হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে নিউইয়র্কের জ্যামাইকার স্থানীয় এক রেষ্টুরেন্টে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পতাকা উত্তোলন দিবস স্মরণে ও দিবসটিকে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদযাপনের দাবিতে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে ।
জেএসডি যুক্তরাষ্ট্রের আহবায়ক এনামুল হায়দার এর সভাপতিত্বে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন দলটির কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি সরোয়ার হোসাইন, মুলধারার রাজনীতিবিদ ও নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফখরুল আলম, মুলধারার রাজনীতিবিদ এডভোকেট মুজিবুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলমগীর ভূইঁয়া, সিনিয়র সাংবাদিক হাকিকুল ইসলাম, সাংবাদিক রিমন ইসলাম, দলটির কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির প্রবাস বিষয়ক সম্পাদক আবদুল মালেক, চৌমুহানী সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি আবদুল মান্নান, জেএসডি যুক্তরাষ্ট্রের যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন স্বপন,যুগ্ম আহবায়ক তছলিম উদ্দিন খান, আরজু হাজারী, মোহসিনুর রহমান সবুজ, দলটির যুক্তরাষ্ট্র এর অন্যতম নেতা গাজী আযম বাদল,শরীফ উদ্দিন, সাবেক ছাত্র নেতা গোলাম ফারুক, আজিজুল হক সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
আলোচনা সভার শুরুতেই দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়ার সদ্য প্রয়াত স্ত্রী নাসিমা আক্তার, দলটির নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মাষ্টার আবুল কালাম সহ দলের সকল শহীদ ও প্রয়াত নেতাদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট কাল নীরবতা পালনসহ বিশেষভাবে দোয়া করা হয়।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, একাত্তরের অগ্নিঝরা মার্চের দ্বিতীয় তারিখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল। সবুজ জমিনের ওপর লাল বৃত্তের মাঝখানে সোনালি মানচিত্রখচিত পতাকা। নিউক্লিয়াসের সিদ্ধান্তে সেদিন পতাকাটি উত্তোলন করেন ঐসময়কার ডাকসু’র ভিপি ও সাবেক মন্ত্রী এবং জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর শোষণ, অন্যায়, অত্যাচার, অবিচারের বিরুদ্ধে তৎকালীন ডাকসু নেতাদের উদ্যোগে সাড়া দিয়েছিলেন আমজনতা। প্রকৃতপক্ষে সেদিনের পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়েই বাঙালি ছাত্র-জনতা স্বাধীনতা সংগ্রামের অগ্নিমন্ত্রে উজ্জীবিত হয় এবং স্বাধীনতা অর্জনের পথে যাত্রা শুরু করে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় স্বাধীনতার পর প্রত্যেক সরকারই এই ঐতিহাসিক দিনটিকে অবহেলা আর অবজ্ঞা করে রাষ্ট্রীয়ভাবে মর্যাদা দেয়নি। তেমনিভাবে ঐতিহাসিক ৩রা মার্চকেও প্রতিটি সরকারই শুধুমাত্র রাজনৈতিক হীনমন্যতার রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দেয়নি।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন যুগ্ম আহবায়ক সামছু উদ্দিন আহমেদ শামীম।
৩ মার্চ ১৯৭১ স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াসের সিদ্ধান্তে ঐদিন পল্টন ময়দানে ছাত্র জনতার সমাবেশে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন তৎকালীন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাজাহান সিরাজ।
