শফিকুল ইসলাম বাদল, নবীনগর :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক যুগান্তরের প্রতিনিধি মোস্তাক আহমেদ উজ্বলের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে আজ ৪ মে রবিবার নবীনগর প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রতিবাদ সভায় প্রেসক্লাবের সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন শান্তি সভাপতিত্বে ও দৈনিক কালবেলা উপজেলা প্রতিনিধি শাহনূর খান আলমগীরের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা আবু কামাল খন্দকার, সাবেক সভাপতি শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামল, সাবেক সভাপতি জালাল উদ্দিন মনির, সিনিয়র সহ-সভাপতি তাজুল ইসলাম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কান্তি কুমার ভট্টাচার্য, অর্থ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম বাবু, আব্দুল হাদী, পিয়াল হাসান রিয়াজ, মিঠু সূত্রধর পলাশ, আবু কাউছার, সাইফুল ইসলাম রবিন, শফিকুল ইসলাম বাদল, সফর আলী, জামাল হোসেন পান্না, মোমিনুল হক রুবেল,সাকিল আহামেদ রুবেল, মাজেদুল ইসলাম, মনির হোসেন, হেলাল উদ্দিন, আব্বাস উদ্দিন হেলাল, কাউছার আহামেদ, নুরে আলম, মো: আমজাদ হোসেন, এম নুরুল আলম সরকার, সফিউল আলম, ইকরাম হোসেন এবং আলামিন।
সভায় বক্তারা মামলাটিকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ষড়যন্ত্রমূলক উল্লেখ করে বলেন, সংঘর্ষের দিন মোস্তাক আহমেদ উজ্বল ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে অবস্থান করছিলেন। অথচ তাকে মামলার প্রধান আসামি করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর।
উল্লেখ্য, গত ২৯ এপ্রিল নবীনগরের সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের বাড্ডা ও বাড়াইল গ্রামে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আজিজ মিয়া (৫২) নিহত হন এবং অন্তত ৩০ জন আহত হন। বক্তারা অবিলম্বে সাংবাদিক উজ্বলের নামে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং প্রকৃত দোষীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। তারা বলেন, সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং সত্যের পক্ষে তারা সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর একটি হাওর নদী নালা বেষ্টিত এলাকা, এই এলাকার সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নের জন্য অনেক গুলো প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে। প্রকল্প গুলো বাস্তবায়ন হলে নবীনগরের সাধারণ মানুষ ব্যবসা-বাণিজ্য সহ অনেক সুবিধা ভোগ করতে পারবে। বর্তমান সরকারের সকল উন্নয়নের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে নবীনগর হয়ে উঠবে আধুনিক ডিজিটাল নবীনগর।
নবীনগর উপজেলাবাসী জেলা শহরের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি ঢাকা,চট্টগ্রাম ,সিলেট সহ সারা দেশের সাথে সড়ক পথে যোগাযোগের পথ উন্মোচন হবে। এমন একটি মেগাপ্রকল্প নবীনগর টু আশুগঞ্জ রাস্তা সড়ক ও জনপদ বিভাগের তত্ত্বাবধানে নির্মাণাধীন। উক্ত প্রকল্পের মনতলা থেকে সীতারামপুর ব্রিজ এর উত্তর পাশে অ্যাপ্রুচ সড়কে সীতারামপুর গ্রামবাসীর অধিগ্রহণকৃত কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙ্গা নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হলে সংসদ সদস্য স্থানীয় জনগণের সাথে কথা বলেছেন। সংসদ সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল ১৭ ফেব্রুয়ারি বিকেলে অধিগ্রহণকৃত সকল মালিকদের বক্তব্য শুনে সকলকে আশ্বস্ত করে দায়িত্ব নিয়ে সকলে কাজ করে দিবেন বলে নিশ্চয়তা প্রদান করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংসদ সদস্য বলেন আমি আপনাদেরকে কথা দিচ্ছি আপনাদের নায্য অধিকার আপনারা বুঝে পাবেন, আইনের মধ্য থেকে আপনাদের সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতকল্পে কাজ করব, কারণ আমি চাই আগামী জুন মাসের মধ্যে উক্ত ব্রিজ দিয়ে গাড়ি চলাচল করবে। উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেকের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজামুদ্দিন আহম্মদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল