অনলাইন ডেস্ক :
সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ঐতিহাসিক গ্লোবাল এসএমই সামিট ২০২৫ এর আয়োজন করতে যাচ্ছে গ্লোবাল এসএমই বিজনেস হোম (জিএসবিএইচ)। আগামী ২৩ থেকে ২৫ এপ্রিল দাভোস কংগ্রেস সেন্টারে সামিটটি অনুষ্ঠিত হবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানান জিএসবিএইচ-এর প্রতিষ্ঠাতা আনিস খান ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা রোমান সোমারউ।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ব্যবসার শীর্ষ এই সম্মেলনে থাকছে গ্লোবাল এসএমই-এর সিইও এবং এক্সিকিউটিভদের জন্য সমবয়সীদের সঙ্গে প্রভাবপূর্ণ সংযোগ স্থাপনের জন্য একটি অনন্য সুযোগ প্রদান। ইভেন্টটি এসএমই-এর জন্য মূল ব্যবসার চালকদের সম্বোধন করে এমন বিষয়গুলোর প্রাসঙ্গিক অন্তর্দৃষ্টি প্রদানের জন্য বিশেষজ্ঞ এবং সহকর্মীদের একত্রিত করবে, বিনিয়োগ এবং তহবিল সুযোগ, এক থেকে এক মিটিং, বায়ার এবং সেলার মিটিং, অ্যাঞ্জেল বিনিয়োগকারী এবং ভেঞ্চার ক্যাপিটাল কোম্পানি সঙ্গে মিটিংয়ের সুযোগ, পণ্য বিশ্ব বাজারে প্রদর্শনের সুযোগ।
সারাবিশ্বের সবচেয়ে বড় এসএমই এবং ব্যবসায়িক নেতাদের ৫০০ এর বেশি সমাগোম। এই ইভেন্টে স্পিকার হিসেবে থাকবে ৫০টিরও বেশি শীর্ষ কর্পোরেট ও ব্যবসায়ী নেতারা। বাংলাদেশ থেকে স্পিকার হিসাবে থাকবেন কসৈয়দ আলমগীর, বিয়াট্রিক্স কিম পরিচালক Car (সেটার অটোমোবাইল), Morethandigital প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও বেঞ্জামিন তালিনসহ বিশ্বের অনেক সফল ব্যবসায়ী ও লিডার।
ঐতিহাসিক ব্যবসায়ীক এই সামিটের রেজিষ্ট্রেশনের শেষ তারিখ আগামী ১৫ মার্চ ২০২৫, স্টল এবং স্পন্সরের জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি। রেজিষ্ট্রেশন করতে ভিজিটি করুন www.globalsmesummit.com বিস্তারিত জানতে ই-মেইল করতে হবে অপারেশস চিফ নিয়াজুল ইসলাম রনি (rony@gsbh.ch)। গ্লোবাল এস এমই সামিটি জিএসবিএইচ (সুইজারল্যান্ড) এর সঙ্গে আরও আয়োজক হিসাবে থাকছে Gour International (Germany), IDEAS FOR US (MARTITIUS) LTD, Milvest (Africa)।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২১ নভেম্বর জমকালো আয়োজনে ঢাকায় জিএসবিএইচ এর লঞ্চিং ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের কর্পোরেট ব্যক্তিত্বরা।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
বিশ্বব্যাপী আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের ব্যাপক প্রসারে ইউরোপ-আমেরিকা সহ সারা বিশ্বেরই চোখ এখন আইটি খাতে। এরই ধারাবাহিকতায় আমেরিকার বিভিন্ন স্বনামধন্য আইটি সেক্টরে কাজ করা অসংখ্য বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত আমেরিকান আইটি ও সফটওয়্যার বিশেষজ্ঞরা এই খাতে বাংলদেশের সম্ভাবনার দরজা আরো ব্যাপক পরিসরে উন্মোচনের জন্য গভীর আগ্রহ নিয়ে এগিয়ে এসেছে!
এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত আইটি বিশেষজ্ঞ গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল কোম্পানির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব নেটওয়ার্ক বিশিষ্ট আইটি বিশেষজ্ঞ মিজান চৌধুরী এবং যুক্তরাষ্ট্রের স্বনামধন্য বাংলাদেশী আইটি প্রতিষ্ঠান আইডাটাকোর ইমফোটেকের সিইও ও নিউইয়র্কের বোর্ড অব এডুকেশনে কর্মরত সিনিয়র আইটি বিশেষজ্ঞ আহমেদ সোহেল সম্প্রতি নিউইয়র্কে অন্যান্য আইটি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আমেরিকান-বাংলাদেশী টেক কোয়ালিশন (বিএটিসি) নামে একটি আইটি সংগঠন গঠন করেন।
গত ৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার এক সাধারণ সভায় সংগঠনের একটি কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়েছে। নিউইয়র্কের জামাইকায় অবস্থিত মেহমান রেস্টুরেন্টে এক অনুষ্ঠানে এ কার্যকরী কমিটি সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট হিসাবে সর্বসম্মতিক্রমে নির্বাচিত হয়েছেন মিজান চৌধুরী. প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন আহমেদ সোহেল, এই কার্যকরী কমিটির অন্যান্য সদস্য হলেন সিনিয়র সহসভাপতি – ড মোহাম্মদ শফি চৌধুরী, সহসভাপতি- মাহফুজ রহমান, সহসভাপতি-রায়ান তাজ, যুগ্ম সম্পাদক-রাশেদুল আলম রিমেল, যুগ্ম সম্পাদক-সাদাত হোসেন, কোষাধ্যক্ষ- তোরিকুল ইসলাম, সহকারী কোষাধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন, সংগঠনিক সম্পাদক-মাহমুদুল হাসান, প্রকল্প ব্যবস্থাপক-রাব্বি আরমান, মিডিয়া ও প্রচার সম্পাদক-মো. আজাদ, সদস্যপদ বিষয়ক চেয়ারম্যান-আসাদুজ্জামান চৌধুরী, কার্যনির্বাহী সদস্য – সংগীত সাহা, আনিসুর রহমান, মো. সামদানি, মো. আব্দুল করিম।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত আইটি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত এই সংগঠনের পরিচিতি অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আইটি বিশেষজ্ঞ ও কমিটির নব নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আহমেদ সোহেল। সভাপতিত্ব করেন আইটি বিশেষজ্ঞ ও কমিটির নব নির্বাচিত সভাপতি মিজান চৌধুরী।
বিশেষ আলোচনা সভায় উপিস্থিত বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত আমেরিকান আইটি বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশি-আমেরিকানদের মধ্যে সংযোগ গড়ে তোলার জন্য একটি টেকসই প্ল্যাটফর্ম তৈরি করার ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করেন যেখানে তারা আইসিটি (ICT) ক্ষেত্রে একে অপরের সঙ্গে সহযোগিতা, মেন্টরশিপ ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারবেন।এক্ষেত্রে তারা নিকট ভবিষতে একটি আইটি ওয়ার্কশপ আয়োজনের ব্যাপারেও মতামত ব্যাক্ত করেন। পাশাপাশি কমিউনিটির স্টার্টআপ ও উদ্যোক্তাদের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা, যেখানে তারা তাদের আইডিয়া উপস্থাপন করতে পারবেন এবং আইটি বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে মতামত পেতে পারেন।
বাংলাদেশি এবং আমেরিকান প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মধ্যে জ্ঞান বিনিময় ও ব্যবসায়িক সুযোগ বৃদ্ধির জন্য সহযোগিতা উন্নীত করার ব্যাপারেও তারা গুরুত্বআরোপ করেন। নবগঠিত ব্যাতিক্রমী এই আইটি সংগঠনটি বাংলাদেশি-আমেরিকানদের আইটি খাতে উৎসাহী করতে আইটি খাতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি, প্রশিক্ষণ সেশন এবং নেতৃত্ব উন্নয়ন কর্মসূচিসহ পেশাগত অগ্রগতির জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জনে ফ্রি সার্ভিস দেয়ার ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
হাকিকুল ইসলাম খোকন
