চলারপথে রিপোর্ট :
কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলা প্রশাসন ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের আয়োজনে তারুণ্যের উৎসব উদযাপন উপলক্ষে “জনস্বাস্থ্য রক্ষায় স্বাস্থ্য সম্মত শৌচাগার, হাত ধোয়ার চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ” শীর্ষক বিতর্ক প্রতিযোগিতা আজ সকালে উপজেলা কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৯ জানুয়ারি রবিবার উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে বির্তক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন বেগম জামিলা মেমোরিয়াল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও ঝিকুটিয়া ইসহাক মজুমদার আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা।
বির্তক প্রতিযোগিতায় উপজেলা পর্যায়ে বিজয়ী হন বির্তকের পক্ষের দল বেগম জামিলা মেমোরিয়াল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। বেগম জামিলার বির্তাকিকগণ ছিলেন তাসনিম তারান্নুম, নওশিন রিজোয়ানা, ফয়জুন্নেছা সেতু। শ্রেষ্ঠ বক্তা হিসেবে নির্বাচন হন বির্তকের পক্ষের দলনেতা তাসনিম তারান্নুম।
অনুষ্ঠানে বিচারক ও অতিথি ছিলেন উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী কামাল হোসেন, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন মজুমদার, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি সাংগঠনিক সম্পাদক সোহরাব হোসেন প্রমুখ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন জাহানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিভিন্ন সময়ে মাদকসহ বিভিন্ন আলামতের নিস্পত্তিকৃত মামলার পৌনে ৪কোটি টাকার মাদক ও বিভিন্ন আলামত কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে ধ্বংস করা হয়েছে।
৮ জানুয়ারি বুধবার সন্ধ্যায় কুরুলিয়ার পাড়ে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সম্মুখে আধুনিক চুল্লি এবং ভারী যান (ভোল্ডোজার) ব্যবহার করে বিভিন্ন মাদক ও আলামত ধ্বংস করা হয়।
এসময় আলামত ধ্বংস কমিটির চেয়ারম্যান অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রোকেয়া আক্তার, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট স্বাগত স্বাম্য, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সামিউল আলম, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাখাওয়াত হোসেন, আদালতের পুলিশ পরিদর্শক হাবিবুল্লাহ, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও নাজির সুমনময় চৌধুরী এবং মালাখানার দায়িত্ব প্রাপ্ত পুলিশ উপ-পরিদর্শক যোবাইদুল হাসান ভূইয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ধ্বংসকৃত মাদক ও আলামতের মধ্যে রয়েছে ১ হাজার ১শত ৪ কেজি ১৩০ গ্রাম গাঁজা, ৫২ হাজার ৮শত ৪৮৯ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ২শত ৯২ বোতল ফেন্সিডিল, ২হাজার ৩শত ১৯ বোতল স্কফ সিরাজ, ৪শত ৯৮ বোতল বিদেশী মদ, ৩১ লিটার চোলাইমদ, ৪টি বিয়ার ক্যানসহ অন্যান্য ১০৪পিস।
চলারপথে রিপোর্ট :
নৌযান শ্রমিকদের ডাকা অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে ২৭ ডিসেম্বর শুক্রবার অচল ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে নদী বন্দরের কার্যক্রম। চাঁদপুরে জাহাজে সাত শ্রমিক হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন এবং জড়িতদের বিচারসহ বিভিন্ন দাবিতে আজ ২৮ ডিসেম্বর শনিবারও চলছে অনির্দিষ্টকালের এ ধর্মঘট।
নৌযান শ্রমিক ফেডারেশন গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে অনির্দিষ্টকালের এই ধর্মঘটের ডাক দেয়। অনির্দিষ্টকালের এই ধর্মঘটের কারণে জেলার আশুগঞ্জ নদীবন্দরে আটকা পড়েছে মালবাহী কার্গো জাহাজ। বন্ধ রয়েছে পণ্য ওঠা-নামা। এতে বন্দরের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। বেকার হয়ে পড়েছেন বন্দরের শত শত শ্রমিক। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বন্দরের ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা। বন্দরের ব্যবসায়ীরা জানান, শ্রমিকদের আন্দোলনের কারণে বন্দরে সার, রড, সিমেন্ট নিয়ে আসা কার্গো জাহাজ থেকে পণ্য খালাস বন্ধ রয়েছে। বন্দরের কয়েক হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন। এতে বিপুল অঙ্কের লোকসান গুনতে হবে।
