অনলাইন ডেস্ক :
ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনীর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইয়াহিয়া সারিয়ি ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিবে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা অব্যাহতের ঘোষণা দিয়েছেন। ৩ মে শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি জানান, ফিলিস্তিনের নির্যাতিত জনগণের প্রতি সমর্থন ও গাজায় মার্কিন-সমর্থিত ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ইয়েমেনি সশস্ত্র বাহিনী অধিকৃত ইয়াফা (তেল আবিব) এলাকার একটি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে সফল ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে।
এই অভিযানে ‘ফিলিস্তিন-২’ হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে, যা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে।
ইয়াহিয়া সারিয়ি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, সমগ্র মুসলিম উম্মাহ নীরবতা ও নিষ্ক্রিয়তার পরিণতি ভোগ করবে। গাজায় যা ঘটছে, তার প্রভাব আগে বা পরে অন্যান্য দেশেও ছড়িয়ে পড়বে। শত্রু তার আগ্রাসন বিস্তৃত করবেই। তাই সকলের উচিত নিরাপত্তার জন্য, হুমকি আসার আগেই গাজাকে সমর্থন করা।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, গাজায় আগ্রাসন ও অবরোধ অবসান না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সমর্থন অব্যাহত থাকবে।
গতকাল ভোরে ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলো জানায়, ইয়েমেন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের পর ইসরায়েলের ১০০টিরও বেশি এলাকায় সাইরেন বেজে ওঠে। জেরুজালেম, তেল আবিব ও নেগেভ অঞ্চলে সতর্কতামূলক সাইরেন বাজানো হয় এবং ইসরায়েলি সেনাবাহিনী ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র মোকাবিলায় তৎপর হয়ে ওঠে।
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে ইয়েমেনের আনসারুল্লাহ আন্দোলন সমর্থিক সশস্ত্র বাহিনী গত কয়েক মাস ধরে ইসরায়েলি জাহাজ ও ইসরায়েল-সমর্থক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে আসছে। এই হামলা ইঙ্গ-মার্কিন বাহিনী ও ইসরায়েলের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। সূত্র : পার্সটুডে
অনলাইন ডেস্ক:
ফিলিপাইনের মিন্দানাও অঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। আজ ১৭ নভেম্বর শুক্রবার স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ১৪ মিনিটে ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
জার্মান রিসার্চ সেন্টার ফর জিওসায়েন্সেস (জিএফজেড) জানায়, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৯। এর গভীরতা ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ (ইউএসজিএস) বলছে, এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৭। এর উৎপত্তিস্থল ছিল মধ্যাঞ্চলীয় বুরিয়াস শহরের ২৬ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণ-পশ্চিমে, ভূপৃষ্ঠের ৭৮ কিলোমিটার গভীরে।
ফিলিপাইনের সিসমোলজি এজেন্সি জানিয়েছে, ভূমিকম্পটি কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী হয়েছিল। আর এটির আফটারশক ও ক্ষয়ক্ষতির জন্য বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া স্থলবন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে। আজ ৪ ডিসেম্বর বুধবার সকালে মাছ ও অন্যান্য পণ্যবাহী ২৪ টি ট্রাক আখাউড়া স্থল বন্দর দিয়ে ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা বন্দরে প্রবেশ করেছে। আখাউড়া ইমিগ্রেশন দিয়ে যাত্রী পারাপারও ছিল স্বাভাবিক।
আখাউড়া ইমিগ্রেশন ও স্থলবন্দর সূত্রে জানা গেছে, বেলা ২টা পর্যন্ত আখাউড়া ইমিগ্রেশন দিয়ে ৬৯ জন পর্যটক ভারতে গেছে। এরমধ্যে ৪৭ জন ভারতীয় এবং বাংলাদেশী নাগরিক ২২ জন। একই সময় আগরতলা হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে ৫১ জন। অপরদিকে ১৩টি ট্রাকে করে ১২০ মেট্রিক টন মাছ ভারতে রপ্তানি হয়েছে। এছাড়াও তোশক, মশারি, সিমেন্ট ও অন্যান্য পণ্যের ১১টি ট্রাক ভারতে গেছে।
সরজমিনে দুপুরে আখাউড়া ইমিগ্রেশনে গিয়ে দেখা যায়, ২-৪ জন যাত্রী ভারতে যাওয়ার জন্য ইমিগ্রেশন কার্যক্রম করছেন। ইমিগ্রেশন অফিস অনেকটা ফাঁকা। দুইজন বাংলাদেশী নাগরিক ভারত থেকে ফিরেছেন।
