চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে সেনা বাহিনীর নেতৃত্বে পরিচালিত বিশেষ অভিযানে একটি বিদেশি রিভলভার ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। এসময় একজনকে গ্রেফতার করা হলেও মূল অভিযুক্ত সাদ্দাম হোসেন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। ১৬ জুলাই মঙ্গলবার ভোররাতে আশুগঞ্জ উপজেলার চরচারতলার আলাল শাহ মাজার সংলগ্ন এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। আশুগঞ্জ আর্মি ক্যাম্পের ক্যাপ্টেন ইমরানের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা এ অভিযানে অংশ নেন।
জানা যায়, অভিযুক্ত সাদ্দাম হোসেন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন আওয়ামী লীগের একজন সক্রিয় ক্যাডার। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সাবেক এক সংসদ সদস্যের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত এবং ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট আশুগঞ্জ গোল চত্বরে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় দায়ের করা একাধিক মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।
অভিযানের সময় সাদ্দামের বসতবাড়ির আঙিনায় ৪-৫ ফুট গভীর এবং ১০ ফুট ব্যাসার্ধের একটি গর্ত খুঁড়ে একটি বিদেশি রিভলভার ও দুই রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে সাদ্দাম পালিয়ে গেলেও তার ভাই মো. আসাদ মিয়া (৩৮) ঘটনাস্থল থেকে আটক হন। পরে তাকে উদ্ধার হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবহৃত দু’টি স্মার্টফোনসহ আশুগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খাইরুল আলম জানান, আটক আসামির বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঢাকার মাইলস্টোন কলেজে বিমান দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি। আজ ২৫ জুলাই শুক্রবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার সোহাগপুর গ্রামে মাইলস্টোন কলেজের নিহত শিক্ষিকা মাসুকা বেগমের কবরে শ্রদ্ধা জানাতে এসে তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, গত ১৫/১৬ বছরে যারা দুর্নীতি, দুঃশাসন, হত্যা, গুম, খুনের সাথে জড়িত ছিল, তারা একটা অপরাজনীতি শুরু করেছে। তারা পারেনি, কিন্তু তাদের ষড়যন্ত্র শেষ হয়নি। দুর্ঘটনার পরদিনই সচিবালয়ে একটা মিছিল এবং মাইলস্টোন কলেজের সামনেও মিছিল হয়েছে। সেখানে তাদের উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও ষড়যন্ত্রমূলক শ্লোগান ছিল। তিনি এসময় দেশকে নতুনভাবে নির্মাণ করতে সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। এরকম জনবহুল জায়গায় বিমান প্রশিক্ষণের কোনো সুযোগ নাই। তিনি এরকম জনবহুল এলাকায় প্রশিক্ষণের কারণ ও দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখতে সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানান।
এসময় কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনীতিবিষয়ক সম্পাদক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, সহ-সভাপতি এবিএম মমিনুল হক, জেলা বিএনপির সদস্য হাফিজুর রহমান মোল্লা কচিসহ দলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
বগুড়ার ধুনটে জুয়ার আসর থেকে দু’জন প্রধান শিক্ষক ও একজন অ্যাডভোকেটসহ গ্রেফতার ১১ জনকে আজ দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
আজ ২৫ জানুয়ারি শনিবার বিকালে ধুনট থানার ওসি সাইদুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
এর আগে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের পীরহাটি গ্রামের একটি বাড়ি থেকে তাদের গ্রেফতার করে পুলিশ। সেখান থেকে জুয়ার সরঞ্জাম ও নগদ টাকাও জব্দ করা হয়েছে।
