চলারপথে ডেস্ক :
আসন্ন রমজান মাস উপলক্ষে ব্যাংকের অফিস ও লেনদেনের সময়সূচি পরিবর্তন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পরিবর্তন অনুযায়ী রমজান মাসে লেনদেন হবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত। আর অফিস চলবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
আজ ১৫ মার্চ বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন ডিপার্টমেন্টের এক সার্কুলারে এ সময়সূচি জানানো হয়।
সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়, দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংক পবিত্র রমজান মাসে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এর মধ্যে বেলা ১টা ১৫ মিনিট থেকে ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত জোহরের নামাজের বিরতি থাকবে। তবে এ বিরতির সময় অভ্যন্তরীণ সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাংকের লেনদেন অব্যাহত রাখা যাবে।
সাধারণ সময়ে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ব্যাংকে লেনদেন হয়। ব্যাংকের অফিস সময় থাকে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। রমজান মাসে অফিস ও লেনদেন সময়সূচিতে পরিবর্তন আনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
পবিত্র রমজান মাস অতিবাহিত হওয়ার পর সময়সূচি পূর্বাবস্থায় ফিরে আসবে বলে সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
গাজীপুরের কালীগঞ্জে কাজ করতে গিয়ে রুবেল মিয়া (২২) নামের এক গ্রিল মিস্ত্রি বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মারা গেছেন। নিহত রুবেল মিয়া টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার খাগুরিয়া গ্রামের মো. ধানেশ উদ্দিনের ছেলে।
আজ ১৮ জুলাই মঙ্গলবার দুপুরে কালীগঞ্জ উপজেলার জাঙ্গালীয়া ইউনিয়নের আজমতপুর উত্তর পাড়া মোড়ল বাড়ি সংলগ্ন গিয়াস উদ্দিন মোড়লের ওয়ার্কশপে এ ঘটনা ঘটে।
কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মো: ফায়েজুর রহমান বলেন, সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে লাশের ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ বিষয়ে থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে।
নিহতের বাবা ধানেশ উদ্দিন জানান, রুবেল পাঁচ বছর যাবত কালীগঞ্জের আজমতপুর এলাকায় গিয়াস উদ্দিন মোড়লের ওয়ার্কশপে কাজ করতো। গ্রীল দোকানের মালিক আমাদেরকে ফোনে জানিয়েছেন কাজ করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সে মারা গেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার নিমতলা বাজারে অভিযান চালিয়ে আশা বেকারী ও হক বেকারী নামের দুই প্রতিষ্ঠানকে ১৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ ২৮ আগস্ট সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর মুন্সীগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আবদুস সালাম।
বিষয়টি নিশ্চত করে সহকারী পরিচালক আবদুস সালাম জানান, নিমতলা বাজারে অভিযান চলাকালিন আশা বেকারী ও হক বেকারীতে মনিটরিং কালে দেখাগেছে অনুমোদন বিহীন এমোনিয়াম সালফেট ব্যবহার করে বেকারী পন্য উৎপাদন করছে এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যদ্রব্য তৈরি করা হচ্ছে। তাছাড়া উৎপাদিত খাবারে উৎপাদনের তারিখ, মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য উল্লেখ করছে না। বিএসটিআই অনুমোদন ব্যতিত বেকারীর পন্য উৎপাদন ও বিপনন করার অপরাধে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী বেকারী দুটিকে ৯ হাজার টাকা করে ১৮ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়েছে। অভিযানে সহযোগিতা করেন উপজেলার নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক শাহালম মিয়া ও সিরাজদিখান থানা পুলিশের একটি দল।
চলারপথে রিপোর্ট :
ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় বাড়ি ফেরার পথে বজ্রপাতে মাদ্রাসা পড়ুয়া দুই ছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। আজ ১৫ জুন বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার ঘোঁষগাও ইউনিয়নের পূর্ব জরিপাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলো একই এলাকার জ্যুতি মিয়ার মেয়ে লাবীবা (৮) এবং ওমেদ আলীর মেয়ে মুর্শিদা আক্তার (১২)। উভয়েই স্থানীয় ঘোঁষগাও বকুলতলা মহিলা মাদরাসার ছাত্রী ছিল। ঘটনার সততা নিশ্চিত করেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিকালে মাদরাসা ছুটি হওয়ার পর বাড়ি ফেরার পথে রহিম উদ্দিনের বাড়ি সংলগ্ন স্থানে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। পরে ঘটনাস্থল থেকে আহতবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে ধোবাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদেরকে মৃত ঘোষণা করে। দুই ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
অনলাইন ডেস্ক :
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আমাদের সংকটে, আমাদের সংগ্রামে, আমাদের মুক্তিযুদ্ধে কাজী নজরুল ইসলাম অফুরান এক প্রেরণার উৎস এবং চিরদিন তিনি বাঙালির জীবনে বেঁচে থাকবেন।’
আজ ২৭ আগস্ট রবিবার সকালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জাতীয় কবির স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, ‘এই দিনে আজকে আমাদের অঙ্গীকার করতে হবে যে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বের সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষ সমূলে তুলে ফেলতে হবে। আজকে আমরা এই শপথ করি। বাংলাদেশের যারা সত্যিকারে বাঙালি তাদের কাছে আমাদের এই চেতনার উদ্বুদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জাতীয় কবি সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে কবিতা, গানে, চেতনায় বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। আমরা এখনো সা¤প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে লড়ছি, তার সেই চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে। সা¤প্রদায়িকতা এখনো আমাদের এই স্বাধীন দেশে অগ্রগতির পথে, স্বাধীন দেশের বিকাশের ধারার অন্তরায় রয়ে গেছে।’
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘আগস্ট মাস শেষ হয়নি, এই আগস্ট মাস বাঙালি জাতির জন্যে ট্রাজেডির মাস, এই মাসে বঙ্গবন্ধুকে হারিয়েছি আমরা। কাজী নজরুল ইসলামকেও হারিয়েছি। নজরুল আগেও প্রাসঙ্গিক ছিলেন এখনো আছেন, তিনি আমাদের যেকোনো সংগ্রামে অপূরণীয়, তিনি চিরদিন আমাদের হৃদয়ে থাকবেন।’
এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে দলের নেতাদের নিয়ে জাতীয় কবির সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান ওবায়দুল কাদের। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, শাজাহান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক আবদুস সবুর, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-দফতর সায়েম খান প্রমুখ।
এছাড়া যুবলীগ, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ ক্ষমতাসীন দলের বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে জাতীয় কবির সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
বিশ্বশান্তি নিশ্চিত করা অতীতের চেয়ে এখন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রযুক্তির সাম্প্রতিক প্রসার ও অগ্রযাত্রার সঙ্গে বাড়ছে নতুন নতুন হুমকি। ফলে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনগুলোর শান্তিরক্ষীদের বহুমাত্রিক জটিল পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
তিনি বলেন, শান্তিরক্ষা মিশনগুলো উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে সমৃদ্ধ করার প্রয়োজনীয়তা এখন বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা বিশ্বের সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং ও বিপজ্জনক অঞ্চলে সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারে, সেজন্য তাদের সময়োপযোগী প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
আজ ২৯ মে বুধবার সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ দিবস-২০২৪’ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, নারীর অধিকার ও জেন্ডার সমতা নিশ্চিত করতে আমাদের পদক্ষেপ ‘উইমেন স্পিচ অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাজেন্ডা’ তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে। বাংলাদেশ অন্যতম বৃহৎ নারী শান্তিরক্ষী দেশ হিসেবেও পরিচিতি লাভ করছে। এ পর্যন্ত বাংলাদেশের ৩ হাজার ৩৮ জন নারী শান্তিরক্ষী অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে জাতিসংঘের শান্তি মিশন সম্পন্ন করেছেন। এখন দাবি আসছে, আরো নারী শান্তিরক্ষী প্রেরণ করার। জাতিসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল নিজেই আমাকে বলেছেন, আমরা যেন আরও বেশি করে নারী শান্তিরক্ষী প্রেরণ করি।