আশুগঞ্জ নদীবন্দরে প্রতিদিন সার, রড, সিমেন্ট, ধান, চাল, পাথর, কয়লাসহ কোটি কোটি টাকার বিভিন্ন পণ্য নিয়ে অর্ধশত জাহাজ নোঙর করে। এসব পণ্য আশুগঞ্জ থেকে নদীপথে ঢাকা, চট্টগ্রাম, মোংলা, সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, নরসিংদী, কুমিল্লা, কিশোরগঞ্জসহ সারা দেশে যায়।
বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ বাহার জানান, চাঁদপুরে মেঘনা নদীতে হরিনা ঘাটের কাছে মাঝেরচর এলাকায় এম. ভি. আল-বাখেরা জাহাজে সন্ত্রাসী কায়দায় নির্মম হত্যাকাণ্ডে মাস্টারসহ সাতজন শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনার প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটন, হত্যাকারীদের শনাক্ত করে গ্রেফতার, মৃত শ্রমিকদের প্রত্যেকের পরিবারকে সরকারিভাবে ২০ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা, সকল নৌপথে সন্ত্রাস চাঁদাবাজি ডাকাতি বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এখনো সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এজন্য বৃহস্পতিবার রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে তৈল-গ্যাস, বালুসহ সকল প্রকার পণ্যবাহী নৌযানের শ্রমিকরা লাগাতার কর্মবিরতি শুরু হয়েছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে উপজেলা প্রশাসন ও সমাজসেবা অধিদপ্তরের আয়োজনে ‘নেই পাশে কেউ যার, সমাজসেবা আছে তার’-এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে পালিত হয়েছে জাতীয় সমাজসেবা দিবস-২০২৫। দিবসটি পালন উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার সকালে ইউএনও মো. মোশারফ হোসাইনের নেতৃত্বে একটি র্যালি বের হয়। র্যালিটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এসে শেষ হয়। পরে উপজেলা প্রশাসকের মিলনায়তনে সহকারি কমিশনার (ভূমি) সিরাজুম মুনীরা কায়ছানের সভাপতিত্বে কল্যাণরাষ্ট্র গঠন বিষয়ে মুক্ত আড্ডা ও বর্ণাঢ্য ওয়াকাথন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোশারফ হোসাইন।
সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. পারভেজ আহমেদের সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন- পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আসাদুজ্জামান, বি.আর.ডি.বি কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা, নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান, সমবায় কর্মকর্তা মো. আব্দুল ওয়াদুদ, সরাইল সদর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার, সাংবাদিক ফায়জুল কবির ও মো. রিমন খান। এ ছাড়াও সরকারি কর্মকর্তা, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও এনজিও প্রতিনিধি, সুশিল সমাজের প্রতিনিধি, ঋণ গ্রহীতাসহ সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনির সুবিধা ভোগীরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় একজন প্রতিবন্ধীর হাতে সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহায়তার ২০ হাজার টাকার চেক দেয়া হয়। এ ছাড়া এই সরাইলে ৭০ জনকে ৩৫ লাখ ৯২ হাজার টাকা সুদ বিহীন প্রদানের বিষয়টি জানানো হয়।
বক্তব্য রাখেন- মিতালী সমাজ কল্যাণ সমিতির সভাপতি ও মহিলা কলেজের প্রভাষক মোহাম্মদ মাহবুব খান, এনজিও প্রতিনিধি ও সাংবাদিক মো. শফিকুর রহমান ও উচালিয়াপাড়া মাদ্রাসার এতিমখানার প্রতিনিধি মো. শাহিদুর রহমান। বক্তারা সমাজসেবা কার্যালয়ের সুদ বিহীন ঋণ, প্রতিবন্ধী ভাতা ও ৬ ধরণের জটিল রোগীদের আর্থিক সহায়তাসহ ৭টি সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনির প্রশংসা করে বলেন, দেশের অস্বচ্ছল দরিদ্র অসহায় মানুষদের ভরসার একমাত্র জায়গাই হচ্ছে সমাজসেবা অফিস। প্রধান অতিথি বলেন, সমাজের সকল স্তরের মানুষকে সেবা দেয়ার সংস্থাটি সমাজসেবা। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনিসহ যেকোন ধরণের সুবিধা ভোগ করতে কোন ধরণের সমস্যা বা প্রতিবন্ধকতার মধ্যে পড়লে কোন দালাল নয়, সরাসরি সমাজসেবা কর্মকর্তাকে জানাবেন। সমাধান না পেলে আমাকে জানাবেন। আমি অবশ্যই সমাধানের ব্যবস্থা নিব। ভাতা পাওয়ার যোগ্য অথচ পাচ্ছেন না। আবার যোগ্য নয় অথচ ভাতা পাচ্ছেন। এমন তথ্য আমাকে জানাবেন।