সিদ্দিক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন চৌধুরী সাহান, জেলা পরিষদ সদস্য নাসির উদ্দিন, সহকারি কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান, ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা এহসানুল হক রিপন, নবীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুদ্দিন আনোয়ার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট সুজিত কুমার দেব, নবীনগর মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) কাজী ইয়াবের হাসান জামিল, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম নজু, সাইফুর রহমান সোহেল, মডেল প্রেসক্লাব সভাপতি মোহাম্মদ আবু কাওসার, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া মিনাজ, সহ সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, নবীনগর পূর্ব ও পশ্চিম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস.কে হেলাল এবং নুরে আজ্জম সহ উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি উদ্যোগে ‘দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক ও রচনা প্রতিযোগিতা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩০ মে বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ বিতর্ক ও রচনা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
তিনটি পর্বে বিতর্কের প্রথম রাউন্ডের বিষয় ছিল ‘অভাব নয় সীমাহীন লোভই দুর্নীতির প্রধান কারণ’ এ পর্বে নবীনগর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়কে হারিয়ে সলিমগঞ্জ আব্দুর রউফ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয় বিজয় অর্জন করে।
দ্বিতীয় রাউন্ডে বিষয়বস্তু ছিল ‘দুর্নীতিই জাতীয় উন্নয়নের প্রধান কারণ’ এ পর্বে নবীনগর ইচ্ছাময়ী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়কে হারিয়ে শিবপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় বিজয় অর্জন করে।
ফাইনাল রাউন্ডের বিষয়বস্তু ছিল ‘দুর্নীতিবিরোধী মনোভাব সৃষ্টিতে পরিবারের ভূমিকায়ই মূর্খ্য’ এ বিতর্কে সলিমগঞ্জ আব্দুর রউফ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়কে হারিয়ে শিবপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন হয়। শ্রেষ্ঠ বক্তা নির্বাচিত হয় চ্যাম্পিয়ন দলের দলনেতা জারিন তাসমিন।
দুর্নীতি দমনের ছাত্রসমাজের ভূমিকা ‘বিষয়ের উপরে রচনা প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করে শিবপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী মাছুমা খন্দকার।
দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে নবীনগর ইচ্ছাময়ী পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী সুমাইয়া আক্তার সারা।
তৃতীয় স্থান অর্জন করে নবীনগর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র নওফেল আহাদ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কার্মকর্তা তানভীর ফরহাদ শামীম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন একাডেমিক সুপার ভাইজার হাসনাত জাহান, জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আরজু, প্রেসক্লাবের সভাপতি শ্যামাপ্রসাদ চক্রবর্তী শামল, দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সহ-সভাপতি আমেনা বেগম।
সভাপতিত্ব করেন নবীনগর দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আবু কামাল খন্দকার। বক্তব্য রাখেন, কমিটির সদস্য মাওলানা আব্দুল মতিন, কমিটির সদস্য আসাদুজ্জামান কল্লোল, শিক্ষক মাদক চক্রবর্তী, শিক্ষক আবু হানিফ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন, দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো: হোসেন শান্তি।
বিচারক প্যানেলে ছিলেন, প্রভাষক শিউলি পারভীন, আশীষ কুমার গুহ, সাম সাম উদ্দিন।
সঞ্চালনায় ছিলেন দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য আব্বাস উদ্দিন হেলাল।
চলারপথে রিপোর্ট :
অস্ত্রসহ শাহাব উদ্দিন (৩৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে নবীনগর থানা পুলিশ। আজ ২১ জানুয়ারি মঙ্গলবার ভোরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার জিনদপুর ইউনিয়নের চারপাড়া গ্রামে অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী হলেন চারপাড়া গ্রামের মোঃ দুলাল মিয়ার ছেলে।
