অনলাইন ডেস্ক :
দ্বিতীয়বারের মতো আয়ারল্যান্ডের তাওইসিচ (প্রধানমন্ত্রী) হিসেবে শপথ নিয়েছেন মাইকেল মার্টিন। ২৩ জানুয়ারি তিনি শপথ নেন বলে জানিয়েছে বিবিসি। নভেম্বরে দেশটির সাধারণ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কয়েক সপ্তাহ ধরে রাজনৈতিক দর কষাকষি ও জোট গঠনের পর বুধবার পার্লামেন্টে হট্টগোল শুরু হয়। এরপর বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত বিরোধ নিষ্পত্তির প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকে। অবশেষে দুপুর ২টার আগে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন ফিয়ানা ফেল পার্টির নেতা ৬৪ বছর বয়সী মার্টিন।
দায়িত্ব নিয়ে মার্টিন ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের সাথে আয়ারল্যান্ডের সম্পর্কের গুরুত্বের উপর জোর দেন। পার্লামেন্টের ভরা চেম্বারে তিনি বলেন, আয়ারল্যান্ড-আমেরিকা সম্পর্ক এমন একটি বিষয়, যা আমাদের উভয়কেই উপকৃত করে। যাই হোক না কেন দৃঢ়ভাবে সম্পর্ক থাকবে।
২৯ নভেম্বরের নির্বাচনে দেশটির মধ্য-ডানপন্থী ফিয়ানা ফেল পার্টি সবচেয়ে বেশি আসন পেলেও পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি। পরে তারা দেশের অন্য মধ্যপন্থী দল ফাইন গেলের সঙ্গে সাম্প্রতিকতম জোটে ফিরে আসে।
সূত্র : বিবিসি
চলারপথে ডেস্ক :
সৌদি আরবে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের মধ্যে ৮ জন বাংলাদেশি বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলি সাবরিন।
আজ ২৮ মার্চ মঙ্গলবার রাত পৌনে ১০টার দিকে এ তথ্য জানান তিনি।
হতাহত বাংলাদেশিদের মধ্যে অধিকাংশই চট্টগ্রাম অঞ্চলের বাসিন্দা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ৮ জনের একটি তালিকা দেওয়া হয়েছে। তবে এ তালিকার ৮ জনই মৃত নয়। মন্ত্রণালয় বলছে, এটি নিখোঁজ বা মৃতের তালিকা।
এ তালিকায় যে ৮টি নাম রয়েছে সেগুলো হলো- শহিদুল ইসলাম (সেনবাগ, নোয়াখালী), মামুন মিয়া (মুরাদনগর, কুমিল্লা), মো. হেলাল (নোয়াখালী), সবুজ হোসাইন (লক্ষীপুর), রাসেল মোল্লা (মুরাদনগর, কুমিল্লা), মো. আসিফ (মহেশখালী, কক্সবাজার), মো. ইমান হোসাইন রনি (টঙ্গি, গাজীপুর) এবং বকু মিয়া (চাঁদপুর)।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জানান, সৌদি আরবে যে বাসটি দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে সেটিতে ৪৭ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে বাংলাদেশি ছিলেন ৩৫ জন। তাদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত বাংলাদেশিদের সৌদি আরবের বাংলাদেশ মিশন দেখভাল করছে বলেও জানান পররাষ্ট্রের মুখপাত্র।
এদিকে সৌদি আরবের আল-এখবারিয়া টিভি চ্যানেল জানিয়েছে, সোমবার মক্কায় ওমরাহ পালনের জন্য যাওয়ার সময় দক্ষিণাঞ্চলীয় আসির প্রদেশে একটি সেতুর সঙ্গে সংঘর্ষে বাসটি উল্টে আগুন ধরে যায়। এতে হতাহতের ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের উদ্ধার করে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
চ্যানেলটি নির্দিষ্ট সমস্যার কথা উল্লেখ না করে জানায় দুর্ঘটনা কবলিত ‘গাড়ির সমস্যা’ হয়েছিল।
