অনলাইন ডেস্ক :
কক্সবাজার পৌরসভার সমিতিপাড়ায় অস্ত্রের মুখে ৩ পর্যটককে জিম্মি করে নগদ টাকাসহ মালামাল ছিনতাইয়ের অভিযোগে ৬ ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে তাঁদের গ্রেফতারের পাশাপাশি লুটের মালামালও উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো: চট্টগ্রামের লোহাগড়া উপজেলার ভবানীপুরের বড় হাতিয়া গ্রামের ফাহিম রাজ (২২) ও স্কুলরোড এলাকার শহিদুল ইসলাম (২২), কক্সবাজার শহরের টেকপাড়া কালুরদোকান এলাকার শাখাওয়াত বিন কাইয়ুম ওরফে আকাশ (২৭), বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন চৌধুরীপাড়ার আশরাফুল ইসলাম (১৯), সমিতিপাড়ার সৈয়দ নুর (২০) ও মো. জিসান (১৯)।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তাদের বিরুদ্ধে থানায় দ্রুত বিচার আইনে মামলা হয়েছে। আজ ১৮ জানুয়ারি শনিবার আদালতের মাধ্যমে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, কক্সবাজার শহরের সমিতিপাড়া রাস্তারমুখে (বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুলের পাশে) হৃদয় (২১), তারেক আজিজ (২৩) ও সাজ্জাদ মজুমদার ওরফে শুভ (২২) নামের তিন পর্যটককে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে সশস্ত্র ছিনতাইকারীদের একটি দল। ওই সময় পর্যটকেরা শহর থেকে সড়কপথে সমুদ্রসৈকতের দিকে যাচ্ছিলেন।
অন্যদিকে একটি মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকে চেপে সেখানে আসেন ছিনতাইকারীরা। সেখানে তাঁরা তিন পর্যটককে জিম্মি করে নগদ ২ হাজার ৭০০ টাকা, একটি আইফোনসহ দুটি মুঠোফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায়। খবর পেয়ে কক্সবাজার মডেল থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তিন পর্যটককে উদ্ধার করলেও ছিনতাইকারীরা পালিয়ে যান। পরে পুলিশ শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে।
এ সময় ছিনতাইয়ের কাজে ব্যবহৃত একটি চাইনিজ কুড়াল, পাইপ রেঞ্জ, চাকু, প্রায় ৬০ ইঞ্চি লম্বা লোহার চেইনসহ একটি ইজিবাইক ও নম্বরবিহীন একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। সেই সাথে পর্যটকদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া মুঠোফোন দুইটিও উদ্ধার করা হয়।
ওসি মো. ইলিয়াস খান বলেন, গ্রেফতার প্রত্যেকের বিরুদ্ধে থানায় ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে একাধিক মামলা আছে। সমুদ্রসৈকতের ঝাউবাগান ও সৈকতে নামার বিভিন্ন সড়কে ছিনতাইকারীরা ওৎ পেতে থাকে। তাঁরা সুযোগ বুঝে পর্যটকদের মালামাল লুট ও ছিনতাই করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় আগুন পুড়িয়ে হত্যা করার নারীর খণ্ডিত মাথা উদ্ধার করেছে পুলিশ। পাশাপাশি ওই নারীর পরিচয় জানা গেছে।
আজ ২৪ ডিসেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের গাজির বাজার এলাকার একটি পুকুর থেকে মরদেহের মাথাটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত নারীর নাম হরলুজা (৫০)। তিনি স্থানীয় নুরুল ইসলাম ব্যাপারীর স্ত্রী। তিনি ওই এলাকায় একটি কলোনিতে বসবাস করতেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আখাউড়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছমিউদ্দিন জানান, এ ঘটনায় ফারহান রনি নামের এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে।
রনি আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহনেওয়াজ ভূইয়ার ছেলে। তিনি একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তার স্বীকারোক্তিতে মরদেহের খণ্ডিত মাথা একটি পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। হত্যাকাণ্ডের কারণ উদঘাটনের চেষ্টা চলছে।
এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ সকালে উপজেলার গাজীর বাজার এলাকার এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে রাজহাঁস চুরি হয়। সকাল ৭টার দিকে হাঁস খুঁজতে এসে শাহনেওয়াজ ভূঁইয়ার জায়গায় পরিত্যক্ত টিনের ভাঙা ঘর থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেন। সেখানে থাকা ফারহান রনি জানান, তিনি পাতা পোড়াচ্ছেন। এ কথায় বিশ্বাস না হলে হাঁসের মালিক দুই ভাই এনামুল ও রোমান এবং তাদের চাচাতো ভাই উবায়দুল ঘরের ভেতরে কী আছে দেখতে চান। এতে ফারহান ক্ষুব্ধ হয়ে তাদের মারার হুমকি দেন। এতে আরো সন্দেহ তৈরি হয়। পরে গ্রামের লোকজনসহ ওই ঘরে ঢুকে গর্তে মরদেহ পুড়তে দেখা যায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় শারমিন বেগম (৫০) নামে এক নারীকে নৃশংসভাবে হত্যার পর আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় আটক ফারহান রনি পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার দায় স্বীকার করেছে। শারমিন বেগম মেয়ে বিয়ে দিয়ে তাদের সম্পত্তি গ্রাস করতে চাওয়ায় হত্যা করেছে বলে দাবি রনির। এর আগে মঙ্গলবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহনেওয়াজ ভূইয়ার রহিমপুর গ্রামের বাড়ি থেকে শারমিন বেগমের মাথাবিহীন আগুনে পোড়া মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। বিচ্ছিন্ন করা মাথা উদ্ধার করা হয় পাশের একটি পুকুরের কাছে জমি থেকে। মাথাটিও গর্তে পুঁতে রাখা হয়। ঘাতকের দেওয়া স্বীকারোক্তি মতে উদ্ধার করা হয় হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি।
ওই দিনই শাহনেওয়াজ ভূইয়ার ছেলে ফারহান রনি (৩০) কে আটক করে পুলিশ। এ ঘটনায় শারমিন বেগমের বড় মেয়ে রুমা আক্তার ফারহান রনিকে একমাত্র আসামি করে থানায় মামলা করেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, নিহত শারমিন বেগম ও তার স্বামী নুরুল ইসলাম গত ৪০ বছর ধরে শাহনেওয়াজ ভূইয়ার হীরাপুর গ্রামের একটি জায়গায় মাটির ঘর করে বসবাস করতো। আগে শাহনেওয়াজ ভূইয়ার বাড়ির কাজকর্ম করতো। এখন ভিক্ষাবৃত্তি ও মানুষের বাড়িতে কাজ করে দিনাতিপাত করে। তাদের তিন মেয়ের বিয়ে হয়েছে। ছেলে সন্তান নাই। মঙ্গলবার রাতেও শারমিন বেগম ঘরেই ছিল। ভোরে পুলিশের হাতে আটক ফারহান রনি তার মা অসুস্থ বলে শারমিন বেগমকে ডেকে নিয়ে যায়।
স্থানীয়রা জানান, ‘ফারহান মাদকাসক্ত। একই সাথে সে চুরি, ছিনতাইয়ে জড়িত। পরিবারও তার জ্বালায় অতিষ্ঠ। গত কয়দিন ধরে ফারহানের পিতা যুবলীগ নেতা শাহনেওয়াজ ভূইয়া বাড়ির বাইরে অবস্থান করছেন।’
নিহত শারমিন বেগমের স্বামী নুরুল ইসলাম বলেন, ‘ভোরে ঘুম থেকে গাঁও করতে (ভিক্ষা) যাওয়ার সময় আমার স্ত্রী ঘরেই ছিল। বিকালে ফিরে শুনি আমার স্ত্রীকে হত্যা করেছে। কেন হত্যা করেছে কিছু বুঝতে পারছি না।’
এদিকে, মামলার বাদী রুমা আক্তার অভিযোগ করে বলেন, ‘রনি হাঁস চুরি করে রান্না করে দিতে বলেছিল তার মাকে। হাঁস রান্না করে না দেওয়ায় মাকে হত্যা করেছে রনি।’
আজ বুধবার সকালে আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ছমিউদ্দিন এ তথ্য জানিয়ে বলেন, আটক ফারহান রনি প্রাথমিকভাবে হত্যার দায় স্বীকার করে বলেছে শারমিন বেগম তার মেয়েকে বিয়ে দিয়ে তাদের সম্পত্তি দখল করতে চেয়েছিল। তাকে আদালতে পাঠিয়ে রিমান্ড আবেদন করা হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
ব্যবসায়িক কাজে গিয়েছিলেন চট্টগ্রামে। এরপর গত তিন দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার ব্যবসায়ী উত্তম দাস (৩৭)। গত বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামে যাওয়ার পর শুক্রবার রাত থেকে পরিবারেরর লোকজন তার কোনো খোঁজ পাচ্ছে না। উত্তম দাসের ব্যবহৃত দুইটি মোবাইল ফোন রয়েছে বন্ধ। বিষয়টি চট্টগ্রামের কতোয়ালি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানাকে অবহিত করা হয়েছে।
উত্তম দাস কসবা উপজেলার কুটি ইউনিয়নের জাজিরা গ্রামের গৌরাঙ্গ দাসের ছেলে। পেশায় একজন শুঁটকি ব্যবসায়ী। তিনি ব্যবসায়িক কাজে প্রায়ই চট্টগ্রাম যেতেন বলে পরিবারের লোকজন জানান। তিন দিন ধরে তার খোঁজ না পেয়ে পরিবার দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।
নিখোঁজ উত্তম দাসের ভাগ্নে সত্য রঞ্জন দাস জানান, বৃহস্পতিবার ব্যবসায়িক কাজে তিনি চট্টগ্রামে যান। শুক্রবার রাত ৮টা নাগাদ পরিবারের লোকজনের সাথে তার সর্বশেষ কথা হয়। একটি আবাসিক হোটেলে তিনি অবস্থান করবেন বলে তিনি জানান। এরপর থেকে তার সাথে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না।
তার সাথে দু’টি আইফোন, হাতে স্বর্ণের ব্রেসলেট ও আংটি ছিল। নিখোঁজের পর থেকে পরিবারের সদস্যরা প্রথমে বিষয়টি কসবা থানা পুলিশ ও পরে কোতোয়ালি থানা পুলিশকে অবগত করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে কোতোয়ালি থানা পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। পরিবারের সদস্য এখনো চট্টগ্রামে খোঁজাখুঁজি করছেন।