গ্রেফতার জুয়াড়িরা হলেন- বগুড়ার ধুনট উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের খাদুলি গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে খাদুলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জামির উদ্দিন, গোপালপুর খাদুলী গ্রামের মৃত সামাদ মুন্সির ছেলে রান্ডিলা আতাউল্লা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জহুরুল ইসলাম, খাদুলি গ্রামের আমজাদ হোসেনের ছেলে রাকিব হোসেন, একই গ্রামের হানিফ শেখের ছেলে শহিদুল ইসলাম, কাশিয়াহাটা গ্রামের ইসাহাক আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর আলম, পীরহাটি গ্রামের মৃত আবু বক্কর মন্ডলের ছেলে তোতা মিয়া, ধেরুয়াহাটি গ্রামের আলিমুদ্দিনের ছেলে আল আমিন, মনছের আলীর ছেলে রতন সরকার, অলোয়া গ্রামের নওশের আলীর ছেলে সোহেল রানা, গোপালনগর ইউনিয়নের দেউরিয়া গ্রামের ডাক্তার শফিকুল ইসলামের ছেলে বগুড়া জজ কোর্টের অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান মোমিন ও বগুড়া সদর থানার নারুলী এলাকার মোজাম্মেল হকের ছেলে বাবুল আক্তার।
ধুনট থানা পুলিশ জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে গ্রেফতারি পরোয়ানা তামিল ও মাদকদ্রব্য উদ্ধার অভিযান শুরু করা হয়। এ সময় খবর পাওয়া যায়, উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের পীরহাটি গ্রামের মৃত আজগর আলীর ছেলে ইমন শেখের বাড়ির চৌচালা ঘরে কতিপয় লোক একত্রিত হয়ে টাকা দিয়ে জুয়া খেলছে। এরপর পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। পুলিশ ধাওয়া করে দুইজন প্রধান শিক্ষক ও একজন আইনজীবীসহ বিভিন্ন পেশার ১১ জুয়াড়িকে গ্রেফতার করে। আসর থেকে জুয়া খেলার সরঞ্জাম তিন সেট তাস, কালো কাপড় ও নগদ ৪৪ হাজার ৫২০ টাকা জব্দ করা হয়।
ধুনট থানার ওসি সাইদুল আলম জানান, গ্রেফতারকৃত জুয়াড়িদের বিরুদ্ধে জুয়া আইনে মামলা করা হয়েছে। দুপুরে তাদের আদালতের মাধ্যমে বগুড়া জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সামাজিক বন্ধনকে সুসংহত করার লক্ষ্যে সামাজিক সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৪ অক্টোবর শনিবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো: শাহগীর আলম।
আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র বসাকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেন, আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হানিফ মুন্সী, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) কাজী তাহমিনা শারমিন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লিমা সুলতানা, আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাহিদ আহমেদ। এসময় বক্তারা বলেন, ধর্ম যার যার উৎসব সবার। ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সামাজিক বন্ধনকে সুসংহত করার লক্ষ্যে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানান।
সমাবেশে জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যবৃন্দ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক, ইমাম, পুরোহিত ও শিক্ষকসহ সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা দিয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপি। ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল ও মো. সিরাজুল ইসলাম সিরাজকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। আজ ৯ মে শুক্রবার দুপুরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ব্রহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে ৩২ জনকে উপদেষ্টা ও ৬৮ জনকে সদস্য করা হয়।
