অনলাইন ডেস্ক :
ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতনের শিকার সেই শিশুটি মারা গেছে। আজ ১৩ মার্চ বৃহস্পতিবার দুপুর একটায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে সে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি ১৩ মার্চ বৃহস্পতিবার দুপুর একটায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির বৃহস্পতিবার সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃদস্পন্দন ফিরে আসেনি।
উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনও প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।
অনলাইন ডেস্ক :
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ১৪-১৫ জুন অনুষ্ঠিত ‘ওয়ার্ল্ড অব ওয়ার্ক সামিট: সোশ্যাল জাস্টিস ফর অল’ এ যোগদান শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় সকাল আজ ১৬ জুন শুক্রবার সকাল ১১টা ৫০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টা ৫০ মিনিট) জেনেভা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
গত ১৩ জুন চার দিনের সরকারি সফরে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় যান প্রধানমন্ত্রী।
সুইজারল্যান্ডে অবস্থানকালে ১৪ জুন জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার, ইউএনএইচসিআর প্রধান ফ্লিপো গ্র্যান্ডি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার বাসভবনে সাক্ষাৎ করেন।
পরে প্রধানমন্ত্রী প্যালাইস ডি নেশনস-এ সুইস কনফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট অ্যালেন বারসেটের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে বাংলাদেশ ও সুইজারল্যান্ডের মধ্যে জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির বিষয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়।
ওইদিন বিকেলে প্রধানমন্ত্রী প্যালাইস ডি নেশনস-এ ‘ওয়ার্ল্ড অব ওয়ার্ক সামিট ২০২৩’ এর প্লেনারিতে ভাষণ দেন।
শেখ হাসিনা মাল্টার প্রেসিডেন্ট ডক্টর জর্জ ভেলার সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। এরপর আইএলও মহাপরিচালক গিলবার্ট এফ হাউংবোর সঙ্গে বৈঠক করেন।
ওইদিন সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী আইএলও সদর দফতরে ডিজি আয়োজিত উচ্চ পর্যায়ের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে নৈশভোজে যোগ দেন।
১৫ জুন তিনি ‘এ টক অ্যাট দ্য ডব্লিউইএফ’ এ যোগ দেন। পরে ডব্লিউইএফ অফিসে এর প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ক্লাউস শোয়াবের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে তিনি ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ) আয়োজিত ‘নিউ ইকোনমি অ্যান্ড সোসাইটি ইন স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
সন্ধ্যায় ডব্লিউটিওর মহাপরিচালক ড. ওকোনজো-আইওয়ালা তার বাসভবনে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। প্রধানমন্ত্রী একটি কমিউনিটি রিসেপশনেও যোগ দেন।
‘দ্য ওয়ার্ল্ড অব ওয়ার্ক সামিট ২০২৩: সকলের জন্য সামাজিক ন্যায় বিচার’ হল সামাজিক ন্যায়বিচারের সমর্থনে বর্ধিত, সমন্বিত এবং সুসংগত পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা মোকাবেলায় বিশ্বব্যাপী সোচ্চার হওয়ার একটি উচ্চ-স্তরের ফোরাম।
এটি সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য একটি গ্লোবাল কোয়ালিশন গঠনের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা ও অবহিত করার সুযোগ দিয়েছে, যা আন্তর্জাতিক শ্রম অফিসের ৩৪৭তম অধিবেশনে গভর্নিং বডি স্বাগত জানিয়েছে।
সম্মেলনে বেশ কয়েকজন উচ্চ পর্যায়ের অতিথিদের পাশাপাশি নিয়োগকর্তা ও শ্রমিকদের প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন।
দুই দিনের শীর্ষ সম্মেলনে আরও টেকসই এবং ন্যায়সঙ্গত বিশ্ব তৈরিতে সামাজিক ন্যায়বিচারের মূল ভূমিকা তুলে ধরা হয়। সামাজিক ন্যায়বিচারকে এগিয়ে নিতে ও ন্যায়সঙ্গত বিশ্ব নিশ্চিত করতে বর্ধিত এবং কার্যকর ধারাবাহিক যৌথ পদক্ষেপের কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়। সূত্র : বাসস
