সঞ্জীব ভট্টাচার্য্য :
বিশিষ্ট চিকিৎসা বিজ্ঞানী জাতীয় অধ্যাপক ডাক্তার নুরুল ইসলামের প্রতিষ্ঠিত বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ Institute of Applied Health Science (IAHS) এর MBBS COURSE এ ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন বরণ অনুষ্ঠান গত ১৭ জুন ২০২৫ সকাল সাড়ে ৯টায় এনেক্স ভবনের চতুর্থ তলায় হল রুমে অনুষ্ঠিত হয়।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজসমূহে এমবিবিএস কোর্সের ১ম বর্ষের অনলাইন ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে সংযুক্ত হওয়ার মাধ্যমে সূচনা করা হয়।
অনলাইন ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মোঃ সায়েদুর রহমান।
অনলাইন ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম সমাপ্তির পরবর্তিতে পবিত্র গ্রন্থ আল কোরান পাঠের মাধ্যমে আইএএইচএস কর্তৃক আয়োজিত নবীন বরণ, শিক্ষাবর্ষঃ ২০২৪-২০২৫ খ্রিঃ এর শুরু হয় এবং আইএএইচএস এর রূপকার জাতীয় অধ্যাপক ডাক্তার নুরুল ইসলামের স্মৃতিতে দাড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
নবীন বরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি আইএএইচএস এর গভর্ণিং বডির চেয়ারম্যান আহমেদ ইফতেখারুল ইসলাম এর স্থলে সভাপতিত্ব করেন অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. রমা বড়ুয়া, বিভাগীয় প্রধান, এনাটমি, আইএএইচএস।
বিশেষ অতিথি উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ডা. মোঃ শফিউল হাসান, বিভাগীয় প্রধান, সাইকিয়েট্রি বিভাগ, আইএএইচএস, অধ্যাপক ডা. বদিউল আলম, একাডেমিক কোঅরডিনেটর ও বিভাগীয় প্রধান, সার্জারি, আইএএইচএস, অধ্যাপক ডা. সাবিনা ইয়াসমিন, বিভাগীয় প্রধান, ফিজিওলজি বিভাগ, আইএএইচএস এবং ডা. সুব্রত কুমার বড়ুয়া, সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগ, আইএএইচএস ও বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধানসহ , অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক, প্রভাষকগণ, ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ।
নবীন বরণ অনুষ্ঠানে অধ্যাপকগণ নবীনদের উদ্দেশে মেডিক্যাল কারিকুলামের বিশাল পরিধিনিয়ে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনা মুলক বক্তব্য রাখেন।
উপস্থিত অভিভাবকবৃন্দদের সন্তানের প্রতি সচেতনতামূলক আচরণের পরামর্শ প্রদান করেন।
অনুষ্ঠানে নবীন শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরনের পাশাপাশি সকল শিক্ষার্থী ও সম্মানিত শিক্ষক মণ্ডলীর মাঝে পরিচিতি পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও নবীন-প্রবীণ দেশী বিদেশী শিক্ষার্থীগণ ও অভিভাবকবৃন্দগণ উক্ত নবীন বরণ অনুষ্ঠানে তাঁদের অনুভুতির কথা বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় ব্যক্ত করেন। সবশেষ সভাপতি সবাইকে ধন্যবাদ ও আইএএইচ এ আবারও আমন্ত্রণ জানিয়ে মনোজ্ঞ নবীন বরণ অনষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
সঞ্জীব ভট্টাচার্য্য:
রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস ১১তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন (নবীন বরন) ১৫ জুন রবিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ এর সচিব ডা. মো: সরোয়ার বারীর সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সেন্ট্রাল ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের সাথে অনলাইনে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।
সেন্ট্রাল ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম সমাপ্ত হবার পর কলেজ ক্যাম্পাসে নবাগত শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়।
ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডাঃ উত্তম কুমার পালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর চেয়ারম্যান প্রীতি চক্রবর্তী এর পক্ষে হাসপাতাল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ আশীষ কুমার চক্রবর্ত্তী।
বক্তব্য রাখেন- হসপিটাল এর পরিচালক (মেডিকেল সার্ভিসেস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) অধ্যাপক ডাঃ এ কে মাহবুবুল হক।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ও রেডিওলজি এন্ড ইমেজিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডাঃ মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান ভূঁইয়া।
বক্তারা নবীন শিক্ষার্থীদের ভালো চিকিৎসক হবার পাশাপাশি ভালো মানুষ হবার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থী ও ইন্টার্ন চিকিৎসকগণ নবাগত দেশী-বিদেশী শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়। এরপর শিক্ষার্থীদের শপথবাক্য পাঠ করান একাডেমিক কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক ডাঃ ফজলুল করিম এবং একাডেমিক পাঠ্যসূচি সংক্ষিপ্তভাবে উপস্থাপন করেন মেডিকেল কলেজের বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও ফেজ কো-অর্ডিনেটর গণ অনুষ্ঠানে ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস প্রফেশনাল পরীক্ষায় (নভেম্বর ২০২৪) অনার্স মার্ক অর্জনকারী ৪ জন শিক্ষার্থীকে বিশেষ সম্মাননা দেয়া হয়- ধীরাজ স্ট্যানলি (ভারত), সানজিদা কবির ঐশী (বাংলাদেশ), সোনিকা থাপা (নেপাল) ও ওয়ানিমা তাবাসসুম (বাংলাদেশ)।
আয়োজিত অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা এবং অভিভাবকগণ নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করেন। এরপর শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত জুলাই যোদ্ধাদের মাঝে আর্থিক অনুদানের চেক বিতরণ করেছে সদর উপজেলা প্রশাসন। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত সি ক্যাটাগরির ১৭ জন জুলাই যোদ্ধার মাঝে ১৭ লক্ষ টাকার চেক বিতরণ করা হয়।
