অনলাইন ডেস্ক :
টিউলিপ রেজওয়ানা সিদ্দিক স্থলাভিষিক্ত হলেন নতুন অর্থনীতিবিষয়ক মিনিস্টার হিসেবে লেবার পার্টির এমপি এমা রেনল্ডসকে (৪৭) নিয়োগ দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার।
বার্তাসংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৫ জানুয়ারি বুধবার তাকে নিয়োগ দিয়েছেন। এমা রেনল্ডস গত বছরের জাতীয় নির্বাচনে নির্বাচিত হন। এই নির্বাচনে ১৪ বছর বিরোধী দলে থাকার পর লেবার পার্টি ক্ষমতায় ফিরে আসে।
আরও পড়ুন
টিউলিপকে বরখাস্তের দাবি যুক্তরাজ্যের বিরোধীদলীয় নেতার
এমা রেনল্ডস বর্তমানে দক্ষিণ ইংল্যান্ডের ওয়াইকম্ব নির্বাচনী এলাকার প্রতিনিধিত্ব করেন। এর আগে তিনি ২০১০ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে মধ্য ইংল্যান্ডের বিভিন্ন আসন থেকে নির্বাচন করে আইনপ্রণেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
আরও পড়ুন
টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগ
এর আগে ১৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুর্নীতির একাধিক অভিযোগে বাংলাদেশে তদন্ত শুরুর পর সমালোচনার মুখে পদত্যাগ করেন টিউলিপ সিদ্দিক। যুক্তরাজ্যের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনীতিবিষয়ক মিনিস্টার (ইকোনমিক সেক্রেটারি) ছিলেন তিনি। মন্ত্রী হিসেবে দেশটির আর্থিক খাতে দুর্নীতি দমনের দায়িত্বে ছিলেন টিউলিপ সিদ্দিক।
আরও পড়ুন
ট্রাম্পের শপথের আগেই একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ উত্তর কোরিয়ার
গত বছরের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুৎ খালা শেখ হাসিনার সাথে সম্পর্ক নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে প্রশ্নের মুখে পড়েন টিউলিপ রেজওয়ানা সিদ্দিক। অবশেষে গতকাল মঙ্গলবার যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন টিউলিপ। প্রধানমন্ত্রী স্টারমার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দরের অবকাঠামো ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিদর্শন করেছে জাতিসংঘের অর্থনৈতিক বিষয়ক কমিশন দ্য ইকনোমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কমিশন ফর এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক (এসকেপ)।
আজ ২৫ জুলাই মঙ্গলবার বেলা পৌনে ১১টায় ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলটি আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ প্রবেশ করেন।
প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন এসকেপের দক্ষিণ এশিয়া প্রধান মিকিকো তানাকা। আর বাংলাদেশের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (দক্ষিণ এশিয়া-১) আরিফুর রহমান এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিসের (বিআইআইএসএস) গবেষণা পরিচালক মাহফুজ কবির।
জাতিসংঘের প্রতিনিধি দলটি স্থল শুল্ক স্টেশন ভবন, স্থলবন্দরের অবকাঠামো ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। এরপর স্থলবন্দরের সম্মেলন কক্ষে বন্দর ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ, আমদানি-রপ্তানিকারক ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠকে বসে প্রতিনিধি দলটি। বৈঠকে বন্দরের অবকাঠামোগত দুর্বলতা ও বাণিজ্যের প্রতিবন্ধকতার কিছু বিষয় উঠে আসে।
বৈঠকের আলোচ্য বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে বিআইআইএসএসের গবেষণা পরিচালক মাহফুজ কবির বলেন, বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ভুটানের মধ্যে সড়ক ও অন্যান্য পথে যে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সেটি দেখার জন্যই প্রতিনিধি দলটি বাংলাদেশে এসেছে। এছাড়া এ বন্দর দিয়ে কীভাবে আন্তঃদেশীয় বাণিজ্য বাড়ানো যায় সেটিও বৈঠকে আলোচনা করা হয়েছে। ব্যবসায়ীরা তাদের কিছু প্রতিবন্ধকতার কথা তুলে ধরেছেন আলোচনায়। তবে সামগ্রিকভাবে বৈঠকটি ফলপ্রসূ হয়েছে।
এসকেপের ট্রান্সপোর্ট বিভাগের প্রধান আজহার ডাক্রেস্ট সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানোর ক্ষেত্রে কী কী প্রতিবন্ধকতা আছে সেগুলো আমরা বন্দর পরিদর্শনের মাধ্যমে চিহ্নিত করছি। কীভাবে এগুলো থেকে উত্তরণ সম্ভব সেটিও নির্ধারণ করা হবে। বিষয়টি নিয়ে আমরা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করব।
অনলাইন ডেস্ক :
ব্রাজিলের সাও পাওলো রাজ্যে একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে প্রাণ গেছে ৬১ আরোহীর। ভোপাস এয়ারলাইন্সের ওই ফ্লাইট ৯ আগস্ট শুক্রবার ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় পারান রাজ্য থেকে যাত্রী নিয়ে সাও পাওলো শহরের প্রধান বিমানবন্দরে যাওয়ার পথে ভিনহেদো এলাকায় বিধ্বস্ত হয়।
