অনলাইন ডেস্ক :
কোপা দেল রে’র রোমাঞ্চকর ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদকে ৩-২ গোলে হারিয়ে শিরোপা জিতে নিলো বার্সেলোনা। অতিরিক্ত সময়ের জুলস কুন্দের অসাধারণ গোলে কাতালানদের জয় নিশ্চিত হয়। ২৬ এপ্রিল শনিবার রাতে স্পেনের এস্তাদিও দে লা কার্তুজায় অনুষ্ঠিত হয় কোপা দেল রে’র ফাইনাল। নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয় ২-২ গোলে। অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধে জুলস কুন্দের দুর্দান্ত গোলে জয় নিশ্চিত করে বার্সেলোনা।
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল উপহার দেয় বার্সেলোনা। ১২ মিনিটে পেদ্রির দূরপাল্লার শটে এগিয়ে যায় তারা। রিয়াল মাদ্রিদ প্রথমার্ধে তেমন কোনো প্রতিরোধ গড়তে পারেনি।
দ্বিতীয়ার্ধে রিয়াল মাদ্রিদ ম্যাচে ফিরে আসে। ৭০ মিনিটে কিলিয়ান এমবাপ্পে ফ্রি-কিক থেকে গোল করে সমতা ফেরান। এরপর ৭৪ মিনিটে আর্দা গুলেরর কর্নার থেকে চুয়োমেনি গোল করে রিয়ালকে এগিয়ে নেন।
৮৩ মিনিটে ইয়ামালের পাস থেকে ফেরান তরেস গোল করে বার্সেলোনাকে সমতায় ফেরান। এই গোলটি রিয়াল গোলরক্ষক কোর্তোয়া ও রুডিগার এর ভুলে সম্ভব হয়।
১১৫ মিনিটে রিয়ালের অর্ধে মদ্রিচের পাসপেতে গিয়ে ব্রাহিম দিয়াজ হোঁচটখান। এই সুযোগে দ্রুত বল দখল করে জুলস কুন্দে ছুটে এসে নেয় এক জোরালো শট— যা ঠেকাতে ব্যর্থ হন কোর্তোয়া। গোল লাইনের বল জালে জড়াতেই উল্লাসে ফেটে পড়ে বার্সা শিবির।
এটি চলতি মৌসুমে বার্সেলোনার দ্বিতীয় শিরোপা, এর আগে স্প্যানিশ সুপার কাপেও রিয়ালকে হারিয়ে ট্রফি জিতেছিল তারা।
এ জয়ে কোপা দেল রে’র ইতিহাসে বার্সার শিরোপার সংখ্যা দাঁড়াল ৩২-এ, যা সর্বোচ্চ।
১১৮ মিনিটে বার্সেলোনার ডি-বক্সে এমবাপ্পে পড়ে যান। কিন্তু অফসাইড হওয়ায় পেনাল্টি পায়নি রিয়াল। ম্যাচের শেষদিকে উত্তেজনা ছড়ায়। রেফারির সিদ্ধান্তে নাখোশ হয়ে সাইডলাইনের ওপার থেকে কিছু একটা ছুঁড়ে মারায় লাল কার্ড দেখেন রুডিগার ও লুকাস ভাসকেস।
অনলাইন ডেস্ক :
নারী ফুটবলের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় রচনা হতে যাচ্ছে। ফিফা ঘোষণা দিয়েছে, ২০৩১ সালের নারী বিশ্বকাপ থেকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা ৩২ থেকে বাড়িয়ে ৪৮ করা হবে।
বিখ্যাত বিনোদন ও ক্রীড়া বিষয়ক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফিফা কাউন্সিল সর্বসম্মতভাবে ৯ মে শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
এরফলে, ২০৩১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিতব্য নারী বিশ্বকাপ থেকে প্রথমবারের মতো ১২টি গ্রুপে মোট ৪৮টি দল খেলবে।
এ নতুন ফরম্যাটে ম্যাচের সংখ্যা ৬৪ থেকে বেড়ে ১০৪-এ দাঁড়াবে, এবং টুর্ণামেন্টের সময় এক সপ্তাহ বাড়বে।
ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেছেন, এই পরিবর্তনের ফলে আরও অনেক দেশ নারী ফুটবলের কাঠামো উন্নয়নে বিশ্বকাপ থেকে উপকৃত হতে পারবে। এটি নারী ফুটবলের বৈশ্বিক বিকাশের গতি ধরে রাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
