চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা যুব মহিলা লীগের সহ-সভাপতি উম্মে হানি সেতুকে ঢাকার ধানমন্ডি এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ ১ মার্চ শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জজ আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২৮ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার রাতে ঢাকার ধানমন্ডি এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর ১ মার্চ শনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের একটি দল তাকে ধানমন্ডি থানা থেকে নিয়ে আসে।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোজাফফর হোসেন আরো জানান, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে ধানমন্ডি থানা পুলিশের একটি দল রাতে ধানমন্ডি এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে। পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার কাছে তাকে হস্তান্তর করে। তাদের বিরুদ্ধে দুটি নাশকতা মামলা ও বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও মারধরের ঘটনাসহ তিনটি মামলা রয়েছে। পুলিশ প্রহরায় তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতে পাঠানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের মধ্যে কমিটি নিয়ে বিরোধের জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
আজ শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের জেলা শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুলে এ ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন, বুরহান উদ্দিন (২১) ও ফয়সাল আনুমানিক (২৭)। বুরহান উদ্দিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিটি কলেজের শিক্ষার্থী।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের সূত্রে জানা যায়, ২৩ নভেম্বর শনিবার বিকেলে কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশনায় পৌর শহরের গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুলের ভেতরে একটি সভার আয়োজন করা হয়। সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অবস্থান নেওয়া শহর ও উপজেলা থেকে শিক্ষার্থীরা উপস্থিত হন। এক পর্যায়ে কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে এক পক্ষ ক্ষুদ্র বিষয়কে কেন্দ্র করে উত্তেজিত হয়ে পড়ে। পরে বিষয়টি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্কের একপর্যায়ে মারধর শুরু হয়। এ ঘটনায় উভয়পক্ষের ২০-২৫ জন আহত হন। তবে গুরুতর হয়ে ফয়সাল জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তি এবং বুরহানকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোজাফ্ফর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে গুরুতরভাবে দুই জন আহত হয়েছে। এ ব্যাপারে দুই পক্ষের কেউই থানায় অভিযোগ দেননি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে আগামী ৫ আগস্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭৫তম জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৯৪ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন এবং ১৫ আগস্ট স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমমানের ৪৯ তম শাহাদাত বার্ষিকী জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা আজ ২৯ জুলাই সোমবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত প্রস্তুতিমূলক সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান।
সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ মোঃ বিল্লাল হোসাইন, ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মাহমুদা আক্তার।
সভায় দিবস গুলো যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের ব্যাপক কর্মসূচী গ্রহন করা হয়েছে।
সভায় জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম.এম মাহমুদুর রহমান, পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আঃ কুদদূসসহ জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংষ্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
হবিগঞ্জ শহরে অভিযান চালিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। এসময় নানা অসঙ্গতি থাকায় ৩টি হাসপাতাল- ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিককে মোট ৯০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। দুপুরে এই অভিযান চালান হবিগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. রত্নদীপ বিশ্বাস।
এসময় ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোঃ মুখলিছুর রহমান সহ স্বাস্থ্য বিভাগের অন্যান্য কর্মকর্তা কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়- অভিযানকালে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় অনিয়ম, লাইসেন্স হালনাগাদ না থাকা, মানহীন রিপোর্ট প্রদান, নির্ধারিত মূল্য অপেক্ষা বেশি মূল্য রাখাসহ নানাবিধ অসংগতি পরিলক্ষিত হয় দি জাপান বাংলাদেশ হাসপাতাল, দি স্কয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ও দি এপোলো হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। পরে দি জাপান বাংলাদেশ হাসপাতালকে ২০ হাজার টাকা, দি স্কয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ২০ হাজার টাকা এবং দি এপোলো হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করা হয়।
হবিগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. রত্নদীপ বিশ্বাস বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এছাড়াও আরো বেশ কয়েক কিছু বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিদর্শন করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
সুন্দরগঞ্জে বাদশা মিয়া (৫৫) নামের এক খুচরা সার ব্যাবসায়ীর ঘর থেকে ১৩৩ বস্তা টিএসপি সার উদ্ধার করেছে উপজেলা প্রশাসন। আজ ২৯ জুলাই মঙ্গলবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অতিরিক্ত দায়িত্ব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জসিম উদ্দিন। এর আগে সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ৯ টার দিকে উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়ন পরিষদ ভবন সংলগ্ন পিনুর মোড় থেকে এ সার উদ্ধার করা হয়।
