হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
ক্ষময়তায় এসেই আবারও ইরানের ওপর সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগের নীতিতে ফিরলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি এরই মধ্যে এ সংক্রান্ত একটি প্রেসিডেন্সিয়াল মেমোরেন্ডামে স্বাক্ষর করেছেন। এর মাধ্যমে মূলত তার প্রথম মেয়াদের নীতিতে ফিরে গেলেন। ট্রাম্পের সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগের এই নীতির মধ্যে রয়েছে, ইরানের তেল রফতানি শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা, যাতে তেহরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখা যায়।
প্রেসিডেন্সিয়াল মেমোরেন্ডামে স্বাক্ষর করার পর এবং সফররত ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সাথে বৈঠকের আগ মুহূর্তে ট্রাম্প সাংবাদিকদের জানান, তিনি ইরানের বিরুদ্ধে এই আদেশে স্বাক্ষর করতে কিছুটা দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আদেশটির কথা উল্লেখ করে বলেন, সবাই চায় আমি এটি স্বাক্ষর করি। আমি তা করেছি এবং এটি ইরানের জন্য খুবই কঠিন হবে। ট্রাম্প দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সাথে একটি চুক্তি করতে চায়। আমি ইরানকে বলছি, যারা খুব মনোযোগ সহকারে শুনছে, আমি একটি দুর্দান্ত চুক্তি করতে চাই। এমন একটি চুক্তি যেখানে আপনি আপনার জীবন চালিয়ে যেতে পারেন।
ট্রাম্পের মতে, ইরানের একটি জিনিস থাকতে পারে না। তাদের হাতে পারমাণবিক অস্ত্র থাকতে পারে না। তারা যদি পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির দিকে এগিয়ে যায়, তাহলে আমি মনে করি এটি তাদের জন্য খুবই দুর্ভাগ্যজনক হবে। তেহরান পারমাণবিক অস্ত্রের কতোটা কাছাকাছি জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেন, তারা খুব কাছাকাছি।
নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘে ইরানের মিশন এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেনি।
ট্রাম্প সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিরুদ্ধে ইরানের ওপর তেল রফতানি নিষেধাজ্ঞা কঠোরভাবে প্রয়োগ করতে ব্যর্থ হওয়ার অভিযোগ করেছেন। তেল রফতানি নিষেধাজ্ঞা কঠোরভাবে প্রয়োগ না করার বাইডেনের নীতি ওয়াশিংটনকে দুর্বল করেছে এবং তেহরানকে সাহস জুগিয়েছে। যা ইরানকে তেল বিক্রি, নগদ অর্থ সঞ্চয় এবং সশস্ত্র মিলিশিয়ার মাধ্যমে পরমাণু কর্মসূচি ও প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম করেছে।
গত বছরের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের পরমাণু বিষয়ক নজরদারি সংস্থা ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটমিক এনার্জি এজেন্সির একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি শুরু করেছে ইরান। তাদের কাছে ৬০ শতাংশ বিশুদ্ধ ইউরেনিয়াম রয়েছে, যা পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির ৯০ শতাংশের কাছাকাছি। তবে, ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির লক্ষ্য অস্বীকার করেছে।
ট্রাম্পের স্বাক্ষর করা প্রেসিডেন্সিয়াল মেমোরেন্ডামে অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে- মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারিকে ইরানের ওপর ‘সর্বোচ্চ অর্থনৈতিক চাপ’ আরোপের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে বিদ্যমান নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা ও প্রয়োগ ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এছাড়া মার্কিন অর্থ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ইরানের তেল রফতানি শূন্যের কোঠায় নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মার্কিন জ্বালানি তথ্য প্রশাসনের অনুমান অনুযায়ী, তেল রফতানি থেকে তেহরানের ২০২৩ সালে ৫৩ বিলিয়ন ডলার এবং এর আগের বছর ৫৪ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে। ওপেকের তথ্য্নুযায়ী, ২০২৪ সালে উৎপাদন ২০১৮ সালের পর সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
ট্রাম্প তার প্রথম মেয়াদে ইরানের তেল রফতানি প্রায় শূন্যের কোঠায় নিয়ে গিয়েছিলেন। বাইডেনের আমলে ইরান নিষেধাজ্ঞা এড়াতে সফল হওয়ায় তেল রফতানি বৃদ্ধি পায়।
ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি গত ডিসেম্বরে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদকে জানিয়েছে, প্রয়োজনে তারা ইরানের ওপর সব আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করতে প্রস্তুত। যাতে করে দেশটি পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন করতে না পারে। সূত্র: রয়টার্স
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের নতুন বাণিজ্য দূত হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন ব্যারোনেস রোজি উইন্টারটন। যুক্তরাজ্য এবং বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন তিনি। আজ ২৯ জানুয়ারি বুধবার ঢাকার যুক্তরাজ্য হাইকমিশন এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে।
বার্তায় উল্লেখ করা হয়, আমরা আনন্দের সাথে ঘোষণা করছি ব্যারোনেস রোজি উইন্টারটনকে বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের নতুন বাণিজ্য দূত হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে। তিনি যুক্তরাজ্য এবং বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।
বাংলাদেশে বাণিজ্য দূত হিসেবে নিযুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে ব্যারোনেস উইন্টারটন বলেন, বাংলাদেশে যুক্তরাজ্য সরকারের বাণিজ্য দূত হিসেবে নিযুক্ত হতে পেরে আমি আনন্দিত। আমি জানি বাংলাদেশ ব্যবসা, চাকরি এবং উভয় দেশের বাজারে ভোক্তাদের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে মোট বাণিজ্যের পরিমাণ তিন বিলিয়ন পাউন্ডেরও বেশি এবং প্রবৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে। এ গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য অংশীদারিত্বকে আরো উন্নত করার জন্য আমি অন্তর্বর্তী সরকার, ব্যবসা-বাণিজ্য বিভাগ এবং বাংলাদেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর সােথ ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার জন্য উন্মুখ’।
অনলাইন ডেস্ক :
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনাদের একটি স্থল অভিযান রুখে দেওয়ার দাবি করেছে হামাস।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্রগোষ্ঠীর কাসসাম ব্রিগেড তার টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে ঘোষণা করেছেন, তাদের হামলায় উপায় না পেয়ে সেখান থেকে সামরিক যান রেখে পালিয়ে যায় ইসরায়েলি সৈন্যরা।
২২ অক্টোবর রবিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া একটি পোস্টে এ ব্যাপারে হামাস বলেছে, ‘ইহুদিবাদী বাহিনীর সেনারা গাজার খান ইউনিসে আল-কাসেম ব্রিগেডসের অতর্কিত হামলার মুখে পড়ে। এরপর সেখান থেকে সামরিক যান রেখে হেঁটে সীমান্ত বেড়ার পূর্ব দিকে পালিয়ে যায়। ’
হামাসের দাবি স্বীকারও করেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী।
তারা বলেছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গাজা উপত্যকায় অভিযানের সময় হামাস গুলি বর্ষণ করে। এতে হামাসের নিক্ষেপ করা ট্যাংকবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে তাদের এক সৈন্য নিহত এবং আরো তিনজন আহত হয়েছে।
ব্যর্থ হওয়া অভিযানের উদ্দেশ্য ছিল গাজার খান ইউনিস এলাকায় হামাস বন্দীদের শনাক্ত করা এবং হামাসের অবকাঠামোকে ধ্বংস করা।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, হামলার ঘটনার সময় ইসরায়েলি সৈন্যরা গাজার ভেতর অবস্থান করছিল বলে নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী।
হামাস-ইসরায়েল সংঘাত ১৬ দিনে পড়েছে। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাস আকাশ, স্থল ও জল তিন পথেই ব্যাপক হামলা চালায়। প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েল দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে গাজা উপত্যকায় বোমাবর্ষণ অব্যাহত রেখেছে।
এতে গাজায় মৃতের সংখ্যা সাড়ে ৪ হাজারের বেশি ছাড়িয়ে গেছে। আহতের সংখ্যা ১৪ হাজারের বেশি। তথ্যসূত্র: আলজাজিরা
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতের উত্তরাখণ্ডের নির্মাণাধীন টানেলের ভেতর আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে পাইপ স্থাপনের যে কাজ চলছিল সেটি সম্পন্ন হয়েছে। এর মাধ্যমে উন্মুক্ত হয়েছে টানেলের মুখ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির ২৮ নভেম্বর মঙ্গলবারের লাইভ ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, শ্রমিকদের বের করে আনার কাজ শুরু হয়েছে আর বাইরে দাঁড়িয়ে আছে সারি সারি অ্যাম্বুলেন্স। গত ১২ নভেম্বর ভোরে টানেলের একটি অংশ ধসে পড়ে। এতে ভেতরে আটকা পড়েন ৪১ শ্রমিক। এরপর ১৭ দিন ধরে সেখানে আটকা তারা।