২০২৭ সালে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিতব্য ফিফা নারী বিশ্বকাপে পূর্বের আসরের মতো ৩২ দলই অংশ নেবে। ২০১৯ সাল পর্যন্ত মাত্র ২৪ দল নিয়ে আয়োজিত হয়েছে নারীদের বিশ্বকাপ। ২০২৩ সালেই প্রথমবারের মতো ৩২ দল নিয়ে মাঠে গড়ায় টুর্ণামেন্টটি।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন খালেদ মাহমুদ সুজন।
আজ ১১ সেপ্টেম্বর বুধবার বোর্ডে পদত্যাগ পত্র জমা দিয়েছেন তিনি। বিসিবির একজন পরিচালক সুজনের দায়িত্ব ছাড়ার খবরটি নিশ্চিত করেছেন।
লম্বা সময় ধরে বিসিবিতে একাধিক কমিটির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন সুজন। সর্বশেষ তিনি গেম ডেভলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন। একই সঙ্গে ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির সহ-সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
বিসিবি পরিচালকের পদে থাকার সময়ে জাতীয় দলের সাথেও কাজ করেছেন সুজন। বিভিন্ন সময় টিম ডিরেক্টর, অন্তর্বর্তীকালিন কোচ, টিম ম্যানেজারের দায়িত্বও পালন করেছেন তিনি।
রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের জের ধরে দেশের নানা অঙ্গনে চলছে পরিবর্তনের হাওয়া। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালনা পর্ষদেও বেশ কয়েকটি পরিবর্তন এসেছে। সুজনের আগে বিসিবি পরিচালকের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন জালাল ইউনুস, আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববি, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল ও নাইমুর রহমান দুর্জয়ের মতো প্রভাবশালী পরিচালকরা।
এদিকে, বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব ছাড়লেও পরিচালক পদে এখনও বহাল আছেন নাজমুল হাসান পাপন। রাজনৈতিকভাবে ব্যাকফুটে চলে যাওয়ায় তিনি এমন সিদ্ধান্ত নেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পরপরই আত্মগোপনে চলে যান পাপন। তার পদত্যাগের পর বিসিবির নতুন সভাপতি হয়েছেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ফারুক আহমেদ।
অনলাইন ডেস্ক :
আর্জেন্টিনার ১৯৭৮ বিশ্বকাপজয়ী দলের ফুটবলার লুইস গালভান মারা গেছেন। ৫ মে সোমবার ৭৭ বছর বয়সে তার মৃত্যু হয়। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আর্জেন্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এএফএ)। এক বিবৃতিতে এএফএ জানিয়েছে, এই কঠিন সময়ে এএফএ এবং এর নেতৃত্ব তার পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের প্রতি হৃদয় থেকে সমবেদনা জানাচ্ছে।
আর্জেন্টিনার স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, কয়েক সপ্তাহ আগে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে কর্দোবার রেইনা ফাবিওলা ক্লিনিকে ভর্তি হয়েছিলেন গালভান। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
ঘরের মাঠে অনুষ্ঠিত ১৯৭৮ বিশ্বকাপের ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। সেই ফাইনালে সেন্টার-ব্যাক পজিশনে খেলেছিলেন গালভান।
