চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকা নাটঘর ইউনিয়ন। ইউনিয়ন ভূমি অফিস সংলগ্ন বিশাল জায়গাজুড়ে স্থাপন করা হয়েছে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র। অধিকাংশ সময় বন্ধ থাকে এই স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র। নিজের খেয়াল খুশি মতো আসেন এই কেন্দ্রের একমাত্র স্টাফ ফার্মাসিস্ট শাহ আলম। সরকারি এই স্থাপনার চাবি এলাকাবাসীর কাছেই দিয়ে রেখেছেন তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নাটঘর ইউনিয়নে জনসংখ্যা প্রায় ৩০ হাজার। এই ৩০ হাজার মানুষকে সেবা দিতে ইউনিয়নে রয়েছে একটি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র। এর ভেতরে রয়েছে ৬টি কক্ষ। প্রতিদিন এই সেবা কেন্দ্র সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকার সরকারি নিয়ম থাকলেও সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত মাত্র ৩ ঘণ্টা খোলা থাকে।
এই কেন্দ্রে কোনো চিকিৎসক নেই। ফার্মাসিস্ট পদে থাকা শাহ আলম নামে একজন দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি এলাকাবাসীর কাছে শাহ আলম ডাক্তার নামে পরিচিত। প্রতি কর্মদিবসে শাহ আলম সকাল সাড়ে ৯টার পর এসে দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে ১টার ভেতর চলে যান। এরপর তালাবদ্ধই থাকে এই ইউনিয়ন স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র৷ সরকারি এই স্থাপনার চাবিও তিনি দিয়ে রাখেন এলাকার বাসিন্দাদের কাছে।
সরেজমিনে দুপুর ১টায় নাটঘর ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় গেট তালাবদ্ধ। স্থানীয়দের জিজ্ঞেস করলে জানান, ডাক্তার শাহ আলম কিছুক্ষণ আগে চলে গেছেন। এর চাবি রয়েছে পাশের বাড়ির রিনা বেগম নামে এক নারীর কাছে।
রিনা বেগমের বাড়িতে গেলে তিনি জানান, আজ আমার কাছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চাবি নেই। চাবি আছে এলাকার আব্দুল হান্নানের কাছে৷
আব্দুল হান্নানকে খবর দিলে তিনি রিনা বেগমকে সঙ্গে নিয়ে প্রধান গেইটের তালা খোলেন। এরপর ভবনের গেটের তালা খুলে পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের ভেতরে প্রবেশ করেন।
জানতে চাইলে আব্দুল হান্নান বলেন, চাবি আমার কাছেও থাকে। ডাক্তাররা টিকা দিতে বা ডেলিভারির রোগীরা এলে আমাকে খবর দেওয়া হয়। প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৯টার ভেতরে খোলা হয়, আর দুপুরে চলে যান ডাক্তার শাহ আলম।
রিনা বেগম বলেন, আমি এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র ধোয়ামোছার কাজ করি। পাশাপাশি ডেলিভারির কাজ করি। প্রতিদিন জোহরের আযান দিলে শাহ আলম ডাক্তার চলে যান।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে নাটঘর ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত ফার্মাসিস্ট শাহ আলম বলেন, এই কেন্দ্রে আমি ছাড়া কেউ সরকারি নিয়োগপ্রাপ্ত নেই। রিনা বেগম স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করেন। এই অফিসের চাবি রিনা বেগমের কাছেও আছে। আমাদের অফিস টাইম সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা। আমি নিয়মিত অফিস করি।
নবীনগর উপজেলা ভারপ্রাপ্ত পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আহসান উল্লাহ বলেন, আমাদের জনবল সংকট রয়েছে। নাটঘরে শুধুমাত্র একজন ফার্মাসিস্টের মাধ্যমে কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। আমি চেষ্টা করছি স্টাফ বাড়াতে। কিন্তু ব্যর্থ হচ্ছি। নাটঘর কেন্দ্রে নিয়মিত অফিস না করা এবং সরকারি সম্পদের চাবি অন্যের কাছে দিয়ে রাখার বিষয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমাদের আপনারা (সাংবাদিক) তথ্য দিলে ব্যবস্থা নিতে সুবিধা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিটঘরে ধর্ষক সন্দেহে আব্দুল খালেক নামে এক যুবককে গণপিটুনি দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৪ মার্চ সোমবার সকাল ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার বিটঘর ইউনিয়নে বিক্ষোভ মিছিলটি বিটঘর উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু হয়ে বিটঘর বাজার প্রদক্ষিণ করে বিটঘর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের সামনে এসে এক প্রতিবাদ সমাবেশে মিলিত হয়।