নিম্নে পূর্ণাঙ্গ কমিটি উল্লেখ করা হলো: ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা বিএনপি’র উপদেষ্টা মন্ডলী: ১. প্রধান উপদেষ্টা আলহাজ এ্যাড. হারুন-আল রশিদ, ২. উপদেষ্টা মুশফিকুর রহমান, ৩. উপদেষ্টা ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, ৪. উপদেষ্টা এ্যাড. মোঃ খোরশেদ আলম, ৫. উপদেষ্টা সাইদুল হক সাঈদ, ৬. উপদেষ্টা আব্দুল খালেক, ৭. উপদেষ্টা তকদির হোসেন মোঃ জসিম, ৮. উপদেষ্টা এ্যাড. রফিক শিকদার, ৯. উপদেষ্টা শেখ মোঃ শামীম, ১০. উপদেষ্টা এ্যাড. মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন জিয়া, ১১. উপদেষ্টা সালাহউদ্দিন ভূঁইয়া শিশির, ১২. উপদেষ্টা মোঃ আবু আসিফ, ১৩. উপদেষ্টা আব্বাস উদ্দিন খান, ১৪. উপদেষ্টা হাজী সৈয়দ এমরানুর রেজা, ১৫. উপদেষ্টা মোঃ জহিরুল হক (বি.এ), ১৬. উপদেষ্টা এ্যাড. সিরাজ আবেদ, ১৭. উপদেষ্টা মোঃ তফাজ্জল হোসেন, ১৮. উপদেষ্টা এ্যাড. মোঃ ফরিদ উদ্দিন খান, ১৯. উপদেষ্টা আ: রহিম (কমিশনার), ২০. উপদেষ্টা মেজর (অব:) সাঈদ, ২১. উপদেষ্টা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ রুবেল, ২২. উপদেষ্টা উম্মে আসমা পলি (শিক্ষক), ২৩. উপদেষ্টা ইব্রাহীম ভূঁইয়া, ২৪. উপদেষ্টা ইঞ্জি. মোঃ আদিল সরকার, ২৫. উপদেষ্টা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ রুবেল, ২৬. উপদেষ্টা ফয়েজ আহমেদ শাকিল, ২৭. উপদেষ্টা মোঃ গিয়াস উদ্দীন, ২৮. উপদেষ্টা সাইফুল হক, ২৯. উপদেষ্টা মোঃ ফারুক মিয়া, ৩০. উপদেষ্টা এম রওশন আলম, ৩১. উপদেষ্টা ডা. মনিরুল ইসলাম চয়ন, ৩২. উপদেষ্টা মোঃ উজ্জ্বল।
১. সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, ২. সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ জহিরুল হক খোকন, ৩. সহ-সভাপতি এ্যাড. মোঃ শফিকুল ইসলাম, ৪. সহ-সভাপতি এ্যাড. গোলাম সারোয়ার খোকন, ৫. সহ-সভাপতি মোঃ আনিসুল ইসলাম ঠাকুর, ৬. সহ-সভাপতি এ্যাড. মোঃ আনিসুর রহমান মঞ্জু, ৭. সহ-সভাপতি এবিএম মোমিনুল হক, ৮. সহ-সভাপতি এ্যাড. মোঃ তরিকুল ইসলাম খান রুমা, ৯. সহ-সভাপতি এ্যাড. কামরুজ্জামান মামুন, ১০. সহ-সভাপতি মোঃ জসীম উদ্দিন রিপন, ১১. সহ-সভাপতি মোঃ নজির উদ্দিন আহমেদ, ১২. সহ-সভাপতি মোঃ মলাই মিয়া, ১৩. সহ-সভাপতি আবু শামীম মোঃ আরিফ, ১৪. সহ-সভাপতি কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশ, ১৫. সহ-সভাপতি মোঃ ইলিয়াস, ১৬. সহ-সভাপতি এ্যাড. আব্দুল আল-বাকী, ১৭. সহ-সভাপতি মোঃ শাহজাহান মিয়া, ১৮. সহ-সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন, ১৯. সহ-সভাপতি ডাঃ মোঃ মেজবাহউদ্দিন চৌধুরী, ২০. সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, ২১. সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলী আজম, ২২. যুগ্ম সম্পাদক বেলাল উদ্দিন সরকার তুহিন, ২৩. যুগ্ম সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকী, ২৪. যুগ্ম সম্পাদক মোঃ আজিম, ২৫. যুগ্ম সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন, ২৬. যুগ্ম সম্পাদক মাইনুল হোসেন চপল, ২৭. যুগ্ম সম্পাদক মোঃ জামাল হোসেন, ২৮. যুগ্ম সম্পাদক প্রকৌশলী মোঃ নাজমুল হুদা খন্দকার, ২৯. কোষাধ্যক্ষ মোঃ মিজানুর রহমান, ৩০. সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আসাদুজ্জামান শাহীন, ৩১. সাংগঠনিক সম্পাদক তানিম শাহেদ রিপন, ৩২. সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শামীম মোল্লা, ৩৩. সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল মনসুর মিশন, ৩৪. দপ্তর সম্পাদক এ্যাড. মোঃ সামসুজ্জামান কানন, ৩৫. প্রচার সম্পাদক মোঃ মাহিন, ৩৬. মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ফারুক মিয়া, ৩৭. প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেন, ৩৮. আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. নুরুজ্জামান লস্কর তপু, ৩৯. মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মিসেস শামসুন্নাহার, ৪০. যুব বিষয়ক সম্পাদক মোঃ নিয়ামুল হক, ৪১. ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মোঃ রাশেদ কবির আখন্দ, ৪২. শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মোস্তফা মিয়া, ৪৩. স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক এইচ এম আবুল বাশার, ৪৪. প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ নুরুল হুদা সরকার, ৪৫. তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আরমান উদ্দিন পলাশ, ৪৬. প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক প্রফেসর মোতাহের হোসেন, ৪৭. অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক কাজী নাজমুল হোসেন তাপস, ৪৮. ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ সাব্বির হোসেন, ৪৯. মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মোঃ ইসহাক মিয়া, ৫০. স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বি: সম্পা: ডা: সুপ্রিয় রায়, ৫১. পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মজিবুর রহমান মন্টু, ৫২. শিশু বিষয়ক সম্পাদক এ কে এম নুরুল হাসান আলম, ৫৩. ত্রাণ ও পূনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক মোঃ কাওছার কমিশনার, ৫৪. ক্ষুদ্র ঋণ ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মহসিন মিয়া, ৫৫. ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাইনুল হোসেন, ৫৬. গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জমির হোসেন দস্তগীর, ৫৭. সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম, ৫৮. স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোঃ সাদির, ৫৯. শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আল-আমিন লিটন, ৬০. মৎস্যজীবী বিষয়ক সম্পাদক হাসান আল-মামুন, ৬১. তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম, ৬২. সহ-কোষাধ্যক্ষ আমিরুল ইসলাম চকদার, ৬৩. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নাছির আহমেদ, ৬৪. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ নজরুল ইসলাম, ৬৫. সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শরীফ হোসেন, ৬৬. সহ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ রাশেদুল হক, ৬৭. সহ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ জসীম উদ্দিন, ৬৮. সহ-প্রচার সম্পাদক মোঃ ছাদেকুল ইসলাম, ৬৯. সহ-মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জিয়াউদ্দিন মুন্সী আঙ্গুর, ৭০. সহ-প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ইকলিল আজম, ৭১. সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার আশ্রাফ রহমান, ৭২. সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-মহসীন, ৭৩. সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মোঃ জাকারিয়া, ৭৪. সহ-যুব বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ওসমান মিয়া, ৭৫. সহ-স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জয়নাল খান, ৭৬. সহ-ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মোঃ আল-আমীন, ৭৭. সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শাহেদ মিয়া, ৭৮. সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ কাজল মিয়া, ৭৯. সহ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক বাবু সন্তোষ ঋষি, ৮০. সহ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ডা: কিবরিয়া চৌধুরী পাবেল, ৮১. সহ-তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ কামাল আহমেদ, ৮২. সহ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আবু কালাম, ৮৩. সহ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ইমন খন্দকার,
৮৪. সদস্য হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, ৮৫. সদস্য কবির আহমেদ ভূইয়া, ৮৬. সদস্য এ্যাড. এম এ মান্নান, ৮৭. সদস্য মোঃ জয়নাল আবেদীন আব্দু, ৮৮. সদস্য এ্যাড. ফকরুউদ্দীন আহমেদ, ৮৯. সদস্য এম এ হান্নান, ৯০. সদস্য মোঃ আবু ছায়েদ, ৯১. সদস্য ইঞ্জি. শফিকুল ইসলাম, ৯২. সদস্য মোঃ মাসুদুল ইসলাম মাসুদ, ৯৩. সদস্য মোঃ মহসিন মোল্লা, ৯৪. সদস্য মোঃ জহিরুল ইসলাম চৌধুরী লিটন, ৯৫. সদস্য মোঃ বশির উদ্দীন তুহীন, ৯৬. সদস্য মোঃ হাবিবুর রহমান, ৯৭. সদস্য মোঃ শরীফুর হক স্বপন, ৯৮. সদস্য মোঃ শরীফুল ইসলাম শরীফ, ৯৯. সদস্য ডা. খুরশিদ আলম, ১০০. সদস্য মোঃ আইয়ুম খান, ১০১. সদস্য মোঃ সেলিম ভূইয়া, ১০২. সদস্য মোঃ আক্তার হোসেন, ১০৩. সদস্য মোঃ নাজমুল করিম, ১০৪. সদস্য মোঃ ওবায়দুল