তাই আজকের আলোচনা সভা থেকে জুলাই ‘২৪ গণ আন্দোলনের ফসল বতর্মান সরকারের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি, ঐতিহাসিক ২ ও ৩ মার্চকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করার জন্য এবং অন্যান্য দিবসের সাথে এ দুটো দিবসকেও পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য।তবেই নতুন প্রজণ্ম সঠিক ইতিহাস জানতে পারবে।আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে সবাইকে ইফতার এবং নৈশভোজে আপ্যায়ন করা হয় ।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ আবদুল্লাহ আল নোমান এর মৃত্যুতে যুক্তরাষ্ট্র জেএসডি’র পক্ষ থেকে গভীর শোক, শ্রদ্ধা এবং শোকাবহ পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়।
জাতির এ শ্রেষ্ঠ সন্তানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দলটির নেতৃবৃন্দ এক বিবৃতি প্রকাশ করে। বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ আবদুল্লাহ আল নোমান ছাত্র জীবন থেকেই দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়, বৈষম্যহীন, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থা গঠনে স্বাধীনতা পূর্ববর্তী ও পরবর্তীকালে বিভিন্ন আন্দোলন, সংগ্রামে সংক্রিয়ভাবে নেতৃত্বদানের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেছেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ সহ বিভিন্ন আন্দোলন ও সংগ্রামে আমৃত্যু পযর্ন্ত তিনি আপোষহীনভাবে সোচ্চার ছিলেন। এসময় ওনার চিরবিদায়ে রাজনীতিতে এক শূন্যতা সৃষ্টি হলো। যা পূরণ হবার নয়।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন – জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল – জেএসডি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি মোহাম্মদ সরোয়ার হোসাইন, যুক্তরাষ্ট্রে মূল ধারার রাজনীতিবিদ এডভোকেট মজিবুর রহমান, কেন্দ্রীয় প্রবাস বিষয়ক সম্পাদক আবদুল মালেক, যুক্তরাষ্ট্র জে এস ডি’র আহবায়ক এনামুল হায়দার, যুগ্ম আহবায়ক সামছুদ্দীন আহমেদ শামীম, তছলিম উদ্দিন খান, আরজু হাজারী, মোহাম্মদ রফিক উল্যাহ, তারেক হোসেন সদস্য হারুনুর রশীদ, মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
অনলাইন ডেস্ক :
গ্রিসের নবনিযুক্ত মাইগ্রেশন ও আশ্রয় বিষয়ক মন্ত্রী থানোস প্লেভরিস সাথে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিদা রহমান সুমনা এক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। এথেন্সে মন্ত্রীর কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রদূত নাহিদা রহমান সুমনা গ্রিক মন্ত্রী থানোস প্লেভরিসকে তার নতুন দায়িত্ব পালনের জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা ও সফলতার কামনা জানান।
বৈঠকে গ্রিসের নতুন অভিবাসন নীতিমালা, বাংলাদেশি অভিবাসীদের সুযোগ-সুবিধা এবং অভিবাসন ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের কর্মীদের গ্রিসের কৃষি ও অন্যান্য খাতে অবদানের কথা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের শ্রমিকরা গ্রিসের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।