অন্যদিকে সৌদির বেসরকারি সংবাদপত্র ওকাজ বলেছে, দুর্ঘটনাটি বাসের ব্রেকের সমস্যার কারণে হয়েছে। এর ফলে বাসটি সেতুর সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উল্টে গিয়ে আগুন ধরে যায়।
আসির প্রদেশের ঘটনাটি ইসলামের পবিত্রতম শহর মক্কা ও মদিনায় নিরাপদে যাওয়ার বিষয়টিকে কার্যত চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে। রমজানে বহু মানুষ ওমরাহ করতে মক্কায় যাচ্ছেন এবং হজের আর মাত্র কয়েক মাস বাকি, এমন সময়ে এ ঘটনা ঘটল।
এর আগে, ২০১৯ সালের অক্টোবরে মদিনার কাছে এক সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৫ জন নিহত ও ৪ জন আহত হয়েছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
সুইডেনের কেন্দ্রীয় একটি স্কুলে বন্দুক হামলায় সন্দেহভাজন বন্দুকধারীসহ অন্তন ১০ জন নিহত হয়েছেন। এই হামলার ঘটনা ঘটে রাজধানী স্টকহোম থেকে ২০০ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত ওরেব্রোর রিসবার্গস্কা স্কুলে। এ ঘটনাকে প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন “সুইডেনের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ গণহত্যা” বলে বর্ণনা করেছেন।
পুলিশ জানায়, হামলাকারী একজন পুরুষ এবং নিহতদের মাঝে তাকেও পাওয়া গেছে। তবে এর আগে তার কোনো অপরাধের ইতিহাস ছিল না। তাৎক্ষণিকভাবে তিনি একাই এই হামলা চালিয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।
পুলিশ এর আগে সতর্ক করে দিয়েছিল যে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে কারণ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, যাদের মধ্যে অন্তত চারজনের অস্ত্রোপচার চলছে। পুলিশ প্রাথমিকভাবে জানিয়েছিল যে পাঁচজনকে গুলি করা হয়েছে এবং ঘটনাটি হত্যাচেষ্টা, অগ্নিসংযোগ এবং গুরুতর অস্ত্র অপরাধ হিসেবে তদন্ত করা হচ্ছে। পরে স্থানীয় গণমাধ্যম খবর দিতে শুরু করে যে বেশ কয়েকজন মারা গেছেন। এরপর পুলিশ জানায়, অন্তন ১০ জন নিহত হয়েছেন।
এর আগে স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ৩৩ মিনিটে রিসবার্গস্কা স্কুল নামের – একটি প্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষা কেন্দ্রে – গুলি চালানোর খবর পায় পুলিশ। এ শিক্ষা কেন্দ্রটি এমন একটি ক্যাম্পাসে অবস্থিত যেখানে অন্যান্য স্কুলও রয়েছে। কেন্দ্রগুলোতে মূলত তারাই আসেন যারা প্রাথমিক বা মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করতে পারেননি। এ ঘটনা সম্পর্কে শিক্ষিকা লেনা ওয়ারেনমার্ক সুইডিশ পাবলিক রেডিও এসভিটিকে বলেন, তিনি স্কুলের কাছাকাছি প্রায় ১০টি গুলির শব্দ শুনেছেন।
সূত্র: বিবিসি
অনলাইন ডেস্ক :
চীনে বারবিকিউ রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছেন ৩১ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন। ২১ জুন বুধবার রাতে চীনের উত্তর-পশ্চিম নিংজিয়া অঞ্চলে একটি রেস্তোরাঁয় বিস্ফোরণের জেরে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে।
আজ ২২ জুন বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, চীনের উত্তর-পশ্চিম নিংজিয়া অঞ্চলে বুধবার রাতে একটি বারবিকিউ রেস্তোরাঁয় গ্যাস বিস্ফোরণে ৩১ জন নিহত হয়েছেন বলে দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে। এই ঘটনার পর প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং সংশ্লিষ্ট স্থানগুলোতে কঠোর নিরাপত্তা পরীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছেন।
নিংজিয়া অঞ্চলের রাজধানী ইনচুয়ানের একটি বারবিকিউ রেস্তোরাঁয় বিস্ফোরণটি তরল পেট্রোলিয়াম গ্যাস ট্যাংক লিক হওয়ার কারণে হয়েছে বলে সিনহুয়া বৃহস্পতিবার জানিয়েছে।
সিনহুয়া আরো জানিয়েছে, বিস্ফোরণের পর আগুনে দগ্ধ হয়ে এবং ভাঙা কাঁচের আঘাতে আহত সাতজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
চীনের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং আহতদের চিকিৎসার জন্য কর্তৃপক্ষকে সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে বলেছেন এবং শিল্পসহ এই ধরনের প্রধান প্রধান সেক্টরে নিরাপত্তা তদারকি জোরদার করতে হবে বলে জানিয়েছেন।
রয়টার্স বলছে, নিরাপত্তা সংক্রান্ত ব্যবস্থাপনার উন্নতির জন্য বছরের পর বছর চেষ্টা করা সত্ত্বেও গ্যাস এবং রাসায়নিক বিস্ফোরণের কারণে চীনে এই ধরনের দুর্ঘটনা অস্বাভাবিক নয়।
এর আগে ২০১৫ সালে চীনের উত্তরাঞ্চলীয় বন্দরনগরী তিয়ানজিনে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ১৭৩ জন নিহত হয়েছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
গাজায় ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের ১৬ এপ্রিল বুধবার ভোর থেকে অন্তত ৩৫ জন নিহত হয়েছেন। গাজার মেডিকেল গুলোর সূত্রে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা। সাম্প্রতিক ঘণ্টাগুলোতে আরও ভয়াবহ হামলার খবর আসছে বিধ্বস্ত এই উপত্যকা থেকে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে আল জাজিরা জানায়, বুধবার ভোর থেকে গাজায় সামরিক তৎপরতায় আশঙ্কাজনক বৃদ্ধি ঘটেছে। আকাশজুড়ে ড্রোনের গম্ভীর গর্জন যেন যুদ্ধের অমোঘ উপস্থিতি জানান দিচ্ছে।
ইসরায়েলি বাহিনী খান ইউনুস শহরের অস্থায়ী তাঁবুগুলোর ওপর ধারাবাহিক বিমান হামলা চালিয়েছে, যেখানে নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে জড়ো হয়েছিলেন হাজারো বেসামরিক মানুষ। একই সঙ্গে দেইর আল-বালাহ এলাকায় সাধারণ মানুষের সমাবেশেও আঘাত হানা হয়েছে। গাজার উত্তরের দিক থেকেও আরও ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞের খবর মিলছে।
পূর্ব গাজায় রাতভর গোলাবর্ষণের শব্দ শোনা গেছে। উজ্জ্বল ফ্লেয়ার ছুড়ে আকাশ আলোকিত করে ইসরায়েলি স্থলবাহিনী নিজেদের অভিযান চালানোর জন্য স্পষ্ট দৃশ্যমানতা নিশ্চিত করেছে বলে জানা গেছে।
জাতিসংঘ জানায়, গত ১৮ মার্চ হামাসের সাথে যুদ্ধবিরতি ভেঙে দেওয়ার পর থেকে গাজায় আরও প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ নতুন করে বাস্তুচ্যুত বা দ্বিতীয়বারের মতো উচ্ছেদ হয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, ১৮ মাস ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে অন্তত ৫১,০২৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন আরও ১১৬,৪৩২ জন।
