চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে সিএনজিচালিত অটোরিক্সা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে চলা সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ৩০ জন আহত হয়েছে।
আজ ৮ এপ্রিল মঙ্গলবার সকাল থেকে উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের তেরকান্দা গ্রামের চান্দার গোষ্ঠী ও বারেকের গোষ্ঠীর লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রমজানের শেষ দিকে তেরকান্দা গ্রামের নানু মিয়ার ছেলে শাহরুলের একটি সিএনজিচালিত অটোরিক্সা চুরি হয়। অভিযোগ ওঠে বারেকের গোষ্ঠীর লোকজন এই চুরির সঙ্গে জড়িত। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চলছিল। সোমবার রাতে এই নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় চান্দার গোষ্ঠী ও বারেকের গোষ্ঠীর লোকজন। খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ন্ত্রণে আনলেও আজ সকাল থেকে ফের সংঘর্ষে জড়ায় তারা। এ ঘটনায় এলাকাজুড়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
স্থানীয়রা আরো জানায়, সংঘর্ষের ভয়াবহতা আরো বাড়ে এই দুই গোষ্ঠীর পক্ষ নিয়ে মঙ্গলের গোষ্ঠী, সরদার বাড়ি ও হাজী বাড়ির লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ায়। ধানি জমি, ভিটা বাড়িসহ সড়কের ওপর চলে এই সংঘর্ষ। বৃষ্টির মত ছোঁড়া হয় ইটপাটকেল। সংঘর্ষ চলাকালে উভয় পক্ষের অন্তত ২৫টি বাড়িঘরে ভাঙচুর লুটপাটসহ আগুন দেওয়া হয়। এ সময় ৩০ জন আহত হন।
সরাইল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কবির হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। আটক করা হয় চারজনকে। পরবর্তী সহিংসতা এড়াতে এলাকায় মোতায়েন রয়েছে পুলিশ। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে সেনাবাহিনী।
অনলাইন ডেস্ক :
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী মহিষের লড়াই অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২০ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নের পশ্চিম বাদুরতলী গ্রামের দারোগা বাঁধ সংলগ্ন বিলে এ লড়াই অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্থানীয় সোহেল মিরা এবং হেলাল সরদারের দুটি বলি মহিষ অংশ নেয়। দুই মহিষের দুর্দান্ত লড়াই দেখে অনেকটা উচ্ছ্বসিত ছিলো দর্শকরা।
স্থানীয়রা জানায়, বলি মহিষ দুইটি ছিলো প্রচন্ডভাবে তেজী। প্রথম থেকেই আক্রমণ। যেন একে অপরকে হারানোর জন্য আপ্রান চেষ্ট করছে। থেমে থেমে লড়াই করেছিল। প্রায় ১০ মিনিটের লড়াইয়ে হেলাল সরদারের বলি মহিষটিকে হরিয়ে সোহেল মিরার বলি মহিষ বিজয় হয়। পরে মালিকপক্ষ মহিষ দু’টি নিয়ে চলে যায়।
আগে গ্রামবাংলার প্রায় সব অঞ্চলে মহিষের লড়াই আয়োজন করা হতো। এতে মালিকরা তাদের বলি মহিষকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রস্তত করতেন। লড়াইয়ের অংশ নেওয়া মহিষদের গায়ে সরিষার তেল মালিশ করা হতো। এছাড়া খাওয়ানো হতো পুষ্টিকর খাবার এমটাই জানিয়েছেন প্রবীণরা।
অনেকেই মনে করেন, ঐতিহ্য ধরে রাখতে নিয়মিত এ ধরণের প্রতিযোগিতার আয়োজন করা উচিত। এতে গ্রামীণ সংস্কৃতি বাঁচিয়ে রাখার পাশাপাশি স্থানীয়দের মধ্যে উৎসবের আমেজ তৈরি হবে।
মহিষের লড়াই দেখতে আশা ইমরান বলেন, এক সময় গ্রামবাংলার এমন প্রতিযোগিতা মহিষের লড়াই ছিলো। এখন আর সচারাচর এমন লড়াই দেখা যায় না। অপর এক যুবক বলেন, মহিষের লড়াই গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। শৈশবে আমরা এমন লড়াই দেখেছি। মহিষের লড়াই হবে তা শুনে দেখতে এলাম। দীর্ঘদিন পর আবারও এই দৃশ্য দেখে দারুণ লেগেছে।
লড়াইয়ে অংশ নেয়া বলি মহিষের মালিক হেলাল সরদার বলেন, তার বাড়িতে অনেক মহিষ রয়েছে। প্রায়ই বলি মহিষের সাথে লড়াই দেয়া হয়। সোহেল মিরা জানান, শান্তিুপূর্ণ পরিবেশে মহিষের লড়াই সম্পন্ন হয়েছে। তবে এ লড়াইয়ে তার বলি মহিষটি বিজয় হয়েছে।
ভবিষ্যতে আরো বড় পরিসরে এ ধরনের আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে তারা জানান।
অনলাইন ডেস্ক :