মন্ত্রী থানোস প্লেভরিস বাংলাদেশি কমিউনিটির নিষ্ঠা ও পরিশ্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি জানান, বাংলাদেশি কর্মীরা গ্রিসের বিভিন্ন অর্থনৈতিক খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।
দুই দেশের মধ্যে অভিবাসন ব্যবস্থাপনায় পারস্পরিক সহযোগিতা আরো জোরদার করতে উভয়পক্ষ সম্মত হন। অভিবাসী শ্রমিকদের কল্যাণ নিশ্চিত করার বিষয়ে তারা একমত হন।
অনলাইন ডেস্ক :
অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে গানে গানে বাংলা পুরনো বছরকে বিদায় এবং নতুন বছরকে বরণ করে নেয় অগ্রণী স্কুল এন্ড কলেজ অ্যালামনাই অস্ট্রেলিয়ার সংস্কৃতি দল। চৈত্র সংক্রান্তি ১৪৩১ এবং বর্ষবরণ ১৪৩২ উদযাপন করে দলের সক্রিয় দশ জন সদস্য।
পহেলা বৈশাখ শুধুই বাঙালির। এই দিনে সে তার অস্তিত্বের জানান দেয় প্রাণে প্রাণে, উৎসবে। বিশ্বকে বলে দেয়-আমি বাংলাদেশি, আমি বাঙালি; আমার আছে গর্বের ইতিহাস। সংকল্প জানায় এক নতুন আগামীর; অতীত বেদনাকে ভুলে প্রতিনিয়ত এগিয়ে যাওয়ার। এ জাতির সবচেয়ে বড় অসাম্প্রদায়িক উৎসব পহেলা বৈশাখ। বিগত বছরের জরাকে দূরে ঠেলে আজ বাংলাভাষীদের স্বপ্ন দেখার দিন, নতুন আলোয় অবগাহনের দিন, আনন্দে মেতে উঠারও দিন।
নতুন বছরে শুভেচ্ছা বাণী এবং মঙ্গল কামনার সাথে, ’এসো হে বৈশাখ-‘ গানটির কোরাস পরিবেশন করে অমিয়া মতিন, শাফিনাজ আমিন, মাহবুবা কান্তা, মাফরুহা আলম, শ্রাবন্তী কাজী, নাইয়ারা কেয়াসী, তনিমা আলী, তনিমা তাবাসসুম, সূচনা চৌধুরী ও দিলশাদ রহমান। অপরাহ্নের এ আয়োজনে ভোজে ছিল বাঙ্গালীর চিরাচরিত ভর্তা-ব্যঞ্জন এবং পিঠা-পুলি-পায়েস- মুড়ি-মুড়কি। ষোলো আনা বাঙ্গালীয়ানায় প্রবাসের রবিবারটি সাদা-লাল এবং নকশী সাজে জমে উঠেছিল।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল – জে এস ডি যুক্তরাষ্ট্র শাখার উপদেষ্টা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীরমুক্তিযোদ্ধা মাষ্টার আবুল কালাম (৭৫)চিকিৎসাধীন অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে শহরেরএকটি হাসপাতালে গতকাল ৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকাল আনুমানিক সাড়ে ১০ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। গণমাধ্যমকে সংবাদ জানিয়েছেন সামসুল আহমেদ শামীম। বীর মুক্তিযোদ্ধা মাষ্টার আবুল কালাম এর নামাজে জানাযা ৭ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার নিউইয়র্ক শহরের1404 newkirk avenue, Brooklyn বেলাল মসজিদে বাদ জুমা অনুষ্ঠিত হবে।
পরিবারের ও দলের পক্ষ তার নামাজে জানাযায় উপস্থিত হওয়ার সকলের প্রতি অনুরোধ করা হচ্ছে।
গত ২৯ ডিসেম্বর মাষ্টার আবুল কালাম স্বস্ত্রীক দেশে যান। ২৯ জানুযারি দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ফেরার পথে, নিউইয়র্কে বিমানবন্দরে বিমান অবতরণের সাথে সাথেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর বিমানবন্দর থেকে জরুরি গাড়ির মাধ্যমে হাসপাতালে নেয়া হয়,আর সেখান থেকেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরপারে পাড়ি জমালেন রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধা মাস্টার আবুল কালাম।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল – জে এস ডি, যুক্তরাষ্ট্র এর পক্ষ থেকে মরহুমের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানানো হয়।
মৃত্যকালে তিনি স্ত্রী, ছেলে, দুই মেয়ে নাতি – নাতনিসহ অসংখ্য সহযোদ্ধা, বন্ধু – বান্ধব রেখে গেছেন।