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিটঘর গ্রামের মোঃ জসিম, এনামুল ইসলাম, মাসুক মিয়া, ইকবাল হোসেন, মোঃ দুলাল, জেসমিন আক্তার, ইয়াছমিন আক্তার, ফাতেমা বেগম, সাজেদা বেগম, রোজিনা আক্তার ও শেফালি আক্তার। বক্তারা বলেন, আব্দুল খালেক একজন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ছেলে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধী আব্দুল খালেককে গত ১৯ মার্চ সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে ঢেকে এনে ধর্ষক সন্দেহে স্থানীয় ছাত্র-জনতা তাকে গণপিটুনি দেয়। তারা বলেন, ঐদিন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান খালেককে ছাত্র-জনতার গণপিটুনি থেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর কাছে তুলে দেয়। বর্তমানে সে এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী আব্দুল খালেককে নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
বিটঘর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী জাফর দস্তগীর জানান, ঐদিন ধর্ষণ চেস্টার ঘটনাটি শুনে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আগেই ছাত্র-জনতা খালেককে ধরে এনে গণপিটুনি দেন। বিষয়টি নিয়ে ধোয়াশা আছে। আমি চাই প্রশাসনের তদন্তের মাধ্যমে সঠিক ঘটনাটি বেরিয়ে আসুক।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে ব্যাংকার্স ফোরামের আত্মপ্রকাশ হয়েছে। ১ মার্চ বুধবার সন্ধ্যায় আহমেদ গার্ডেন সিটি রেস্টুরেন্টে এ ফোরামের আত্মপ্রকাশ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকলের সম্মতিক্রমে নবীনগর সোনালী ব্যাংক শাখা ম্যানেজার মোহাম্মদ জাকারিয়া পারভেজকে সভাপতি ও কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপক আব্দুল্লাহ আল রুমানকে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বিজয়ের মাসে সকল শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এবং করোনাকালে দেশের অর্থনীতির চাকাকে চাঙ্গা করে রাখতে দেশের মানুষকে সেবা দিতে গিয়ে নিহত ব্যাংকারদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।
এ সময় বক্তব্য রাখেন সোনালী ব্যাংক নবীনগর শাখা ম্যানেজার মোহাম্মদ জাকারিয়া পারভেজ,সোনালী ব্যাংক নবীনগর শাখা নবাগত ম্যানেজার আলী মাহমুদ,বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপক আবদুল্লাহ আল রুমান, অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপক নুরল আলম,আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক এর ম্যানেজার হাফেজ মোঃ আবু তাহের, জনতা ব্যাংকের ম্যানেজার জালাল উদ্দিন,আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মিনহাজুর রহমান , প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপক পি এম আরিফুল ইসলাম, কর্ম সংস্থান ব্যাংকের ব্যবস্থাপক রফিকুল ইসলাম প্রমূখ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংকের প্রতিনিধিরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে স্ত্রীকে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করায় ভায়রা সাদ্দাম হোসেনকে (২৬) হত্যা করা হয়। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) হাতে গ্রেফতারের পর ২২ জানুয়ারি সোমবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ২য় আদালতের বিচারক সামিউল আলমের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এই তথ্য জানান ভায়রা বাবুল (৪০)। বাবুল নেত্রকোনা জেলার খায়ের বাংলা গ্রামের মৃত আব্দুল হামিদের ছেলে।
১৯ জানুয়ারি শুক্রবার সকালে উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের আশরাফপুর বিল থেকে সাদ্দামের মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি উপজেলার বিদ্যাকুট ইউনিয়নের বিদ্যাকুট গ্রামের ছাত্তার মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার শচীন চাকমা জানান, মরদেহ উদ্ধারের পর তদন্তে নামে পুলিশ। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় হত্যাকারী হিসেবে নিহত সাদ্দামের ভায়রা বাবুলকে শনাক্ত করে গ্রেফতার করা হয়। পরে সোমবার আদালতে হত্যার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন বাবুল।
বাবুল জবানবন্দিতে জানান, গত প্রায় ১০ বছর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরের কৃষ্ণনগরের শায়েস্তা আরাকে বিয়ে করেন বাবুল। তাদের সংসারে ৭ বছরের একটি মেয়ে রয়েছে। নরসিংদীতে কাজের সুবাদে বসবাস করা কাদির নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে তার স্ত্রীর পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে তারা পালিয়ে নবীনগর এসে পড়েন। বিয়ে না করেও তারা সংসার করেন। এতে শায়েস্তারা গর্ভবতীও হন। আর এসবে সহায়তা করে আসছিলেন শায়েস্তা আরার বোনের স্বামী সাদ্দাম। সাদ্দাম সব কিছু জেনেও ভায়রা বাবুলকে কোনো প্রকার সহায়তা করেননি। এই ক্ষোভে গত শুক্রবার সাদ্দামকে গলায় ফাঁস দিয়ে হত্যা করে বাবুল পালিয়ে যান।