এরপর ১৯৮২ সালে স্পেনে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপেও খেলেছিলেন এই সেন্টারব্যাক। ১৯৮৩ সালে আন্তর্জাতিক ফুটবল ছাড়ার আগে ৩৪বার আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে জড়িয়েছেন তিনি।
১৯৭০ সালে আর্জেন্টিনার ক্লাব তালেরেস দে কর্দোবায় ফুটবল ক্যারিয়ারে হাতেখড়ি গালভানের। টানা ১২ বছর পর্যন্ত ক্লাবটির হয়ে খেলেন তিনি। মাঝে বলিভিয়ার ক্লাব বলিভারে খেলে ১৯৮৬ সালে আবার শৈশবের ক্লাবে ফেরেন। দুই দফায় ১৭ মৌসুমে ক্লাবটির হয়ে ৫০৩টি ম্যাচ খেলেন, যা ক্লাবটির হয়ে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার রেকর্ড।
অনলাইন ডেস্ক :
ডাকেটের ইতিহাস গড়া ব্যাটিংয়ে রেকর্ড রান তুলল ইংল্যান্ড। অস্ট্রেলিয়ার সামনে ৩৫২ রানের বিশাল লক্ষ্য। শুরুতেই তাদের ব্যাটিং লাইনে আঘাত করে সহজ জয়ের আশাও হয়তো করেছিল ইংলিশরা। কিন্তু সময় গড়াতেই ধীরে ধীরে ম্যাচ হাত ফসকে বেরিয়ে যেতে থাকে। তাদের ওপর চড়াও হন জশ ইংলিস। তাতে প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান করেও হারতে হলো ইংল্যান্ডকে। ১৫ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটের রেকর্ড গড়া জয় পেল অস্ট্রেলিয়া। ৩৫২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ট্র্যাভিস হেড (৬) ও স্টিভ স্মিথের (৫) উইকেট তুলে নেয় ইংল্যান্ড। অজি শিবিরে শুরুতেই আঘাত হানেন জোফরা আর্চার ও মার্ক উড। তবে ম্যাথু শর্ট ও মার্নাস লাবুশেনের জুটি স্বস্তিতে ফেরায় অজিদের। দুইজনে মিলে গড়েন ৯৫ রানের জুটি। লাবুশেন ৪৫ বলে ৪৭ রান করে আদিল রশিদের বলে আউট হন। হাফ সেঞ্চুরি করা শর্টও তাকে অনুসরণ করে মাঠ ছাড়েন। ৬৬ বলে ৯ চার ও ১ ছয়ে ৬৩ রান করে লিভিংস্টোনের শিকার হন এই ওপেনার।
দলীয় ১৩৬ রানে চার উইকেট পড়লে কিছুক্ষণের জন্য ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হারায় অস্ট্রেলিয়া। এরপর ১১৬ বলে ১৪৬ রানের দারুণ এক জুটি গড়ে দলকে পথে ফেরান অ্যালেক্স ক্যারি ও ইংলিস। ৩৮তম ওভারে রশিদের বলে আর্চারের হাত ফসকে জীবন পেয়ে ক্যারি দুটি রান নিয়ে হাফ সেঞ্চুরিতে পৌঁছান।
ব্রাইডন কার্স ১৪৬ রানের এই জুটি ভাঙলে ইংল্যান্ড ভেবেছিল তারা ম্যাচে ফিরেছে। কিন্তু ক্যারি ৬৩ বলে ৬৯ রানে পেসার ব্রাইডন কার্সকে উইকেট দিলেও ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন ইংলিস। ৪৫তম ওভারের তৃতীয় বলে আর্চারকে ছক্কা মেরে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করেন ইংলিস। অন্য প্রান্ত থেকে সময় সুযোগ বুঝে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে রানের ব্যবধান কমাতে থাকেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েলও।
৪৭তম ওভারে লিভিংস্টোন ম্যাক্সওয়েলের ক্যাচ নিলেও আর্চারের বল কোমরের ওপরে থাকায় নো বল হয়। ফ্রি হিট থেকে ছক্কা মারেন এই অজি ব্যাটার। ৪৭.৩ ওভারে ছক্কা মেরে দলকে জয়ের বন্দরে নেন ইংলিস। ৮৬ বলে ৮ চার ও ৬ ছয়ে ১২০ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি। ৩৬ বলে ৭৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে ৩২ রান করেন ম্যাক্সওয়েল। তার ১৫ বলের ক্যামিওতে ছিল চারটি চার ও দুটি ছয়।
