর জয় পেয়েছে পাকিস্তানে। সবশেষ জিতেছিল ১৯৯০ সালের নভেম্বরে। দ্বিতীয় দিন শেষেই হারের শঙ্কায় ছিল পাকিস্তান। স্বাগতিকদের প্রয়োজন ছিল ১৭৮ রান, হাতে ৬ উইকেট। কিন্তু ব্যাটসম্যানের জন্য বধ্যভূমি হয়ে ওঠা মুলতান পিচে পুরো ১০ উইকেট নিয়েও এই রান প্রায় পাহাড়সম। আজ ২৭ জানুয়ারি সোমবার পাকিস্তানের শেষ দিকের ব্যাটসম্যানেরা সেই পাহাড় টপকাতে পারেনি। ২০ ওভারের মধ্যে ৫৭ রানে বাকি ৬ উইকেট হারিয়ে পরাজয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে। ২৫৩ রান তাড়া করতে নামা পাকিস্তানকে ১৩৩ রানে গুটিয়ে দিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ জিতেছে ১২০ রানে।
ম্যাচের তৃতীয় দিন সকালে দিনের প্রথম আট বলের মধ্যেই আউট হয়েছেন দুই অপরাজিত সৌদ শাকিল ও কাশিফ আলী। ১৩ রান করা শাকিল ক্যাচ দিয়েছেন কেভিন সিনক্লেয়ারের বলে, নাইটওয়াচম্যান হিসেবে আগেভাগে নামা কাশিফ জোমেল ওয়ারিক্যানের বলে।
সপ্তম উইকেটে মোহাম্মদ রিজওয়ান ও আগা সালমান কিছুটা প্রতিরোধের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু যে উইকেটে স্পিনাররা ইচ্ছামতো বল ‘নাচাতে’ পারেন, সে উইকেটে ব্যাটসম্যানের প্রতিরোধও আর কতক্ষণ! ৩৯ রানের জুটি ভেঙে দুজনকেই ফিরিয়েছেন ওয়ারিক্যান।
বাঁহাতি এ স্পিনার শেষ ব্যাটসম্যান সাজিদ খানকে ফিরিয়ে পূর্ণ করেন ইনিংসে ৫ উইকেটও। প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেট আর ব্যাট হাতে দুই ইনিংস মিলিয়ে ৫৪ রান করে ম্যাচসেরাও হয়েছেন ওয়ারিক্যানই। আর দুই ম্যাচ মিলিয়ে ৮৫ রান ও ১৯ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরাও ৩২ বছর বয়সী এই স্পিনার।
ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশে পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের সর্বশেষ এই সিরিজে বড়সড় একটি রেকর্ডই গড়েছেন স্পিনাররা। দুই টেস্ট মিলিয়ে স্পিনাররা নিয়েছেন মোট ৬৯ উইকেট—যা এক সিরিজে সর্বোচ্চ। পেছনে পড়ে গেছে ২০২১ সালে শ্রীলঙ্কা–ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ৬৭ উইকেট।
তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সবচেয়ে বড় অর্জন মুলতানের দ্বিতীয় টেস্ট জয়ে। এবারের আগে পাকিস্তানে ২২ টেস্ট খেলে মাত্র ৪টিতে জিতেছিল ক্যারিবীয়রা। যার সর্বশেষটি ১৯৯০ সালের ২৫ নভেম্বর ফয়সালাবাদে। কেমার রোচ ছাড়া এই দলের কারও তখন জন্মই হয়নি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১৬৩ ও ২৪৪ (ব্রাফেট ৫২, ইমলাখ ৩৫, জাঙ্গু ৩০; সাজিদ ৪/৭৬, নোমান ৪/৮০)।
পাকিস্তান: ১৫৪ ও ৪৪ ওভারে ১৩৩ (বাবর ৩১, রিজওয়ান ২৫, সালমান ১৫; ওয়ারিক্যান ৫/২৭, সিনক্লেয়ার ৩/৬১)।
ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১২০ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: জোমেল ওয়ারিক্যান।
সিরিজ: দুই টেস্ট সিরিজে পাকিস্তান–ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১–১ সমতা।
ম্যান অব দ্য সিরিজ: জোমেল ওয়ারিক্যান।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারত সফরে যাচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল। সেখানে রোহিত শর্মাদের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজ খেলবে টাইগাররা। আসন্ন এই সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
