অনলাইন ডেস্ক :
ইন্দুরকানী উপজেলায় ট্রাক্টরের ফালে প্যাঁচানো দঁড়ি খুলতে গিয়ে আব্দুল্লাহর (১৪) নামে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।
আজ ১৯ জানুয়ারি রবিবার সকালে পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলার পূর্ব চরবলেশ্বর গ্রামে জমি চাষ করার সময় এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আব্দুল্লাহ ওই গ্রামের হাফিজ পঞ্চায়েতের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালের দিকে পূর্ব চরবলেশ্বর গ্রামের কচা নদী সংলগ্ন একটি ফসলি মাঠে জমি চাষ করার সময় ট্রাক্টরের ফালে একটি লাইলনের দঁড়ি পেচিয়ে যায়। এ সময় ট্রাক্টর চালক হাসান ট্রাক্টরটির ইঞ্জিন নিউটাল করেন। আব্দুল্লাহ নিজে এ সময় পেচানো দঁড়িটি ছাড়ানোর চেষ্টা করতে গেলে মুহূর্তেই ট্রাক্টরের ফাল ঘুরে তিনটি কাচি তার শরীরের ভিতরে ঢুকে পড়ে। ঘটনার পর প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা করে ট্রাক্টরের ফাল খুলে আব্দুল্লাহকে বের করা হয়। এরপর তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুরে তার মৃত্যু হয়।
ইন্দুরকানি থানার ওসি মো. মারুফ হোসেন জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে এ দুর্ঘটনার খবর পেয়েছি। এ মর্মান্তিক মৃত্যু সত্যিই দুঃখজনক। সংবাদ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় আগুন পুড়িয়ে হত্যা করার নারীর খণ্ডিত মাথা উদ্ধার করেছে পুলিশ। পাশাপাশি ওই নারীর পরিচয় জানা গেছে।
আজ ২৪ ডিসেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের গাজির বাজার এলাকার একটি পুকুর থেকে মরদেহের মাথাটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত নারীর নাম হরলুজা (৫০)। তিনি স্থানীয় নুরুল ইসলাম ব্যাপারীর স্ত্রী। তিনি ওই এলাকায় একটি কলোনিতে বসবাস করতেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আখাউড়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছমিউদ্দিন জানান, এ ঘটনায় ফারহান রনি নামের এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে।
রনি আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহনেওয়াজ ভূইয়ার ছেলে। তিনি একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তার স্বীকারোক্তিতে মরদেহের খণ্ডিত মাথা একটি পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। হত্যাকাণ্ডের কারণ উদঘাটনের চেষ্টা চলছে।
এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ সকালে উপজেলার গাজীর বাজার এলাকার এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে রাজহাঁস চুরি হয়। সকাল ৭টার দিকে হাঁস খুঁজতে এসে শাহনেওয়াজ ভূঁইয়ার জায়গায় পরিত্যক্ত টিনের ভাঙা ঘর থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেন। সেখানে থাকা ফারহান রনি জানান, তিনি পাতা পোড়াচ্ছেন। এ কথায় বিশ্বাস না হলে হাঁসের মালিক দুই ভাই এনামুল ও রোমান এবং তাদের চাচাতো ভাই উবায়দুল ঘরের ভেতরে কী আছে দেখতে চান। এতে ফারহান ক্ষুব্ধ হয়ে তাদের মারার হুমকি দেন। এতে আরো সন্দেহ তৈরি হয়। পরে গ্রামের লোকজনসহ ওই ঘরে ঢুকে গর্তে মরদেহ পুড়তে দেখা যায়।
অনলাইন ডেস্ক :
হতদরিদ্রদের মাঝে উন্নত জাতের বাছুর বিতরণ প্রকল্পের নামে বরাদ্দ ৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্প অনুযায়ী সুফলভোগী ১০ জন নারীকে একটি করে বাছুর দেওয়ার কথা থাকলেও শুধু ফটোসেশন করার চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। গরুর বাছুর দেওয়ার কথা বলে ডেকে এনে শুধু ফটোসেশন করায় হতাশ ওই সকল দুঃস্থ নারীরা। ফটোসেশনের দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও তাদের গরুর বাছুর বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। প্রকল্পের টাকা পুরোটাই কৌশলে আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রতিষ্ঠান প্রধানের বিরুদ্ধে।
ঘটনাটি পাবনার চাটমোহর উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রেলবাজার এলাকার মানবসেবা উন্নয়ন সংস্থা নামের বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক এম এস আলম বাবলুর বিরুদ্ধে। স্থানীয়রা বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা করছেন।
ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসীরা জানান, গত ৩০ ডিসেম্বর সকালে বাংলাদেশ এনজিও ফাউন্ডেশনের (বিএনএফ) আর্থিক সহায়তায় মানবসেবা উন্নয়ন সংস্থা এনজিও’র উদ্যোগে দশজন দুস্থ নারীকে বাছুর দেওয়ার কথা বলে রেলবাজারে নিয়ে আসা হয়। নিজের পরিচিত একটি খামার থেকে দশটি বাছুর গাড়িতে করে নিয়ে আসেন এনজিওটির নির্বাহী পরিচালক এম এস আলম বাবলু। এরপর এলাকার কিছু ব্যক্তিকে তার বাসভবন সংলগ্ন এনজিও’র সামনে ডেকে এনে দশজন নারীকে দাঁড় করিয়ে গরু দেওয়ার ফটোসেশন করেন।
পরে ওই দুস্থ নারীদের বাছুর না দিয়ে খিচুড়ি-ডিম খাইয়ে বিদায় করা হয়। এরপর বাছুরগুলো আবার একই গাড়িতে করে একই খামারে ফেরত দিয়ে আসা হয়। সেখানে উপস্থিত অনেকেই গরু প্রদানের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাহী পরিচালক বাবলু জানান পরে দেওয়া হবে।
কুবিরদিয়ার মাঠপাড়া গ্রামের আলম হোসেনের মেয়ে খুশি খাতুন স্বামী পরিত্যক্তা হওয়ার পর বাবার বাড়িতে এক ছেলে এক মেয়ে নিয়ে বসবাস করেন। অন্যের বাড়িতে ও মাঠে দিনমজুরের কাজ করে সংসার চালাতেন। তিনি বলেন, ’প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা বলে আমাকে ডেকে নিয়ে যায় ওই এনজিওর লোকজন। বাছুর হাতে ধরিয়ে ছবি তোলেন তারা, কিন্তু আমাকে বাছুর দেয় নাই। বলছে, এবার অন্য এলাকার লোকদের দেব, পরেরবার তোমাকে দেব। পরে খিচুরি খাওয়ার পর বাড়িতে চলে আসি। তবে এর আগে একবার আমাকে একটা ছাগল দিয়েছিল বাবলু কাকা। তবে সেজন্য আমার কাছ থেকে নগদ ১৩০০ টাকাও নিয়েছিল।’
অন্যের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করা অপর এক নারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমাদের গাভী দেবার কথা বলে ট্রেনিংয়ে ডেকে নিয়ে যান এনজিওর লোকজন। ট্রেনিং শেষে আমাদের বাছুর হাতে দিয়ে ছবি তুলে বাড়িতে ফেরত পাঠিয়েছেন। তারা বলছেন, এখন না, পরে বাছুর দেব। সেখানে আমরা দশজন ছিলাম, এখন পর্যন্ত বাছুর পাইনি।’
যে গাড়িতে বাছুরগুলো বহন করা হয়, সেই গাড়ি চালক শুভ দাস বলেন, ‘ওইদিন আমার গাড়ি নিয়ে মথুরাপুর এলাকার একটি গরুর খামার থেকে ১০টা বাছুর নিয়ে রেলবাজার বাবলু সাহেবের বাসার সামনে নিয়ে যাই, পরে অনুষ্ঠান শেষে ওখান থেকে ওই বাছুরগুলো আবার মথুরাপুরের ওই খামারে ফেরত নিয়ে যাই। কেন নিল আবার কেনইবা ফেরত পাঠালো আমি জানি না।’
এ বিষয়ে চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুসা নাসের চৌধুরী বলেন, ‘আমাকে ওই অনুষ্ঠানে অতিথি করা হয়েছিল। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে যেতে পারিনি। প্রকল্পটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা নেই। যদি শুধু ফটোসেশন করা হয় তদন্তসাপেক্ষে প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হবে।’
বাংলাদেশ এনজিও ফাউন্ডেশনের (বিএনএফ) উপ-মহাব্যবস্থাপক (কর্মসূচি) মোস্তফা কামাল ভূঞা বলেন, ‘বিশেষ প্রকল্পের আওতায় মানবসেবা উন্নয়ন সংস্থা নামের এনজিওকে আমরা ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছি। তার মধ্যে প্রাথমিকভাবে ৩ লাখ টাকা দিয়েছি। কার্যক্রমে সন্তোষজনক হলে বাকি ২ লাখ টাকা দেওয়া হবে। প্রকল্প বাস্তবায়নের রিপোর্টে ইউএনও’র প্রত্যয়ন লাগবে। কয়েক দিনের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়নের রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা রয়েছে। এখনও তার রিপোর্ট হাতে পাইনি। আমরা বিষয়টি পর্যক্ষেণ করছি। রিপোর্ট আসার পর যাচাই-বাছাই করে দেখব, ঘাপলা পেলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মানবসেবা উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক এম এস আলম বাবলু বলেন, ‘স্থানীয় রাজনীতির স্বীকার আমি। আমি কোনো খামার থেকে গরু আনি নাই। আমি শরৎনগর হাট থেকে বাছুর কিনেছি। যার রশিদ আমার কাছে আছে।’
এখানে কোনো অনিয়ম হয়নি বলেও দাবি করেন তিনি। সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন
চলারপথে রিপোর্ট :
সুলতানপুর ৬০ বিজিবি সদস্যরা তাদের দায়িত্বপূর্ণ এলাকা বড়জ্বালা ও বুড়িচং সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমান ভারতীয় গাজা ও শাড়ী কাপড় জব্দ করেছে। আজ সোমবার ও রোববার সীমান্তে চোরাচালান বিরোধী অভিযানের সময় এসব চোরাই পণ্য উদ্ধার করেছে।
