অনলাইন ডেস্ক :
সুইডেনের কেন্দ্রীয় একটি স্কুলে বন্দুক হামলায় সন্দেহভাজন বন্দুকধারীসহ অন্তন ১০ জন নিহত হয়েছেন। এই হামলার ঘটনা ঘটে রাজধানী স্টকহোম থেকে ২০০ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত ওরেব্রোর রিসবার্গস্কা স্কুলে। এ ঘটনাকে প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন “সুইডেনের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ গণহত্যা” বলে বর্ণনা করেছেন।
পুলিশ জানায়, হামলাকারী একজন পুরুষ এবং নিহতদের মাঝে তাকেও পাওয়া গেছে। তবে এর আগে তার কোনো অপরাধের ইতিহাস ছিল না। তাৎক্ষণিকভাবে তিনি একাই এই হামলা চালিয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।
পুলিশ এর আগে সতর্ক করে দিয়েছিল যে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে কারণ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, যাদের মধ্যে অন্তত চারজনের অস্ত্রোপচার চলছে। পুলিশ প্রাথমিকভাবে জানিয়েছিল যে পাঁচজনকে গুলি করা হয়েছে এবং ঘটনাটি হত্যাচেষ্টা, অগ্নিসংযোগ এবং গুরুতর অস্ত্র অপরাধ হিসেবে তদন্ত করা হচ্ছে। পরে স্থানীয় গণমাধ্যম খবর দিতে শুরু করে যে বেশ কয়েকজন মারা গেছেন। এরপর পুলিশ জানায়, অন্তন ১০ জন নিহত হয়েছেন।
এর আগে স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ৩৩ মিনিটে রিসবার্গস্কা স্কুল নামের – একটি প্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষা কেন্দ্রে – গুলি চালানোর খবর পায় পুলিশ। এ শিক্ষা কেন্দ্রটি এমন একটি ক্যাম্পাসে অবস্থিত যেখানে অন্যান্য স্কুলও রয়েছে। কেন্দ্রগুলোতে মূলত তারাই আসেন যারা প্রাথমিক বা মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করতে পারেননি। এ ঘটনা সম্পর্কে শিক্ষিকা লেনা ওয়ারেনমার্ক সুইডিশ পাবলিক রেডিও এসভিটিকে বলেন, তিনি স্কুলের কাছাকাছি প্রায় ১০টি গুলির শব্দ শুনেছেন।
সূত্র: বিবিসি
ডেস্ক :
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের প্রতারণায় অভিযুক্ত বনানী থানার পরিদর্শক সোহেল রানা ভারতে জামিন পেয়ে পালিয়ে গেছেন। ভারতের মেখলিগঞ্জ থানায় প্রতি সপ্তাহে সশরীরে থানায় হাজিরা দেওয়ার শর্তে জামিন পেয়েছিলেন তিনি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোচবিহার জেলার পুলিশ সুপার সুমিত কুমার। এর আগে এক প্রতিবেদনের মাধ্যেম দেশটির পুলিশ সদর দপ্তর হাইকোর্টকে জানায় সোহেল রানা বর্তমানে আলীপুরের প্রেসিডেন্সি জেলে রয়েছেন। পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায় তিনি ৪২ দিন ধরে সেখানে নেই।
পুলিশ জানায়, অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে গত বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি কলকাতা হাইকোর্টের জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চ তার সাজা ঘোষণা করেন। এরপর থেকে তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি জেলেই ছিলেন। কিন্তু জেলে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় গত বছরের ডিসেম্বর মাসে জামিনের আবেদন করেন সোহেল। পরে মেখলিগঞ্জ থানায় প্রতি সপ্তাহে সশরীরে হাজিরা এবং থানা এলাকার বাইরে যাওয়া যাবে না এমন শর্তে একই বছরের ৮ ডিসেম্বর তার জামিন মঞ্জুর করেন আদালত।
