অনলাইন ডেস্ক :
সুরঙ্গ করে সোনালী ব্যাংকের একটি উপ-শাখায় ডাকাতির চেষ্টা করেছে দুর্বৃত্তরা। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ব্যাংকের চারিদিকে ঘিরে রেখেছে। নিরাপত্তার কারণে ব্যাংকের কাছে কাউকে যেতে দিচ্ছে না।
স্থানীয়রা জানান, রাত দেড়টার দিকে সদর উপজেলার বড়বাড়ি সোনালী ব্যাংকের উপ-শাখার অফিস সহকারী টের পেয়ে চিৎকার দেন। পরে এলাকাবাসীর ছুটে এলে ব্যাংকের পেছনের দেয়ালে সুরঙ্গ দেখতে পান। এ সময় স্থানীয়রা পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে খবর দিলে তারা পুরো এলাকায় ঘিরে রাখে।
সোনালী ব্যাংকের বড়বাড়ী শাখার ব্যবস্থাপক রাজু মিয়া বলেন, সোমবার রাতে ডাকাতির চেষ্টা চলছে বলে আমরা খবর পাই। সাথে সাথে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবগত করি।
এদিকে ব্যাংকে থাকা টাকা লুট হয়েছে কি-না এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। তবে এ বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে বলেও জানান আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরা।
লালমনিরহাট সদর থানার ওসি মোহাম্মদ নূরনবী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ব্যাংক থেকে টাকা লুট হয়েছে কি না সে বিষয়টি তদন্ত করার পর বলা যাবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া সীমান্তের ওপারে ভারতের ত্রিপুরার রাজ্যের আগরতলায় সে দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের সাথে ১ অক্টোবর মঙ্গলবার হওয়া বৈঠকে সীমান্ত হত্যার জোরালো প্রতিবাদ জানিয়েছে বিজিবি। একইসঙ্গে ওই বৈঠকে ভারত থেকে মাদক আসা বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিএসএফের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। মঙ্গলবার দুপুর ১২টা থেকে বেলা সোয়া তিনটা নাগাদ আগরতলা আইসিপির ল্যান্ড কাস্টমস কনফারেন্স হলে বিজিবি-বিএসএফ কমান্ডার পর্যায়ের এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বিজিবি সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল এ এম জাবের বিন জব্বারের নেতৃত্বে ২৩ সদস্যের প্রতিনিধি দল বৈঠকে অংশ নেয়।
এতে ২৫ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্ণেল ফারাহ মো. ইমতিয়াজসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বিএসএফের পক্ষে ৪২ ব্যাটালিয়ন, ১৫০ ব্যাটালিয়ন, ১০৪ ব্যাটালিয়ন ও ৮১ ব্যাটালিয়নের কর্মকর্তারা বৈঠকে অংশ নেন।
বিজিবির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে সীমান্তে গুলিবর্ষণ, হত্যা বন্ধ করা, অনুপ্রবেশ রোধ, মাদক ও মানব পাচার প্রতিরোধ এবং চোরাচালানসহ বিভিন্ন আন্তঃসীমান্ত অপরাধ দমন বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা করা হয়। সীমান্ত হত্যার বিষয়ে জোরালো প্রতিবাদ জানায় বিজিবি
সীমান্তবর্তী জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও সীমান্তে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বিজিবি-বিএসএফ একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। সূত্র : কালেরকণ্ঠ
অনলাইন ডেস্ক :
বাসররাতে বর-কনের একসঙ্গে মৃত্যু হয়েছে। তাদের মৃত্যু নিয়ে রহস্য তৈরি হলেও ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বলা হয়েছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে।
ভারতের উত্তরপ্রদেশের বাহরাইচ জেলায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ সূত্রের বরাতে ভারতীয় গণমাধ্যমের খবরে উল্লেখ করা হয়েছে, ৩০ মে প্রতাপ যাদবের (২২) সঙ্গে বিয়ে হয় পুষ্পার (২০)। বিয়ের অনুষ্ঠান শেষে নিজেদের ঘরে যান তারা। পরদিন সকালে তাদের লাশ উদ্ধার হয়।
তবে বন্ধ ঘরে বর-কনের মৃত্যুতে সন্দেহ প্রকাশ করেন আত্মীয়-স্বজনরা। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
পুলিশ সুপার প্রশান্ত বর্মা জানান, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুয়ায়ী, হার্ট অ্যাটাকে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
