অনলাইন ডেস্ক :
পবিত্র রমজান মাসে খতমে তারাবিহ পড়ার সময় সারা দেশের সব মসজিদে একই পদ্ধতি অনুসরণ করার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হয়েছে।
২৭ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, পবিত্র রমজান মাসে দেশের প্রায় সব মসজিদে খতমে তারাবিহ নামাজে পবিত্র কুরআনের নির্দিষ্ট পরিমাণ পারা তিলাওয়াত করার রেওয়াজ চালু আছে। তবে কোনো কোনো মসজিদে এর ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়। এতে করে বিভিন্ন স্থানে যাতায়াতকারী কর্মজীবী ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে পবিত্র কুরআন খতমের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা সম্ভব হয় না। এতে আরো বলা হয়, ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের মধ্যে একটি অতৃপ্তি ও মানসিক চাপ অনুভূত হয়।
পবিত্র কুরআন খতমের পূর্ণ সওয়াব থেকেও তারা বঞ্চিত হন। এ পরিস্থিতি নিরসনকল্পে পবিত্র রমজান মাসের প্রথম ৬ দিনে দেড় পারা করে ৯ পারা এবং বাকি ২১ দিনে ১ পারা করে ২১ পারা তিলাওয়াত করলে ২৭ রমজান রাতে অর্থাৎ পবিত্র শবে কদরে পবিত্র কুরআন খতম করা সম্ভব হবে।
দেশের সব মসজিদে খতমে তারাবিহ নামাজে প্রথম ৬ দিনে দেড় পারা করে ও পরবর্তী ২১ দিনে এক পারা করে তিলাওয়াতের মাধ্যমে পবিত্র শবে কদরে কুরআন খতমের জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে সারা দেশের সব মসজিদের সম্মানিত খতিব, ইমাম, মসজিদ কমিটি, মুসল্লি এবং সংশ্লিষ্ট সবার কাছে বিনীত অনুরোধ জানানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশের আকাশে আজ ৩০ মার্চ রবিবার ১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেছে। আগামীকাল ৩১ মার্চ সোমবার সারা দেশে উদযাপিত হবে মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরে সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ-উল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে জেলা ঈদগাহ ময়দানে। এতে ইমামতি করবেন – জেলা জামে মসজিদের খতিব মাওলানা সিবগাহতুল্লাহ নূর।
তবে, বৈরী আবহাওয়া থাকলে জেলা জামে মসজিদে নির্ধারিত সময়ে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে। ঈদ জামাত পালনে ইতিমধ্যে সব ধরনের প্রস্ততি সম্পন্ন করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন।
এছাড়াও জেলা শহরের ট্যাংকের পর জামে মসজিদ, শেরপুর জামে মসজিদ, কাউতলী নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামের আউটার স্টেডিয়াম, ভাদুঘর ফাঁটা পুকুর ঈদগাহ ময়দান, ভাদুঘর শাহী মসজিদ প্রাঙ্গণ, পূর্বমেড্ডা বাসস্ট্যান্ড জামে মসজিদ প্রাঙ্গণ, শরীফপুর ঈদগাহ মাঠ, মধ্যপাড়া ভাওয়াল দিঘীরপাড় মসজিদসহ জেলার ৭৮০টি ঈদগাহ ও ৫১০টি মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
মুফতি আবদুল্লাহ নুর:
