অনলাইন ডেস্ক :
নাটোর সদর থানার ভেতরে পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিতে আসা এক সেবাপ্রার্থীর কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণের ঘটনায় অভিযুক্ত উপ-পরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলামকে সদর থানা থেকে প্রত্যাহার (ক্লোজড) করে নাটোর পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়েছে।
আজ ১৮ জানুয়ারি শনিবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. শরিফুল ইসলাম। এর আগে ঐ দিন সন্ধ্যায় ঘুষ নেওয়ার সেই ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন গণমাধ্যম সংবাদ প্রচার করে।
শরিফুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে তাকে (এস.আই আমিনুল) সদর থানা থেকে প্রত্যাহার করে নাটোর পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়েছে। এর মাধ্যমে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, যা চলতে থাকবে।
উল্লেখ্য, গত ১৬ জানুয়ারি বৃহস্পতিবারে ধারণ করা এক মিনিট ২০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য কাগজপত্র দিতে আসা এক সেবাপ্রার্থী সদর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক আমিনুল ইসলামের সাথে হাত মেলানোর ছলে ঘুষ দেন। পরে আমিনুল তা ড্রয়ারে রেখে দেন। এই ভিডিওটি ধারণ করেন মামুন হোসেন নামে এক ভুক্তভোগী।
মামুন হোসেন জানান, গত বৃহস্পতিবার তিনি তার পরিচিত মোবারক হোসেনের হয়ে সম্প্রতি পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে থানায় আসেন। এ সময় থানার ভেতরেই ক্লিয়ারেন্সের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক আমিনুল ইসলাম তার কাছে ঘুষ দাবি করেন। অন্য এক আবেদনকারীর কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণের একটি ভিডিও ধারণ করে রাখেন তিনি। পরে পুনরায় তার কাছে ঘুষ দাবি করলে প্রতিবাদ করে থানা থেকে বেড়িয়ে আসেন। সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন
অনলাইন ডেস্ক :
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন সচিবরা। আজ ৪ সেপ্টেম্বর বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ তথ্য জানিয়েছে।
গত ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর এই প্রথমবারের মতো সচিবদের সঙ্গে বৈঠক করছেন সরকারপ্রধান।
জানা গেছে, সাধারণত সচিব সভায় কয়েকটি নির্ধারিত গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ডার বাইরেও দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। এবার এ বৈঠকের জন্য বিস্তারিত এজেন্ডা থাকছে না। এছাড়া সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে সারা দেশে প্রশাসনিক কাজগুলো কীভাবে দ্রুত স্বাভাবিক ধারায় আনা যায়, এ-সংক্রান্ত পরামর্শ শুনতে চাইতে পারেন প্রধান উপদেষ্টা। একই সঙ্গে তার সরকার এসব বিষয়ে কী ভাবছে, সে সংক্রান্ত নির্দেশনা সরাসরি সব সচিবকে দেবেন ড. ইউনূস।
উল্লেখ্য, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই দিনই বিলুপ্ত হয় মন্ত্রিসভা। পরদিন ৬ আগস্ট দ্বাদশ জাতীয় সংসদ ভেঙে দেন রাষ্ট্রপতি। এরপর গত ৮ আগস্ট শপথ নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই সরকারে রয়েছেন ২১ জন উপদেষ্টা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগমকে (শিউলি আজাদ) ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ ৭ অক্টোবর সোমবার দুপুরে তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে তার ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট স্বাগত সাম্য এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
কোর্ট পরিদর্শক বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সোমবার দুপুর ১২ টায় তাকে আদালতে নিয়ে আসা হয়। এসময় তদন্তকারী কর্মকর্তা তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতের নিকট ১০ দিনের রিমান্ড চাইলে আদালত ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক এমপি উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগমকে গত রোববার রাতে ঢাকার নিকেতনের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম (শিউলি আজাদ) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের আংশিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। তিনি সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি প্রয়াত এ কে ইকবাল আজাদের সহধর্মিনী।
অনলাইন ডেস্ক :
কয়েকটি দেশ বন্ধু হলে শত্রু লাগে না, মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তারা চায়, বাংলাদেশে এমন সরকার আসুক, যারা তাদের পদলেহন করবে।
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আজ ৩০ আগস্ট বুধবার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে কেউ কেউ চায়, এখানে এমন একটা সরকার আসুক যারা তাদের পদলেহন করবে।
তিনি বলেন, বড় দেশ মোড়লিপনা সব জায়গায় করে থাকে। এরা যাদের বন্ধু হয়, তাদের তো আর শত্রু লাগে না। ইউক্রেন বন্ধু হয়েছিল, আজ ইউক্রেনের অবস্থাটা কী দাঁড়িয়েছে?’