বিজিবি জানায়, সোমবার গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে সুলতানপুর ৬০ বিজিবি সদস্যরা কুমিল্লা আদর্শ উপজেলার বড়জ্বালা সীমান্তে অভিযান পরিচালনা করে। এসময় সীমান্তের মতিনগর নামক স্থান থেকে ৬০ কেজি গাজা উদ্ধার করে বিজিবি সদস্যরা। বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ি পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়
এদিকে, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে রোববার ৬০ বিজিবি সদস্যরা চোরাচালান বিরোধী অভিযান চালায় বুড়িচং সীমান্ত এলাকায়।
এসময় বিজিবি সদস্যরা ৪৩০ পিস বিভিন্ন প্রকার ভারতীয় শাড়ী কাপড় উদ্ধার করে। বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে এখানেও চোরাচালানীরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। উদ্ধারকৃত ভারতীয় শাড়ীর মূল্য ৪৮ লাখ ২৬ হাজার টাকা।
সুলতানপুর ৬০ বিজিবির অধিনায়ক লে: কর্ণেল এ এম জাবের বিন জব্বার জানান, সীমান্তে নিরাপত্তা রক্ষা ও চোরাচালান প্রতিরোধে বিজিবির আভিযানিক কার্যক্রম ও গোয়েন্দা তৎপরতা ব্যাহত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় সীমান্তে অভিযান পরিচালনা করে এসব অবৈধ মালামাল জব্দ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিরাসার দক্ষিণপাড়া সাহেব বাড়ি যুবকবৃন্দের উদ্যোগে বিরাসার দক্ষিণপাড়া মসজিদ প্রাঙ্গণে আগামী ১০ জানুয়ারি শুক্রবার পবিত্র ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত ইসলামী মহাসম্মেলনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া এর প্রিন্সিপাল আল্লামা মুফতী মুবারকুল্লাহ দাঃ বাঃ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি থাকবেন উজানী পীর হযরত মাওলানা মুফতী এহতেরামুল হক (উজানী)। প্রধান বক্তা থাকবেন হযরত মাওলানা কামাল উদ্দিন দায়েমী, ঢাকা। বিশেষ অতিথি থাকবেন নাটাই কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব হযরত মাওঃ মুফতি বদরুল আলম, বিরাসার দক্ষিণপাড়া জামে মসজিদের খতিব হযরত মাওলানা ফায়জুর রহমান, বিরাসার ইসলামিয়া দারুল উলূম মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক হযরত মাওলানা আব্দুল আজিজ। এছাড়াও উক্ত ইসলামী মহাসম্মেলনে আরো বহু উলামায়ে কেরামগণ তাশরীফ আনিবেন। উক্ত মাহফিলে উপস্থিত হয়ে দ্বিন ও আখেরাতের অশেষ নেকী হাসিল ও দোয়ায় শরীক হওয়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ জানিয়েছেন বিরাসার দক্ষিণপাড়া সাহেব বাড়ি মাহফিল পরিচালনা কমিটি।
অনলাইন ডেস্ক :
নাটোর সদর থানার ভেতরে পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিতে আসা এক সেবাপ্রার্থীর কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণের ঘটনায় অভিযুক্ত উপ-পরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলামকে সদর থানা থেকে প্রত্যাহার (ক্লোজড) করে নাটোর পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়েছে।
আজ ১৮ জানুয়ারি শনিবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. শরিফুল ইসলাম। এর আগে ঐ দিন সন্ধ্যায় ঘুষ নেওয়ার সেই ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন গণমাধ্যম সংবাদ প্রচার করে।
শরিফুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে তাকে (এস.আই আমিনুল) সদর থানা থেকে প্রত্যাহার করে নাটোর পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়েছে। এর মাধ্যমে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, যা চলতে থাকবে।
উল্লেখ্য, গত ১৬ জানুয়ারি বৃহস্পতিবারে ধারণ করা এক মিনিট ২০ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য কাগজপত্র দিতে আসা এক সেবাপ্রার্থী সদর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক আমিনুল ইসলামের সাথে হাত মেলানোর ছলে ঘুষ দেন। পরে আমিনুল তা ড্রয়ারে রেখে দেন। এই ভিডিওটি ধারণ করেন মামুন হোসেন নামে এক ভুক্তভোগী।
মামুন হোসেন জানান, গত বৃহস্পতিবার তিনি তার পরিচিত মোবারক হোসেনের হয়ে সম্প্রতি পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে থানায় আসেন। এ সময় থানার ভেতরেই ক্লিয়ারেন্সের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক আমিনুল ইসলাম তার কাছে ঘুষ দাবি করেন। অন্য এক আবেদনকারীর কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণের একটি ভিডিও ধারণ করে রাখেন তিনি। পরে পুনরায় তার কাছে ঘুষ দাবি করলে প্রতিবাদ করে থানা থেকে বেড়িয়ে আসেন। সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন