মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, আখাউড়া :
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশের ৬টি পণ্য আমদানি বন্ধ রাখার মাঝে এবার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে মাছ রপ্তানি বন্ধ রেখেছেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। তবে মাছ রপ্তানী বন্ধের সাথে ভারতের নিষেধাজ্ঞার কোন সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন রপ্তানিকারকরা। বন্দরের মৎস্য রপ্তানিকারক এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. ফারুক মিয়া আজ বুধবার মাছ রপ্তানি বন্ধ থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আমাদের এক্সপোর্ট পারমিট (ইএসপি) জটিলতার কারণে আমরা এ পথে আগরতলায় মাছ রপ্তানি করতে পারিনি। তবে আশা করছি সমস্যা সমাধান হলে ২২ মে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আবারও মাছ রপ্তানি স্বাভাবিক হবে। প্রতিদিন গড়ে এক লাখ ডলারের ৩৫ থেকে ৪০ মেঃ টন মাছ ভারতে রপ্তানি করা হয়। এদিকে ভারত সরকার হঠাৎ করে বাংলাদেশ থেকে স্থলপথে ছয়টি পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতমুখী রপ্তানি বাণিজ্য কমে গেছে।
আখাউড়া স্থল শুল্ক স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বন্দর দিয়ে ভারতে ৪২৭ কোটি ৮৮ লাখ ৭২ হাজার ৪৩০ টাকার পণ্য রপ্তানি হয়। আর চলতি অর্থবছরে গেলো এপ্রিল পর্যন্ত রপ্তানি হয় ৪৫৩ কোটি ১ লাখ ৯৬ হাজার ৭৯৩ টাকার পণ্য। রপ্তানি পণ্যের মধ্যে রয়েছে হিমায়িত মাছ, রড, সিমেন্ট, প্লাস্টিক, ভোজ্য তেল, তুলা, প্রক্রিয়াজাত খাবার, মেলামাইন সামগ্রী ও শুটকি। প্রসঙ্গত, দেশের অন্যতম বৃহৎ ও শতভাগ রপ্তানিমুখী আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিদিন বরফায়ীত মাছ, সিমেন্ট, ভোজ্য তেল, প্লাস্টিক, বর্জ তুলা ও খাদ্য সামগ্রীসহ বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি হয় ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলায় যায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবিতে কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে শুরু হওয়া এই কর্মসূচি আজ ১৯ফেব্রুয়ারি সোমবার সকাল ১০ টায় হানিফ বাংলাদেশীর নেতৃতে আখাউড়া উপজেলা এসেছে। এই মিছিল বাংলাদেশের সাথে ভারত ও মিয়ানমার সাথে সীমান্ত আছে এমন সব জেলা ও উপজেলা প্রদক্ষিণ করে প্রতিবাদ জানাবে। কর্মসূচি যশোরের বেনাপোল উপজেলায় গিয়ে শেষ হবে।
কর্মসূচি সম্পর্কে হানিফ বাংলাদেশী বলেন বাংলাদেশের প্রতিবেশি দুইটা দেশ ভারত ও মিয়ানমার সব সময় বাংলাদেশের উপর আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে, ভারত সব সময় সীমান্তে নিরীহ মানুষকে পাখির মত গুলি করে হত্যা করছে, কিছুদিন আগে বাংলাদেশের একজন বিজিবি সদস্যকে বিএসএফ গুলি করে হত্যা করেছে, গত ৪ মাসে ভারত সীমান্তে ২১ জন বাংলাদেশী বি এস এফ এর গুলিতে নিহত হয়েছে। বিভিন্ন মানবাধিকারের অধিকারের হিসেবে ২০১০ সাল থেকে প্রায় ১২৭৬ জন বাংলাদেশীকে বি এস এফ হত্যা করেছে, ১১৮৩ জন আহত হয়েছে।