লালমনিরহাটে মাহফিল শেষে বাড়ি ফেরার পথে ট্রেন থেকে পড়ে রাজ (১২) নামে পঞ্চম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।
আজ ১৮ জানুয়ারি শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কালিগঞ্জ উপজেলার হাজরানীয়া এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। রাজ কালীগঞ্জ উপজেলার মদাতী ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের হাতেম আলীর ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, মাহফিল উপলক্ষে বিভিন্ন জেলা থেকে বহু মানুষের সমাগম হয়। অনেকে ট্রেনের ছাদে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করেন। মাহফিল শেষে ট্রেনে ফেরার পথে কালীগঞ্জ উপজেলার হাজরানীয়া এলাকায় মানুষের চাপে ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত হয় ওই শিক্ষার্থী।
লালমনিরহাট রেলওয়ে থানার (ওসি) মামুন হাসান ওই শিশুর ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে সে ট্রেনের ছাদে ছিল কি না, তা নিশ্চিত করা যায়নি। শিশুটির মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে তদন্ত চলছে।
অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু বলেছে, সংস্কারের নামে বিরাজনীতিকরণের কোনো দুরভীসন্ধি দেখতে চাই না। অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতালোভী হয়ে দীর্ঘদিন দেশ শাষন করবে-সেটাও মেনে নেওয়া হবে না। অবিলম্বে রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়ে শামা ওবায়েদ বলেন, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্যই আমরা ১৭ বছর আন্দোলন করেছি। নির্বাচনের জন্য যেনো আবারো আমাদের রাজপথে নামতে না হয়।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে আজ ২৩ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার বিকেলে নগরকান্দার শহিদ মুক্তিযোদ্ধা আকরামুন্নেছা বালিকা বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
নগরকান্দগা উপজেলা ও পৌর বিএনপির আয়োজনে আলোচনায় সভায় বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি হাবিবুর রহমান বাবুল তালুকদারের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান মুকুল, সাংগঠনিক সম্পাদক শওকত আলী শরিফ, উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আলিমুজ্জামান সেলু, মাহবুব আলী মিয়া, যুবদল নেতা হেলাল উদ্দিন হেলাল, তৈয়াবুর রহমান, রবিউল ইসলাম বাবু, পৌর ওলামা দলের সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান প্রমুখ।
সরাইল প্রতিনিধি :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের আসন্ন জাতীয় সংসদ উপনির্বাচন ৮১টি কেন্দ্রেই হবে ইভিএম মেশিনের মাধ্যমে। আর এ লক্ষ্যে সরাইল উপজেলা প্রশাসন ও নির্বাচন অফিসের আয়োজনে পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কাজে অংশ গ্রহন করবেন এমন ৬ শতাধিক লোককে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।
নির্বাচন অফিস সূত্র জানায়, অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করার লক্ষে দিনভর প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন এমন ৬ শতাধিক লোক প্রশিক্ষণ গ্রহন করেছেন। কিভাবে মেশিন চালু করতে হবে। পুরো অপারেটিং পদ্ধতি কী। একজন ভোটার শুরূ থেকে শেষ পর্যন্ত কীভাবে ভোট প্রদানের কাজটি সহজভাবে সম্পন্ন করবেন। কি ধরণের সমস্য হতে পারে। সমস্যা সমাধানে করণীয় কী। এমন সব গুরূত্বপূর্ণ বিষয়ে তাদেরকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। সকালে প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এইচ কামরূল ইসলাম, সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ সরওয়ার উদ্দীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মোজাম্মেল হক, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জিল্লুর রহমান, সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসলাম হোসেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিভিন্ন ব্যক্তি, দালাল ও প্রতারকচক্রের সাথে অবৈধ আর্থিক লেনদেন থেকে বিরত থাকার জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি জারী করেছেন সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মেজবা উল আলম ভূঁইয়া।
