চলারপথে রিপোর্ট :
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর অব্যাহত গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন আইনজীবীরা।
আজ ৯ এপ্রিল বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় “ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইনজীবী সমাজের” ব্যানারে এই বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কালেক্টরেট ও জেলা জজ আদালত প্রাঙ্গণ প্রদক্ষিণ শেষে বারভবন সংলগ্ন গোলচত্বরে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সৈয়দ মোঃ জামালের সভাপতিত্বে আইনজীবীদের এক প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
অ্যাডভোকেট বশির আহমেদের সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে গাজায় ইসরায়েলী গণহত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অনতিবিলম্বে এ গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে ফিলিস্তিনবাসীদের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতি অকৃত্রিম সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট আনিছুর রহমান মঞ্জু, অ্যাডভোকেট মোঃ নাসির মিয়া, অ্যাডভোকেট জিবরাইল, অ্যাডভোকেট ইয়াকুব আলী, অ্যাডভোকেট যতন শর্মা, অ্যাডভোকেট ইয়াসমিন, অ্যাডভোকেট আবদুন নূর প্রমুখ।
প্রতিবাদ সমাবেশে মার্কিন মদদে গাজায় ইসরায়েলী মানবতাবিরোধী, বর্বরোচিত অব্যাহত গণহত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বক্তারা বলেন, দখলদার ইসরায়েল নির্মমভাবে ও নির্বিচারে নিরীহ নারী ও শিশুদের হত্যা করে বর্বরতার সব সীমা ছাড়িয়ে গেছে, যা কোন বিবেকবান মানুষ কোন অবস্থায় সমর্থন করতে পারে না। তাই অনতিবিলম্বে এ গণহত্যা বন্ধের জন্য জাতি, ধর্ম নির্বিশেষে গোটা বিশ^ সম্প্রদায়কে এককাট্টা হয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলতে হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে গত ১ জুলাই হতে ৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে শুরু হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ সারা দেশব্যাপী সংঘটিত কোটা সংস্কার এবং পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের এক দফা আন্দোলনে নিহত ছাত্র রংপুরের সন্তান শহীদ আবু সাঈদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সন্তান শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ, জাহিদুজ্জামান তানভীম, উমর সহ কয়েক শত ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, শিশু, গৃহবধূ, ব্যবসায়ীদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা, আহতদের সুস্থতা কামনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১০ আগস্ট শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কমিউনিটি সেন্টারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগে সভাপতি সাবেক পৌর কাউন্সিলর মোঃ আহসান উল্লাহ হাসান এর সভাপতিত্বে আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে অনুভূতি ব্যক্ত করেন পরিষদ নেতা শরীফ আহমেদ খান, আরমান উদ্দিন পলাশ, অ্যাড. শেখ জাহাঙ্গীর, সাংবাদিক মোঃ আবুল হাসনাত অপু, মোঃ বাবুল চৌধুরী, আলী মাউন পিয়াস, আলী হায়দার তুষার, কাজল, ডা. মোফখখারুল ইসলাম ছামী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নেতা শেখ জুলফিকার আলী, পূর্ণ, প্রভাষক মোশাররফ হোসেন, কামরুল হাসান নান্টু, রুমানা আক্তার শ্যামলী, শামছুল আলম বাবুন, নিয়ন প্রমুখ।
এদিকে, সকালে পৌর কমিউনিটি সেন্টারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-নাগরিক সমাজের উদ্যোগে শোকাহত ও সম্প্রীতির ব্রাহ্মণবাড়িয়া শীর্ষক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ড. তৌহিদুল ইসলাম মিথিল। অনুভূতি ব্যক্ত করেন শিক্ষক আব্দুস সাকিব ছোটন, বাচিক শিল্পী আল আমিন শাহীন, সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম, শহীদ তানভীম ও শহীদ উমরের মা বাবা, আন্দোলকারী ছাত্র জাহিদ হাসান, দূর্জয় প্রমুখ। শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ’র বাবা মা অসুস্থতার কারণে অনুপস্থিত ছিলেন। উভয় অনুষ্ঠানে বক্তারা অতি শীঘ্রই আন্দোলনে শহীদ ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, শিশু, নারী পুরুষদের গুলি করে হত্যাকারী ছাত্রলীগ এবং পুলিশদের তদন্ত সাপেক্ষে চিহ্নিত করে দেশের প্রচলিত আইনে বিচার করার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়ে বলেন, দেশে কোন রাজনৈতিক দলের লেজুর বৃত্তিক ছাত্র সংগঠন রাখা যাবে না। সমাজে চলমান বৈষম্য দূর্নীতি দূর করতে হবে। আদালতসহ সরকারি কোন প্রতিষ্ঠান ভাংচুর ক্ষতিগ্রস্ত করা যাবে না। উভয় অনুষ্ঠানে আন্দোলনের সকল শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনায় স্থানীয় আলেমগণ দোয়া মোনাজাত পরিচালনার পর তাবারুক বিতরণ করা হয় এবং ১ মিনিট দাঁড়িয়ে নিরবতা পালন করা হয়।
উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই গত ৫ আগস্ট দিবাগত রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যরা সরকারি টাকায় নির্মিত শেখ হাসিনা সড়ক নামফলক ভেঙ্গে ‘শহীদ মীর মুগ্ধ সড়ক” নামকরণ করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নদী ও প্রকৃতি সুরক্ষা সামাজিক আন্দোলন তরী বাংলাদেশ এর আয়োজনে আজ ১৪ মার্চ আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবস-২০২৪ উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য র্যালি ও জনসমাবেশের আয়োজন করা হয়। র্যালিটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গন থেকে শুরু হয়ে জাতীয় বীর আব্দুল কুদ্দুস মাখন মুক্তমঞ্চ, বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে গিয়ে সমাপ্ত হয়। র্যালি শেষে তরী বাংলাদেশের আহবায়ক শামীম আহমেদের সভাপতিত্বে জনসমাবেশে বক্তারা আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবস ও নদী-প্রকৃতি সংরক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরেন। সারাদেশে নদী দূষণ ও দখল মুক্ত রাখার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্যবাহী তিতাস নদী ও শহরের গুরুত্বপূর্ণ ৪.৮ কিলোমিটার টাউনখাল সহ সকল নদী ও খাল দখল-দূষণ মুক্ত করে সুন্দর ব্রাহ্মণবাড়িয়া গড়ার আহ্বান জানান।
বর্ণাঢ্য এই র্যালি ও জনসমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোশারফ হোসাইন , ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি দীপক চৌধুরীর বাপ্পি, সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন, এটিএন নিউজ পূর্বাঞ্চলীয় ব্যুরো প্রধান পীযূষ কান্তি আচার্য্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, সিনিয়র সাংবাদিক সৈয়দ মোহাম্মদ আকরাম, সাহিত্য একাডেমী সাধারণ সম্পাদক নূরুল আমিন, ভাষা ও সাহিত্য অনুশীলন কেন্দ্রের সভাপতি ওসমান গণি সজিব, অঙ্কুর শিশু-কিশোর সংগঠনের সভাপতি আনিসুল হক রিপন, জামিনুর রহমান, মো.আশিকুল আলম সহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। আরো উপস্থিত ছিলেন তরী বাংলাদেশ এর সদস্য খালেদা মুন্নী, খায়রুজ্জামান ইমরান, সুশান্ত পাল, সোহেল রানা ভূইয়া, শিপন কর্মকার, শিরিন আক্তার, শাহ মো. আলামিন, মো.শাহীন শাহ, আব্দুল হাকিম, মো. রয়েল, হিরো, এহসানুল হক, তুরকান শাহ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, নদীর প্রতি মানুষের করণীয় কী, নদী রক্ষায় দায়িত্ব, মানুষের দায়বদ্ধতা কতটুকু; এসব বিষয় স্মরণ করিয়ে দিতে নদীকৃত্য দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ১৯৯৭ সালে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত একটি আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে। পরবর্তীতে ১৯৯৮ সাল থেকে দিবসটি বিশ্বব্যপী পালিত হয়ে আসছে নদী সুরক্ষায় করনীয় অর্থাৎ নদীকৃত্য দিবস হিসেবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
লাইসেন্স বিহীন এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পরিচালনা করার অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দি ডাচ-বাংলা ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে একটি প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা করে দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা শহরের পুরাতন জেল রোডে ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারটিতে অভিযান পরিচালনা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জামশেদুল আলম।