আরেক প্রতিবেশি দেশ মিয়ানমার তাদের ১২ লাখ রহিঙ্গাকে অত্যাচার করে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে। গত ৫ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারের আভান্তরিন যুদ্ধে মটারসেলে দুজন বাংলাদেশী নাগরিক নিহত হয়েছে। সীমান্ত আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ২০২০ সালে আমি প্রতিকী লাশ কাঁধে নিয়ে ঢাকা থেকে কুড়িগ্রাম পদযাত্রা করেছি। তিনি আরোও বলেন, বাংলদেশের জনগন সব সময় প্রতিবেশি ও বন্ধু দেশ গুলোর সাথে ভালো সম্পর্ক রাখতে চায়। কিন্তু প্রতিবেশী দেশ দুইটি বাংলাদেশের সাথে বৈরি আচরণ করে। সীমান্তে বাংলাদেশিদের হত্যার পরে বলা হয় এরা গরু চোর চোরাকারবারি, হতে পারে এরা গরু চোর বা চোরাকারবারি এদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা হোক গুলি করে হত্যা করবে কেন? ভারত ও মিয়ানমার যদি তাদের দেশের পাচারকারিদের দমন করে তাহলে বাংলাদেশের পাচারকারিরা এমনিতে বন্ধ হয়ে যাবে।
হানিফ বাংলাদেশী আরো বলেন স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশে রাষ্ট্র ক্ষমতায় যে দলই এসেছে সে দলই দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার জন্য দেশের মানুষের আর্ত মর্যাদা বিসর্জন দিয়ে বিদেশিদের দ্বারস্থ হয়েছে। শাসকদের এই দুর্বল নতজানুর কারনে ভারত ও মিয়ানমার সব সময় আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে।
হানিফ বাংলাদেশী বলেন এই কর্মসূচিতে আমারা দেশবাসীর সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি। দেশের সচেতন মানুষদের এই কর্মসূচি অংশ গ্রহণ করার আহবান জানাচ্ছি। যেদিন যে জেলা উপজেলায় এই মিছিল যাবে সেখানে যেকোনো দল, সংগঠনকে আমাদের সাথে সংহতি জানানোর আহ্বান জানাচ্ছি।
মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, আখাউড়া থেকে :
মালয়েশিয়ায় গিয়ে নিখোঁজ হওয়া স্বামী রাকিব হাসানের সন্ধ্যান চেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় সংবাদ সম্মেলন করেছেন তার স্ত্রী। ২৬ফেব্রুয়ারি বুধবার সকালে আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের উমেদপুর গ্রামের রাকিব হাসানের বাড়িতে এ সংবাদ সম্মেলন করা হয়। রাকিব হাসান ওই গ্রামের মেহেদী হাসানের পুত্র। তিনি ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে নিখোঁজ রয়েছেন বলে পরিবারের দাবী। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করে প্রবাসীর স্ত্রী নাহিদা আক্তার। এসময় উপস্থিত ছিলেন রাকিব হাসানের মা লক্ষ্মী বেগম।
লিখিত বক্তব্যে নাহিদা আক্তার বলেন, একই গ্রামের অহিদ মোল্লার ছেলে আজাদ মিয়া আমার স্বামীকে ভিসা দিয়ে মালয়েশিয়া নেয়। গত ৮ জানুয়ারি আমার স্বামী মালয়েশিয়া যায়। আজাদ মিয়া বলেছিল আমার স্বামীকে চাকুরীর ব্যবস্থা করে দিবে। প্রায় এক মাস ৫ দিন আমার স্বামী আজাদ মিয়ার রুমে ছিল। কিন্তু চাকুরী হয়নি। হঠাৎ গত ১৭ ফেব্রুয়ারি আজাদ মিয়ার ছোট ভাই ইসহাক মিয়া তার ফেসবুকে প্রচার করে আমার স্বামী তাদের রুম থেকে মোবাইলসহ কিছু জিনিষপত্র নিয়ে চলে গেছে। এ খবর জানার পর আমার শাশুড়ী আজাদ মিয়াকে ফোন দেয়। কিন্তু আজাদ মিয়া ফোন ধরে না। উল্টো আজাদ মিয়া মালয়েশিয়ান পুলিশের নিকট অভিযোগ করে। পুলিশ এসে রুম থেকে আমার স্বামীর পাসপোর্ট উদ্ধার করে নিয়ে যায়। এরপর থেকে আমার স্বামীর কোন খোঁজ পাচ্ছি না। আমি আমার স্বামীর সন্ধ্যান চাই।
