আল আমিন, মালয়েশিয়া থেকে :
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র আরাফাত রহমান কোকোর ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুয়ালালামপুরের হাংতুয়া মসজিদ আল বুখারিতে মালয়েশিয়া বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে ২৪ জানুয়ারি শুক্রবার দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। দলের সহ- সভাপতি তালহা মাহমুদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি মাহবুব আলম শাহ।
দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা সালাহ উদ্দিন আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন।
এসময় কোরআন তেলাওয়াত, সুরা ইয়াসিন পাঠ পরিচালনাসহ দোয়া পাঠ করেন মসজিদ আল-বুখারীর খতিব ওস্তাজ লুতফি।
বিভিন্ন এতিমখানা থেকে আগত এতিমদের উপস্থিতিতে সুরা ইয়াসিন পাঠ শেষে মরহুমের ও শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আত্মার শান্তি এবং বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে মিলাদ শেষে দোয়া করা হয়। এসময় মালয়েশিয়ার বিভিন্ন মাদ্রাসা হতে আগত এতিমদের হাতে হাদিয়া তুলে দেন দলের নেতাকর্মীরা।
অনুষ্ঠানে দলের সহ সভাপতি আব্দুল জলিল লিটন, ড.এস এম রহমান তনু, সহসাধারণ সম্পাদক ফজলুল করিম সোহরাব, কাজী সালাহ উদ্দিন, প্রচার সম্পাদক এস এম বশির আলম, দপ্তর সম্পাদক মো. আমিনুল ইসলাম রতন, সহ- দপ্তর হাবিবুর রহমান শিশির, ক্রীড়া সম্পাদক মো. আরিফ হোসেন, সহসভাপতি যুবদল মালয়েশিয়া মঞ্জ খা, কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক যুবদল মালয়েশিয়া জাহাঙ্গীর হাওলাদার, যুবনেতা মালয়েশিয়া নূরে সিদ্দিকী সুমন, আহ্বায়ক জাসাস মালয়েশিয়া আসদুজ্জামান মাসুম, সুবাং জায়া বিএনপি নেতা ইমন সাইদ,সিনিয়র সহ- সভাপতি স্বেচ্ছাসেবক দল মালয়েশিয়া আলি খান জুয়েল, সহ- সাধারণ সম্পাদক স্বেচ্ছাসেবক দল তারেক সালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক স্বেচ্ছাসেবক দল হেলাল শিকদার, সভাপতি স্বেচ্ছাসেবক দল মহানগর এম মোজাম্মেল হক প্রধান, সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক স্বেচ্ছাসেবক দল আল ইমরান, যুবনেতা মাসুদ, বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার শাহ জালাল, আব্দুল কাদের, সাইদুর রহমান বাবু, বিল্লাল হান্নান মল্লিক ও মোঃ আশরাফুল আলম বাচ্চু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শেষে উপস্থিত সকলের মাঝে তবারক বিতরণের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
বিশ্বব্যাপী আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের ব্যাপক প্রসারে ইউরোপ-আমেরিকা সহ সারা বিশ্বেরই চোখ এখন আইটি খাতে। এরই ধারাবাহিকতায় আমেরিকার বিভিন্ন স্বনামধন্য আইটি সেক্টরে কাজ করা অসংখ্য বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত আমেরিকান আইটি ও সফটওয়্যার বিশেষজ্ঞরা এই খাতে বাংলদেশের সম্ভাবনার দরজা আরো ব্যাপক পরিসরে উন্মোচনের জন্য গভীর আগ্রহ নিয়ে এগিয়ে এসেছে!
এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত আইটি বিশেষজ্ঞ গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল কোম্পানির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব নেটওয়ার্ক বিশিষ্ট আইটি বিশেষজ্ঞ মিজান চৌধুরী এবং যুক্তরাষ্ট্রের স্বনামধন্য বাংলাদেশী আইটি প্রতিষ্ঠান আইডাটাকোর ইমফোটেকের সিইও ও নিউইয়র্কের বোর্ড অব এডুকেশনে কর্মরত সিনিয়র আইটি বিশেষজ্ঞ আহমেদ সোহেল সম্প্রতি নিউইয়র্কে অন্যান্য আইটি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আমেরিকান-বাংলাদেশী টেক কোয়ালিশন (বিএটিসি) নামে একটি আইটি সংগঠন গঠন করেন।
গত ৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার এক সাধারণ সভায় সংগঠনের একটি কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়েছে। নিউইয়র্কের জামাইকায় অবস্থিত মেহমান রেস্টুরেন্টে এক অনুষ্ঠানে এ কার্যকরী কমিটি সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট হিসাবে সর্বসম্মতিক্রমে নির্বাচিত হয়েছেন মিজান চৌধুরী. প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন আহমেদ সোহেল, এই কার্যকরী কমিটির অন্যান্য সদস্য হলেন সিনিয়র সহসভাপতি – ড মোহাম্মদ শফি চৌধুরী, সহসভাপতি- মাহফুজ রহমান, সহসভাপতি-রায়ান তাজ, যুগ্ম সম্পাদক-রাশেদুল আলম রিমেল, যুগ্ম সম্পাদক-সাদাত হোসেন, কোষাধ্যক্ষ- তোরিকুল ইসলাম, সহকারী কোষাধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন, সংগঠনিক সম্পাদক-মাহমুদুল হাসান, প্রকল্প ব্যবস্থাপক-রাব্বি আরমান, মিডিয়া ও প্রচার সম্পাদক-মো. আজাদ, সদস্যপদ বিষয়ক চেয়ারম্যান-আসাদুজ্জামান চৌধুরী, কার্যনির্বাহী সদস্য – সংগীত সাহা, আনিসুর রহমান, মো. সামদানি, মো. আব্দুল করিম।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত আইটি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত এই সংগঠনের পরিচিতি অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আইটি বিশেষজ্ঞ ও কমিটির নব নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আহমেদ সোহেল। সভাপতিত্ব করেন আইটি বিশেষজ্ঞ ও কমিটির নব নির্বাচিত সভাপতি মিজান চৌধুরী।
বিশেষ আলোচনা সভায় উপিস্থিত বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত আমেরিকান আইটি বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশি-আমেরিকানদের মধ্যে সংযোগ গড়ে তোলার জন্য একটি টেকসই প্ল্যাটফর্ম তৈরি করার ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করেন যেখানে তারা আইসিটি (ICT) ক্ষেত্রে একে অপরের সঙ্গে সহযোগিতা, মেন্টরশিপ ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারবেন।এক্ষেত্রে তারা নিকট ভবিষতে একটি আইটি ওয়ার্কশপ আয়োজনের ব্যাপারেও মতামত ব্যাক্ত করেন। পাশাপাশি কমিউনিটির স্টার্টআপ ও উদ্যোক্তাদের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা, যেখানে তারা তাদের আইডিয়া উপস্থাপন করতে পারবেন এবং আইটি বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে মতামত পেতে পারেন।
বাংলাদেশি এবং আমেরিকান প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মধ্যে জ্ঞান বিনিময় ও ব্যবসায়িক সুযোগ বৃদ্ধির জন্য সহযোগিতা উন্নীত করার ব্যাপারেও তারা গুরুত্বআরোপ করেন। নবগঠিত ব্যাতিক্রমী এই আইটি সংগঠনটি বাংলাদেশি-আমেরিকানদের আইটি খাতে উৎসাহী করতে আইটি খাতে চাকরির বিজ্ঞপ্তি, প্রশিক্ষণ সেশন এবং নেতৃত্ব উন্নয়ন কর্মসূচিসহ পেশাগত অগ্রগতির জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জনে ফ্রি সার্ভিস দেয়ার ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
যুক্তরাস্ট্রের নিউইয়র্কের ব্রুকলীনের ওমর রেস্টুরেন্টে গত ১৮ মার্চ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হেলাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে এবং শরিফ হোসেন নিরব ও কবির হোসেনের যৌথ সঞ্চালনায় ‘চাটখিল উপজেলা সোসাইটি ইউএসএ-এর আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং ইফতার ও দোয়ার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন -নোয়াখালী সোসাইটির সভাপতি নাজমুল হাসান মানিক।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লক্ষীপুর সোসাইটির সভাপতি লিয়াকত আলী,এসএম রহমত উল্ল্যাহ, হুমায়ন কবির ও লিয়াকত হোসেন মামুন।
আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে ছিলেন-হাজী আনোয়ার হোসেন লিটন,আবুল কাশেম,হারুনুর রশীদ বাবুল,নিজাম উদ্দীন,নুর নবী চৌধুরী।
প্রধান বক্তা ছিলেন-মাঈন উদ্দীন নটু ।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন-রিয়াজ উদ্দীন চৌধুরী ।
এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন চাটখিল উপজেলার বিভিন্ন এলাকার ৯টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার গণ্যমান্য অনেক
ব্যক্তিবর্গ ।
ইফতার মাহফিলে সকলের উপস্থিতিতে চাটখিল উপজেলা সোসাইটি ইউএসএ-এর আহবায়ক কমিটির করেন হুমায়ন কবির,লিয়াকত হোসেন মামুন এবং মাঈন উদ্দিন নটু।
সভায় সর্ব সম্মতিক্রমে হেলাল উদ্দিনকে আহবায়ক এবং শরিফ হোসেন নিরবকে সদস্য সচিব করে ৮১ সদস্য বিশিষ্ট একটি শক্তিশালী আহবায়ক কমিটি নাম ঘোষণা করেন।
কমিটির কর্মকর্তারা হলেন আহবায়ক হেলাল উদ্দিন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আহবায়ক, নূর আলম সেলিম, যুগ্ম আহবায়ক ফারুক খান, নোমান সিদ্দিকী. হুমায়ুন বাঙ্গালী,আবিদ হোসেন মাসুদ,নূর জালাল স্বপন, মাসুদ রানা, মোঃ জাহাঙ্গীর, শফিকুল ইসলাম, রাশেদুল আলম,সাইফুল ইসলাম ও শাওন শুভ,সদস্য সচিব শরিফ হোসেন নিরব, যুগ্ম সদস্য সচিব, কবির হোসেন,সরাজ ইসলাম জাকির হোসেন জুপিটার ,সদস্য রিয়াজ উদ্দিন চৌধুরী, শাহজাহান ভূইয়া মিলন, আবু হানিফ, শওকত আকবর, এম এইচ রনি, ইসমাইল হোসেন, বিকাশ চন্দ্র দে ভুট্টো, গোলাম গউস রুবেল, মাহামুদুল মুরাদ, নাজমুল হুদা জর্জ, শাহাদাত হোসেন সুজন, শামসুল ইসলাম মিয়া তরুন, মোঃ মহসীন, ওমর ফারুক পলাশ, শিহাব বিন ওযাসেফ, মনজুর আলম মঞ্জ,আব্দুর রহিম, আলাউদ্দিন তরফদার, ইসমাইল হোসেন পলাশ, শাহরিযার আলম হিমেল, সামছুল আলম, আমিন উল্লাহ, মহিন উদ্দিন মামুন, মিঠু চৌধুরী লিটন, বিপ্লব খন্দকার, আসিফ মাহমুদ,নূর হোসেন, তানভীর হাসান রাজীব, আব্দুর রহমান, মোঃ সোহাগ, রাজীব হোসেন, জহিরুল ইসলাম সোহাগ,শওকত আলী,আব্দুল কাদের খোকন, মাকসুদুর রহমান কিরন, আব্দুল বাছেদ কাকন, আরিফে হোসেন,ওমর ফারুক শরীফ, আশরাফ উদ্দিন ফয়সাল, ইব্রাহিম খলিল, আবু বক্কর ছিদ্দিক, মোঃ রতন, কাজী জুয়েল, ফাহাদ হোসেন, মোহাম্মদ মিলন, ইয়াসিন আরাফাত রাফি, রিযাদ হোসেন, সজীব আহাম্মেদ, আনসার উ্দ্দিন জাবেদ, মাহবুব আলম, নুরুল হুদা, হাসান গাজী, আল আমিন, সাইফুল ইসলাম, মোজাম্মেল হোসেন সজীব, ইয়াসিন জনি, ইয়াসিন রবিন, আফজাল হোসেন পিয়াল, হাসান রতন, সাজ্জাদুল হাসান রনি, মুরাদ হোসেন, আহাম্মেদ বাবু, বাদশা ফাহাদ, মনির উদ্দিনকে নির্বাচিত করা হয়েছে।
নব নির্বাচিত আহবায়ক কমিটি পবিত্র রমযানে ইফতার ও দোয়ার মাহফিলের মাধ্যমে সোসাইটির আনুস্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করেন।নতুন আহবায়ক কমিটি উপজেলার সকলকে নিয়ে দলমত নির্বিশেষে একসংঙ্গে কাজ করার অংঙ্গীকার করেন।
ইফতার ও ডিনার শেষে হেলাল উদ্দীনের সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে অনুস্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়।
শফিকুল ইসলাম বাদল :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সাদেকপুর ইউনিয়নের বিরামপুর গ্রামের কৃতি সন্তান ইটালি প্রবাসী মোঃ দিদার মিয়ার আম্মাজান আনোয়ারা বেগম (৮৬) গতকাল মঙ্গলবার রাত ১১টায় ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় আনোয়ার খান মর্ডান হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আজ ১৮ জুন বুধবার যোহরের নামাজের পর বিরামপুরে নতুন বাজারে সংলগ্নে মাঠে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাযা নামাজ পড়ান মরহুমার বড় নাতি হাফেজ ইব্রাহিম মিয়া,পরে বিরামপুর কেন্দ্রীয় কবরস্থানে তার লাশ দাফন সম্পূর্ণ করা হয়েছে। মৃত্যুকালে চার ছেলে ও তিন মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মরহুমা ছেলে আতাউর রহমান বলেন আমার আম্মা আপনাদের সাথে চলাফেরা করেছে, যদি ভুল ত্রুটি করে থাকে আল্লাহর ওয়াস্তে আমার আম্মাকে ক্ষমা করে দিবেন। এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে মুসল্লিরা বলেন আমরা আল্লাহ তাআলার দরবারে মরহুমার সকল পাপ মার্জনা ও জান্নাতুল ফিরদাউস লাভের জন্য দোয়া করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি।