টার্বোপ্রপ উড়োজাহাজটিতে ৫৭ জন যাত্রী এবং চারজন ক্রু ছিলেন। তাদের কেউ বেঁচে নেই বলে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। সূত্র : বিবিসি
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, উড়োজাহাজটি খাঁড়াভাবে নেমে আসতে থাকে এবং ওই অবস্থায় ঘুরতে ঘুরতে একটি আবাসিক এলাকার কাছে ভূপাতিত হয়।
ভিনহেদোর পাশের ভালিনহোস শহরের কর্তৃপক্ষ বলেছে, বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ায় একটি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তবে বাসিন্দাদের কেউ হতাহত হননি।
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা ডি সিলভা উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনায় শোক জানিয়েছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
জেল থেকে জামিনে বের হওয়ার দু’দিন পরই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর পদে ইস্তফা দিচ্ছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। আজ ১৫ সেপ্টেম্বর রবিবার দুপুরে এক দলীয় সম্মেলনে নিজেই এ কথা ঘোষণা করলেন তিনি। ভোটে জেতার আগে এই পদে আর ফিরতে চান না তিনি। সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা
সঙ্গে এ-ও জানিয়েছেন, পুনরায় ভোটে না জেতা পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর পদে তিনি আর ফিরবেন না। দিল্লির আবগারি দুর্নীতি মামলায় প্রায় ৬ মাস জেলে ছিলেন তিনি। শীর্ষ আদালতের নির্দেশে শুক্রবারই তিহাড় থেকে মুক্তি পেয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। মুক্তির দু’দিনের মধ্যেই এবার মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি।
আপ প্রধান দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর পদে ইস্তফা দেওয়ার পর কে বসবেন তার আসনে? কে হবেন কেজরীর উত্তরসূরি? তা নিয়ে এখনও স্পষ্ট কিছু জানা যায়নি।
কেজরিওয়াল জানিয়েছেন, দলের মধ্যে থেকে কাউকে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে বেছে নেওয়া হবে। তবে তিনি কে? তা নিয়ে ধোঁয়াশা রেখে দিয়েছেন আপ প্রধান।
কেজরিওয়ালের এই ঘোষণাকে তার অগ্নিপরীক্ষা হিসাবেই ব্যাখ্যা করছেন আম আদমি পার্টির রাজ্যসভার এমপি রাঘব চড্ডা। তিনি বলেন, আজ তিনি (কেজরিওয়াল) অগ্নিপরীক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। দিল্লিবাসী আপকে ভোট দিয়ে প্রমাণ করে দেবে যে তিনি সৎ।
সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে, মাস পাঁচেক পরেই দিল্লিতে বিধানসভা ভোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নির্বাচন হতে পারে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে। তবে সেই নির্বাচন যাতে এগিয়ে আনা হয়, সেই দাবিও জানিয়েছেন আপ প্রধান।
অনলাইন ডেস্ক:
বিভিন্ন অভিযোগ ও সমালোচনায় জর্জরিত টিউলিপ সিদ্দিককে এবার বরখাস্ত করতে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির প্রধান কেমি ব্যাডেনোচ। মূলত বাংলাদেশে আর্থিক দুর্নীতির মামলার তদন্তে যুক্তরাজ্যের এই মন্ত্রী ব্যাপক চাপে রয়েছেন। এমনকি দুর্নীতির দায়ে মন্ত্রিত্ব ছাড়তেও ক্রমবর্ধমান চাপ রয়েছে টিউলিপের ওপর। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, মূলত টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন লেবার মন্ত্রিসভার সদস্য, তিনি ইকনোমিক সেক্রেটারি টু দি ট্রেজারি অ্যান্ড সিটি মিনিস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার কাজ যুক্তরাজ্যের অর্থবাজারের ভেতরের দুর্নীতি সামাল দেওয়া। কিন্তু তার জন্মভূমি বাংলাদেশেই এখন তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে, যেখানে তিনি এবং পরিবারের চার সদস্যের বিরুদ্ধে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে প্রায় ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের কাছে ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা কেমি ব্যাডেনোচ। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া পোস্টে কনজারভেটিভ পার্টির এই নেতা বলেছেন, “কিয়ার স্টারমারের টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করার সময় এসেছে।”তিনি আরও বলেছেন, “প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার তার ব্যক্তিগত বন্ধুকে দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করেছেন এবং তিনি নিজেকেই দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন।”ব্যাডেনোচ বলেন, সরকার যে আর্থিক সমস্যাগুলো তৈরি করেছে তা মোকাবিলায় মনোনিবেশ করা উচিত হলেও টিউলিপ সিদ্দিক সেই কাজে মনোনিবেশের জন্য সমস্যা হয়ে উঠেছেন।