উত্তম দাসের ছোট ভাই সুশান্ত দাস জানান, দাদা শুঁটকি মাছের পাইকারি ব্যবসা করেন। চট্টগ্রামের বড় আড়তে প্রায়ই যেতেন তিনি। শুক্রবার রাতে যোগাযোগ বন্ধ হওয়ার পর থেকে খোঁজ করে পাওয়া যাচ্ছে না। বিষয়টি সেখানকার স্থানীয় পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আব্দুল করিম গণমাধ্যমকে জানান, বিষয়টি তারা অবগত আছেন। ওই ব্যবসায়ীকে খোঁজে বের করতে পুলিশ কাজ করছে বলে ই কর্মকর্তা জানান।
অনলাইন ডেস্ক :
তৃণমূল পর্যায়ে মানুষের ক্ষমতায়ন ও উদ্যোক্তা তৈরিতে সম্ভাবনার নতুন দ্বার উন্মোচন করেছে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী। সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী তরুণ-তরুণীদের স্বাবলম্বী করতে ১০ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। গত ২৯ ডিসেম্বর থেকে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত চলা এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, জয়পুরহাট, রংপুর, দিনাজপুর, বান্দরবান ও মৌলভীবাজার জেলার ১৩টি উপজেলায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাঁওতাল, মুরুং ও মনিপুরী সম্প্রদায়ের ৭৬০ জন অংশ নেন।
৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার প্রশিক্ষণ সমাপনী অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট রেঞ্জের উপ-মহাপরিচালকসহ জেলা কমান্ড্যান্ট উপস্থিত ছিলেন। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, পিছিয়ে পড়া এই জনগোষ্ঠীকে উদ্যোক্তা ও দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরিত করার প্রত্যয়ে দেশব্যাপী চলমান এই প্রশিক্ষণে পূর্বের তুলনায় আরো বেশি সংস্কারমুখী কার্যক্রম নেওয়া হয়েছে। ১০ দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণে একজন সদস্যকে দক্ষ ও আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে সকল বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। নতুন সিলেবাস ও যুগোপযোগী নীতিমালার আওতায় এবারের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। যাতে বাহিনীর সামাজিক উন্নয়নের সকল পদক্ষেপের সুফল হতে কোন জনগোষ্ঠী বাদ না পড়ে।
এতে আরো বলা হয়, দেশের অন্যান্য জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সদস্যদেরও এই প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসা হবে। প্রশিক্ষণের আওতাধীন সদস্যদের পরে ব্যক্তিগত পর্যায়ে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হবে। এছাড়া প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যরা এখন থেকে বাহিনীর অন্যান্য কর্মমুখী প্রশিক্ষণ এবং ট্রেড ভিত্তিক প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন নিরাপত্তামূলক কাজে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে মোতায়েন করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিরাসার দক্ষিণপাড়া সাহেব বাড়ি যুবকবৃন্দের উদ্যোগে বিরাসার দক্ষিণপাড়া মসজিদ প্রাঙ্গণে আগামী ১০ জানুয়ারি শুক্রবার পবিত্র ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত ইসলামী মহাসম্মেলনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া এর প্রিন্সিপাল আল্লামা মুফতী মুবারকুল্লাহ দাঃ বাঃ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি থাকবেন উজানী পীর হযরত মাওলানা মুফতী এহতেরামুল হক (উজানী)। প্রধান বক্তা থাকবেন হযরত মাওলানা কামাল উদ্দিন দায়েমী, ঢাকা। বিশেষ অতিথি থাকবেন নাটাই কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব হযরত মাওঃ মুফতি বদরুল আলম, বিরাসার দক্ষিণপাড়া জামে মসজিদের খতিব হযরত মাওলানা ফায়জুর রহমান, বিরাসার ইসলামিয়া দারুল উলূম মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক হযরত মাওলানা আব্দুল আজিজ। এছাড়াও উক্ত ইসলামী মহাসম্মেলনে আরো বহু উলামায়ে কেরামগণ তাশরীফ আনিবেন। উক্ত মাহফিলে উপস্থিত হয়ে দ্বিন ও আখেরাতের অশেষ নেকী হাসিল ও দোয়ায় শরীক হওয়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ জানিয়েছেন বিরাসার দক্ষিণপাড়া সাহেব বাড়ি মাহফিল পরিচালনা কমিটি।