হক লিটন, ১০৫. সদস্য মোঃ মাসুদ রানা, ১০৬. সদস্য একে এম মুসা, ১০৭. সদস্য এমদাদুল হক সাইদ, ১০৮. সদস্য মোঃ ছালেহ মুসা, ১০৯. সদস্য মোঃ আনোয়ার হোসেন, ১১০. সদস্য আহসান উদ্দিন খান শিপন, ১১১. সদস্য তরুন দে, ১১২. সদস্য মোঃ আলী আজম চৌধুরী, ১১৩. সদস্য এ্যাড. শরীফুল ইসলাম লিটন, ১১৪. সদস্য মোঃ হামদু মিয়া, ১১৫. সদস্য মোঃ ইদ্রীস মিয়া, ১১৬. সদস্য কে এম মামুন অর রশীদ, ১১৭. সদস্য আশরাফুল করিম রিপন, ১১৮. সদস্য মোঃ ছাদেক মিয়া, ১১৯. সদস্য মোঃ রহমত উল্লাহ, ১২০. সদস্য মোঃ আল-আমিন, ১২১. সদস্য মোঃ হযরত আলী, ১২২. সদস্য ইঞ্জি. কাজী দবীর উদ্দীন, ১২৩. সদস্য দেওয়ান মোঃ নাজমুল হুদা, ১২৪. সদস্য মোঃ বিল্লাল খন্দকার, ১২৫. সদস্য মোঃ বাবুল খান তাপস, ১২৬. সদস্য মোঃ মুক্তার হোসেন, ১২৭. সদস্য হাসিবুর রহমান লিটন, ১২৮. সদস্য মেহেরুন নিছা মেহেরীন, ১২৯. সদস্য মোঃ শফিকুল ইসলাম, ১৩০. সদস্য মোঃ ফারুক কমিশনার, ১৩১. সদস্য মোঃ জিয়াউল হক রতন, ১৩২. সদস্য মিজানুর রহমান খান পাপ্পু, ১৩৩. সদস্য ডা. শারমিন সুলতানা, ১৩৪. সদস্য মোঃ নাদিম মিয়া, ১৩৫. সদস্য মোঃ নিয়ামত খান, ১৩৬. সদস্য মোঃ ইলিয়াছ, ১৩৭. সদস্য সালাউদ্দিন আহম্মেদ, ১৩৮. সদস্য এ্যাড. ইসমত আরা সুলতানা, ১৩৯. সদস্য শামীমা বাছির স্মৃতি, ১৪০. সদস্য কামাল হোসেন জয়, ১৪১. সদস্য সেলিম মোস্তফা, ১৪২. সদস্য এ্যাড. জেসমিন আক্তার, ১৪৩. সদস্য শাহ মাহমুদা আক্তার, ১৪৪. সদস্য ডা. মোঃ নাজমুল হুদা বিপ্লব, ১৪৫. সদস্য মোঃ ওবায়দুল হক গিয়াস, ১৪৬. সদস্য মোঃ মাহফুজুর রহমান, ১৪৭. সদস্য ওমর ফারুক, ১৪৮. সদস্য মোঃ নুরল আমিন নুর, ১৪৯. সদস্য মোকাদাস মোল্লা হৃদয়, ১৫০. সদস্য সাজিদুল কিবরিয়া সুজন, ১৫১. সদস্য হানিফ খন্দকার।
অনলাইন ডেস্ক :
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) গাড়িবহর ও নেতাকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনার পর ১৪৪ ধারা জারি করেছে জেলা প্রশাসন। আজ ১৬ জুলাই বুধবার বিকাল ৪টার দিকে জেলা প্রশাসক মো. কামরুজ্জামান এই নির্দেশ দেন। জেলা প্রশাসনের একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। এদিন দুপুর পৌনে ২টার দিকে ২০০ থেকে ৩০০ লোক লাঠিসোঁটা নিয়ে এনসিপির সমাবেশস্থলে যায়। সে সময় মঞ্চের আশপাশে থাকা পুলিশ সদস্যরা সেখান থেকে দ্রুত আদালত চত্বরে ঢুকে পড়েন। একই সময়ে মঞ্চে ও মঞ্চের সামনে থাকা এনসিপির নেতাকর্মীরাও দৌড়ে সরে যান। যারা হামলা চালান, তারা সবাই আওয়ামী লীগের সমর্থক বলে এনসিপির নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেছিলেন।
হামলাকারীরা মঞ্চের চেয়ার ভাঙচুর করেন, ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন। একপর্যায়ে জেলা পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান ঘটনাস্থলে যান। এনসিপির নেতাকর্মী ও পুলিশ এক হয়ে ধাওয়া দিলে হামলাকারীরা পালিয়ে যান। পরে এনসিপি সেখানে সমাবেশ শুরু করে। দুপুর আড়াইটার দিকে এনসিপির সমাবেশ শেষ হয়।
নেতা-কর্মীরা ফিরে যাওয়ার সময় সড়ক দুপুর পৌনে তিনটার দিকে অবরোধ করে তাদের ওপর হামলা চালানো হয়। এ সময় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এনসিপির নেতাকর্মীরা অন্যদিক দিয়ে গাড়ি ঘুরিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. কামরুজ্জামান জানান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনা মোতায়েন রয়েছে।
১ জুলাই থেকে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি পালন করছে এনসিপি। এর মধ্যে দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় এই কর্মসূচি পালন করেছে দলটি। মাসব্যাপী এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ গোপালগঞ্জে পদযাত্রা করছে দলটি। গতকাল মঙ্গলবার দলের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এই কর্মসূচিকে ‘১৬ জুলাই: মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়। এরপর থেকেই এ নিয়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে।