হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
২১ ফেব্রুয়ারি মহান ভাষা দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য ২০০৩ সালে বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটি’র মাতৃভাষা পদক -২০২৫ এ মনোনীত হয়েছেন বাংলা একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক। হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ইকবাল আলমগীর বলেন আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বিকাল ৪ টায় জহুর হোসেন চৌধুরী হল, জাতীয় প্রেস ক্লাব, ঢাকায় বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উনাকে মাতৃভাষা পদক ২০২৫ এ ভূষিত করা হবে।
অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৪০ সালে কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলায় জন্ম গ্রহন করেন।তার পিতা মুহাম্মদ আবদুল হাকিম এবং মাতা জাহানারা খাতুন। এ সংবাদ দিয়েছেন মিজানুর রহমান।
তিনি ১৯৫৯ সালে ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ন হন। ১৯৬১ সালে আনন্দমোহন কলেজ থেকে বিজ্ঞানে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৫ সালে তিনি অনার্স এবং একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাষ্টার্স পাশ করেন।
আবুল কাশেম ফজলুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে দীর্ঘ চার দশক শিক্ষকতা করেছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের একজন অধ্যাপক ও বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২১ টির ও অধিক গ্রন্থের প্রণেতা আবুল কাশেম ফজলুল হক। পত্র-পত্রিকায় তিনি নিয়মিত কলাম লিখে থাকেন। তিনি লোকায়ত নামক একটি মননশীল পত্রিকা ১৯৮২ সাল থেকে সম্পাদনা করেছেন। তিনি সর্বত্র বাংলা ভাষার ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গঠিত” রাষ্ট্রভাষা বাংলা সুরক্ষা কমিটি” এর আহবায়ক।
তিনি ১৯৮১ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, ১৯৯৭ সালে আলাওল সাহিত্য পুরস্কার এবং ২০০৬ সালে আলক্ত সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।
২০২৪ সালের ২৭ অক্টোবর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক কে বাংলা একাডেমির সভাপতি নিয়োগ প্রদান করেন। মাতৃভাষা ২১ পদকে ভূষিত হওয়ায় সম্মানিত অধ্যাপক ড.আবুল কাশেম ফজলুল হককে অভিনন্দন জানিয়েছেন কিশোরগঞ্জ জেলা সমিতি যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতি, লেখক, সিনিয়র সাংবাদিক ও রাজনৈতিক হাকিকুল ইসলাম খোকন ও সাধারণ সম্পাদক কবি ও সংগীত শিল্পী শেলি ভৌমিকসহ প্রবাসী বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
চলারপথে রিপোর্ট :
যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে পবিত্র শবে বরাত। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা ইবাদত বন্দেগি আর দোয়ার মধ্য দিয়ে রাতটি যাপন করবেন। মাগরিবের নামাজের পর থেকেই মসজিদে হাজির হতে থাকেন মুসল্লিরা। সারারাত নফল নামাজ, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত, জিকিরসহ অন্যান্য ধর্মীয় কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে মহান আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের চেষ্টায় ব্যস্ত থাকবেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। অতীতের পাপ ও অন্যায়ের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা এবং ভবিষ্যৎ জীবনের কল্যাণ কামনা করে মোনাজাত করবেন রাতের শেষ প্রহরে।
মসজিদ ছাড়াও বাড়িতে থেকে নফল নামাজ আদায় ও কোরআন তিলাওয়াত করছেন অনেকে। অনেকে আবার কবরস্থানে গিয়ে স্বজনদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করবেন।
এদিকে, শবে বরাত উপলক্ষে পাড়া-মহল্লাগুলোতে উৎসবের অমেজ তৈরি হয়েছে। মাংস, হালুয়া, রুটিসহ নানান রকমের খাবার তৈরি হয়েছে বাড়িতে বাড়িতে। আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশী ও গরিব-দুঃখীর মধ্যে এসব খাবার বিতরণ করা হচ্ছে। অনেক জায়গায় ওয়াজ মাহফিলের আয়োজনও দেখা যাচ্ছে।
অনলাইন ডেস্ক :
ঢাকা মহানগরীসহ সারা দেশের সকল (সরকারিকরণসহ) সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে বিদ্যালয় হতে কোনো ভর্তি ফরম বিতরণ করা হবে না।
ভর্তির আবেদন শুধু অনলাইনে https://gsa.teletalk.com.bd এই ঠিকানায় পাওয়া যাবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, অনলাইনে আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া ১২ নভেম্বর সকাল ১১টা থেকে শুরু হয়ে ৩০ নভেম্বর বিকাল ৫টা পর্যন্ত চলমান থাকবে। আবেদন শেষে ডিসেম্বরে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী বাছাই করা হবে। ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির আবেদন ফি ১১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা শুধু টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল থেকে এসএমএসের মাধ্যমে প্রদান করা যাবে।
সারা দেশে আবেদনকারীরা আবেদনের সময় প্রতিষ্ঠান নির্বাচনকালে থানাভিত্তিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা পাবেন। এক্ষেত্রে প্রার্থীরা প্রাপ্যতার ভিত্তিতে প্রতিটি আবেদনে সর্বোচ্চ ৫টি বিদ্যালয় পছন্দের ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে পারবে। ডাবল শিফট প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে উভয় শিফট পছন্দ করলে দুটি পছন্দক্রম সম্পন্ন হয়েছে বলে বিবেচিত হবে। একই পছন্দক্রমের বিদ্যালয় কিংবা শিফট দ্বিতীয় বার পছন্দ করা যাবে না।
২০২৫ শিক্ষাবর্ষে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠেয় ডিজিটাল দৈবচয়ন প্রক্রিয়ার কার্যক্রমে সারা দেশের সকল (সরকারিকরণসহ) সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে অংশগ্রহণ করতে হবে। শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে দৈবচয়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়া নিষ্পন্ন করা ব্যতীত অন্য কোন পরীক্ষা গ্রহণ করা যাবে না।
জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির নীতিমালা অনুযায়ী ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর বয়স ৬+ বছর নিশ্চিত করতে হবে।
তবে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি তারিখে শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে (যেমন: ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ০৫ বছর হবে অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্ম তারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ জন্ম তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত)।
এছাড়া, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক/কর্মচারীগণের ভর্তির উপযুক্ত সন্তান সংখ্যার সমসংখ্যক আসন স্ব স্ব বিদ্যালয়ে সংরক্ষিত থাকবে। এক্ষেত্রে তাদের অনলাইনে আবেদন করার প্রয়োজন নেই। তবে শিক্ষক/কর্মচারী সরকারি মাধ্যমিক বালক বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকলে এবং তার ভর্তি উপযুক্ত সন্তান বালিকা হলে নিকটতম সরকারি বালিকা/সহশিক্ষা বিদ্যালয়ে আসন সংরক্ষিত রাখতে হবে। শিক্ষক/কর্মচারী সরকারি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকলে এবং তার ভর্তি উপযুক্ত সন্তান বালক হলে নিকটতম সরকারি বালক/সহশিক্ষা বিদ্যালয়ে আসন সংরক্ষিত রাখতে হবে। একইভাবে শিক্ষক যদি সহশিক্ষা বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকে তাহলে তার ভর্তি উপযুক্ত সন্তানের ভর্তির জন্য কর্মরত বিদ্যালয়েই আসন সংরক্ষিত রাখতে হবে। তবে কর্মরত বিদ্যালয়ে ভর্তির উপযুক্ত কাঙ্ক্ষিত শ্রেণি না থাকলে নিকটতম বালক/বালিকা/সহশিক্ষা বিদ্যালয়ে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) আসন সংরক্ষিত রাখতে হবে।
সারা দেশের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহে শিক্ষার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়ার তারিখ, সময় ও স্থান পরবর্তীতে জানিয়ে দেওয়া হবে। অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ ও ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত নিয়মাবলি www.dshe.gov.bd এর secondary circular/order এবং www.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে জানা যাবে।
চলারপথে ডেস্ক :
একটা ভোটও কারচুপির চেষ্টা হলে তাৎক্ষণিক ভোট বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
আজ ২৩ ডিসেম্বর শনিবার বরিশাল জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আচরণবিধি কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একটা ভোটও কারচুপির চেষ্টা করা হলে ভোট বন্ধ করে দেওয়া হবে। নানা কারণে এবার ভোট নিয়ে বিতর্ক হয়েছে। বিভিন্ন দেশ কথা বলেছ, আমাদের দেশ নিয়ে। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট করার দাবি আছে বিদেশিদের। প্রার্থীদের সহায়তায় জাতীয় নির্বাচন সফল করতে চাই।