সুপথ গ্রহণে অসৎ সঙ্গ একটি বাধা। অসৎ মানুষরা তাদের সঙ্গীকে সৎ হওয়ার সুযোগ দিতে চায় না। সঙ্গীদের কেউ সুপথে চলতে চাইলে অসৎ মানুষ নানাভাবে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। যেমন তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা, অতীত পাপের কথা বারবার স্মরণ করিয়ে দেওয়া, আল্লাহর ক্ষমা লাভের ব্যাপারে হতাশ করা, পার্থিব সুযোগ-সুবিধা বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয় দেখানো ইত্যাদি। যারা এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছেন তাঁদের প্রতি পরামর্শ হলো আপনি আপনার ইচ্ছার ওপর অটল থাকুন, ধৈর্য ধারণ করুন এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করুন। অচিরেই আল্লাহ আপনার জন্য রাস্তা খুলে দেবেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর তুমি কোনো সংকল্প করলে আল্লাহর ওপর নির্ভর করবে। যারা নির্ভর করে আল্লাহ তাদেরকে ভালোবাসেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)। অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আমার উদ্দেশে সংগ্রাম করে আমি তাদেরকে অবশ্যই আমার পথে পরিচালিত করব। আল্লাহ অবশ্যই সৎকর্মপরায়ণদের সঙ্গে থাকেন।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৬৯)। আর যারা আপনাকে অসৎ পথে আঁকড়ে ধরে রাখতে চায় তাদের এড়িয়ে চলুন। কেননা এসব মানুষ ও জিন শয়তান পরস্পরকে সাহায্য করে যেন আপনাকে পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে নিতে পারে। এ জন্য আল্লাহ দোয়া শিখিয়েছেন, ‘বলুন! আমি আশ্রয় চাচ্ছি মানুষের প্রভুর কাছে, মানুষের মালিকের কাছে, মানুষের মাবুদের কাছে খান্নাস শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে। যারা মানুষের বক্ষে কুমন্ত্রণা দেয় মানুষ ও জিনদের মধ্যে থেকে।’ (সুরা : নাস, আয়াত : ১-৬)। তাদের সান্নিধ্য ত্যাগ আপনার ভেতরও বিরহ জাগিয়ে তুলতে পারে, তবে তা সাময়িক। কিন্তু আপনি যখন ঈমানের আলোয় উদ্ভাসিত হবেন, তখন এই ব্যথা আপনার কাছে বিতৃষ্ণায় পরিণত হবে। কেননা তখন আপনি বুঝতে পারবেন অসৎ বন্ধুরা পরকালে আক্ষেপের কারণ হবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘জালিম ব্যক্তি সেদিন নিজ হস্তদ্বয় দংশন করতে করতে বলবে, হায় আমি যদি রাসুলের সঙ্গে সৎপথ অবলম্বন করতাম। হায়, দুর্ভোগ আমার, আমি যদি অমুককে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম। আমাকে সে বিভ্রান্ত করেছিল আর কাছে উপদেশ আসার পর। শয়তান মানুষের জন্য মহাপ্রতারক।’ (সুরা : ফোরকান, আয়াত : ২৭-২৯)। যখন তারা আপনাকে বিরক্ত করবে অথবা নিজেকে নিঃসঙ্গ মনে হবে, তখন আপনি মনকে বোঝাবেন আল্লাহর আনুগত্য উত্তম, নাকি মন্দ মানুষের? আল্লাহর অনুগ্রহ বেশি, নাকি অসৎ বন্ধুদের? আল্লাহ বেশি হকদার নাকি তাঁর অবাধ্য সৃষ্টিরা? আপনি অবিরাম আল্লাহর জিকিরে মগ্ন থাকুন, তাঁর সাহায্য অনুগ্রহ প্রার্থনা করুন। ঈমান ও তার দাবি সম্পর্কে সচেতন হোন। আল্লাহ আপনাকে অবশ্যই সাহায্য করবেন। কেননা আল্লাহর অঙ্গীকার হলো, ‘আল্লাহ তাদের দৃঢ়পদে রাখবেন, যারা ঈমান এনেছে শাশ্বত বাণীর ওপর দুনিয়ার ও আখিরাতের জীবনে।’ (সুরা : ইবরাহিম, আয়াত : ২৭)। আপনাকে যদি তারা ত্যাগ করে, সুন্দর আচরণ ও সহযোগিতার দুয়ার বন্ধ করে দেয়, তবে আপনি বিখ্যাত সাহাবি কাআব বিন মালিক (রা.)-এর ঘটনা স্মরণ করুন। তিনি তাবুকের যুদ্ধে না যাওয়ার কারণে যখন রাসুলুল্লাহ (সা.) সব সাহাবিকে বলেছিলেন, তাঁরা যেন তাঁকে বয়কট করে চলে, যতক্ষণ না আল্লাহর পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কোনো ফায়সালা আসে। তখন তাঁর নিকট গাসসানের বাদশাহ এই মর্মে চিঠি লেখেন—‘আমি জানতে পেরেছি যে আপনার সাথি আপনার সঙ্গে রূঢ় ব্যবহার করেছে। আল্লাহ আপনাকে অপমানিত করবেন না এবং শেষ করেও দেবেন না। সুতরাং আপনার উচিত আমাদের সঙ্গে মিলে যাওয়া।’ সে চেয়েছিল এই সাহাবিকে মদিনা থেকে বের করে নিয়ে নিজের দলে টেনে নিতে, যেন তিনি অমুসলিম দেশে গিয়ে ঈমানহারা হয়ে যান। কিন্তু কাআব (রা.)-এর দৃঢ়তা দেখুন! তিনি বলেন, আমি তা পাঠ করে বললাম, এটিও একটি পরীক্ষা। আমি চিঠিটি দলা পাকিয়ে চুলার মধ্যে ছুড়ে ফেললাম এবং তা পুড়িয়ে ফেললাম। আপনিও এমন দৃঢ়তা অবলম্বন করবেন, যেন শয়তান ও তাদের দোসরদের মন ভেঙে যায়, তারা হতাশ হয়ে ফিরে যায় অথবা আপনার দৃঢ়তা দেখে তারা ঈমান ও ইসলামের পথে ফিরে আসবে। আল্লাহ আপনাকে বলছেন, ‘অতএব, আপনি ধৈর্য ধারণ করুন, নিঃসন্দেহে আল্লাহর অঙ্গীকার সত্য, আর এই অবিশ্বাসীরা যেন আপনাকে বিপথগামী করতে না পারে।’ (সুরা : রোম, আয়াত : ৬০)। আল্লাহ সবাইকে দ্বিনের ওপর অটল থাকার তাওফিক দিন। আমিন।
চলারপথে রিপোর্ট :
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে ভারতীয় পুরোহিতের কটূক্তি এবং সেই বক্তব্যকে বিজেপির এক নেতার সমর্থন দেওয়ার প্রতিবাদে আশুগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৪ অক্টোবর শুক্রবার জুমার নামাজের পর ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ গোলচত্বর থেকে আশুগঞ্জ উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত ও ছাত্র জনতার ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিলটি বের আশুগঞ্জ রেলগেইট হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার গোল চত্বর এসে মিছিলটি শেষ করে শুরু হয় প্রতিবাদ সমাবেশ।
প্রতিবাদ সমাবেশে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের আহ্বায়ক এফরান সিদ্দিকি ঈশানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুফতি রেদোয়ান হোসেন আল কাদ্বেরীর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি বক্তব্য রাখেন আশুগঞ্জ উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতে সভাপতি অধ্যক্ষ আলহাজ্ব কাজী মোঃ মহিউদ্দিন মোল্লা।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন মাওলানা জোবায়ের আল মাহমুদ, মাওলানা শফিকুল ইসলাম, ক্বারী আল আমিন আল ক্বাদেরী, ফখরুল ইসলাম নিহামী, খন্দকার আনিসুর রহমান আল ক্বাদেরী, খন্দকার বাবুল শাহ, মিজানুল রহমান, সোহাগ মিয়া, জোবায়েদ মোল্লা, নুর মোহাম্মদ জামান, আলাউদ্দিন আহম্মেদ, ফয়সাল আহমেদ, মোহাম্মদ মারুফ, আদিব, শ্রাবণ, রাসেল ইসলাম, মারুফ খান, রাহাদ, আমানত উল্লাহ, মোহাম্মদ মোহন, ফাহিমসহ বিশেষ ব্যক্তিবর্গ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ‘গত আগস্ট মাসে রাসুল (সা.)-কে নিয়ে কটূক্তি করেন ভারতের মহারাষ্ট্রের হিন্দু পুরোহিত রামগিরি মহারাজ। তাঁকে সমর্থন করেছেন বিজেপির বিধায়ক নীতেশ রানে। এ দু’জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হলেও এখনো রাজ্য সরকার তাঁদের গ্রেফতার করেনি। এর প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে মহারাষ্ট্রের মুসলিম জনতা। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। মহানবীকে অবমাননাকারীদের গ্রেফতার করে সঠিক বিচারের দাবি জানাই।