কদিন আগেই পাকিস্তানের বিপক্ষে ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ। ম্যান ইন গ্রিনদের তাদেরই ঘরের মাঠে ধবলধোলাই করে সিরিজ জিতেছে টাইগাররা। ঐতিহাসিক এই জয়ের পর এবার টাইগারদের সামনে ভারতের চ্যালেঞ্জ। আসন্ন এই সিরিজকে সামনে রেখে ১৬ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে বিসিবি।
ঘোষিত ১৬ সদস্যের দলে অধিনায়ক হিসেবে থাকছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। এছাড়া সাদা পোশাকের প্রথমবারের মত ডাক পেয়েছেন জাকের আলী অনিক।
পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টের একাদশে ছিলেন শরিফুল ইসলাম। তবে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্ট খেলেননি তিনি। এবার ভারত সিরিজের স্কোয়াডেও নেই এই টাইগার পেসার। এদিকে চোটের কারণে পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলা হয়নি ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়ের। তবে রোহিতদের বিপক্ষে সিরিজের স্কোয়াডে আছেন তিনি।
এছাড়া ভারত সিরিজের দলে আরও আছেন স্পিনার তাইজুল ইসলাম, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, নাঈম হাসানরা। দলে পেসার হিসেবে তাসকিনের সঙ্গে থাকছেন হাসান মাহমুদ, নাহিদ রানা ও খালেদ আহমেদ।
উল্লেখ্য, ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া বাংলাদেশ-ভারত সিরিজের প্রথম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে চেন্নাইয়ে। এরপর দ্বিতীয় টেস্টে ২৭ সেপ্টেম্বর কানপুরে মুখোমুখি হবে দুই দল।
ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের টেস্ট স্কোয়াড-
নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), জাকির হাসান, মাহমুদুল হাসান জয়, সাদমান ইসলাম, লিটন কুমার দাস, মুশফিকুর রহিম, মুমিনুল হক, সাকিব আল হাসান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, নাঈম হাসান, নাহিদ রানা, জাকের আলি অনিক, হাসান মাহমুদ, তাসকিন আহমেদ, সৈয়দ খালেদ আহমেদ।
অনলাইন ডেস্ক :
কাতারে আর্থনা শীর্ষ সম্মেলন ২০২৫-এ যোগ দিতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সফরসঙ্গী হয়েছেন চারজন জাতীয় নারী ক্রীড়াবিদ। মঙ্গলবার আর্থনা সামিটের আগে দোহার ম্যান্দারিন ওরিয়েন্টাল হোটেলে কাতার ফাউন্ডেশনের নেতৃত্বের সঙ্গে স্বাগত সংবর্ধনায় অংশ নেন তারা।
দেশের ইতিহাসে এই প্রথমবার চারজন জাতীয় নারী ক্রীড়াবিদ প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে বিদেশ সফরে গেছেন। এই চার কৃতী ক্রীড়াবিদ হলেন- জাতীয় নারী ফুটবল দলের সদস্য আফিদা খন্দকার ও শাহেদা আখতার রিপা এবং জাতীয় নারী ক্রিকেট দলের সদস্য সুমাইয়া আখতার ও শারমিন সুলতানা।
এছাড়া প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে কয়েকটি ছবি শেয়ার করেন। ক্যাপশনে তিনি লেখেন, আর্থনা সামিটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বিনিয়োগ ও উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুনের সঙ্গে পোজ দিচ্ছেন জাতীয় চার নারী ফুটবলার এবং ক্রিকেটার।
এর আগে, স্থানীয় সময় সোমবার রাত ৯টা ৪০ মিনিটে দোহার হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তার সফরসঙ্গীরা। এ সময় কাতারের প্রটোকল প্রধান রাষ্ট্রদূত ইব্রাহিম ফাখরু প্রধান উপদেষ্টাকে স্বাগত জানান।
কাতারের দোহায় ২২ ও ২৩ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় এবারের আর্থনা শীর্ষ সম্মেলনের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘আমাদের উত্তরাধিকার গড়ে তোলা: স্থায়িত্ব, উদ্ভাবন ও ঐতিহ্যবাহী জ্ঞান। চার দিনের এ সফর চলাকালে তিনি কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।