পুলিশ আরো জানায়, জামিন পাওয়ার পর থানায় এসে হাজিরা দেওয়ার পরিবর্তে তিনি একটি ই-মেইলের মাধ্যমে জানান শারীরিক অবস্থার অবনতির জন্য তাকে উন্নত চিকিৎসা নিতে থানা এলাকার বাইরে যেতে হচ্ছে। এ বিষয়ে কোচবিহার জেলা সদর হাসপাতালের চিকিৎসা সংক্রান্ত কিছু কাগজও থানায় ই-মেইল করেন তিনি। এরপর থেকে তার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
ই-অরেঞ্জ কাণ্ডের পর ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের পর শিলিগুড়ি হয়ে নেপালে এক বোনের কাছে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন সোহেল রানা। ভূটান-নেপাল ও বাংলাদেশ সীমানা ঘেরা শিলিগুড়ি করিডোর থেকে কোচবিহারের মেখলিগঞ্জ মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে। উন্মুক্ত ভারত-নেপাল সীমান্তের সুযোগ নিয়ে ফের নেপালে পালানোর চেষ্টা করতে পারে বলে ধারণা পুলিশের।
অনলাইন ডেস্ক :
যারা নারীদের হিজাব খুলে ফেলতে উদ্বুদ্ধ করবেন তাদের কঠোর শাস্তি দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইরান। দেশটির ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আলী জামাদী ১৫ এপ্রিল শনিবার এমন হুঁশিয়ারি বাক্য উচ্চারণ করে বলেছেন, যারা এ ধরনের কাজ করবে তাদের বিচার করা হবে অপরাধ আদালতে। এছাড়া এ অভিযোগে যারা শাস্তি পাবেন তারা শাস্তির বিরুদ্ধে কোনো ধরনের আপিল করার সুযোগও পাবেন না।
তিনি এমন সময় এ হুঁশিয়ারি দিলেন যখন ইরানে দিনে দিনে নারীদের মধ্যে হিজাব ছাড়াই বাইরে বের হওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। শপিং মল, রেঁস্তোরা, দোকান, রাস্তা এবং অন্যান্য পাবলিক এরিয়াগুলোতে হিজাব ছাড়া অসংখ্য নারীকে ঘোরাফেরা করতে দেখা যাচ্ছে।
ইরানের নারী অধিকারকর্মী ও তারকারা কয়েকদিন ধরে হিজাব ছাড়াই ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে প্রকাশ করেছেন। এরমাধ্যমে মূলত হিজাব না পরতে অন্যদের উদ্বুদ্ধ করছেন তারা।
এসব তারকা ও নারী অধিকারকর্মীদের আকারে-ইঙ্গিতে হুঁশিয়ারি দিয়ে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আলী জামাদী বলেছেন, ‘হিজাব খুলে ফেলতে উদ্বুদ্ধ করার অপরাধের বিচার করা হবে অপরাধ আদালতে। এই আদালতের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হবে এবং এর বিরুদ্ধে কোনো আপিল করা যাবে না।’
তিনি আরো বলেছেন, ‘হিজাব খুলে ফেলার চেয়ে হিজাব খুলে ফেলতে উদ্বুদ্ধ করার অপরাধের সাজা আরও কঠোর হবে। কারণ এটি দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার অন্যতম পরিষ্কার উদাহরণ।’
তবে কী ধরনের শাস্তি দেওয়া হবে এ বিষয়টি পরিষ্কার করে জানাননি তিনি।
২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে মাহসা আমিনী নামের এক কুর্দি তরুণী হিজাব ইস্যু নিয়ে পুলিশের হাতে আটক হন। এরপর পুলিশ হেফাজতেই মারা যান তিনি। তার মৃত্যুর পর পুরো ইরানজুড়ে হিজাব বিরোধী আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। ওই আন্দোলনের পরই অনেক নারী হিজাব ছাড়া বাইরে বের হওয়া শুরু করেন।
এদিকে হিজাব ছাড়া নারীদের শনাক্ত ও তাদের বিচারের মুখোমুখি করতে শনিবার বিভিন্ন জায়গায় ক্যামেরা বসিয়েছে ইরান পুলিশ। গত সপ্তাহে ক্যামেরা বসানোর ঘোষণা দিয়েছিল তারা।
অনলাইন ডেস্ক :