টানেলে মোটা পাইপ স্থাপনে ব্যবহার করা হয়েছে নিষিদ্ধ ‘র্যাট হোল’ মাইনিং। উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন আমেরিকান অগারস ড্রিলিং মেশিন দিয়ে ড্রিল করে সেখানে ৬০ মিটার লম্বা পাইপ স্থাপনের কাজ চলছিল। কিন্তু শুক্রবার সেই ড্রিলিং মেশিনটি ভেঙে যায়। এরপর হাত দিয়ে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এই উদ্ধার অভিযানের জন্য ডাকা হয় সেনা সদস্যদের।
উদ্ধার অভিযানের কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী এবং চিকিৎসকরা এখন টানেলের ভেতরে ঢোকার জন্য প্রস্তুত আছেন। ভেতরে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন তারা। এরপরই পাইপের মাধ্যমে শ্রমিকদের বের করে আনা হবে।
শ্রমিকদের বের করে আনা মাত্র প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা দিতে ৩০ কিলোমিটার দূরে ৪১ বেডের একটি অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরি করা হয়েছে। শ্রমিকদের নিয়ে যেন অ্যাম্বুলেন্সগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে পৌঁছাতে পারে সেজন্য সেখানে একটি গ্রিন করিডোর তৈরি করা হয়েছে।
ওই হাসপাতালে যে ৪১টি বেড তৈরি রাখা হয়েছে সেগুলোর সবগুলোতে অক্সিজেন সুবিধা রয়েছে। সূত্র: এনডিটিভি
অনলাইন ডেস্ক :
আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন করতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ ২৮ জানুয়ারি মঙ্গলবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনের সাথে সাক্ষাতের পর তিনি এ কথা বলেন। বৈঠকে নির্বাচন প্রস্তুতির অগ্রগতি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের ১৫০ প্রস্তাব নিয়েও আলোচনা হয়।
বৈঠকের পর ইইউ রাষ্ট্রদূত জানান, পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে কথা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন করতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।
এ সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, গণতান্ত্রিক যাত্রায় নির্বাচন আয়োজন নিয়ে সব রকম সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু করার সব রকম প্রস্তুতি নেয়া হবে। ইসির স্বাধীনতা খর্ব হয় এমন কিছুতে আমাদের পক্ষ থেকে আপত্তি জানানো হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ন রাখতেও একমত ইইউ। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) সংস্কারকে গুরুত্ব দিয়েছে। ইইউ মনে করে সংস্কারের সময়টা কম হয়েছে’ একথা বলেন মাইকেল মিলার।
অনলাইন ডেস্ক :
যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন টিউলিপ সিদ্দিক। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্রী।
টিউলিপ সিদ্দিক লেবার পার্টির প্রার্থী ছিলেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কনজারভেটিভ প্রার্থীর চেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক প্রায় দ্বিগুণ ভোটে জিতেছেন। আজ ৫ জুলাই শুক্রবার ব্রিটিশ পার্লামেন্টের ওয়েবসাইটে এ ফল প্রকাশ করা হয়েছে। হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড কিলবার্ন আসনে ভোটে লড়েছিলেন টিউলিপ সিদ্দিক। তিনি পেয়েছেন ২৩ হাজার ৪৩২ ভোট। এই জয়ের মাধ্যমে টানা চতুর্থবারের মতো এমপি নির্বাচিত হলেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কনজারভেটিভ পার্টির ডন উইলিয়ামস পেয়েছেন মাত্র ৮ হাজার ৪৬২ ভোট। তৃতীয় অবস্থানে আছেন গ্রিন পার্টি থেকে লরনা জেন রাসেল। তিনি পেয়েছেন ৬ হাজার ৬৩০ ভোট।
টিউলিপ সিদ্দিকের মা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ রেহানা।
টিউলিপ সিদ্দিক প্রথমবার হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড কিলবার্ন আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন ২০১৫ সালে। এদিকে আরেক বাংলাদেশি পপলার অ্যান্ড লাইম হাউস আসন থেকে আপসানা বেগম ১৮ হাজার ৫৩৫ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। আপসানার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রিন পার্টির নাথালি বেইনফিট পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৭৫, কনজারভেটিভ পার্টির ফ্রেডি ডউনিং ৪ হাজার ৭৩৮, স্বতন্ত্র প্রার্থী আপসানার সাবেক স্বামী এহতেশামুল হক ৪ হাজার ৫৫৪ ভোট পেয়েছেন।