নিখোঁজ রাকিব হাসানের মা লক্ষ্মী বেগম বলেন, আমার ছেলে যদি রুম থেকে চলে যায়, তাহলে পাসপোর্ট রেখে যাবে কেন। আমি আজাদকে ফোন দিলেও সে রিসিভ করে না। তার পরিবারকে জানিয়েও কোন সহযোগিতা পাচ্ছি না।
লক্ষ্মী বেগম কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন, আজ কয়েক দিন ধরে আমার ছেলে নিখোঁজ। আমি তো মা। আমার একটাই ছেলে। আপনারা আমার ছেলেকে যেভাবে পারেন বের করে দেন।
এদিকে, মোবাইল ফোনে আজাদ মিয়ার কাছে এসব বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি রাকিব মিয়াকে বিদেশে আনিনি। সে নিজে এসে আমার রুমে ছিল। না জানিয়ে চলে গেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় শাহপীর কল্লা শহীদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৯৯৩ ব্যাচের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সংগঠন ‘প্রিয়মুখ ৯৩’ ব্যাচের বন্ধু মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের আজমপুর সীমান্তবর্তী আর্মি বাগানে আজ ২ জুলাই রবিবার দিনব্যাপী আয়োজন আনন্দ উচ্ছাসে সম্পন্ন হয়।
গান, কৌতুক, কবিতা, স্মৃতি চারণ, খেলাধুলা এবং র্যাফেল ড্র এসবের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে একটি আনন্দময় দিন কাটায় সহপাঠীরা।
দীর্ঘদিন পর হারিয়ে যাওয়া বন্ধু-বান্ধবীদেরকে কাছে পেয়ে উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেন সহপাঠীরা। অনুষ্ঠানে অনেকেই জীবনসঙ্গী ও ছেলে মেয়েদেরকে নিয়ে আসেন। পুরনো বন্ধুকে কাছে পেয়ে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে আনন্দ উচ্ছাস প্রকাশ করেন প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। অনুষ্ঠানটি যেন হারিয়ে যাওয়া বন্ধুদের মিলন মেলায় পরিনত হয়। ছোট্ট ছোট্ট ছেলে মেয়েরা বাবা মায়ের সাথে এসে আনন্দ উপভোগ করে।
অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে ছিল পরিচিতি, গান, কৌতুক, স্মৃতিচারণ। দুপুরে নামাজের বিরতির পর প্রীতিভোজ। তারপর শুরু হয় মজার মজার সব খেলা। মিউজিক্যাল চেয়ার, সুইয়ের মুখে সুতা ঢুকানো, হাড়ি ভাঙ্গাসহ আরও কত কী।
পুরনো দিনের স্মৃতিচারণ করার সময় অনেকের কন্ঠের স্বর ভারি হয়ে আসে। চোখের কোণ গড়িয়ে নেমে আসে পানি। আবার অনেকে মজার কৌতুক বলে হাসিয়ে তুলেন সবাইকে। লাউড স্পিকারে করুন সুরে বেজে উঠে ‘পুরানো সেই দিনের কথা ভুলবি কি রে হায়। ও সেই চোখে দেখা, প্রাণের কথা, সে কি ভোলা যায়। আয় আর একটিবার আয় রে সখা, প্রাণের মাঝে আয়।’
অনুষ্ঠানের আয়োজনস্থলটি খুবই মনোমুগ্ধকর। সীমান্তঘেঁষা বিভিন্ন ফল ফলাদির বাগানটি খুবই সুন্দর। অনুষ্ঠানের ফাঁকে ফাঁকে বাগানটি ঘুরে দেখেন আগতরা। পূর্ব দিকে চোখ ফেরাতেই চোখে পড়ের কাঁটাতারের বেড়া। তারপরেই আগরতলার বিমানবন্দরের রানওয়ে। সব মিলিয়ে এলাকাটি ছিল খুবই চমৎকার।
পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন আজমপুরের কৃতি সন্তান, ঢাকা গুলশানের সাবেক সাব- রেজিস্ট্রার মোঃ রমজান খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন অধ্যাপক মোবারক খান, হংকং প্রবাসী বিশিষ্ট শিল্পপতি এ.এম.ডি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোঃ আজমল হোসেন খান, এ.এমডি ফাউন্ডেশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজমুল হোসেন সুমন, প্রভাষক সায়েদুর রহমান, আক্তার হোসেন, সার্জেন্ট (অব.) মোঃ সফিউল আলম স্বপন, ইকরাম হোসেন, কামাল ভূইয়া প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন মোহাম্মদ মুন্না।হাসি আনন্দ আর নিজেদের সুখ দু:খ ভাগাভাগি করে এক বুক ভালোবাসা নিয়ে যে যার নীড়ে ফিরে যান আবারও দেখা হবে সেই প্রত্যাশায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