আজ ১৯ ফেব্রুয়ারি সোমবার বিকেল ২টার দিকে নিজের (ইউএনও সরাইল) ফেসবুক ভেরিফাইড আইডি থেকে তিনি এ বিজ্ঞাপ্তি প্রচার করেন। আর বিজ্ঞপ্তিটি মূহুর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে পড়ে। সাধারণ মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেই ইউএনও’কে বাহবা জানাতে থাকেন। সর্বত্র আলোচনা হতে থাকে দালাল ও প্রতারকচক্রের নেপথ্যের নানা কাহিনী।
অনুসন্ধান, বিজ্ঞপ্তি ও স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, সরাইল উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরকে কেন্দ্র করে ভিন্ন পরিচয় ও লেবাচে রয়েছে দালাল/প্রতারকচক্র। এদের কাজই হচ্ছে ইউনিয়ন ও গ্রাম থেকে আসা লোকজনের বৈধ অবৈধ সকল কাজেই দালালি করে টুপাইস কামানো। দালাল চক্রের মধ্যে রয়েছে রাজনৈতিক দলের কথিত নেতা, কথিত সংবাদ কর্মী, সুশিল সমাজের কথিত সদস্য, অমুক ভাই তমুক আপার লোক পরিচয় দিয়ে নানা কৌশলে অর্থ হাতিয়ে নেয়া। এই গ্রুপের সদস্যদের নজর থাকে ইউএনও’র দপ্তর, থানা, হাসপাতাল, সাবরেজিষ্ট্রি অফিস, ভূমি অফিসসহ গুরূত্বপূর্ণ অফিস সমূহের দিকে। ইউএনও’র সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি প্রচারের পরই উপজেলা সদর ও ইউনিয়ন পর্যায়ে লোকজন এমন সব আলোচনায় মেতে ওঠেছেন। অনেকে বলছেন, বর্তমান ইউএনও স্যার সৎ মানুষ। উনি যোগদানের পরই ঘুষখোর লোকজনের মন খারাপ। তিনি সুযোগ পেলেই ঠিকাদারদের ডেভেলপমেন্ট কাজ গুলো সরজমিনে গিয়ে পরিদর্শন করছেন। কাজের মান ভাল না হলে কঠোর নির্দেশনা দিয়ে আসছেন। স্বল্প সময়ে তিনি হয়ত বুঝে গেছেন উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ের নাম ব্যবহার করে দালাল/প্রতারকচক্র অবৈধভাবে অর্থ কামাই করছে। তাই তিনি নিজের ফেসবুক আইডি থেকে এ বিষয়ে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন। এই বিজ্ঞপ্তিটি ফেসবুকে আসার সাথে সাথে কমেন্সে সাধারণ মানুষ ইউএনওকে ধন্যবাদ ও বাহবা জানাচ্ছেন। সেই সাথে ইউএনও’র প্রশংসা করে নানা ধরণের কমেন্স করছেন। সরাইল প্রেসক্লাবের সাবেক সম্পাদক তারিকুল ইসলাম কমেন্সে লিখেছেন-‘এবার সরাইলের সাধারণ মানুষের শান্তির বার্তা দিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয়। আশা করি বাস্তবায়নও হবে। নির্বাহী অফিসের নাম দিয়ে প্রতারনার মানে কি!!! উপজেলার কর্ণধার এ রকম বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ প্রশংসার দাবিদার, যদি চিহ্নিতদের আইনের আওতায় আনেন। আমার সাংবাদিকতা জীবনে মনে হয় প্রথম দেখলাম এমন বিজ্ঞপ্তি। আমরা যাব কোথায়!!!…..’। ত্রিতাল সংগীত নিকেতনের অধ্যক্ষ সঞ্জিব কুমার দেবনাথ কমেন্সে লিখেছেন-‘বিষয়টি পুরোপুরি জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট এবং প্রশংসনীয়’। সরাইল মহিলা কলেজের প্রভাষক রূহুল আমিন রূবেল লিখেছেন, ‘যুযোপযোগী সিদ্ধান্ত। ধন্যবাদ উপজেলা প্রশাসনকে।’ সমাজকর্মী রওশন আলী লিখেছেন,‘নির্বাহী প্রশাসনের নাম ব্যবহার করে দালালী করা, প্রতারণা করা, এ তো বড়ো দু:সাহসিক কাজ! আশা করি সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয় এসব দালাল আর প্রতারক চক্রকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে পারলে সাধারণ সেবা প্রত্যাশী মানুষের অনেক উপকার হবে।’ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মেজবা উল আলম ভূঁইয়া নিজের ফেসবুক আইডি থেকে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি পোষ্ট করার কথা স্বীকার করে বলেন, কারো বিরূদ্ধে কোন অভিযোগ নেই বা পাইনি। আমার ধারণা কোন ব্যক্তি বা চক্র নির্বাহী কর্মকর্তা বা দপ্তরের নাম ভাঙ্গিয়ে পাইয়ে দিবে, নিয়ে দিবে, করে দিবে বলে সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিয়ে টাকা হাতিয়ে নিতে পারে। এই ধরণের পাতানো ফাঁদে কেউ যেন পা না দেয় সচেতন করার জন্যই এই পোষ্ট দিয়েছি।