ব্যাংকক সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা তাভিসিনের আন্তরিকতাপূর্ণ একান্ত বৈঠক, দ্বিপক্ষীয় আলোচনা এবং দু’দেশের মধ্যে একটি চুক্তি, তিনটি সমঝোতা স্মারক ও একটি লেটার অভ ইন্টেন্ট স্বাক্ষরিত হয়েছে।
গতকাল ২৬ এপ্রিল শুক্রবার দুপুরে থাইল্যান্ডের রাজধানীর গভর্নমেন্ট হাউজে বৈঠক শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এ তথ্য জানান।
দু’দেশের প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে এ সময় অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি সংক্রান্ত চুক্তি, জ্বালানি, পর্যটন ও শুল্ক সংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতা বিষয়ক তিনটি সমঝোতা স্মারক এবং মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা শুরুর জন্য একটি লেটার অভ ইন্টেন্ট স্বাক্ষরিত হয়।
দেশের অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, ব্যাংককে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবদুল হাই এবং থাইল্যান্ডের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. প্রাণপ্রী বাহিদ্ধা নুকারা প্রমুখ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
ড. হাছান জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা তাভিসিনের অত্যন্ত আন্তরিকতাপূর্ণ পরিবেশে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথমে তারা একান্তে কথা বলেন, এরপর দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা সমস্যাসহ সবিস্তারে অনেকগুলো বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের যে ভ্রাতৃপ্রতিম ও বন্ধুপ্রতিম সম্পর্ক, সেটা আরও জোরদার, বহুমাত্রিক ও বিস্তৃত করার ব্যাপারে দুই প্রধানমন্ত্রী গভীর আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন, বলেন তিনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি বর্ণনা করার পাশাপাশি বাংলাদেশের ১০০টি ইকোনমিক জোন ও আইটি ভিলেজে থাই বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন। থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীরা চাইলে প্রয়োজনে বাংলাদেশে তাদের জন্য বিশেষ ইকোনমিক জোন করার কথাও বলেছেন।
মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে আসা প্রায় ১.৩ মিলিয়ন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়েছেন। তাদের জন্য বাংলাদেশে যেসব সমস্যা উদ্ভূত হচ্ছে বৈঠকে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলেও জানান ড. হাছান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, থাইল্যান্ডেও অনেক রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছেন, এখনো অনেকে আসছেন। থাইল্যান্ডও এই পালিয়ে আসা মানুষের ভারে জর্জরিত। এই সমস্যা সমাধানে উভয় প্রধানমন্ত্রী দুই দেশের একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন।
এ দিন গভর্ণমেন্ট হাউজে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রদত্ত রাষ্ট্রীয় গার্ড অব অনারে থাই প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে ছিলেন। শেখ হাসিনা তার সৌজন্যে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী আয়োজিত রাষ্ট্রীয় মধ্যাহ্নভোজে যোগ দিয়ে বক্তব্য রাখেন।
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার ব্যাংককে পৌঁছান। বৃহস্পতিবার ব্যাংককে জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রে জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসকাপ) ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেন শেখ হাসিনা। সেখানে দেওয়া ভাষণে সব ধরনের আগ্রাসন ও নৃশংসতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে এবং যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। সফর শেষে ২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভারতে গিয়ে আটকে পড়া ১২ বাংলাদেশি নাগরিক দেশে ফিরেছেন। আজ ৬ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার বিকেলে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে তারা বাংলাদেশে আসেন। তারা বিভিন্ন সময়ে অবৈধভাবে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারতে গিয়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হয়ে বিভিন্ন মেয়াদে কারাভোগ করেন। ত্রিপুরাস্থ বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সহযোগিতায় তাদেরকে দেশে পাঠানো হয়েছে।