অনলাইন ডেস্ক :
সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়েছে বাংলা নববর্ষ, বৈশাখী মেলা এবং সাংস্কৃতিক উৎসব। আবুধাবি বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এ বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে প্রবাসী বাংলাদেশিরা যেন ফিরে পেলেন এক টুকরো বাংলাদেশ। ১৯ এপ্রিল শনিবার আবুধাবি শেখ জায়েদ বাংলাদেশ ইসলামি স্কুলের প্রাঙ্গণ হয়ে ওঠে বাঙালিয়ানায় মোড়া উৎসবের কেন্দ্রবিন্দু। উৎসবে উপস্থিত ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. তারেক আহমেদ ও তার সহধর্মিণী। শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাধ্যমে তারাই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন।
দেশীয় পোশাকে সজ্জিত নারী-পুরুষ, শিশুরা অংশ নেয় বিভিন্ন আয়োজনে। মেলায় ছিল ১৬টি রকমারি পণ্যের স্টল, যেখানে পাওয়া যায় পান্তা-ইলিশ, চিতই পিঠা, নকশি পিঠা, সিঙ্গারা, সমুচা, ঝালমুড়ি, জিলাপি, রসমালাইসহ নানা রকম মুখরোচক বাঙালি খাবার।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পরিবেশিত হয় একক ও সমবেত গান, কবিতা পাঠ, আবৃত্তি, নৃত্য এবং শিশু-কিশোরদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা। অংশগ্রহণ করেন দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, প্রবাসী শিশু-কিশোর, বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতা, চিকিৎসক, ব্যবসায়ী ও পেশাজীবীরা।
প্রবাসজীবনের একঘেয়েমি ভুলিয়ে আবুধাবিতে এমন একটি আয়োজনে অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের মধ্যে দেশীয় সংস্কৃতির সৌন্দর্য ভাগাভাগি করে নেন। এই আয়োজন প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে দেশপ্রেম, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির বন্ধন আরো দৃঢ় করে তোলে বলে আয়োজকেরা মনে করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে বাংলাদেশি দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ৭ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সাওজছে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আহতরা।
ব্যক্তিগত সমস্যার জের ধরে ১২ জানুয়ারি রবিবার স্থানীয় সময় বিকেলে এই হামলার ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন তারেক আহমেদ, সুমন (মিলফোন্তেজ), সামসুজ্জামান, গ্লিলমান, জামিল, জুবেল।
হামলার ব্যাপারে লিসবন প্রবাসী আব্দুস সালাম বলেন, আমি যতদূর জানি পর্তুগালের বেজা শহর বিএনপির সিনিয়র সভাপতি কামিল আহমেদ জন্মদিনের দাওয়াত দেওয়াকে কেন্দ্র করে এ ঘটনার সূত্রপাত হয়েছে এবং লিসবনে এই নিয়ে দুই পক্ষের কথা কাটাকাটির এক সময়ে সংঘর্ষ হয়।
এ বিষয়ে পর্তুগাল বিএনপির সদস্য সচিব ছায়েফ আহমেদ সুইটের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসীর ছাড় নেই। যারা এই সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সাতে জড়িত কেউই পর্তুগাল বিএনপির কোন পদধারী নেতৃবৃন্দ না। তবে এই ঘটনায় পর্তুগাল বিএনপির কেউ এই রকম সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সাথে জরিত হলে সাংগঠনিক ভাবে যথাযত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উল্লেখ্য, দুই পক্ষের এই হামলার ঘটনায় পর্তুগালের বাংলাদেশ কমিউনিটিতে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। পাশাপাশি বাংলাদেশি এলাকায় রুয়াদো বেনফর্মোসোতে সারা দিন পর্তুগীজ টিভি চ্যানেল ও পুলিশের উপস্থিতি চোখে পরার মতো।