এই ঘটনায় নিহত সাদ্দামের ভাই অজ্ঞাত আসামি করে নবীনগর থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় তদন্তে বাবুলের সংশ্লিষ্টতা পাওয়ায় তাকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়ার পর তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর থানার কম্পাউন্ডে ছাত্রলীগরে দুই গ্রুপের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। এসময় ছাত্রলীগের ৪জন আহত হয়েছে। আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকালে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন পৌর ছাত্রলীগরে যুগ্ম আহবায়ক হিমেল পিয়াস রনি ও সাইফুল ইসলাম, ছাত্রলীগ কর্মী ও নবীনগর সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগরে সভাপতি প্রাথী রোম্মান মিয়া ও ছাত্রলীগ কর্মী আল আমিন।
স্থানীয় সূত্র, দলীয় এবং পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সকালে জরার্জীণ অবকাঠামো দেখতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল নবীনগর থানায় যান। সেসময় ছাত্রলীগের কর্মী আল আমিনও থানায় যান। উপজেলা ছাত্রলীগরে আহবায়ক আবু সাঈদ ছাত্রলীগ কর্মী আল আমনিকে থানা চত্বর থেকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে চান। পরিদর্শন শেষে স্থানীয় সংসদ সদস্য বের হবার আগেই উপজলো ছাত্রলীগরে আহবায়ক আবু সাঈদ ও তার লোকজন থানা চত্বরে ভেতরে ছাত্রলীগের কর্মী ও কলেজ শাখা ছাত্রলীগরে সভাপতি প্রাথী রোম্মানকে এলোপাথারি মারধর করেন। তাদের উদ্ধার করতে গিয়ে পৌর ছাত্রলীগ যুগ্ম আহবায়ক হিমেল পিয়াস রনি ও সাইফুল ইসলাম এগিয়ে গেলে তাদেরও মারধর করনে তারা।
পৌর ছাত্রলীগরে যুগ্ম আহবায়ক হিমেল পিয়াস রনি বলেন, উপজলো ছাত্রলীগরে আহবায়ক আবু সাঈদ ছাত্রলীগ কর্মী আল আমিনকে ধাক্কা দিয়ে থানা থেকে বের করে দিতে চান। এনিয়ে ছাত্রলীগরে দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। চারজন আহত হয়েছে।
নবীনগর উপজেলা ছাত্রলীগরে আহবায়ক আবু সাইদ বলনে, শুক্রবার ছাত্রলীগ কর্মী আল আমিন আমাকে নিয়ে একটি মন্তব্য করেন। সকালে থানার ভেতরে তাকে দেখতে পেয়ে গেইটের বাহিরে আসতে বলি। থানার ফটকের বাইরে আসার পরই উপস্থিত ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মাঝে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে।
অতরিক্তি পুলশি সুপার (নবীনগর সার্কেল) সিরাজুল ইসলাম বলনে, জরার্জীণ অবকাঠামো দেখতে সকালে স্থানীয় সংসদ সদস্য থানায় এসছেলিনে। তিনি বের হয়ে যাবার সময় থানা চত্বরের ভেতরেই উপজেলা ছাত্রলীগের দু’পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার লাউর ফতেহপুর ইউনিয়নের তৃণমূল আওয়ামী লীগের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলার আর এন টি বালিকা উচ্চ বিদ্যায় প্রাঙ্গনে ঈদ শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় সভায় লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আবুল কাশেম মোকাদ্দছের সভাপতিত্বে ও উপজেলা পরিষদের বাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল এমপি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন চৌধুরী শাহান,জেলা পরিষদ সদস্য নাসির উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি সুজিত কুমার দেব ত্রাণ সম্পাদক নিয়াজুল হক কাজল, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম নজু, উপপ্রচার সম্পাদক প্রনয় কুমার ভদ্র।
প্রধান অতিথি বক্তব্যে এম পি বলেন লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করার জন্য আমার পক্ষ থেকে যা যা করার দরকার আমি তা করব এবং আগামী নির্বাচনে নৌকাকে বিজয়ী করতে হলে আপনারা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সকলে মিলে ভোটারদেও স্ব স্ব অবস্থানে গিয়ে বুঝিয়ে ভোট সংগ্রহ জন্য কাজ করতে হবে।
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন লাউর ফতেহপুর কমলাকান্ত গুরুচরণ বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল্লা আল মাসুম। সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, প্রেসক্লাব সভাপতি শ্যামাপ্রশাদ চত্রবতী, সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া মিনাজ, মডেল প্রেসক্লাব সভাপতি মো. আবু কাওসার, সাধারণ সম্পাদক মো.মাজেদুল ইসলাম, বাংলাদেশ সমাচার প্রতিনিধি মো. আলমগীর হোসেন প্রমুখ।