তিনি আরও বলেছেন, “এখন বাংলাদেশ সরকারও শেখ হাসিনার (সাবেক) সরকারের সাথে তার (টিউলিপের) যোগসূত্র নিয়েও গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করছে।”প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, টিউলিপের দুর্নীতি নিয়ে বাংলাদেশের অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মন্তব্যের পরই কনজারভেটিভ পার্টির নেতা কেমি ব্যাডেনোচ এই মন্তব্য করেন। ড. ইউনূস সম্প্রতি সানডে টাইমসকে বলেছিলেন, টিউলিপ সিদ্দিককে তার খালা শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠদের দেওয়া লন্ডনের সম্পত্তিতে বসবাস করার বিষয়ে ক্ষমা চাওয়া উচিত।
এছাড়া সম্প্রতি টোরি এমপিরাও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি করেছেন। ব্রিটেনের বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির এমপিরা টিউলিপের উদ্দেশে বলেছেন, ফ্ল্যাট উপহার পাওয়ার বিষয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা দিতে না পারলে তিনি যেন ট্রেজারি মন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
টোরি এমপি বব ব্ল্যাকম্যান বলেছেন, “টিউলিপ সিদ্দিককে তার সম্পত্তির লেনদেনের বিষয়ে অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে এবং ব্যাখ্যা করতে হবে আসলে কী ঘটেছে এবং কেন। যদি তিনি তা না করেন তবে মন্ত্রী হিসেবে তিনি তার কাজ চালিয়ে যেতে পারেন না।”
টিউলিপ সিদ্দিক অবশ্য কোনও ধরনের দুর্নীতিতে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর মিনিস্ট্রিয়াল স্ট্যান্ডার্ডসের ইন্ডিপেনডেন্ট অ্যাডভাইজার লাউরি ম্যাগনাসের কাছে নিজের বিরুদ্ধে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন। স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে লেখা একটি চিঠিতে তিনি দাবি করেন, “আমি কোনও ভুল করিনি।” এমন অবস্থায় সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিককে মন্ত্রিত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার কথা ভাবছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। এ লক্ষ্যে টিউলিপকে তার পদ থেকে সরিয়ে ওই পদে দায়িত্ব পালনের জন্য সম্ভাব্য ব্যক্তিদের শর্টলিস্টও করা হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস দিন দুয়েক আগে এক প্রতিবেদনে জানায়, বাংলাদেশের সাবেক স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার সঙ্গে সম্পর্কের কারণে টিউলিপ সিদ্দিককে তার পদ থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হলে তার স্থলাভিষিক্ত হবেন এমন প্রার্থীদের নাম প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারের জ্যেষ্ঠ সহযোগীরা বিবেচনা করছেন। সংবাদমাধ্যমটি ওই প্রতিবেদনে আরও জানায়, যদিও প্রদানমন্ত্রী স্টারমার বলেছেন- তিনি টিউলিপ সিদ্দিকের উপর পূর্ণ আস্থা রেখেছেন এবং ১০নং ডাউনিং স্ট্রিটের একজন মুখপাত্রও টিউলিপকে তার পদ থেকে সরিয়ে ওই পদে দায়িত্ব পালনের জন্য সম্ভাব্য ব্যক্তিদের সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরির বিষয়টিকে “সম্পূর্ণ অসত্য” বলে দাবি করেছেন, কিন্তু তারপরও টাইমসকে বলা হয়েছে— টিউলিপকে তার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হলে কে তার উত্তরসূরি হতে পারেন তা প্রধানমন্ত্রী স্টারমারের ঘনিষ্ঠদের মধ্যে কেউ কেউ অন্তত অনানুষ্ঠানিকভাবেই বিবেচনা করছেন। সূত্র: বিবিসি
অনলাইন ডেস্ক :
বিশ্বরেকর্ড গড়তে কতরকম অদ্ভুত ঘটনাই না ঘটান লোকজন। টানা সাত দিন কেঁদে সাময়িক দৃষ্টি হারিয়ে এমনই এক অদ্ভুত কাজ করেছেন টেম্বু এবেরে নামের এক নাইজেরিয়ান যুবক।
বিবিসির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, এবেরে গিনেস রেকর্ডে নাম উঠাতে জোর করে এক সপ্তাহ কান্না করেন। পরে তার মাথাব্যথা শুরু হয় ও চোখ-মুখ ফুলে যায়। এ ঘটনার পর ৪৫ মিনিট দৃষ্টিহীন ছিলেন এবেরে।
তবে রেকর্ড গড়তে ঝুঁকি নিয়ে নাইজেরিয়ানদের এমন কাজ না করার পরামর্শ দিয়েছে জিডব্লিউআর।
টেম্বু বিবিসিকে জানান, যেহেতু গিসেস বুকে নাম লেখানোর জন্যে তিনি আবেদন করেননি, তাই তার এই রেকর্ড গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষ আমলে নিচ্ছে না।