শেখ হাসিনা বলেন, সেখানকার (ইউক্রেন) মেয়েরা, বাচ্চারা আজকে কষ্ট পাচ্ছে। এমনই বন্ধুত্ব, সেই বন্ধুত্বের কারণে তাদের দেশও শেষ এবং সেখানে নারী-শিশু, তারা মানবেতর জীবনযাপন করছে।
নাম উল্লেখ না করে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে তৎপর দেশগুলোকে ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, গণতন্ত্রের ধ্বজাধারী কিছু আছে, কয়েকটি দেশ, তারা নাকি খালি গণতন্ত্র খুঁজে বেড়ায়।
শেখ হাসিনা বলেন, আজ আমাদের শুনতে হয়, তারা গণতন্ত্রের খোঁজ করে, ভোটের অধিকার খোঁজ করে। এই ভোটের যে অবস্থা ছিল, সেটা তো তারা দেখেনি। এরা দেখতেও পারে, জানতেও পারে।
তিনি বলেন, মানবাধিকার, গুম-খুনের কথা বলে। আমার বাবা-মায়ের হত্যাকারী সেই খুনি রাশেদ এখনও আমেরিকায়। বার বার অনুরোধ করি যে তাকে ফেরত দেন, কারণ আমার দেশের বিচার ব্যবস্থায় সে সাজাপ্রাপ্ত। সেখানে তাদের হাত দেওয়ার কী অধিকার আছে? এই খুনিকে তারা লালনপালন করে কেন? আরেকজন নূর, সেই নূর তো এখন কানাডায়। তাদের তারা ফেরত দেয় না।
বাংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা আনতে আওয়ামী লীগের অবদানের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগেরই উদ্যোগে আমরা মহাজোট করি। আমাদেরই প্রস্তাব ছিল ছবিসহ ভোটার তালিকা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স, নির্বাচন স্বচ্ছ করা।
তিনি বলেন, আইন করে নির্বাচন কমিশন আমরা করেছি। নির্বাচন কমিশনকে সম্পূর্ণ স্বাধীন করে দেওয়া হয়েছে অর্থনৈতিকভাবে।
নির্বাচন ও গণতন্ত্র বিষয়ে শেখ হাসিনা আরও বলেন, নির্বাচনকে স্বচ্ছ করা, জনগণের ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করেছে আওয়ামী লীগ। রক্ত দিয়েছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী। রক্ত দিয়েই এই অধিকার আমরা প্রতিষ্ঠা করেছি।
আলোচনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢাকা উত্তর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী প্রমুখ।
সভাপতিত্ব করেন ঢাকা উত্তর আওয়ামী লীগ সভাপতি এ কে এম বজলুর রহমান।
অনলাইন ডেস্ক :
দেশকে ফের অন্ধকার যুগে ফিরিয়ে নিতেই বিএনপি সরকারের উৎখাত চায় বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ক্ষমতায় থাকতে তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার দিতে চায়নি। এখন কেন আন্দোলন করছে? যারা জনগণের ভোটচুরি করে পদত্যাগ করে, তারা কোন মুখে নির্বাচন নিয়ে কথা বলে?