ভারত থেকে ফিরে আসা বাংলাদেশী নাগরিক সঞ্জয় সাহা বলেন, আমি ২২ নভেম্বর ত্রিপুরায় গিয়েছিলাম। আত্মীয়ের বাড়িতে ছিলাম। আমার কোন সমস্যা হয়নি। আজ ফেরার সময় কোন অসুবিধা হয়নি। সড়কে কোন প্রতিবন্ধকতা ছিলনা।
আখাউড়া আর্ন্তজাতিক ইমিগ্রেশন চোকপোস্টের পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খাইরুল আলম জানান, সকাল থেকে যাত্রী পারাপার কার্যক্রম রয়েছে। তবে বাংলাদেশী যাত্রীর সংখ্যা কম ছিল।
আখাউড়া স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) মাহমুদুল হাসান বলেন, মাছ ও অন্যান্য পণ্য বোঝাই ২৪টি ট্রাক ভারতে গেছে। ভারত থেকে কোন পণ্য আমদানী হয়নি। বন্দরের পরিবেশ স্বাভাবিক রয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় চলমান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়ে চিঠি দেওয়া প্রায় এক হাজার রিজার্ভ সেনাকে বরখাস্ত করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। দেশটির সেনাপ্রধান জেনারেল আইয়াল জামির বৃহস্পতিবার তাদের বরখাস্তের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন। এর আগে চলতি সপ্তাহের শুরুতে ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর (আইএএফ) কয়েকশ’ সদস্যসহ বরখাস্তকৃতদের অনেকে একটি খোলা চিঠিতে স্বাক্ষর করেন।
চিঠিতে তারা গাজায় চলমান যুদ্ধকে ‘নিরাপত্তার জন্য নয়, বরং রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত স্বার্থে পরিচালিত’ বলে উল্লেখ করেন।
তারা আরো লেখেন, যুদ্ধ চালিয়ে বন্দিদের মুক্ত করা সম্ভব নয়, বরং যুদ্ধবিরতির মাধ্যমেই কেবল এর সমাধান হতে পারে।
চিঠি দেওয়ার বিষয়টিকে ইসরায়েলি সেনাপ্রধান জেনারেল জামির ‘গুরুতর অপরাধ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তার মতে, যারা এই ধরনের বিবৃতি দিয়েছে, তারা সেনাবাহিনীতে ফিরে আসার যোগ্য নয়।
অন্যদিকে, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজও সেনাদের স্বাক্ষরিত এই চিঠির তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, এটি যুদ্ধের বৈধতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার একটি প্রচেষ্টা।
ইসরায়েলি গণমাধ্যম অনুসারে, চিঠিতে স্বাক্ষরকারী উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) ড্যান হালুৎস, সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) নিমরড শেফার এবং সাবেক বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের প্রধান কর্নেল (অব.) নেরি ইয়ারকোনির মতো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ।
চিঠিতে তারা যুদ্ধ বন্ধ করে বন্দিদের ফিরিয়ে আনার জন্য সর্বাত্মক চাপ সৃষ্টি করতে সব ইসরায়েলি নাগরিকের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর তথ্যানুযায়ী, চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে প্রায় ১০ শতাংশ এখনও সক্রিয় রিজার্ভ ডিউটিতে রয়েছেন, বাকিরা সাবেক বা অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য। সূত্র: মিডল ইস্ট মনিটর
অনলাইন ডেস্ক :
তেহরান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, ইসরায়েল যদি ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালায় তাহলে তাদেরও (ইসরায়েলের) পারমাণবিক স্থাপনা লক্ষ্য করে পাল্টা হামলা চালানো হবে। ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার দায়িত্বে থাকা বিপ্লবী গার্ডের কমান্ডার আহমেদ হাগতালাব এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।
তিনি বলেন, তাদের (ইরানের) হাত ট্রিগারেই রয়েছে। যদি ইসরায়েল তাদের কোনো স্থাপনায় কোনো ধরনের হামলা চালায় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে পাল্টা হামলা চালানো হবে। তিনি জানিয়েছেন, ইসরায়েলের পারমাণবিক অবকাঠামো কোথায় আছে সেটি তারা বেশ ভালোভাবে জানেন।
এই কমান্ডার আরো জানিয়েছেন, ইসরায়েল তাদের অব্যাহতভাবে হুমকি দিয়ে যাওয়ায় তারা তাদের পারমাণবিক যে নীতি রয়েছে সেটি পরিবর্তন করার ব্যাপারেও তারা ভাববেন।
১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেটে বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। তাতে ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোরের (আইআরজিসি) বিদেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী কুদস ফোর্সের জ্যেষ্ঠ কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ রেজা জাহেদিসহ কয়েকজন সামরিক কর্মকর্তা নিহত হন। এ হামলার বদলা হিসেবে গত শনিবার রাতে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে একযোগে ১৭০টি ড্রোন, ১২০টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও ৩০টি ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ইরান।