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও প্রতিষ্ঠাতা মহিলা সম্পাদক আইরিন পারভীন এবং বিশিষ্ট শিল্পপতি গানিউর রহমানের তনয়া ডাঃ রুকসানা রহমানের সাথে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের অন্যতম উপদেষ্টা ও বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রয়াত ড. খন্দকার মনসুর এবং মেরী মনসুর এর তনয় ড. কাবিড মনসুর এর বিবাহ উত্তর সংবর্ধনা ২৯ ডিসেম্বর রবিবার নিউইর্য়ক এর লং আইল্যান্ডের একটি অভিজাত পার্টি হলে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে প্রবাসের বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের এবং কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, লেখক, শিল্পী ও কলাকুশলী সহ প্রায় দুই শতাধিক আমন্ত্রিত অতিথি উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
সাংবাদিকদের সংগঠন ফ্রান্স-বাংলাদেশ জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের (এফবিজেএ) দোয়া ও ইফতার অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল ১৪ মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যায় প্যারিসের অদূরে পন্তার স্থানীয় একটি রেস্টুরেন্টে এ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দৈনিক নয়াদিগন্ত পত্রিকার ফ্রান্স প্রতিনিধি মোহাম্মদ মাহবুব হোসাইনের সভাপতিত্বে ও ফ্রান্স টুয়েন্টিফোরের সাংবাদিক মোহাম্মদ আরিফ উল্লাহর পরিচালনায় দোয়া ও ইফতার পূর্ব স্বাগত বক্তব্য রাখেন দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন ও নাগরিক টিভির ফ্রান্স প্রতিনিধি মোসাদ্দেক হোসেন সাইফুল।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সাংবাদিক ইউনিয়ন ফ্রান্সের সভাপতি আব্দুল মান্নান আজাদ, স্তা পৌরসভার কাউন্সিলর ও ‘অফিওরা’র নির্বাহী পরিচালক কৌশিক রাব্বানী খান, জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল ফ্রান্স শাখার সদস্য সচিব মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, আইছা প্রো প্রফেশনাল সার্ভিস সভাপতি ওবায়দুল্লাহ কয়েস, সলিডারিতে আঁজি ফ্রঁস’র (সাফ) প্রেসিডেন্ট নয়ন এনকে, বিসিএফ’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোজাম্মেল হোসেন, সিনিয়র সাংবাদিক ও ডিআরইউ’র সাবেক অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, সিনিয়র সাংবাদিক নাজমুল আহসান রাজু, সাংবাদিক হাবিবুল্লাহ ফাহাদ, বিসিএফ’র সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক নাজমুল কবির, এইড পয়েন্টের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মাদ ফয়সাল আহমেদ, দেশ সার্ভিসের পরিচালক শাহজাহান আহমেদ, আদাপ প্রফেশনাল সার্ভিস সভাপতি ওয়াদুদ তানভীর, অ্যাক্টিভিস্ট অ্যাডভোকেট মনোয়ার পাটোয়ারী, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট আজিমুল হক খান, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট খালেদ মাহমুদ, এনটিভি ইউরোপের ফ্রান্স প্রতিনিধি আবুল কালাম মামুন, টাইম টেলিভিশনের ফ্রান্স প্রতিনিধি অনুক্ত কামরুল, বাংলা ভিশন ফ্রান্স প্রতিনিধি ইয়াসির আরাফাত খোকন, সাংবাদিক আব্দুল্লাহ আল মামুন, দৈনিক আলোকিত সকালের বিশেষ প্রতিনিধি মামুন মাহিন, সাংবাদিক তানভীর আহমেদ তোহা ও দেশ প্রতিদিনের ফ্রান্স প্রতিনিধি সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
স্থানীয় সাংবাদিক, ব্যবসায়ী, বিভিন্ন সামাজিক রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও কমিউনিটির বিশিষ্টজনদের উপস্থিতিতে ইফতার মাহফিল ফ্রান্সে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য এক মিলন মেলায় পরিণত হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, একটি মানবিক ও মননশীল সমাজ প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে সুস্থ ধারার কমিউনিটি বান্ধব সাংবাদিকতার বিকল্প নেই।