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ফখরে বাঙ্গাল ইসলামিয়া মাদরাসা ব্রাহ্মণবাড়িয়া’র হাফেজ ছাত্রদের দস্তারে ফযিলত (সম্মানসূচক পাগড়ী) প্রদান উপলক্ষে দুআ মাহফিল গতকাল শনিবার বাদ আসর মাদরাসা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি থেকে হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ী প্রদান করেন ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসার হাদিস বিভাগের প্রধান আল্লামা আব্দুল্লাহ মারুফ কাসেমী।
জামিয়া দারুল আরকাম মাদরাসার নায়েবে মুহতামীম মাওলানা আলী আযম, ফখরে বাঙ্গাল রহ: এর সাহেবজাদা হাফেজ মাওলানা অলি উল্লাহ, সৈয়দা সৈয়দুন্নেছা মাদরাসার পরিচালক হাফেজ মাওলানা ইদ্রিস, সোনারামপুর মাদরাসার শায়খুল হাদীস আল্লামা মুফতী বোরহান উদ্দিন কাসেমী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, ঢাকা পোস্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি সৈয়দ মো: আকরাম, বাংলা টিভি জেলা প্রতিনিধি আল আমীন শাহীন, জেলা জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাভিশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি আলহাজ্ব আশিকুল ইসলাম, গাজী টিভি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি জহির রায়হান, হকার্স মার্কেট জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা আহসান উল্লাহ, বড় হুজুর র. এর দৌহিত্র মাওলানা এমদাদুল্লাহ সিরাজী, জেলা জিপি এডভোকেট সিরাজ আবিদ, জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসা পরিচালনা কমিটির সদস্য আলহাজ্ব সাব্বির আহমদ খান।
মুফতী আব্দুর রহিম কাসেমী, জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসার সিনিয়র উস্তাদ মুফতী মারুফ কাসেমী, মুফতী শরিফ উদ্দিন আফতাবী, মাওলানা আনোয়ার বিন মুসলিম, মুফতী আব্দুল্লাহ, মাওলানা আব্দুল হাফিজ, মাওলানা বোরহান উদ্দিন আল মতিন, মুফতী আব্দুল হক মুফতী রহুল আমীন, মুফতী রাকিবুল হাসান তাজ, সহ শীর্ষ উলামায়ে কেরাম, সাংবাদিক, শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
দোয়া মাহফিলে হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ী প্রদানের পাশাপাশি হেফজ ও নাযেরা বিভাগের ছাত্রদের সবক ও প্রদান করা হয়।
উক্ত দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন ফখরে বাঙ্গাল ইসলামিয়া মাদরাসা ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর পরিচালক মুফতী মোহাম্মদ এনামুল হাসান।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশের আকাশে আজ ৩০ মার্চ রবিবার ১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেছে। আগামীকাল ৩১ মার্চ সোমবার সারা দেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হবে।
সন্ধ্যায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভাপতি ও ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের সভাপতিত্বে এ বৈঠক হয়।
এদিকে, সৌদি আরবে আজ পালিত হচ্ছে ঈদুল ফিতর। গতকাল শনিবার হিজরি ১৪৪৬ সালের পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেছে। এর মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে পবিত্র রমজান। দুই মসজিদভিত্তিক ওয়েবসাইট ইনসাইট দ্য হারামাইন ও ফেসবুক পেজ হারামাইন শরিফাইনে এ ঘোষণা আসে।