দেশে ফেরত আসা বাংলাদেশিরা হলেন সুনামগঞ্জ জেলার জয় হরি রায়ের স্ত্রী। জবা রানী রায় ও তার ছেলে জগদীশ রায়, নেত্রকোনা জেলার কুদরত আলীর মেয়ে মোছা. বিউটি, চাঁদপুর জেলার আবু তাহেরের ছেলে রিয়াদ হোসেন, যশোর জেলার মো. সুবহান মিয়ার মেয়ে বিনা বেগম, একই জেলা মো. আজাদ শেখের ছেলে শেখ সাদি, নওগা জেলার মো. শাহীর আলীর মেয়ে শাহিনা বেগম, জামিলপুর জেলার মো. নরুল ইসলামের ছেলে মো. শামীম মিয়া ও তার ভাই সোহান মিয়া, একই জেলার আকবর আলীর ছেলে মো. ফারুক হোসেন, একই জেলার মো. ফারুক হোসেন ও তার স্ত্রী আসমা বেগম, ঝালকাটি জেলার বিল্পব চন্দ্র অধিকারীর মেয়ে তৃষ্ণা অধিকারী।
দেশে ফেরা এক মেয়ের মা বলেন, আমার মেয়ে ফিরে এসেছে এজন্য আমি খুশি। দালালের মাধ্যমে ভারতে গিয়েছিল বলে তিনি জানান।
ভারত ফেরত জামালপুরের এক নারী (আসমা বেগম) বলেন, আমাকে গার্মেন্টস্ কাজ দেওয়ার কথা বলে আমাকে নিয়ে যায়। বলেছিল ৪০ হাজার টাকা বেতন দিবে। আখাউড়া চেক পোষ্টের সীমান্ত রেখায় উপস্থিত স্বজনরা ভারত ফেরত বাংলাদেশীরদেরকে গ্রহণ করেন।
এসময় আখাউড়া উপেজলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাবেয়া আক্তার উপস্থিত ছিলেন। ব্র্যাক মাইগ্রেশন ম্যানেজার সজিব কুমার পান্ডে, ডেপুটি ম্যানেজার শায়লা শারমিন উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে ত্রিপুরাস্থ বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনার আরিফ মোহাম্মদ বলেন, ত্রিপুরার সংবাদ পত্রে প্রায়ই দেখছি ত্রিপুরার সীমান্ত দিয়ে নারী এবং শিশু পাচারের ঘটনা ঘটছে। যেহেতু ত্রিপুরার সঙ্গে বাংলাদেশের একটি বড় সীমান্ত রয়েছে। অনেক জায়গায় কাঁটাতারের বেড়া নেই। দুষ্কৃতিকারীরা এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে এসব কাজ করে যাচ্ছে। আশা করি দুদেশই এ বিষয়ে আরও তৎপর হবেন।
তিনি আরো বলেন, ১২ জন বাংলাদেশি অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিল। পরবর্তীতে তারা ভারতের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হয়ে বিভিন্ন মেয়াদে কারাভোগ শেষে সেখানে একাধিক সেন্টারে রাখা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে আজ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
হিজাব ছাড়া নারীদের খুঁজতে জনসমাগম হয় এমন স্থানে ক্যামেরা বসানো শুরু করেছে ইরান সরকার। শনিবার দেশটির পুলিশ বাহিনী এ কথা জানায়।
পুলিশের এক বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, হিজাব না পরা কোনো নারীকে শনাক্তের পর প্রথমে তাকে সতর্ক করতে একটি ম্যাসেজ পাঠানো হবে। এরপরও হিজাব না পরলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।হিজাব আইনের বিরুদ্ধে যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে, তা ঠেকাতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে হিজাব আইন ভাঙার অভিযোগে মাসা আমিনি (২২) নামে এক তরুণীকে গ্রেফতার করে ইরানের নীতি পুলিশ। পরে পুলিশ হেফাজতে তার মৃত্যু হয়। এর প্রতিবাদে ইরানের বিভিন্ন শহরে শুরু হয় তুমুল বিক্ষোভ। প্রতিবাদ জানাতে অনেক নারী হিজাব ছাড়া রাস্তায় নামেন। ওই বিক্ষোভ দমনে সহিংস পদক্ষেপ নিয়েছিল ইরান সরকার।
ইরানের আইন অনুযায়ী, হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। তা সত্ত্বেও দেশটির অনেক নারী এখনো হিজাব ছাড়াই বাইরে বের হচ্ছেন।
১৯৭৯ সালে ইরানে ইসলামি বিপ্লবের পর শরিয়াহ আইন জারি করা হয়। এ আইন অনুযায়ী নারীদের মাথার চুল ঢেকে রাখতে এবং লম্বা ও ঢিলেঢালা পোশাক পরতে হয়। আইনটি লঙ্ঘনের দায়ে ইরানের অনেক নারীকেই তিরস্কার, জরিমানা ও গ্রেফতারের শিকার হতে হয়েছে। সূত্র : বিবিসি