অনলাইন ডেস্ক :
তৃণমূল পর্যায়ে মানুষের ক্ষমতায়ন ও উদ্যোক্তা তৈরিতে সম্ভাবনার নতুন দ্বার উন্মোচন করেছে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী। সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী তরুণ-তরুণীদের স্বাবলম্বী করতে ১০ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। গত ২৯ ডিসেম্বর থেকে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত চলা এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, জয়পুরহাট, রংপুর, দিনাজপুর, বান্দরবান ও মৌলভীবাজার জেলার ১৩টি উপজেলায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাঁওতাল, মুরুং ও মনিপুরী সম্প্রদায়ের ৭৬০ জন অংশ নেন।
৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার প্রশিক্ষণ সমাপনী অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট রেঞ্জের উপ-মহাপরিচালকসহ জেলা কমান্ড্যান্ট উপস্থিত ছিলেন। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, পিছিয়ে পড়া এই জনগোষ্ঠীকে উদ্যোক্তা ও দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরিত করার প্রত্যয়ে দেশব্যাপী চলমান এই প্রশিক্ষণে পূর্বের তুলনায় আরো বেশি সংস্কারমুখী কার্যক্রম নেওয়া হয়েছে। ১০ দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণে একজন সদস্যকে দক্ষ ও আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে সকল বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। নতুন সিলেবাস ও যুগোপযোগী নীতিমালার আওতায় এবারের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। যাতে বাহিনীর সামাজিক উন্নয়নের সকল পদক্ষেপের সুফল হতে কোন জনগোষ্ঠী বাদ না পড়ে।
এতে আরো বলা হয়, দেশের অন্যান্য জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সদস্যদেরও এই প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসা হবে। প্রশিক্ষণের আওতাধীন সদস্যদের পরে ব্যক্তিগত পর্যায়ে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হবে। এছাড়া প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যরা এখন থেকে বাহিনীর অন্যান্য কর্মমুখী প্রশিক্ষণ এবং ট্রেড ভিত্তিক প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন নিরাপত্তামূলক কাজে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে মোতায়েন করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইল উপজেলায় নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদনের অভিযোগে এক কারখানা মালিককে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ ১১ জানুয়ারি শনিবার বেলা সোয়া তিনটার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নের বৈশামুড়া গ্রামে পলিথিন তৈরির কারখানায় সরাইল ইউএনও মো. মোশারফ হোসাইন এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। সাজাপ্রাপ্ত কামাল মিয়া (৪০) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার আবদুল গফুরের ছেলে।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী সরাইল ইউএনও মো. মোশারফ হোসাইন জানান, উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নের বৈশামুড়া গ্রামে অবৈধভাবে পলিথিন প্রস্তুত করা হচ্ছিল। এমন সূত্রের ভিত্তিতে ভিত্তিতে দুপুরে কারখানায় অভিযান চালিয়ে কারখানার মালিক কামাল মিয়াকে আটক করা হয়।
পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ এর ৬ (ক) ধারা লঙ্ঘনের দায়ে ১৫ ধারায় এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা না দিলে আরো ১৫ দিনের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। জনস্বার্থে ভ্রাম্যমাণ আদালতের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। এ সময় সরাইল থানা পুলিশ উপস্থিত ছিল।