সরকারপ্রধান বলেন, আমরা স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ও জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেছি। যেখান থেকে ৩০ প্রকার ওষুধ বিনামূল্যে দেওয়া হয়। আমাদের কমিউনিটি ক্লিনিকের অনুকরণে বর্তমানে সেন্ট্রাল আফ্রিকায় জাতিসংঘের শান্তি মিশনে নিয়োজিত বাংলাদেশের রক্ষীদের সহায়তায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের প্রেসিডেন্ট ফস্টিন আর্চেঞ্জ তোয়াদেরার নামে একটি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করা হয়েছে। যার নামকরণ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু-তোয়াদেরা কমিউনিটি ক্লিনিক। বিদেশের মাটিতে জাতির পিতার নামে এমন সম্মাননা বাংলাদেশের জন্য একটি গৌরবের অধ্যায়।
অস্ত্র তৈরি ও প্রতিযোগিতা না করে সেই অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মানুষদের রক্ষার জন্য ব্যয় করার আহ্বান জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে দ্বন্দ্ব সংঘাত যুদ্ধ আজ বিশ্বশান্তি বিঘ্নিত করছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, গাজায় ইসরাইলের হামলায় হাজার হাজার নিরীহ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে, মিয়ানমারের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করা ইত্যাদি মানবজাতির জন্য এক ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমি ঠিক জানি না এই সংঘাত বা এই যুদ্ধ মানবজাতির জন্য কি কল্যাণ বয়ে আনছে। অস্ত্র প্রতিযোগিতা প্রতিনিয়ত যত বৃদ্ধি পাচ্ছে, মানুষের জীবনও তত বেশি দুর্বিষহ হয়ে উঠছে। বিশেষ করে নারী-শিশু, তারা সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাচ্ছে। যুবকেরা অকাতরে জীবন দিচ্ছে।
তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধ চাই না শান্তি চাই, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সব কিছু সমাধান করতে চাই। বিশ্বের এক বিশাল সংখ্যক মানুষ এখনো দারিদ্রসীমার নিচে রয়েছে। কোটি কোটি মানুষ দু’বেলা খাবার পায় না, শিশুরা শিক্ষা পায় না, শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত। যারা অস্ত্র তৈরি ও অস্ত্র প্রতিযোগিতায় এত অর্থ ব্যয় করছে, তাদের কাছে আমার আহ্বান, আমরা শান্তির কথা বলি কিন্তু সংঘাতে লিপ্ত হই কেন?
সরকারপ্রধান বলেন, এই যে অর্থ ব্যয় হচ্ছে, এই অর্থ যদি ক্ষুধার্ত মানুষের আহারের ব্যবস্থায়, শিক্ষায় ব্যবহার করা হতো, চিকিৎসায় ব্যবহার করা হতো তাহলে মানুষের জীবনমান আরও উন্নত হতো, মানুষ সুন্দরভাবে বাঁচতে পারত। কিন্তু এই সংঘাত মানুষকে আরও কষ্টের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, সংঘাত নয়, যদি কোনো সমস্যা থাকে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা, সেটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় কাজ। অস্ত্র তৈরি আর প্রতিযোগিতা, এই অর্থটা যেসব দেশ এখনো জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে যাচ্ছে, সেই জলবায়ু অভিঘাত থেকে মানবজাতিকে রক্ষার জন্য সেই ফান্ডে দিতে পারে এবং ক্ষুধার্ত ও শিক্ষা বঞ্চিতদের জন্য ব্যবহার করতে পারে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ অনুসরণ করে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেসব দেশে আমাদের শান্তিরক্ষী বাহিনী কাজ করছে, তাদের রাষ্ট্র প্রধান, সরকার প্রধান বা মন্ত্রীদের সঙ্গে দেখা হয়, প্রত্যেকেই আমাদের শান্তিরক্ষীদের ভূয়সী প্রশংসা করেন। আর এই প্রশংসা শুনে সত্যিই আমার গর্বে বুক ভরে যায়।
তিনি বলেন, জাতির পিতার আদর্শ অনুসরণ করে আমরা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছি। শান্তিরক্ষা মিশন ছাড়াও আমরা অন্য আন্তর্জাতিক ফোরামগুলোতে অবদান রেখে যাচ্ছি।
অনুষ্ঠানে এছাড়াও সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বক্তব্য দেন।