এলাকাবাসী জানায়, বাঙ্গরা এবাদুল করীম উচ্চ বিদ্যালয়ে চুরি হওয়া মালামাল উদ্ধার করতে গিয়ে পুলিশ চারপাড়া গ্রামের শাহাবুদ্দিন বাড়িতে অভিযান চালায়। সেখান থেকে দুইটি দেশীয় বন্দুক, চাইনিজ কুড়াল, ১টি তালা কাটার মেশিন, ১টি কম্পিউটারের সিপিও ও স্কুলের ৩টি ল্যাপটপ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল উদ্ধার করে।
বাঙ্গরা মোহাম্মদ এবাদুল করীম উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক আমিরুল ইসলাম বলেন, ১০ জানুয়ারি শুক্রবার রাতে বিদ্যালয়ের ৪ টি ল্যাপটপ, ১টি প্রজেক্টরসহ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল চুরি হয় আর এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। পুলিশ ৩টি ল্যাপটপসহ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল উদ্ধার করেছে।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেন, চারপারা গ্রামে অভিযান চালিয়ে স্কুলের মালামাল ও দুইটি দেশিয় বন্দুকসহ শাহাবুদ্দিন নামের একজকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে নবীনগর থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। মামলা তদন্ত অবস্থায় আমাদের অস্ত্র আইনে আরেকটি মামলা হবে। গ্রেফতারকৃত আসামীকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরন করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক আবু সাঈদকে (৩৬) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার রাতে তাকে ঢাকার উত্তরা হাউজ বিল্ডিং এলাকার একটি বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
এদিকে সাঈদ গ্রেফতারের খবরটি ২৩ মে শুক্রবার ফেসবুকে তার ছবিসহ ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়। এতে নিষিদ্ধ ঘোষিত স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে আবারও গ্রেফতার আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
গ্রেফতারের সত্যতা নিশ্চিত করে নবীনগর থানার ওসি আবদুর রাজ্জাক শুক্রবার সন্ধ্যায় বলেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা সাঈদকে ঢাকার উত্তরা থানার একটি হত্যা মামলায় সেখানকার পুলিশই তাকে গ্রেফতার করেছে। নবীনগরে বিভিন্ন মামলায় নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের যেসব নেতার নাম রয়েছে, আবু সাঈদ তাদের অন্যতম। কিন্তু সাঈদসহ বেশিরভাগ নেতা আত্মগোপনে থাকায় নবীনগরের পুলিশ তাকে এতোদিন গ্রেফতার করতে পারেনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার কাইতলা উত্তর ইউনিয়নের নারুই গ্রাম থেকে জামায়াত ইসলামী ও শিবিরের ৭ জন নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ ৩১ মে শুক্রবার সকাল ১১টায় ওই এলাকার আব্দুর রশিদের বাড়ি থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো: নবীনগর উপজেলার আব্দুর রশিদ (৬৫), বাদল মিয়া (৪৮), শাহিন ইসলাম (২৪), সদর উপজেলার ডা. আবু হানিফ (৬৫), সাহেদ আলম (২১), বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আলম (৫৩) ও আশুগঞ্জ উপজেলার মো. মামুন মিয়া (৩৭)।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুব আলম জানান, এলাকায় নাশকতা সৃষ্টি ও আসন্ন নবীনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য উপজেলার নারুই গ্রামের রশিদ মিয়ার বাড়িতে জেলার বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করা জামায়াত-শিবিরের নেতারা একত্রিত হয়ে গোপন বৈঠক করছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই গ্রামে পুলিশ অভিযান চালিয়ে জামায়েত ইসলামী ও শিবিরের ৭ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে। তবে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সেখান থেকে কয়েকজন পালিয়ে যান। ঘটনাস্থল থেকে বৈঠকর ব্যানার, নির্বাচন বিরোধী লিফলেট জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় নবীনগর থানায় মামলা হয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের শনিবার আদালতে সোপর্দ করা হবে।