নাইজেরিয়ার মধ্যাঞ্চলীয় বেনু রাজ্যে বন্দুকধারীদের চারটি পৃথক হামলায় অন্তত ২৩ জন নিহত হয়েছেন। অনেকে আহত হয়েছেন। গতকাল রবিবার রেড ক্রসের একজন কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।
নাইজেরিয়ার জোস থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, গত শনিবার রাতে চারটি গ্রামে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
মধ্য নাইজেরিয়ায় জমি ব্যবহার নিয়ে যাযাবর গবাদি পশুপালক এবং কৃষকদের মধ্যে সংঘর্ষ সাধারণ ঘটনা। বেনু রাজ্যের রেড ক্রস কর্মকর্তা অ্যান্থনি আবাহ এএফপিকে বলেন, ‘মাঠ পর্যায়ের প্রতিবেদনে বিভিন্ন হামলায় কমপক্ষে ২৩ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।’
রেড ক্রসের মাঠ পর্যায়ের দুর্যোগ কর্মকর্তাদের তথ্যের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, উকুমে আটজন, লোগোতে নয়জন, গুমা ও কোয়ান্ডেতে তিনজন করে নিহত এবং আরো বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
পুলিশের এক মুখপাত্র বলেছেন, হামলার বিষয়ে তিনি অবগত নন।
একটি রাষ্ট্রীয় বিদ্যুৎ কোম্পানির অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল ম্যানেজার সেফাস কাঙ্গেহ এএফপিকে বলেন, তিনি তিনটি হত্যার কথা শুনেছেন, যার মধ্যে একটি মোটরসাইকেল চালিয়ে যাওয়ার সময় অতর্কিত হামলায় এক দম্পতি নিহত হয়েছেন।
সাম্প্রতিক কিছু হামলা এমন এলাকায় চালানো হয়েছে যেখানে এক মাস আগেও হামলা হয়েছিল এবং হামলায় কমপক্ষে ৫৬ জন নিহত হয়েছে। ধর্মীয় উত্তেজনায় টালমাটাল এ অঞ্চলে সাম্প্রতিক সময়ে সহিংসতা বেড়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।
এপ্রিলের শুরুতে পার্শ্ববর্তী মালভূমি রাজ্যে অজ্ঞাত বন্দুকধারীদের দুইটি হামলায় ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে মার্কিন সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারের সাথে সংঘর্ষের পর ৬৪ জন আরোহী নিয়ে পোটোম্যাক নদীতে একটি যাত্রীবাহী বিধ্বস্ত জয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৮ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ ৩০ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার দেশটির পুলিশের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফএএ) জানিয়েছে, ওয়াশিংটন ডিসির মাঝ আকাশে স্থানীয় সময় ২৯ জানুয়ারি বুধবার রাত ৯টার (বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা) দিকে একটি হেলিকপ্টারের সঙ্গে একটি যাত্রীবাহী বিমানের সংঘর্ষ হয়। এতে এখন পর্যন্ত ১৮ জনের মরহেদ উদ্ধার করা হয়েছে। পিএসএ এয়ারলাইন্স নামের মার্কিন বিমান সংস্থার ফ্লাইটটিতে চার ক্রুসহ মোট ৬৪ জন আরোহী ছিলেন।
অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর সিকোরস্কি ইউএইচ-৬০ মডেলের ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টারটিতে তিনজন মার্কিন সেনাসদস্য ছিলেন।
বিমানটি অবতরণের জন্য রিগ্যান ওয়াশিংটন ন্যাশনাল এয়ারপোর্টের দিকে যাচ্ছিল এ সময় হেলিকপ্টারটির সাথে সংঘর্ষ হয় এবং পাশেই পোটোম্যাক নদীতে গিয়ে পড়ে। দুর্ঘটনার কারণে রিগ্যান ওয়াশিংটন ন্যাশনাল এয়ারপোর্ট বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
এ দুর্ঘটনার পরই উদ্ধার অভিযান শুরু হয়। কোস্টগার্ডসহ এই অভিযানে যোগ দিয়েছে অন্যান্য জরুরি পরিষেবা সংস্থা। পোটোম্যাক নদীর পানিতে জীবিতদের অনুসন্ধানে ডুবুরি ও নৌকা নামানো হয়েছে। তবে হাড় হিম করা ঠান্ডার কারণে অনুসন্ধান বাধাগ্রস্ত হচ্ছে জানিয়েছেন উদ্ধারকারী।
আইন প্রয়োগকারী সূত্র জানিয়েছে, আরোহীদের সবার মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। ১৮ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে উদ্ধারকারীরা এখনও জীবিত কাউকে উদ্ধার করতে পারেনি। এদিকে কর্তৃপক্ষ পুরো পরিস্থিতি নিয়ে শিগগিরই আপডেট জানাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, ওয়াশিংটন ডিসিতে মার্কিন সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারের সাথে যাত্রীবাহী বিমানের সংঘর্ষের ঘটনাটি সরাসরি তিনি পর্যবেক্ষণ করছেন। বিমান-হেলিকপ্টার সংঘর্ষের ‘ভয়াবহ দুর্ঘটনা’ সম্পর্কে তাকে অবহিত করা হয়েছে। পরিস্থিতি সম্পর্কিত আরো তথ্য পেলে পরবর্তীতে তা বিস্তারিতভাবে জানাবেন।
অনলাইন ডেস্ক :
মিয়ানমারের সীমান্ত হাব মিয়াওয়াদিতে সরকারি একটি স্থাপনায় বোমা হামলায় পাঁচ সরকারি ও নিরাপত্তা কর্মকর্তা নিহত এবং ১১ জন আহত হয়েছেন। আজ ৪ সেপ্টেম্বর সোমবার একটি সূত্রের বরাত দিয়ে এএফপি এই তথ্য জানিয়েছে।
থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী ওই শহরে ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশ অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে পড়ার পর থেকে সামরিক বাহিনী ও জান্তাবিরোধী যোদ্ধাদের মধ্যে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে চলেছে।
সামরিক একটি সূত্র এএফপিকে জানিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যার দিকে দুটি বোমা জেলা পুলিশের দপ্তর এবং প্রশাসন ভবনের দপ্তর থাকা ওই সরকারি কম্পাউন্ডে ফেলা হয়। এ ঘটনার পর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। এরপর আরও দুটি বোমা ফেলা হয়। এতে পাঁচজন নিহত এবং ১১ জন আহত হন। নিহতদের মধ্যে সামরিক এক কর্মকর্তা, দুই পুলিশ কর্মকর্তা ও প্রশাসনের দুই কর্মকর্তা রয়েছেন। ১১ জুনিয়র ও সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা আহত হয়েছেন। এর মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা গুরুতর।
স্থানীয় পুলিশের একটি সূত্র এই হামলা ও হতাহতের ঘটনা নিশ্চিত করেছে। এ হামলার পেছনে কারা দায়ী সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।
জান্তা জানিয়েছে, হামলায় বেশ কয়েকজন নিরাপত্তা সদস্য ও সরকারি কর্মকর্তা আহত হয়েছেন। জান্তা সরকারের পক্ষ থেকে অভ্যুত্থানবিরোধী পিপলস ডিফেন্স ফোর্সেস ও কারেন ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মিকে এ ঘটনার জন্য দায়ী করা হয়েছে।
এর আগে ২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে কয়েকটি সেনাছাউনি ও পুলিশ স্টেশনে একযোগে বোমা হামলা হয়েছিল। সেই হামলায় নিহত হয়েছিলেন ৮ জন সেনা ও পুলিশ কর্মকর্তা।
২০২১ সালে অভ্যুত্থান শুরুর পর থেকে ‘কারেন ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি’ ও ‘পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’ জান্তা সরকারের বিরোধিতা অব্যাহত রেখেছে। বিশেষ করে মিয়াওয়াদিতে সবচেয়ে বেশি বিরোধিতার মুখোমুখি হয়েছে জান্তা সরকার। অনেক বিদ্রোহী থাইল্যান্ডে আশ্রয় নিয়েছে।