চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রিসেন্ট কিন্ডার গার্টেনের ৪৯ তম বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২২ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকালে বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণ মাঠে এই ক্রীড়া অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মরিয়ম আক্তারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ক্রিসেন্ট কিন্ডার গার্টেনের পরিচালনা পরিষদের সহ-সভাপতি এড. মো হাবিব উল্লাহ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদ কমিটির সদস্য এ. বি. এম. তৈমুর, সদস্য তাসমিয়া সুলতানা, সদস্য ডা. শারমিন সুলতানা, সদস্য ডা. মো. গোলাম সারোয়ার এবং সদস্য মোসলেহ উদ্দিন।
এছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো: বাহারুল ইসলাম মোল্লা, আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু জামাল ও ব্যাংক কর্মকর্তা কুলসুম আক্তার বৃষ্টি প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের উপাধ্যক্ষ নাছরিন আক্তার। সকল অতিথি, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অনুষ্ঠানে উপস্থিতির জন্য ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠানটি পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয়, এরপর জাতীয় সংগীত এবং বিদ্যালয়ের সংগীত পরিবেশন করা হয়।
অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা মনোমুগ্ধকর নৃত্য, সংগীত ও আবৃত্তি পরিবেশন করেন, যা উপস্থিত প্রধান অতিথি, বিদ্যালয়ের শিক্ষক, আমন্ত্রিত অভিভাবক, স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিসহ বিপুলসংখ্যক দর্শকদের আকর্ষন করে।
এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ১৫টিরও বেশি খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক বিষয় যেমন নৃত্য, আবৃত্তি, সংগীত, চিত্রাঙ্কনে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান অধিকারীদের পুরস্কৃত করা হয়। বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন প্রধান অতিথি ও অন্যান্য আমন্ত্রিত অতিথিগণ।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন-শিক্ষা, খেলাধুলা এবং সংস্কৃতি একে অপরের পরিপূরক। ক্রীড়া, শিল্প-সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সৃজনশীল কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটে, যার ফলে শিক্ষার্থীরা নিজেদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। বক্তারা আরও বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক চর্চায় সমান গুরুত্ব দেওয়া উচিত। প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিশুদের মেধা ও মননের বিকাশ ঘটে।
সপ্তাহ ব্যাপী পুরো আয়োজনের সার্বিক তত্ত্বাবধান ও সাজসজ্জ্বায় ছিলেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো রিয়াজ উদ্দিন মুন্সি। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা শারমিন ফেরদৌস।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার রামরাইল ইউনিয়নের আব্দুল মোনেম মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ হোসনে আরা বেগমকে জোরপূর্বক কথিত পদত্যাগ প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও স্মারকলিপি প্রদান করেছে শিক্ষার্থীরা।
আজ ৮ সেপ্টেম্বর রোববার বিকেলে শিক্ষার্থীরা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির কাছে অধ্যক্ষের কথিত পদত্যাগপত্র প্রত্যাহার চেয়ে একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন। এর আগে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসের সামনে জড়ো হন। এ সময় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা জানান, গত ১৯ আগষ্ট কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী বহিরাগত ছেলে মেয়েদের নিয়ে কলেজে প্রবেশ করে অধ্যক্ষকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে তাদের লেখা একটি কাগজে স্বাক্ষর করতে অধ্যক্ষকে বাধ্য করেন। যা অধ্যক্ষের পদত্যাগপত্র বলে তারা দাবি করে তারা। শিক্ষার্থীরা জানান, এই পদত্যাগ আমরা মানিনা, আমরা অধ্যক্ষকে স্বপদে বহাল চাই।