আজ ১২ আগস্ট শনিবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্যাস বিক্রির অঙ্গীকার করে সরকারে আসে বিএনপি। আওয়ামী লীগের দেশের সম্পদ বিক্রি করে ক্ষমতায় আসার লোভ নেই। আওয়ামী লীগের ভোটচুরি করা লাগে না, জনগণই ভোট দেয়।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, সুযোগ থাকার পরও বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যবস্থা করেনি। এখন তারা কেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাইছে? ভোটচুরি করলে দেশের মানুষ মেনে নেয় না, খালেদা জিয়ার পদত্যাগই তার প্রমাণ।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কী অপরাধ করেছে? কী অপরাধে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে? বিএনপি কেন এক দফার কথা বলছে? যারা স্বজনহারা তাদের জবাব কী খালেদা জিয়া দিতে পারবেন?
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের দুর্নীতি-লুটপাট-দুঃশাসনের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, বিএনপি দেশের মানুষকে কী দিতে পেরেছে? বিএনপির অত্যাচারের শিকার হয়েছিল দেশের সর্বস্তরের মানুষ। দেশের সর্বনাশ ছাড়া বিএনপি দেশের মানুষের জন্য কোনো কাজ করেনি, করবেও না।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বাংলাদেশকে আবারও অন্ধকার যুগে ফেরাতে চায় বিএনপি। যারা দুর্নীতি করে বিদেশে টাকা পাচার করেছে, তাদের মুখে এখন নীতির কথা শুনতে হয়! বিএনপির পক্ষে কোনো আন্তর্জাতিক শক্তি নেই। কারণ, লুটেরাদের পক্ষে কেউ থাকে না।
ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ প্রতিশোধের রাজনীতি করেনি দাবি করে তিনি বলেন, বিএনপির মতো অত্যাচারের পথে হাঁটেনি আওয়ামী লীগ। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার আলামত পর্যন্ত রাখতে দেয়নি তারা। এখনও বিএনপির নেতারা আমাকে সরাসরি হত্যার হুমকি দিচ্ছেন। কেন এমন করা হচ্ছে, এর জবাব বিএনপির কাছে চাইতে হবে।
টানা তিন মেয়াদের সাড়ে ১৪ বছরে দেশ ও জাতির কল্যাণে তার সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ ধাপে ধাপে দেশকে উন্নত করেছে। বিএনপির মতো দেশকে পিছিয়ে নিয়ে যায়নি।
শেখ হাসিনার সূচনা বক্তব্যের পর তার সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের রুদ্বদ্বার বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ দেশের সমসাময়িক রাজনীতি ও আর্থ-সামাজিক এবং দলের সাংগঠনিক বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ ছাড়া ২৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন, ১৮ অক্টোবর বঙ্গবন্ধুর ছোট ছেলে শেখ রাসেলের জন্মদিন, ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস, ১০ নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবস এবং ২৭ নভেম্বর ডা. মিলন দিবসে দলীয় কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
১৫ আগস্টের সরকারি ছুটি বাতিল করা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানা গেছে, উপদেষ্টা পরিষদের আজ মঙ্গলবার বৈঠকে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে একটি ১৫ আগস্টের সাধারণ ছুটি বাতিল করা।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, উপেদষ্টা পরিষদের সাথে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে ব্যাপক ঐক্যমতের ভিত্তিতে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঘোষিত ১৫ আগস্ট সাধারণ ছুটি বাতিলের বিষয়টি উপদেষ্টা মণ্ডলীর বৈঠকে অনুমোদন হয়। এদিকে, ছুটি বাতিলের সিদ্ধান্ত অনুমোদন হওয়ায় দ্রুতই এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন হবে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, ১৫ আগস্টের সাধারণ ছুটি বাতিলের প্রজ্ঞাপন তারা প্রস্তুত রেখেছেন।
এর আগে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস ও সরকারি ছুটি বাতিলের পরামর্শ দিয়েছে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।