শফিকুল ইসলাম বাদল :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সাদেকপুর ইউনিয়নের বিরামপুর গ্রামের কৃতি সন্তান ইটালি প্রবাসী মোঃ দিদার মিয়ার আম্মাজান আনোয়ারা বেগম (৮৬) গতকাল মঙ্গলবার রাত ১১টায় ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় আনোয়ার খান মর্ডান হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আজ ১৮ জুন বুধবার যোহরের নামাজের পর বিরামপুরে নতুন বাজারে সংলগ্নে মাঠে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাযা নামাজ পড়ান মরহুমার বড় নাতি হাফেজ ইব্রাহিম মিয়া,পরে বিরামপুর কেন্দ্রীয় কবরস্থানে তার লাশ দাফন সম্পূর্ণ করা হয়েছে। মৃত্যুকালে চার ছেলে ও তিন মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মরহুমা ছেলে আতাউর রহমান বলেন আমার আম্মা আপনাদের সাথে চলাফেরা করেছে, যদি ভুল ত্রুটি করে থাকে আল্লাহর ওয়াস্তে আমার আম্মাকে ক্ষমা করে দিবেন। এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে মুসল্লিরা বলেন আমরা আল্লাহ তাআলার দরবারে মরহুমার সকল পাপ মার্জনা ও জান্নাতুল ফিরদাউস লাভের জন্য দোয়া করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
“গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকের সাউথ ওয়েলস রিজিওনের উদ্দোগে ৫২ এর ভাষা সংগ্রামের অহংকারের ৭৩ বছর তথা মহাণ শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন উপলক্ষে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার লন্ডন সময় রাত ১০টায় বৃটেনের কার্ডিফের সিরিয়ানা রেষ্টুরেন্টে ডিনারপার্টি ও অমর একুশের এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সংগঠনের সাউথ ওয়েলস রিজিওনাল কনভেনার মুজিবুর রহমান মুজিব এর সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব রকিবুর রহমান ও অর্থ সচিব এ বি রুনেল এর যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকের কেন্দ্রীয় কনভেনার কমিউনিটি লিডার মকিস মনসুর।
বিশেষ অতিথি হিসেবে গ্রেটার সিলেটের সাবেক চেয়ারপার্সন আলহাজ্ব লিয়াকত আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহ শাফি কাদির, সাবেক সহ সভাপতি আব্দুর রুউফ তালুকদার, আলহাজ্ব আসাদ মিয়া,ভিপি সেলিম আহমদ, আব্দুল ওয়াহিদ বাবুল, বদর উদ্দিন চৌধুরী বাবর, মফিকুল ইসলাম, ইকবাল আহমেদ, আব্দুল বাছিত বাচ্ছু, শেখ সুমন তরফদার, মৌলা আফতাব, এস এইচ রাজিব, শাহ মুন্না আহমেদ, বদরুল হক মনসুর, ও রাসেল আহমদ, সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। সভায় আাগামী ১০ ই মার্চ সোমবার সংগঠন এর পক্ষ থেকে ইফতার মাহফিল করার সীদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
এদিকে প্রচন্ড ঠান্ডা আবহাওয়া উপেক্ষা করে মাতৃভাষার টানে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যের সাথে গনতন্ত্রের মাতৃভূমি নামে খ্যাত মাল্টি কালচারেল ও মাল্টিন্যাশনালের বৃটেনের ওয়েলস এর রাজধানী কার্ডিফের ইন্টারন্যাশনাল ম্যাদার ল্যাংগুয়েজ মনুমেন্ট তথা শহীদ মিনারে ২১ ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে ভাষা শশহীদানদের অমর স্মৃতির প্রতি পুস্পস্তবক অপনের মাধ্যমে বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকের ও সাউথ ওয়েলস রিজিওনাল নেতৃবৃন্দ।
শুরুতেই সমবেত কন্ঠে “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি এই গান পরিবেশন করা হয়েছে। এর পর এক আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ভাষা আন্দোলনের রক্তক্ষয়ী দিনটি এখন আর শুধু শোক ও বেদনার দিন নয়। জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষের সব ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার এক সাবজনীন উৎসবের দিন।
একুশ আমাদের অহংকার, একুশ আমাদের আত্মপরিচয় একুশের পথ ধরেই আমরা পেয়েছি লাল বৃত্ত সবুজ পতাকা বলে উল্লেখ করে গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকের কেন্দ্রীয় কনভেনার সিনিয়র সাংবাদিক মকিস মনসুর বলেন আমাদের ভাষা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পাবার পর অমর একুশের চেতনা আজ দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষায় অনুপ্রেরণা জোগাচ্ছে। তিনি বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি প্রদানের অব্যাহত ক্যাম্পেইনে যার যার অবস্থান থেকে সবাইকে সহযোগিতা করার আহবান জানিয়েছেন।