শিক্ষার্থীরা বলেন, অধ্যক্ষ হোসনে আরা বেগম কলেজে যোগদান করার পর কলেজের সার্বিক শিক্ষার মান বেড়েছে। তিনি কলেজের সার্বক্ষনিক লেখাপড়ার তদারকি করেন। আমরা তাকে স্বপদে বহাল চাই। তাই আমরা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মোহাম্মদ সেলিম শেখের কাছে তাকে দ্রুত স্বপদে বহাল করার দাবি জানিয়েছি।
কলেজ শিক্ষার্থী আফজাল হোসেন, শরীফ উল্লাহ, মুজাহিদ আহমেদ বলেন, কলেজের কয়েকজন শিক্ষক ও শিক্ষার্থী ষড়যন্ত্র করে অধ্যক্ষকে জোরপূর্বক পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর নিয়েছেন। আমরা এই পদত্যাগ মানি না।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, কলেজ অধ্যক্ষকে পূর্ণবহালের দাবিতে শিক্ষার্থীরা একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন। এই বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
স্মার্ট ভূমি ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে নাগরিক সেবাকে সহজ ও দ্রুত নিষ্পত্তি করার লক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভূমিসেবা সপ্তাহ শুরু হয়েছে। এ উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আজ সোমবার সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়। আজ ২৩ মে সোমবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সচেতনতামূলক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ রুহুল আমীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কামরুল ইসলাম, গনপূর্ত বিভাগ,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী সাকিউল ইসলাম, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান ওলিও, জেলা রেজিষ্ট্রার মোঃ লুৎফুর রহমান, জিপি অ্যাডভোকেট ওয়াছেক আলী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা মুজিব, সাবেরা সোবহান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বদিউজ্জামান,বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হোরায়রাহ, বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী রতন মিয়া, ইউপি চেয়ারম্যান আলামিনুল হক পাবেল, জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক পিযুষ কান্তি আচার্য, তরীর সভাপতি শামীম আহমেদ প্রমুখ।
ভূমিসেবা উপলক্ষে স্লাইডের মাধ্যমে সেবা সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করেন সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোশারফ হোসাইন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৭৬টি ভূমি অফিস আছেন। সেখানে জনগন যাতে সহজেই ভূমি সেবা পায়, জনগনকে যাতে কোন ধরনের ভোগান্তি পড়তে না হয়, সেজন্য সরকার সব ধরনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্মার্ট ভূমি ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে নাগরিক সেবাকে সহজ ও দ্রুত নিষ্পত্তি করার জন্য সরকার কাজ করছে। তিনি বলেন, অনলাইনের মাধ্যমে ভূমি সংক্রান্ত কাজ করা গেলেও জনগনকে ভূমি সংক্রান্ত সকল কাগজপত্র যত্ন করে রাখতে হবে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার ল্যান্ড সার্ভে কমিশন গঠন করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে যাতে ২০ দিনের মধ্যে ই-নামজারি করা যায় সেজন্য কাজ চলছে। তিনি বলেন, ভূমি অফিসে কোন ধরনের অনিয়ম হলে তাকে শাস্তির আওতায় আনা হবে। সভায় সরকারি, বেসরকারি বিভিন্ন অফিসের শীর্ষ কর্মকর্তাগণ, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণ, ভূমি অফিসের কর্মচারী, কর্মকর্তাগণসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। পরে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম ভূমিসেবা সপ্তাহ উপলক্ষে একটি সেবা বুথ উদ্বোধন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম চরমোনাই বলেছেন, জোর করে ভোট নিয়ে ক্ষমতায় বসা এই সরকারকে মানুষ আর দেখতে চায়না।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন ছাড়া কোন নির্বাচন এই দেশের মানুষ মেনে নেবেনা। রাতের ভোট আর বাংলাদেশে চলবেনা।