এসময় তার সঙ্গে ছিলেন- জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার এহসানুল হক শিপন, স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষে ডা. সম্বিতা চক্রবর্তী ও ডা. আরিফুল ইসলাম এবং স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ছফিউর রহমান প্রমুখ।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জামশেদুল আলম জানান, দি ডাচ বাংলা ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে প্রতিষ্ঠানটিতে লাইসেন্স সহ বৈধতার কোনো কাগজপত্র ছিল না। এছাড়াও ডায়াগনস্টিক সেন্টারটি অনেক অপরিচ্ছন্ন ছিল। তাই ভুক্তা অধিকার আইন এবং বেসরকারি ক্লিনিক ও ল্যাবরেটরি নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর ৮ ধারা প্রতিষ্ঠানটিকে সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাদেরকে ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হলে ম্যানেজার তা প্রদান করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিন দিন বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। গত ৪০ দিনে মোট ৪২২ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। অবশ্য এসব ডেঙ্গু রোগীদের বেশিরভাগই ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়ে আসা। তবে জেলায় এখন পর্যন্ত কেউ মারা যায়নি।
সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ি সর্বশেষ গত ২৪ ঘন্টায় ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুইজন, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চারজন, বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন, নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুইজন, নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিনজন, আখাউড়ায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন ভর্তি হয়েছেন। ২৪ ঘন্টায় চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৩ জন।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ি, সবচেয়ে বেশি ২২ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছে নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। ২১ জন ভর্তি আছে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। জেলায় মোট ভর্তি থাকা রোগীর সংখ্যা ৬৯ জন। বাকিরা চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
এর আগে গত ৪ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রথম ডেঙ্গু রোগী ধরা পড়ে। আজ ১২ আগস্ট শনিবার বিকেলে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চতুর্থ তলায় গিয়ে দেখা যায়, সেখানে নতুন একটি ওয়ার্ডে ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা চলছে। তবে, তাদের জন্য কোনো শয্যা নেই। নিজেদের আনা শয্যা মেঝেতে বিছিয়ে তারা চিকিৎসা নিচ্ছেন। সব রোগীর উপরেই মশারি টানানো রয়েছে।
ওয়ার্ডটিতে ঢোকার পথে চোখে পড়ে এক যুবকের মাথায় পানি দেওয়া হচ্ছে। জানা গেলো তার নাম সোলেমান। বাড়ি সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের বাকাইল গ্রামে। মা-বাবা মিলে তার মাথায় পানি ঢালছেন। ঘিরে আছেন অন্য স্বজনরাও। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাকাইল গ্রামের যুবক সেলুনকর্মী সোলেমান ৮/১০ দিন আগে ঢাকা থেকে বাড়ি আসেন বলে জানান তার বাবা জয়নাল মিয়া। বাড়িতে আসার দিন থেকেই তার পেটে ব্যথা ও বমি বমি ভাব। পরীক্ষা করিয়ে ডেঙ্গু ধরা পড়লে তাকে এক সপ্তাহ আগে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
কসবার উপজেলার ধর্মনগর গ্রামের সুফিয়া বেগম নামে এক নারী জানান, তার মেয়ে নাসিমা কয়েকদিন ধরে জ¦রে আক্রান্ত। পরীক্ষায় ডেঙ্গু ধরা পড়লে শনিবার তাকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। জ¦রসহ বমির উপক্রম আছে নাসিমার।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ জানান, জেলার সব কয়টি সরকারি হাসপাতালেই প্রতিদিন নতুন নতুন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হচ্ছেন। তাদের চিকিৎসা বিষয়ে সার্বিক খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। ডেঙ্গু আক্রান্তদের বেশিরভাগই ঢাকা থেকে আসা বলে জানান তিনি।