এই ঘটনার পর ইসরায়েল ইরানে হামলার পায়তারা করছে। ইসরায়েলের গোয়েন্দা বাহিনী মোসাদের সাবেক সিনিয়র কর্মকর্তা জোহার পাল্টি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজকে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, গত ১৩ এপ্রিল রাতে ইরান যে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে সেটির বদলা নিতে ইরানের পারমাণবিক অবকাঠামোতে হামলার চিন্তা-ভাবনা করছে তারা। তার এমন বক্তব্যের পরই পাল্টা হুমকি দিয়েছে তেহরান।
ইরানের পারমাণবিক কার্যক্রম পুরোটা নিয়ন্ত্রণ করেন দেশটির প্রধান ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। ২০০০ সালে তিনি এক ডিক্রির মাধ্যমে পারমাণবিক বোমা তৈরি নিষিদ্ধ করেন। তবে ২০২১ সালে ইরানের তৎকালীন গোয়েন্দামন্ত্রী হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন- পশ্চিমাদের চাপে পড়ে ইরানকে পারমাণবিক বোমা তৈরি করতে হতে পারে।
এদিকে ইরানের সেনাপ্রধান কমান্ডার মেজর জেনারেল আব্দোলরহিম মৌসাভি বলেছেন, ইরানের স্বার্থের বিরুদ্ধে কোনো আগ্রাসন চালানো হলে কঠোরভাবে তার জবাব দেওয়া হবে। এই জবাব এমন হবে যে তাদের অনুতাপ করতে হবে। সূত্র : স্কাই নিউজ
অনলাইন ডেস্ক :
জাপানের দক্ষিণাঞ্চলে শক্তিশালী টাইফুন ‘শানশান’ আঘাত হেনেছে। বাতাসের প্রবল ধাক্কায় ঘরের জানালা ও টাইলস উড়ে গেছে। এছাড়া মুষলধারে বৃষ্টির কারণে বন্যা ও ভূমিধসের আশংকা দেখা দিয়েছে। এতে তিনজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
জাপানে চলতি বছরের সবচয়ে শক্তিশালী এ টাইফুন ঘণ্টায় ২৫২ কিলোমিটার বেগে বয়ে আজ ২৯ আগস্ট বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সকাল ৮টার দিকে দক্ষিণাঞ্চলীয় কিউশু দ্বীপে আঘাত হানে। দ্বীপটিতে ১ কোটি ২৫ লাখ লোকের বসবাস।
টাইফুন আঘাত হানার আগেই কর্তৃপক্ষ সর্বোচ্চ সতকর্তা হিসেবে হাজারও লোককে অন্যত্র সরে যাওয়ার নির্দেশ দেয়। এছাড়া বন্যা, ভূমিধস ও তীব্র ঝড়ের বিষয়ে সতর্ক করে।
একজন দুর্যোগ কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছেন, উপকূলীয় মিয়াজাকি শহরে এ পর্যন্ত ২৬ জন আহত হয়েছে। এছাড়া ভবন ক্ষতিগ্রস্তের ১২৪টি ঘটনা ঘটেছে।
এদিকে, ঝড়ের কারণে কিউশুর দুই লাখ ৫৪ হাজার ৬১০টি বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
জাপানের আবহওয়া অফিস সতর্ক করে বলেছে, প্রবল বর্ষণের কারণে দুর্যোগের ঝুঁকি জাপানের পশ্চিমাঞ্চলেও দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে।
শক্তিশালী টাইফুন শানশানের কারণে বৃহৎ অটো কোম্পানি টয়োটা তাদের ১৪ ফ্যাক্টরির সবকটিতেই উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছে। এছাড়া নিশান ও হোন্ডা কিউশুতে তাদের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এদিকে, জাপান এয়ারলাইন্স বৃহস্পতিবারের জন্যে ২৭৫টি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বাতিল করেছে। এতে বিপাকে পড়ছেন ১৪ হাজার ৮৯৩ যাত্রী। শুক্রবারের জন্য জাপান এয়ারলাইন্স ১৩টি ফ্লাইট বাতিল করেছে। এর ফলে বিপাকে পড়বে এক হাজার ৩০৭ যাত্রী।
এছাড়া এএনএ নিক্সড বৃহস্পতিবারের জন্য ২১২ ও শুক্রবারের জন্যে ৪২টি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বাতিল করেছে।
উল্লেখ্য, জাপানে চলতি মাসে টাইফুন অ্যামপিলের কারণে কয়েকশ’ বিমান ও ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়েছে। ঝড়টির কারণে ভারি বৃষ্টিপাত হলেও এটি টোকিওতে সরাসরি আঘাত না করে অঞ্চলটির পাশ দিয়ে অতিক্রম করে প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলের দিকে অগ্রসর হয়ে গেছে।
এর আগে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড় মারিয়ার প্রভাবে জাপানের উত্তরাঞ্চলে রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি হয়।
গত মাসে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এই অঞ্চলে ঝড়গুলো উপকূল রেখার কাছাকাছি সৃষ্টি হয়ে দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি করে স্থলভাগে আঘাত হানছে।
সূত্র: রয়টার্স