তিনি আজ ২১ আগস্ট সোমবার বিকেলে পৌর এলাকার কাউতলীতে স্বপ্নতরী কনভেনশন হলরুমে আয়োজিত ওলামা ও সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম চরমোনাই আরো বলেন, সরকারের ছত্রছায়ায় রাঘব বোয়ালরা হাজার হাজার কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করছে। এস.আলম গ্রুপ ৮টি ব্যাংক থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে।
সূধী সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির সম্পাদক গাজী নিয়ামুল করীম, মাওলানা আলী আযম কাসেমী, মাওলানা শরীফ উদ্দীন, মাওলানা হারুনুরর রশিদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর উপজেলার সুহিলপুর গরুর বাজারের সরকারি জমি ইজারা না নিয়ে নির্মাণ করা স্থাপনা সরানোর কাজ শুরু হয়েছে।
স্থানীয় প্রভাবশালীরা নিজ উদ্যোগে স্থাপনা থেকে ইট সরানোর কাজ শুরু করেছেন।
জানা গেছে, সদর উপজেলার সুহিলপুর গরুর বাজারের সরকারি জমি ইজারা না নিয়ে দোকান নির্মাণ করে তা মোটা অঙ্কের টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। এতে বাজার সংকুচিত হয়ে পড়ে। স্থানীয় ব্যক্তিরা বলেন, চার জনপ্রতিনিধির আত্মীয়স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনেরা এর সঙ্গে জড়িত। প্রায় দেড় মাস ধরে দোকান নির্মাণের এ কাজ চললেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ ঘটনায় গত ২২ জানুয়ারি সুহিলপুর গ্রামের আরিফুল হক চৌধুরী, আবদুল ছোবান, মো. কামাল ও শামিম জেলা প্রশাসক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (রাজস্ব) কাছে লিখিত অভিযোগ দেন।
আজ ১২ ফেব্রুয়ারি সোমবার গিয়ে দেখা যায়, সুহিলপুর গরু বাজারের উত্তর ও পূর্বদিকে সরকারি খাস জায়গা ইজারা ছাড়াই নির্মাণ করা দোকানের চারপাশের দেয়াল ভেঙে ইট সরানোর কাজ চলছে। সুহিলপুর গ্রামের শাহিন মিয়া নামে এক রাজমিস্ত্রীর সর্দার দোকান ভাঙার কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তবে ছয়টি দোকানের পশ্চিম দিকে দুটি শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে। সুহিলপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা তোফাজ্জাল হোসেন কাজটি তদারকি করছেন।
শাহিন মিয়া বলেন, সবগুলো দোকানের স্থাপনার (দেয়ালের ইট) ইট-সিমেন্ট ভাঙ্গা হবে। বাজারের উত্তর পশ্চিম দিকে নির্মাণ করা ছয়টি দোকান এবং উত্তর-পূর্ব দিকের একটি দোকানের স্থাপনা ভাঙ্গা হবে।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, গত রবিবার সদর উপজেলার সুহিলপুর গরু বাজার পরিদর্শন করি। ইজারা না পেয়েও যারা দোকান নির্মাণ করেছেন, তারা নিজ উদ্যোগে স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রতিজ্ঞা করে একদিনের সময় চেয়েছে। তাই তাদের একদিনের সময় দেয়া হয়েছে। জায়গাটি কাউকে ইজারা দেয়া হয়নি। তাই এখানে দোকান ঘর করার কোনো সুযোগ নেই। যদি তারা নিজ উদ্যোগে স্থাপনা না সরান তাহলে আমরা অভিযান চালিয়ে স্থাপনা উচ্ছেদ করব।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে বন্দি ২৫০ হতদরিদ্রকে ঈদের নতুন কাপড় উপহার দিয়েছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
আজ ৭ এপ্রিল রবিবার দুপুরে মন্ত্রী নিজে উপস্থিত হয়ে এসব উপহার বন্দিদের হাতে তুলে দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, জেল সুপার শহিদুল ইসলাম, কারা চিকিৎসক সাখাওয়াত হোসেন তানভীর, কারা পরিদর্শক অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, কারা পরিদর্শক এম সাইদুজ্জামান আরিফ প্রমুখ।
জেল সুপার শহিদুল ইসলাম বলেন, কারাগারে ১৩৭৬ হাজতি রয়েছেন। এসব হাজতিদের মধ্যে ২৫০ জন হতদরিদ্র নারী-পুরুষের মাঝে ঈদের নতুন কাপড় উপহার দিয়েছেন মাননীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী। এর মধ্যে দু’জন পুরুষ ও ৫০ জন নারী বন্দি রয়েছেন। এছাড়া কারাগারে মায়ের সঙ্গে বন্দি ৯ শিশুকে নতুন কাপড়ের সঙ্গে জুস, চিপ ও চকলেট উপহার দেওয়া হয়েছে।