সিইসি বলেন, নির্বাচনে পক্ষপাতীত্বের কোনো সুযোগ নেই। অনেকে বলেন প্রশাসন সরকারি দলের পক্ষপাতিত্ব করেন। এটা আসলে সঠিক নয়। সবাই সচেতন থাকলে এবং চোখ কান খোলা রাখলে এটা বোঝা যাবে।
কাজী হাবিবুল আউয়াল আরও বলেন, প্রচারণার সময় কিছু অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে। নির্বাচন কমিশন থেকে এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ভোটের মাঠে অনিয়ম করতেই হবে, এই বিশ্বাস থেকে প্রার্থীদের বেরিয়ে আসার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, আপনাদের বলব সিস্টেমের ওপর আস্থা রাখুন। ভোটারদেরই ভোট দিতে হবে, অন্য কেউ দিয়ে দেবে এটা হবে না। রিটার্নিং কর্মকর্তা ভোট পাল্টাতে পারে না। কেন্দ্রে কেন্দ্রে ফল ঘোষণা হয়। প্রার্থীরা ঘরে বসেই জানতে পারেন ফলাফল।
মতবিনিময় সভায় নির্বাচন কমিশনের সচিব, বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, নির্বাচন কমিশনের স্থানীয় পর্যায়ের কর্মকর্তা এবং প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
সোমবার থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের জন্য তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু হচ্ছে। আগামীকাল ২০ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে হালনাগাদের কাজ চলবে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আজ সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপির) পক্ষ থেকে ইসিকে ল্যাপটপ ও স্ক্যানার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন সিইসি।
আগামীকাল ২০ জানুয়ারি সোমবার সাভারে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কেন্দ্রীয়ভাবে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি উদ্বোধন করা হবে। নির্বাচন ভবনে এক অনুষ্ঠান সিইসি নাসির জানান, ভোটার তালিকা হালনাগাদের জন্য নির্বাচন কমিশনকে প্রাথমিকভাবে ১৭৫টি ল্যাপটপ, ২০০ ডকুমেন্টস স্ক্যানার ও ৪৩০০ ব্যাগ দিয়েছে ইউএনডিপি। আগামীকাল ২০ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।’ এ কার্যক্রমে ৬৫ হাজার মানুষ কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন সিইসি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার জানান, ‘এ কার্যক্রমে ইউএনডিপি লজিস্টিক সাপোর্ট দিচ্ছে। পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়াতেই হয়তো আমরা তাদের সমর্থন চাইবো।’ প্রধান উপদেষ্টা ইতোমধ্যেই জানিয়েছেন যে, চলতি বছরের শেষে বা আগামী বছরের শুরুতে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। মাস ছয়েকের মধ্যে বিএনপির তরফে ভোট চাওয়া হলেও ভোটার হালনাগাদেই ছয় মাসের কর্মপরিকল্পনা ঠিক করার কথা বলছেন সিইসি নাসির, ‘আমরা ছয় মাসের জন্য প্লান করেছি। কিছু কমবেশি হতে পারে। টার্গেট হচ্ছে- ছয় মাসের যাতে শেষ করতে পারি।’ এ হালনাগাদে নতুন করে ১৯ লাখ ভোটার যুক্ত হতে পারে বলে ধারণা করছেন নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা।
অনলাইন ডেস্ক :
বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় কূটনীতিক পাসপোর্ট প্রত্যাহার ও সমর্পণের ভিত্তিতে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যুর ক্ষেত্রে অনুসরণীয় নীতিমালা জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও সেবা বিভাগ।
আজ ২২ আগস্ট বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও সেবা বিভাগের বহিরাগমন-৪ শাখার উপ-সচিব মো. কামরুজজামানের সই করা এক নীতিমালা বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিফতরের মহাপরিচালক বরাবর পাঠানো হয়েছে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সাবেক মন্ত্রিসভার সদস্য, সদ্যবিলুপ্ত জাতীয় সংসদের সব সদস্যসহ যারা পদের কারণে কূটনীতিক পাসপোর্ট নিয়েছেন, নিয়োগ বা কর্মকাল শেষ হলে তাদের এবং তাদের স্ত্রীদের সেই পাসপোর্ট অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। উল্লিখিতদের মধ্যে যারা সাধারণ পাসপোর্টের জন্য আবেদন করবেন, অন্তত দুটি তদন্ত সংস্থার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তাদের অনুকূলে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যু করা যেতে পারে।