যদিও গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানায়, প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা ৬১,৭০০ জনেরও বেশি হতে পারে। ধ্বংসস্তুপের নিচে আটকে থাকা হাজার হাজার মানুষের আর কোনো খোঁজ না পাওয়ায় তাদের মৃত ধরে নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে গাজায় এখনো বন্ধ রয়েছে ত্রাণ সরবরাহ। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ বলেছেন, গাজায় সব ধরনের মানবিক সহায়তা বন্ধ রাখা তাদের ‘সুস্পষ্ট নীতির’ অংশ এবং এটি হামাসের ওপর চাপ সৃষ্টি করার একটি ‘হাতিয়ার’ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
এদিকে জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা সংস্থা গাজার পরিস্থিতি নিয়ে যে সর্বশেষ তথ্য দিয়েছে, তা এক ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছে। ইসরায়েলি বাহিনীর ক্রমবর্ধমান হামলা ও সব ধরনের সহায়তা আটকে দেওয়ার কারণে সেখানে চরম খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে।
সংস্থাটি জানিয়েছে, গাজায় মানবিক সহায়তা ও জরুরি পণ্য প্রবেশ বন্ধ রাখার কারণে খাদ্য গ্রহণের অবস্থা মারাত্মকভাবে খারাপ হয়ে পড়েছে, যা সাত সপ্তাহ ধরে চলছে। সংস্থাটি বলছে, মার্চ মাসে গাজায় ৩,৬৯৬ জন শিশু তীব্র অপুষ্টির কারণে চিকিৎসা নিয়েছে, যেখানে ফেব্রুয়ারিতে এই সংখ্যা ছিল ২,০২৭ জন — অর্থাৎ মাত্র এক মাসে অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা দ্বিগুণের কাছাকাছি বেড়ে গেছে।
অনলাইন ডেস্ক :
নিজেকে মুসলমানদের পাহারাদার বলে ঘোষণা দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। রাজ্যের মুসলমানদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, বিজেপির আসন বাড়লে আপনাদের ওপর অত্যাচার বাড়বে। বৃহস্পতিবার এক দলীয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মমতা বলেন, ‘দয়া করে ভোটটা সিপিএমকে, বিজেপিকে বা কোনো সাম্প্রদায়িক বিভেদকারীদের কথা শুনে দেবেন না। এরা বিজেপির টাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, তৃণমূল কংগ্রেসের ভোট কাটার জন্য। একদল বসন্তের কোকিল এসেছে। তারা এলাকায় এলাকায় ঘুরে ধর্মীয় সভা করার নাম করে তৃণমূলের ভোট কাটার চেষ্টা করছে।’
তিনি বলেন, ‘আপনাদের আর্থিক, সামাজিক নিরাপত্তা সব কিন্তু আমরা করেছি। আর যদি আপনারা যারা বিজেপির টাকা নিয়ে ভাঁওতা দিচ্ছে তদের কথায় ভুলে যান, তাহলে মনে রাখবেন ধর্ম আলাদা, রাজনীতি আলাদা।
মমতা বলেন ‘সব ধর্মকে আমরা ভালোবাসি। কিন্তু মনে রাখবেন, পশ্চিমবঙ্গটা কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেসের হাতে রাখতে হবে। আর আমরা যদি আসন কম পাই, তাহলে কিন্তু বিজেপির অত্যাচার আরও বাড়বে। তিনি বলেন, ‘মনে রাখবেন, আমরা যতদিন আছি, আপনাদের ওপরে কেউ কোনো ক্ষতি করার চেষ্টা করলে আমি আপনাদের পাহারাদার ছিলাম আছি ও থাকব।’
এদিকে, মমতাকে কটাক্ষ করে বিজেপি বিধায়ক শংকর ঘোষ বলেন, মমতার রাজত্বে মুসলমানদের কী অবস্থা, তা সবাই দেখতে পাচ্ছে। রাজ্যে ১০ জন তৃণমূল কর্মী খুন হলে আটজনই মুসলমান। আর অধিকাংশ জায়গায় মুসলমানদের নামই খুনের ঘটনায় জড়াচ্ছে। মমতা ব্যানার্জি মুসলমানদের সঙ্গে মুসলমানদের লড়িয়ে নিজের রাজনৈতিক ফায়দা তোলার চেষ্টা করছেন। রাজ্যে দিনমজুরির কাজও নেই, মুসলমান যুবকদের জন্য খাটতে অন্য রাজ্যে যেতে হচ্ছে। মৃত্যুর পর অনেকের বাবা-মা সন্তানের মাটি পাচ্ছেন না। ওদিকে, মমতা দাবি করছেন তিনি মুসলমানদের পাহারাদার। এর থেকে হাস্যকর কী হতে পারে?
সংবাদসূত্র : এবিপি নিউজ