মহান মুক্তিযুদ্ধের এ বীর সেনানী স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে, স্বাধীন দেশের উপযোগী শাসন ব্যবস্থা কায়েমসহ শ্রমজীবী কর্মজীবী পেশাজীবীদের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক অধিকার ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার আন্দোলন সংগ্রামে আজীবন সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে গেছেন। এজন্য তিনি বিভিন্ন সরকারের সময়ে জেল জুলুমের পাশাপাশি শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তিনি দীর্ঘ সময় যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বৃহত্তর নোয়াখালী সমিতির নির্বাচিত কোষাধ্যক্ষ হিসাবে অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সহিত দায়িত্ব পালন করেন।
মাষ্টার আবুল কালাম এর মৃত্যুতে নিউইয়র্কে বাংলাদেশী কমিউনিটিতে শোকের ছায়া বিরাজ করছে। বীর মুক্তিযোদ্ধারা মাষ্টার আবুল কালামের মৃত্যুতে জেএসএফ’র পক্ষ থেকে হাজী আনোয়ার হোসেন লিটন গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ঐতিহাসিক গ্লোবাল এসএমই সামিট ২০২৫ এর আয়োজন করতে যাচ্ছে গ্লোবাল এসএমই বিজনেস হোম (জিএসবিএইচ)। আগামী ২৩ থেকে ২৫ এপ্রিল দাভোস কংগ্রেস সেন্টারে সামিটটি অনুষ্ঠিত হবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানান জিএসবিএইচ-এর প্রতিষ্ঠাতা আনিস খান ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা রোমান সোমারউ।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ব্যবসার শীর্ষ এই সম্মেলনে থাকছে গ্লোবাল এসএমই-এর সিইও এবং এক্সিকিউটিভদের জন্য সমবয়সীদের সঙ্গে প্রভাবপূর্ণ সংযোগ স্থাপনের জন্য একটি অনন্য সুযোগ প্রদান। ইভেন্টটি এসএমই-এর জন্য মূল ব্যবসার চালকদের সম্বোধন করে এমন বিষয়গুলোর প্রাসঙ্গিক অন্তর্দৃষ্টি প্রদানের জন্য বিশেষজ্ঞ এবং সহকর্মীদের একত্রিত করবে, বিনিয়োগ এবং তহবিল সুযোগ, এক থেকে এক মিটিং, বায়ার এবং সেলার মিটিং, অ্যাঞ্জেল বিনিয়োগকারী এবং ভেঞ্চার ক্যাপিটাল কোম্পানি সঙ্গে মিটিংয়ের সুযোগ, পণ্য বিশ্ব বাজারে প্রদর্শনের সুযোগ।
সারাবিশ্বের সবচেয়ে বড় এসএমই এবং ব্যবসায়িক নেতাদের ৫০০ এর বেশি সমাগোম। এই ইভেন্টে স্পিকার হিসেবে থাকবে ৫০টিরও বেশি শীর্ষ কর্পোরেট ও ব্যবসায়ী নেতারা। বাংলাদেশ থেকে স্পিকার হিসাবে থাকবেন কসৈয়দ আলমগীর, বিয়াট্রিক্স কিম পরিচালক Car (সেটার অটোমোবাইল), Morethandigital প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও বেঞ্জামিন তালিনসহ বিশ্বের অনেক সফল ব্যবসায়ী ও লিডার।
ঐতিহাসিক ব্যবসায়ীক এই সামিটের রেজিষ্ট্রেশনের শেষ তারিখ আগামী ১৫ মার্চ ২০২৫, স্টল এবং স্পন্সরের জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি। রেজিষ্ট্রেশন করতে ভিজিটি করুন www.globalsmesummit.com বিস্তারিত জানতে ই-মেইল করতে হবে অপারেশস চিফ নিয়াজুল ইসলাম রনি (rony@gsbh.ch)। গ্লোবাল এস এমই সামিটি জিএসবিএইচ (সুইজারল্যান্ড) এর সঙ্গে আরও আয়োজক হিসাবে থাকছে Gour International (Germany), IDEAS FOR US (MARTITIUS) LTD, Milvest (Africa)।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২১ নভেম্বর জমকালো আয়োজনে ঢাকায় জিএসবিএইচ এর লঞ্চিং ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের কর্পোরেট ব্যক্তিত্বরা।