অভিযুক্ত বাদশা মিয়া ওই ইউনিয়নের হুড়াভায়া খাঁ গ্রামের মৃত আবু হোসেনের ছেলে।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অতিরিক্ত দায়িত্ব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জসিম উদ্দিন বলেন, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে ১৩৩ বস্তা টিএসপি সার উদ্ধার করা হয়। পরে জব্দ হওয়া সারগুলো উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার জিম্মায় রাখা হয়েছে। ঘর মালিককে না পাওয়ায় কোনো ব্যব্স্থা নেয়া সম্ভব হয়নি।
এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, যতটুকু জানি এ সারগুলো ডিলার ননি গোপাল সরকার এবং মৃত প্রদীপ সরকারের। তাদের গোডাউন সোনারায় ইউনিয়নের ছাইতানতোলা বাজারে এবং আরেকটি গোডাউন রামজীবন ইউনিয়নের ডোমের হাট বাজারে। দহবন্দ ইউনিয়নে কিভাবে এলো বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাসও দেন তিনি।
গাইবান্ধা জেলা বাফার গোডাউনের ইনচার্জ হারুনুর রশিদ বলেন, ১৩৩ বস্তা টিএসপি সার ডিলার ননি গোপাল সরকার উত্তোলন করেন।
জানা যায়, সারগুলো বিসিআইসি ডিলার ননি গোপাল সরকার উত্তোলন করেন। এরপর ঢাকা মেট্রো ন ১৯-৫৯৮৫ নম্বর ট্রাক যোগে বাদশা মিয়ার ঘরে রাখা হয়। উদ্ধারকৃত সারগুলো চড়া দামে কালো বাজারে বিক্রি করা হয়েছিল বলে গোপন তথ্যে জানা গেছে।
বিষয়টি স্বীকার করে ডিলার ননি গোপাল সরকারের ছেলে রিপন বলেন, প্রদীপ চন্দ্র ও আমাদের বরাদ্দকৃত সার একসাথে তোলা হয়। আমাদের বরাদ্দকৃত টিএসপি সার আমরা নিয়েছি এবং প্রদীপ চন্দ্রের বরাদ্দকৃত টিএসপি সার তার ম্যানেজারকে দিয়েছি। সারগুলো এখানে কি ভাবে এলো বিষয়টি প্রদীপ চন্দ্রের ম্যানেজার জয়ন্ত বাবু ভালো বলতে পারবে।
ডিলার মৃত প্রদীপ চন্দ্র সরকারের ম্যানেজার জয়ন্ত বলেন, অন্য কোথাও টিএসপি সার বিক্রি করা হয়নি। তবে আমার গোডাউনে জায়গা না থাকায় পাশ্ববর্তী ইউনিয়ন দহবন্দ ইউনিয়নের খুচরা সার বিক্রেতা বাদশা মিয়ার ঘরে রাখা হয়েছিলো।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাশিদুল কবির বলেন, বিষয়টি জানার পরে ঘটনাস্থলে যাই। অবৈধভাবে মজুদকৃত ১৩৩ বস্তা টিএসপি সার উদ্ধার করা হয়। যা এখন আমার জিম্মায় আছে। পরর্বতীতে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও এ কর্মকর্তা জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রায় আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত নতুন চারতলা বীর মুক্তিযোদ্ধা উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী একাডেমিক ভবনের শুভ উদ্বোধন করেছেন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনের সংসদ সদস্য যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
আজ ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার সকালে তিনি নতুন একাডেমিক ভবনের উদ্বোধন করেন। ভবনটির উদ্বোধন শেষে নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এস.এম. আর ওসমান গণির সভাপতিত্বে অভিভাবক সমাবেশ ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
সন্তানদেরকে সমাজের সৎ ও ভালো মানুষের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার পরামর্শ দিয়ে অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, আমার সন্তান যদি না জানে, সত্য মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা দরকার, তাহলে তো সে সত্য মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক রাখবে না। বর্তমানে সমাজে টাউট বাটপার ভরে গেছে। এই অবস্থায় আপনার সন্তানদের পক্ষে সঠিক মানুষ বাছাই করা কঠিন। সুতরাং এই বাছাই করার কাজটা আপনারা আপনাদের সন্তানদের শিখাবেন। এছাড়া কোনো পথ নাই। আপনি যদি এটি শিখাতে পারেন তবেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া ভালো হবে। আর ব্রাহ্মণবাড়িয়া যদি ভালো হয়, তাহলে বাংলাদেশও ভালো হবে। বাংলাদেশটা ভালো হলেই ‘সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই’ এই মর্মবাণী সর্বত্র প্রতিষ্ঠিত হবে।
তিনি বলেন, সমাজে সৎ মানুষের দরকার রয়েছে এইজন্য, কারণ সৎ মানুষ ছাড়া পৃথিবীর উন্নয়ন হয় না, পৃথিবীর অগ্রযাত্রা হয় না। সৎ মানুষ সবসময় চিন্তা করে, ‘শুধু আমি নয়, আমার পুরো পরিবেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন।
মোকতাদির চৌধুরী বলেন, নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন সাংবাদিক মুহাম্মদ মূসা। তিনি সারা শহর ঘুরে বেড়াতেন, পারত পক্ষে রিক্সায় চড়ার চেষ্টা করেননি। হেঁটে হেঁটে চলতেন। তাঁর মতো মানুষ কত জন এই ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আছে? আজ তিনি প্রয়াত। আমি অভিভাবকদের বলবো, আপনারা মূসা সাহেবের মতো সৎ ও ভালো মানুষদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখবেন। ভালো মানুষদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখলেই আপনি ভালো মানুষ হবেন। আর খারাপ মানুষদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়লে আপনারাও খারাপ মানুষ হয়ে যাবেন।
তিনি বলেন, একসময় বাংলাদেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নেওয়ার অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল। আর সেজন্য বাংলাদেশের জন্মের ক্ষেত্রে প্রধানতম ব্যক্তিত্ব জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। কেননা শেখ মুজিব থাকলে বাংলাদেশ থাকবে, এরকম একটা ধারণা হয়ে গিয়েছিল তাদের। কিন্তু তারা জানত না যে, শেখ মুজিব ছাড়াও বাংলাদেশ থাকতে পারে, কেননা তিনি অগণিত শেখ মুজিব রেখে গিয়েছিলেন, যারা বাংলাদেশকে টিকিয়ে রাখতে জানে।
মোকতাদির চৌধুরী বলেন, শুধু তাঁর কন্যা শেখ হাসিনার কথা বলছি না। শেখ হাসিনা যখন দেশে আসেন নাই, তিনি যখন কোনো নির্দেশ দেন নাই, তখনও বাংলাদেশে শেখ মুজিবের পক্ষে উচ্চ কণ্ঠে কথা বলা হয়েছে।