অনলাইন ডেস্ক :
নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান মন্তব্য করেন, আন্তর্জাতিকভাবে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য না হলে ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। এতে আর্থিক, সামাজিক, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সব কিছু থমকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে।
আজ ৩১ ডিসেম্বর রবিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সরকারের সাবেক এ সচিব বলেন, শুধু আমাদের দৃষ্টিতে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করলে হবে না। আমাদের দিকে সমগ্র বিশ্ব তাকিয়ে আছে। এই নির্বাচন যদি সুষ্ঠু, সুন্দর এবং গ্রহণযোগ্য না করতে পারি, তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। বাংলাদেশের সকল বিষয়ে, বিশেষ করে আর্থিক, সামাজিক, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সব কিছু থমকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে। বাংলাদেশও হয়তো বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় থাকবে।
তিনি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ছয়দিন পর। নির্বাচনকে যেকোনো মূল্যে সুষ্ঠু, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক করতে হবে। সেই উদ্দেশ্যে গত ২৮ নভেম্বর থেকে মাঠে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা আছেন। তারা আচরণবিধি প্রতিপালনে কাজ করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে। এবারই প্রথম প্রতিটা আসনভিত্তিক সার্বক্ষণিক জুডিশিয়াল অফিসার দিয়ে ইলেকট্ররাল ইনকোয়ারি করা হয়েছে। উভয়ই মাঠে খুব ভালো কাজ করেছেন।
নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (ইটিআই) আয়োজিত এ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম। এতে অন্যদের মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেসবাহ উদ্দিন চৌধুরী, ইটিআই মহাপরিচালক এসএম আসাদুজ্জামাননহ ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।বাসস
চলারপথে রিপোর্ট :
বগুড়ায় শিশু অধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে সাংবাদিকদের ভূমিকা শীর্ষক এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইয়েস বাংলাদেশের আয়োজনে আজ ১৩ জুন মঙ্গলবার সকালে শহরের মফিজ পাগলা মোড়ের রোচাস্ রেস্টুরেন্ট অডিটোরিয়ামে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অপরাজেয় বাংলাদেশ ও প্লান ইন্টারন্যাশনালের সহযোগিতায় ওয়াই মুভস্ প্রকল্পের মাধ্যমে আয়োজিত ডায়লগ সেশনে জেলা পর্যায়ে শিশু অধিকার বাস্তবায়নে গণমাধ্যমকর্মীরা কীভাবে ভূমিকা রাখতে পারে এবং প্রজনন স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে তৃণমূলে যে প্রতিবন্ধকতা রয়েছে, তা সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে সমাধানের উদ্যোগে ভূমিকা রাখা প্রসঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেন বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা ও টেলিভিশনের ২০ জন সাংবাদিক।
ইয়েস বাংলাদেশের মিডিয়া উইংসের সদস্য সাংবাদিক সঞ্জু রায়ের পরিচালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন দৈনিক ইত্তেফাকের স্টাফ রিপোর্টার মিলন রহমান, দৈনিক ইনকিলাবের বগুড়া ব্যুরো প্রধান মহসিন আলী রাজু, বণিক বার্তার জেলা প্রতিনিধি এইচ আলিম, যমুনা টেলিভিশনের বগুড়া ব্যুরো প্রধান মেহেরুল সুজন, মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি খোরশেদ আলম, একাত্তর টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি শাহজাহান আলী বাবু, দৈনিক বাংলার জেলা প্রতিনিধি আসাফ-উদ-দৌলা নিওন, সময় টিভির জ্যেষ্ঠ চিত্র সাংবাদিক আবুল কালাম আজাদ, ফটো সাংবাদিক মামুনুর রশিদ প্রমুখ।
সাংবাদিকরা তাদের বক্তব্যে জেলা পর্যায়ে শিশু অধিকার পরিস্থিতির নানা চিত্র তুলে ধরে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষদের আরো দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানান।
