চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে বজ্রপাতে আব্দুল আওয়াল (৫০) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। আজ ১৬ এপ্রিল বুধবার দুপুরে নবীনগর উপজেলার নাটঘর ইউনিয়নের কুড়িঘর বিলে এই ঘটনা ঘটে। তিনি কুড়িঘর গ্রামের মৃত সুরুজ আলীর ছেলে। নাটঘর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আক্তারুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, বুধবার দুপুরে কুড়িঘর গ্রামের পার্শ্ববর্তী বিলের ফসলি জমি থেকে ধান কাটতে যান আব্দুল আওয়াল। ধান কাটা শেষ করে বিলে গোসল করার সময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলে তিনি মারা যান।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ধান কাটার পর বিলে বজ্রপাতে একজন কৃষক মারা যান।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজিব চৌধুরী বলেন, নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন করা হলে কৃষকের পরিবারকে সহযোগীতা করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে জীবন মিয়া (১৭) নামে এক ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালকের মৃত্যু হয়েছে।
গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০ টার নবীনগর পৌরসভার একটি অটোরিকশার গ্যারেজে এই ঘটনা ঘটে। জীবন মিয়া নবীনগর পৌর এলাকার পশ্চিম পাড়ার ভাড়াটিয়া বাছির মিয়ার ছেলে। তার গ্রামের বাড়ি জেলার নাসিরনগর উপজেলার খাগালিয়া।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অটোচালক জীবন প্রতিদিনের মতো গ্যারেজ থেকে অটো নিয়ে কাজের সন্ধানে বের হন। কিন্তু গত শনিবার রাতে বিদ্যুৎ না থাকায় গ্যারেজ থেকে ভাড়া বাড়িতে গাড়ি নিয়ে এসে বিদ্যুতের তার টেনে নিজেই গাড়িতে চার্জ দিচ্ছিলেন। এ সময় জীবন তার মাকে বিদ্যুতের সুইচ অফ করতে বলে কিছুক্ষণের মধ্যেই সে মাটিতে পড়ে যায়। পরে তাকে দ্রুত উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে নিহতের পরিবারের লোকেরা লাশ বাড়িতে নিয়ে যান।
এ বিষয়ে নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব আলম জানান, এই রকম ঘটনা শুনেছি। কেউ অভিযোগ করেনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর-কোম্পানিগঞ্জ সড়কের জিনদপুর-কড়ইবাড়ি নামক স্থানে দুই পাশে দীর্ঘ দিন ধরে ভূমিদস্যদের দখলে থাকা সরকারি খাল অবশেষে উদ্ধার করেছে উপজেলা প্রশাসন।আজ ২১ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দুপুর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত কয়েকটি ভেকু মেশিন দিয়ে এই খাল উদ্ধার অভিযান করেন। এ সময় খালের আশেপাশের ভুক্তভোগী উৎসব জনতা আনন্দ উল্লাস করে।
জানা যায়, উপজেলার মালাই গ্রামের যুবলীগ নেতা ভূমিদস্যু বিল্লাল হোসেন, জিনদপুর গ্রামের হাসান উদ্দিন, কড়ইবাড়ি গ্রামের ছগির আহম্মেদ,হুরুয়া গ্রামের আবুল বাশার,আলামিন,নজরুল ইসলামসহ অন্তত শতাধিক ভূমিদস্যুরা মিলে নবীনগর-কোম্পানিগঞ্জ সড়কের দুইপাশের খাল সংলগ্ন ফসলি জমি প্রতি শতাংশ ৪০ হাজার টাকা করে ক্রয় করে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অনুমতি বিহীন জমির শ্রেনী পরিবর্তন করা সহ জমির সামনের অংশে থাকা সরকারী খাল ভরাট করে খালসহ প্রতি শতক জায়গা ৩ লক্ষ টাকা করে বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ভূমিদস্যুরা।
এতে করে জিনদপুর,কড়ইবাড়ি,লাউরফতেহপুর,বাড়িখলা সহ আশেপাশের শত শত একর ফসলি জমি শুঁকনো মৌসুমে সেচের অসুবিধায় অনাবাদি থেকে যায়। এবং বর্ষা মৌসুমে বর্ষার পানির সাথে পলি মাটি না আসতে পারায় জমিগুলোর উর্বরতা হারিয়ে যাওয়াসহ খাল ভরাটের কারণে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে ফসলী জমি পানির নিচে চলে যায়।এছাড়াও খাল ভরাট করতে গিয়ে তারা মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ লঙ্ঘন করে পাশের ফসলি জমি কেটে নাল কে ডুবা করায় হুমকির মুখে পড়ছে আশেপাশের জমিগুলো।