গতকাল ২৮ মে বুধবার দুপুরে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে চেক বিতরণ করেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূইয়া। এ সময় সদর উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা মোঃ নুরুল মাহমুদ ভূইয়া, সদর উপজেলা উপ-প্রশাসনিক কর্মকর্তা আবদুল লতিফসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক বলেন, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আপনারা যে ভূমিকা রেখেছেন এটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
তিনি আরো বলেন, ভবিষ্যতেও আপনার রাষ্ট্রের প্রয়োজনে এগিয়ে আসবেন বলে আমি মনে করি। জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহতদের এক যোদ্ধা বক্তব্যে রাখতে গিয়ে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের অপরাধীদের বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানান।
মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, আখাউড়া থেকে :
লিচু গাছ থেকে পড়ে মো. জাকির হোসেন (৩২) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আজ ১৬ মে শুক্রবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের চাঁনপুর গ্রামে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত জাকির হোসেন ওই গ্রামের মৃত হাজী শিরু মোল্লার ছেলে।
জানা গেছে, দুপুরে জাকির নিজের লিচু গাছে উঠে লিচু পারছিলেন। হঠাৎ গাছের ডাল ভেঙ্গে নিচে পড়ে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. নুসরাত জাহান তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের বড় ভাই মনির মোল্লা বলেন, হঠাৎ কান্নাকাটির শব্দ শুনে ঘর থেকে বের হয়ে দেখি সে গাছের ডাল ভেঙে নিচে পড়ে গেছে।
আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ ছমিউদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। প্রাথমিকভাবে এটি একটি দুর্ঘটনা বলেই মনে হচ্ছে। তবে নিহতের পরিবারের কোনো অভিযোগ থাকলে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বরিশালের উজিরপুর উপজেলায় হয়েছে ঐতিহ্যবাহী প্রীতি কাবাডি খেলা। আজ ২২ ফেব্রুয়ারি শনিবার উপজেলার মুন্ডপাশা আনোয়ারা মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে এ খেলা অনুষ্ঠিত হয়। খেলায় উজিরপুর পৌরসভা একাদশ ও শিকারপুর একাদশ অংশ নেয়। এতে ১-০ পয়েন্টে উজিরপুর পৌরসভা একাদশকে হারিয়ে জয়ী হয়েছে শিকারপুর একাদশ। উপজেলার মুন্ডপাশা একতা তরুণ সংঘের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত এ খেলা উপভোগ করতে হাজির হয় কয়েক হাজার দর্শক।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলে উজিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলী সুজা। বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপুর পৃষ্ঠপোষকতায় অনুষ্ঠিত খেলার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সরকারি শেরে বাংলা ডিগ্রী কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী মাহবুব ধলু।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বরিশাল জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সরকারি শেরে বাংলা ডিগ্রী কলেজের সাবেক ভিপি কাজী এমদাদুল হক মিলন, বরিশাল জেলা যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদক ও উজিরপুর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মনিরুজ্জামান লিখন, উজিরপুর উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মো. পনির খান।
হাডুডু টুর্ণামেন্ট পরিচালনা করেন শিকারপুর ইউনিয়ন যুবদলের নেতা মো. মহাসিন হাওলাদার।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক সর্দার সিদ্দিকুর রহমান।
খেলা শেষে বিজয়ীদের হাতে ফ্রিজ তুলে দেন অতিথিবৃন্দ।
অনলাইন ডেস্ক :
আজমিরীগঞ্জে গ্রাম্য আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গোষ্ঠীর লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষে নারী পুরুষসহ অন্তত ৪০ জন আহত হয়েছে। গুরুতর আহতদের উদ্ধার করে হবিগঞ্জের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে ভাংচুর করা হয়েছে বেশ কয়েকটি বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। আজ ১৩ মে মঙ্গলবার সকালে উপজেলার জলসুখা গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়- ওই গ্রামের ডা. রেজাউল করিম ও জলসুখা ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান ফয়েজ আহমেদ খেলুর লোকজনের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবত গ্রাম্য বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধের জের ধরে মাসখানেক পূর্বেও তাদের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সবশেষ ১২ মে সোমবার উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও সংঘর্ষ হয়। যদিও বিষয়টি তাৎক্ষণিক স্থানীয় মুরুব্বিয়ানদের মাধ্যমে শেষ হয়। এরই জের ধরে আজ সকালে উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
প্রায় ঘণ্টাব্যাপী চলা এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের নারী পুরুষসহ অন্তত ৪০ জন আহত হন। আহতদের মধ্যে সাইকুল বেগম (৫০), জিয়াউর রহমান (৩৫), তকদির মিয়া (৪২), ইমন (২২), নাইম মিয়া (২৪), শামিম মিয়া (১৯), মছদ উল্লা (৬০), জয় (২০), মুসকুদ উল্লা (৫০), আলী নুর (১৪), ফয়সলকে (১৪) উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ডা. রেজাউল করিম জানান, কিছুদিন পূর্বে প্রতিপক্ষরা আমার উপর হামলা করে। এই ঘটনায় আমি একটি মামলা দায়ের করি। সোমবার ওই মামলায় পুলিশ আসামি ধরতে গ্রামে গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন আমাদের লোকজনকে মারধোর করে। মঙ্গলবারও তারা আমাদের লোকজনের উপর হামলা করলে এলাকার অধিকাংশ লোকজন একত্রিত হয়ে তা প্রতিহত করে।
আজমিরীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনি। পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক রয়েছে। ফের সংঘর্ষ এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।