তারা বলেন, একটি জেলায় বছরে কী সংখ্যক শিশু বাল্যবিবাহের শিকার হচ্ছে, স্কুল থেকে ঝরে পড়ছে, কোভিড-১৯ এর পর কতজন শিশু নতুন করে শ্রমের সাথে জড়িয়ে পড়েছে কিংবা তাদের পুনর্বাসনে সরকারি দপ্তরগুলো কি কি ভূমিকা রেখেছে, তার সঠিক পরিসংখ্যান দপ্তরগুলোতে সহজে পাওয়া যায় না। তথ্যগুলোর সহজীকরণ করতে হবে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে শিশু অধিকার বাস্তবায়ন সম্পর্কিত নানা কমিটি থাকলেও সেগুলোর কার্যক্রম চলছে ঢিমেতালে। যে কারণে শিশুরা তাদের অংশগ্রহণের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এসব বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে প্রতিবেদন তৈরিতে জোর দিতে বলেন তারা।
এছাড়াও সভায় হাসপাতালগুলোতে প্রজনন স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে আরো কাজ করতে হবে। কিশোর-কিশোরীদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে মাঠ পর্যায়ে সচেতনতা সৃষ্টির গুরুত্ব তুলে ধরেন সাংবাদিকরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে মরিচের গুঁড়ায় মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর রং মেশানোর দায়ে আলম ক্র্যাশিং মিল মালিককে তিন লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে মিলটি সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে অভিযান চালিয়ে খাতুনগঞ্জে এ জরিমানা ও সিলগালা করা হয়। এ সময় মিল মালিক থেকে মুচলেকাও নেওয়া হয়।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আনিছুর রহমান বলেন, ‘খাতুনগঞ্জে মরিচের গুঁড়ার ক্ষতিকর রং মেশানোর দায়ে ২০ জুন একটি মিল সিলগালা করা হয়। পরে মঙ্গলবার সে মিল মালিক থেকে তিন লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এছাড়া নগরের বক্সিরবিট কাঁচা বাজারে মূল্য তালিকা না থাকায় দুটি প্রতিষ্ঠানকে ২০ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।’
পরবর্তীতে কোতোয়ালি থানা এলাকার দুটি ফার্মেসিকে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ সংরক্ষণের দায়ে ১৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ সময় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের জেলা কার্যালয়ের পরিচালক নাসরিন হক উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
৫ আগস্টের পরে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) বাহারুল আলম।
২৩ নভেম্বর শনিবার পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্বকালে মাঠ পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের এ নির্দেশনা প্রদান করেন তিনি।
ডিআইজি (অপারেশনস) রেজাউল করিমের সঞ্চালনায় সভায় সকল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি ও জেলার পুলিশ সুপার ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স প্রান্তে অতিরিক্ত আইজি গোলাম কিবরিয়া, অতিরিক্ত আইজি আকরাম হোসেন, অতিরিক্ত আইজি আবু নাসের মোহাম্মদ খালেদ, ডিআইজি কামরুল আহসানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আইজিপি পুলিশ সদস্যদের মনোবল বাড়াতে মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি এবং জেলার পুলিশ সুপারদের ফোর্সের সাথে নিয়মিত মতবিনিময় করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি বলেন, ‘কোনো পুলিশ সদস্যকে অযথা ভিকটিমাইজ করা হবে না।’
পুলিশ প্রধান জনগণের সাথে জনসংযোগ বাড়ানোর জন্য মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি বলেন, ‘পুলিশকে জনগণের কাছে যেতে হবে, তাদের সমস্যা বা অভিযোগ শুনতে হবে এবং তদানুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
আইজিপি বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে জনগণের প্রত্যাশা অনেক। কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির উদ্ভব হলে তা মোকাবিলায় পুলিশকে ধৈর্যের সাথে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করতে হবে।’
সভায় পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধার কার্যক্রম আরও জোরদার করার জন্য মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করা হয়।