মাদক চোলাচালান, মোটর সাইকেলের বৈধ কাগজপত্র না থাকাসহ বিভিন্ন অপরাধ মুলক কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রণে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে আখাউড়া থানা পুলিশ।
আজ ২৯ মার্চ বুধবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত আখাউড়া-সুলতানপুর সড়কের খড়মপুর এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। এসময় গাড়ির লাইসেন্স, ড্রাইভিং লাইসেন্স ও হেলমেট না থাকায় এবং মোটর সাইকেলে দুয়ের অধিক আরোহী থাকায় ২০টি মামলায় ১ লক্ষ ৪৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, জেলা সদরসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে মাদক সেবীরা এ সড়ক ব্যবহার করে আখাউড়া সীমান্তে আসে। মাদক সেবনসহ অপরাধ নিয়ন্ত্রণে বাইপাস সড়কে চেকপোষ্ট বসিয়ে অভিযান চালায় পুলিশ। বুধবার সকাল থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত অভিযান চলাকালে মোটর সাইকেলের কাগজপত্র যাচাই বাছাই করা হয়। এসময় বিভিন্ন বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ২০টি মামলায় ১ লক্ষ ৪৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আসাদুল ইসলামের নেতৃত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সার্জেন্ট ফজলে রাব্বি, সাব ইন্সপেক্টর মোবারক আলম, সাব ইন্সপেক্টর মোবারক আলী সাব ইন্সপেক্টর মোঃ আলমগীর, এএসআই উৎপল, এএসআই রনি বরুয়াসহ পুলিশ সদস্যরা।
আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আসাদুল ইসলাম বলেন, মাদক ব্যবসায়ী এবং অপরাধীরা যাতে এ সড়ক ব্যবহার করে মাদক চোলাচালান না করতে পারে এজন্য পুলিশ চেকপোষ্টে অভিযান পরিচালিত করছি। আখাউড়াকে মাদকমুক্ত করার জন্য আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
৬ ডিসেম্বর আখাউড়া মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালে এই দিনে পাকিন্তান হানাদার বাহিনীর কবল থেকে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের মধ্য দিয়ে আখাউড়া মুক্ত হয়।
এদিকে আখাউড়া মুক্ত দিবস উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন ও মুক্তিযুদ্ধা সন্তান কমান্ড এর উদ্যোগে আজ ৬ ডিসেম্বর বুধবার সকাল সাড়ে ৯ টায় আখাউড়ায় কেন্দ্রীয় স্মৃতি সৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে সেখান থেকে একটি র্যালি বের হয়ে পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে আখাউড়া উপজেলা পোস্ট অফিসের সামনে এসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, আখাউড়া থানার ওসি (তদন্ত) মো. শফিকুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা জামশেদ শাহ, বীর মুক্তিযোদ্ধা বাহার মালদার, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন বাবুল, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মমিন বাবুল, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডার সাখাওয়াত হোসেন খান স্বাধীন প্রমুখ।