রেকর্ড রান করেন ডাকেট
এর আগে টস জিতে ইংল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় অস্ট্রেলিয়া। বেন ডারশুইসের আঘাতে সাজঘরে ফেরেন ফিল সল্ট (১০) ও জেমি স্মিথ (১৫)। ৪৩ রানে ২ উইকেট হারানোর ধাক্কা দ্রুত সামলে নেয় ইংলিশরা।
তৃতীয় উইকেটে ১৫৮ রানের জুটি গড়েন জো রুট ও ডাকেট। ৭৮ বলে চার চারে ৬৮ রান করে অ্যাডাম জাম্পার বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়েন রুট। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়তে থাকলেও ডাকেটের ব্যাটে শক্ত ভিত গড়ে ইংল্যান্ড। ৯৫ বলে ১১ চার ও ১ ছয়ে শতক হাঁকান এই ওপেনার।
ডেথ ওভারে সেভাবে রান তুলতে পারেনি ইংল্যান্ড। শেষ ১০ ওভারে চার উইকেট হারিয়ে ৮৩ রান যোগ করে তারা। ১৩৪ বলে ১৫০ রান করেন ডাকেট। তাকে ফেরান মার্নাস লাবুশেন। ১৪৩ বল খেলে ১৭ চার ও ৩ ছয়ে ১৬৫ রান করে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অভিষেক রাঙান ডাকেট। তৃতীয় সেঞ্চুরির ইনিংসকে ক্যারিয়ার সেরা বানিয়েছেন ডাকেট, আগের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ ছিল ১০৭ রান। প্রতিযোগিতার ইতিহাসে এটা সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংসও।
শেষ দিকে ১০ বলে ২১ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে দলীয় স্কোর সাড়ে তিনশ পার করেন আর্চার। তার সঙ্গে ১ রানে অপরাজিত ছিলেন আদিল রশিদ। সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন ডারশুইস। দুইটি করে উইকেট নেন জাম্পা ও লাবুশেন।
অনলাইন ডেস্ক:
জিততে হলে রেকর্ড গড়তে হতো দুর্বার রাজশাহীকে। আজ এমনই রেকর্ড গড়া লক্ষ্য দিয়েছিল টানা ষষ্ঠ ম্যাচ হারা ঢাকা ক্যাপিটালস। তবে ২৫৫ রানের লক্ষ্যটা পার করতে পারেনি রাজশাহী। উল্টো বিব্রতকর রেকর্ডের সাক্ষী হয়েছে রাজশাহী।
বিপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ১৪৯ রানের জয় পেয়েছে ঢাকা। রেকর্ড জয়টি এবারের বিপিএলে ঢাকার প্রথম।
রেকর্ড ২৫৫ রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ব্যাটিং ধসে পড়ে রাজশাহী। দলীয় খাতা ৩৪ রান পার না হতেই ৫ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। যার ৪টি ভাগাভাগি করে নেন আবু জায়েদ রাহী ও মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ। পরে অন্য বোলাররাও উইকেট উদযাপনে যুক্ত হন। দুই পেসারের মতো ২টি করে উইকেট নিয়েছেন মোসাদ্দেক হোসেন ও ফারমানউল্লাহ।
রাজশাহী যেভাবে একের পর এক উইকেট হারায় তাতে ১০০ রান করতে পারবে কিনা সেই শঙ্কা দেখা দিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত ১০৫ রান করতে পারে রায়ান বার্লের কল্যাণে। সাতে নামা বার্ল এক প্রান্ত আগলে রেখে ৪৭ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন ৯ চারে। ১১ ব্যাটারের ৭ জনই এক অঙ্কের ঘরে আউট হন।
এর আগে লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিমের জোড়া সেঞ্চুরিতে দলীয় সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়ে ঢাকা। ১ উইকেটে রেকর্ড ২৫৪ রান করে তারা।