এদিকে খাল ভরাটের কারণে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় আশেপাশের গ্রামগুলোতে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। অভিযান পরিচালনা করেন নবীনগর সহকারী কমিশনার ভূমি মাহমুদা জাহান, এসময় উপস্থিত ছিলেন, জিনদপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রবিউল আউয়াল রবি,ইউএনও অফিসের সি এ কামরুল ইসলাম ভূঁইয়া, ইব্রাহিমপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা জাকির হোসেন,নবীনগর থানার এস আই মিশন বিশ্বাস সঙ্গীয় ফোর্সসহ স্থানীয় সাংবাদিকরা।
এবিষয়ে নবীনগর সহকারী কমিশনার ভূমি মাহমুদা জাহান জানান,নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল ছিদ্দিক স্যারের নির্দেশক্রমে অবৈধ দখলদারদের কাছ থেকে সরকারি খাল উদ্ধার করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল ছিদ্দিক জানান, সাধারণ জনগণের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে ও ফসলে জমি রক্ষার্থে সড়কের দুপাশের সরকারি খাল উচ্ছেদ অভিযান করা হয়েছে।
এ অভিযান চলমান রয়েছে। নবীনগর -কোম্পানিগঞ্জ সড়কের দুই পাশের ভরাটকিত সরকারি খালের সকল জায়গা উচ্ছেদ করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
“যুব উন্নত দেশ বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে জাতীয় যুব দিবস ২০২৩ উদযাপন উপলক্ষে আজ ১ নভেম্বর যুব র্যালি, যুব ঋণের চেক ও সনদপত্র বিতরণ এবং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উপজেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আয়োজনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর ফরহাদ শামীমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মনিরুজ্জামান মনির।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান, মডেল প্রেসক্লাব সভাপতি মো. আবু কাউসার।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মনজুরুল আলম।
আলোচনা সভা শেষে যুব ঋণের চেক বিতরণ, যুব সংগঠনের নিবন্ধন সনদ প্রদান, যুব প্রশিক্ষণের সনদ বিতরণ করা হয়। সফল আত্মকর্মী হিসেবে একজনকে সম্মাননা ক্রেস্ট, সফল যুব সংগঠক একজনকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্য উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বলেন- আমাদের বর্তমান সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ গুলির মধ্যে একটি উপজেলাতে যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা, লেখাপড়ার পাশাপাশি কারিগরি দক্ষতা, কারিগরি প্রশিক্ষণ, সফল উদ্যোক্তা তৈরি করা এবং সফল যুবকদের মাঝে ঋণ বিতরণ করা। সরকারি ঋণ নিয়ে ঘরে বসে না থেকে ঋণের টাকায় স্বাবলম্বী হতে হবে তাহলে আপনার পরিবার ও দেশ উপকৃত হবে। সভাপতির বক্তব্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন- সফল মানুষের সফলতার গল্প শুনতে সকলেরই ভাল লাগে, আজ যে রকম সফল মানুষদের কথা শুনলাম প্রত্যেকেই নিজেদের পরিশ্র্রমের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি সফল উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তাই সকলকে লেখাপড়ার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষা গ্রহণ করার জন্য উদ্বুদ্ধ করবেন।
নবীনগর প্রতিনিধি :
নবীনগরে করিম শাহ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক প্রাথমিক ও ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের ক্ষার্থীদের মাঝে আজ ৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার বিদ্যালয়ের প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীকক্ষে শিশু শিক্ষার্থীদের স্কুলমুখী করার জন্য সুন্দর পড়ার টেবিল এবং স্কুল ব্যাগ বিতরণ করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল সিদ্দিক।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল সিদ্দিক জানান, শিক্ষার্থীদের মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে প্রতিটি শিক্ষকের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। করোনা মহামারীর কারণে আমরা শিক্ষা অনেক ব্যাথা কষ্ট হয়েছি এখন আমাদের সেই সময় এবং সুযোগ এসেছে আমাদের দক্ষ মানব সম্পদ তৈরীর মাধ্যমে আগামী বাংলাদেশকে উন্নত বাংলাদেশে রূপান্তর করার। তিনি বলেন, তাদের মানুষের মতো মানুষ করতে হলে এবং তাদের সুশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে শিক্ষকদের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, আপনাদের শিক্ষকদের পরিশ্রমের মাধ্যমে প্রতিটি পরিবার থেকে যদি একজন ছেলে মেয়েও মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলা যায়, তাহলেই সেই পরিবার, সমাজ ও দেশ আলোকিত হবে। তাই ভালো ফলাফলের পাশাপাশি ছেলেমেয়েদের ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষকদের প্রতি আহব্বান জানান তিনি। এছাড়াও এসময় তিনি বিদ্যালয়ের বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজগুলো পর্যায়ক্রমে সম্পন্ন করে দিবেন বলেও জানান। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শাকিল রেজার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার জাহাঙ্গীর আলম বুলবুল সরকার, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এস কে হেলাল, উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার মনসুর আলী, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি এটিএম রেজাউল করিম সবুজ, যমুনা টিভির ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি সাংবাদিক মোঃ শফিকুল ইসলাম, মডেল প্রেসক্লাব সভাপতি মোঃ আবু কাওছার, ডোপা কান্দা প্রাথমিক বিদ্যালযয়ের প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান খান সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাজিয়া খাতুন।
আলোচনা সভার শেষে শিক্ষার্থীদের মাঝে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার পক্ষ থেকে স্কুল ব্যাগ ও টেবিল প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই বাড়ছে কামার শিল্পীদের ব্যস্থতা। পশু কুরবানিতে ধারালো দা, বটি, চাপাতি ও ছুরি তৈরি করছে হরদম। তাই যেন দম ফেলার ও সময় নেই কামারদের। নাওয়া-খাওয়া ভুলে কাজ করছেন কামাররা। কাক ডাকা ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করে যাচ্ছেন তারা। সারা বছর তেমন কাজ না থাকলে ও কুরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে কয়েক গুণ ব্যস্ততা বেড়ে গেছে কামারদের। ঈদকে সামনে রেখে ক্রেতারাও ভিড় জমাচ্ছে কামার পট্টিতে। বিক্রিও হচ্ছে চড়া দামে। কামার শিল্পীরা জানান- পশুর চামড়া ছাড়ানো ছুরি ১০০-২০০, দা ২০০-৩৫০ টাকা, বটি ২৫০-৫০০, পশু জবাইয়ের ছুরি ৩০০ – ১ হাজার টাকা, চাপাতি ৫০০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কামার শিল্পীরা বলেন- কুরবানির ঈদ উপলক্ষে কয়লার দাম ও শ্রমিকের দাম বেড়ে গেছে। তবে ক্রেতাদের বলেন- ঈদ উপলক্ষে দা, চাপাতি ও ছুরির দাম বেশি নেয়া হচ্ছে। ক্রেতা আব্দুল রহিম বলেন- আমি একটি চাপাতি ৫০০ টাকায় কিনেছি। এ ছাড়া ছুরি, দা, জবাই করার ছুরিসহ ৪টি জিনিস রিপেয়ারিং করার জন্য এসেছি। কামার শিল্পীদের কাছে বটি ক্রয় করতে আসা আনোয়ার হোসেন জানান- কুরবানির ঈদের সময় কসাই পাওয়া মুশকিল হয়ে পড়ে। তাই একটা নতুন বটি কিনেছি, আর পুরনো চাপতি, দা শাণ দিয়ে নিচ্ছি নিজেরাই কাজে লেগে যাব। তিনি বলেন- গেল বছরের চেয়ে এ বছর পুরনো জিনিষ শাণ দিতে মানভেদে ২০-৫০ টাকা বেশি নি”্ছ।ে ঈদ যতই এগিয়ে আসছে দা/ছুরি কিনতে গ্রাহকদের আনাগোনাও বাড়ছে। কামারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়- কুরবানির ঈদ উপলক্ষে তাদের বেচাকেনা দ্বিগুণ বেড়ে গেছে। তবে ঈদের দুদিন আগে বেশী বেচাকেনা হবে। কুরবানির ঈদ উপলক্ষে কয়লা ও শ্রমিকের মূল্য বেড়ে গেছে। দুই মাস আগেও প্রতি বস্তা কয়লার দাম ছিল ৪শ- ৪৫০ টাকা। সেই কয়লা এখন ৮শ-৮৫০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। তাই তারা চাপাতি, ছুরি ও দা’র দাম একটু বেশি নিচ্ছেন। ভোলাচং, সোহাতা,শ্যামগ্রাম ,কাদৈর, শ্রীঘরসহ উপজেলার বিভিন্ন বাজার ও কামার পাড়া ঘুরে দেখা যায়- লাল আগুনের লোহায় পিটুনিতে সরগরম হয়ে উঠেছে কামার পল্লী/দোকান গুলো। টুংটাং শব্দের ছন্দে তালমিলিয়ে চলছে হাতুড়ি আর ছেনির কলাকৌশল। ঈদুল আজহার আর মাত্র কয়েক দিন বাকি আছে, তাই কামার পল্লী গুলো মুখরিত হয়ে উঠেছে। আসন্ন ঈদকে কেন্দ্র করে উপজেলার প্রত্যন্ত আঞ্চলে কামার পল্লীগুলো ও ব্যস্থ সময় পাড় করছে। ঈদের বিপুল চাহিদার জোগান দিতে মাস খানেক আগে থেকেই তারা কাজ শুরু হয়েছে। একই ধরনের কথা জানান- উপজেলার তপন ও সুনিল কামার । তারা আরো বলেন- কাজের ব্যস্থতায় নিশ্বাস ফেলার সময় নেই। তারা পুরোদমে ঈদুল আজহার আগ পর্যন্ত কাজ চালিয়ে যাবেন বলে জানান।