চলারপথে রিপোর্ট :
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৃথকভাবে গণমিছিল ও সমাবেশ করেছে জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
আজ ৫ আগস্ট মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণ থেকে একটি গণমিছিল বের করে জেলা জামায়াতে ইসলামী। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সংক্ষিপ্ত প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জামায়াতে ইসলামী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আমির ও কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য মাওলানা মোবারক হোসেন।
সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন জামায়াত নেতা মাওলানা আমিনুল ইসলাম, জেলা জামায়াতের সহকারী সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মাদ জুনায়েদ হাসান ও আব্দুল বাতেন, যুব ও আইন বিষয়ক সম্পাদক কাজী সিরাজুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক মো. রাকন উদ্দিন, আইসিটি ও শিক্ষা সম্পাদক রাজিফুল হাসান বাপ্পী এবং ইসলামী ছাত্রশিবিরের জেলা সভাপতি হাসান মাহমুদ ও সেক্রেটারি জুলফিকার হায়দার রাফি প্রমুখ।
সমাবেশে মাওলানা মোবারক হোসেন বলেন, ‘ছাত্র অভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার বিদায় হয়েছে। বিগত ১৬ বছর মানুষের বাকস্বাধীনতা ছিল না। শেখ হাসিনার সরকার ভিন্নমতকে সহ্য করেনি। এই দেশের মানুষ তাদের রক্ত দিয়ে স্বৈরাচারের অবসান ঘটিয়েছে। তবে এখনও তার সহযোগী ও অনুসারীরা ক্ষমতায় রয়ে গেছে।’
এর আগে সকাল ১১টার দিকে হেফাজতে ইসলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের টি.এ রোড থেকে প্রেসক্লাব পর্যন্ত গণমিছিল ও সমাবেশ করে। এতে নেতৃত্ব দেন সংগঠনের জেলা সভাপতি মুফতি মুবারক উল্লাহ এবং সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আলী আজম।
একই দিন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার উদ্যোগেও পৃথক মিছিল ও সমাবেশ হয়। সংগঠনের সভাপতি মাওলানা আবুল কালাম আজাদ এবং সেক্রেটারি মাওলানা গাজী নিয়াজুল করীম এর নেতৃত্ব দেন। সমাবেশে বক্তারা শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের দাবি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
হারানো ব্যাগ ফিরিয়ে দিয়ে তার শিশু সন্তানকে চুরি করে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ১৫ মার্চ শনিবার সন্ধ্যায় শহরের আল খলিল হাসপাতাল থেকে সাউদা হোসেন সারা নামে চার বছরের ওই শিশুটিকে চুরি করে নিয়ে যায় অজ্ঞাত এক নারী। নিখোঁজের দুই ঘণ্টা পর এক সিএনজি অটোরিক্সা চালক শিশুটিকে উদ্ধার করে তার পরিবারের কাছে পৌঁছে দেয়। এ ঘটনায় শহরজুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
শিশুটির পরিবারের সদস্যরা জানান, দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার বাড়ঘরিয়া গ্রামের সৌদি প্রবাসী ইমাম হোসেনের ছেলেকে ডাক্তার দেখাতে আল খলিল হাসপাতালে যান শিশুটির মা স্মৃতি চৌধুরী ও নানী সাহানা আক্তার। তাদের সাথে স্মৃতি চৌধুরীর মেয়ে সাউদা জাহান সারাও ছিলেন। সেখানে স্মৃতি চৌধুরীর একটি ব্যাগ হারিয়ে গেলে তা খুঁজে দেয় অজ্ঞাত এক নারী। এরপর তাদের সাথে ওই নারী সখ্যতা গড়ে তোলেন। কথা বলার একপর্যায়ে শিশু সাউদাকে দেখে রাখার কথা বলে তার মা ও নানীকে ডাক্তারের কক্ষে যেতে বলেন। ছেলেকে ডাক্তার দেখিয়ে বেরোনোর পর তারা সাউদার খোঁজ পাচ্ছিল না।
পরে সিসিটিভি ফুটেজে অজ্ঞাত ওই নারীকে শিশুটিকে তার সঙ্গে নিয়ে বেরিয়ে যেতে দেখা যায়। বিষয়টি নিয়ে চাঞ্চল্য দেখা দিয়ে অভিযানে নামে পুলিশ। একপর্যায়ে রাত পৌনে আটটার দিকে শিশুটিকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে আনিস মিয়া নামে এক অটোরিক্সা চালক।
অটোরিক্সা চালক আনিস বলেন, ‘ওই নারী আশুগঞ্জ থেকে আমার অটোরিক্সা রিজার্ভ নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সুহিলপুরে নিয়ে আসে। সেখানে তিনি নেমে যান এবং বাচ্চাটিকে আল খলিল হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলে। পরে আমি শিশুটির সঙ্গে কথা বলি সে ওই নারীকে চেনে কি না। কিন্তু বাচ্চাটি ওই নারীকে চেনে না বলে জানায়। এরপর শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে আসি। এসে তার পরিবারের লোকজনদের কাছে বুঝিয়ে দেই।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মোজাফ্ফর হোসেন জানান, খবর পেয়ে জেলার বিভিন্ন পয়েন্টে তল্লাশি চৌকি স্থাপন করে অভিযান শুরু করে পুলিশ। এরই মাঝে একজন অটোরিক্সা চালক শিশুটিকে উদ্ধার করে ওই হাসপাতালে নিয়ে আসে।
ওসি বলেন, শিশুটির কানে থাকা স্বর্ণের দুল ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। সেগুলো উদ্ধার এবং ওই নারীর পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করা হয়েছে।
৩১ মার্চ সোমবার সকাল সাড়ে ৮ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের কাজীপাড়াস্থ জেলা ঈদগাহ ময়দানে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
এতে ইমামতি করেন জেলা জামে মসজিদের খতিব হযরত মাওলানা সিবগাহতুল্লাহ নূর।
নামাজে কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম, জেলা জামায়াতের আমির মোবারক হোসেন আকন্দসহ বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ নানা শ্রেণি-পেশার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করেন।
খুতবা পাঠ শেষে দেশ, জাতি ও বিশ্ব মুসলিম উম্মার শান্তি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
এছাড়াও শহরের ট্যাংকের পর জামে মসজিদ, শেরপুর জামে মসজিদ, কাউতলী নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামের আউটার স্টেডিয়াম, ভাদুঘর ফাঁটা পুকুর ঈদগাহ ময়দান, ভাদুঘর শাহী মসজিদ প্রাঙ্গণ, পূর্বমেড্ডা বাসস্ট্যান্ড জামে মসজিদ প্রাঙ্গণ, শরীফপুর ঈদগাহ মাঠ, মধ্যপাড়া ভাওয়াল দিঘীরপাড় মসজিদসহ জেলার ৭৮০টি ঈদগাহ ও ৫১০টি মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
স্টাফ রিপোর্টার :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়-৯৯৯ এর ফোন পেয়ে এক দম্পত্তিকে আগুন থেকে উদ্ধার করতে গিয়ে এক মানসিক প্রতিবন্ধীর ছুরিকাঘাতে মোঃ আতিকুল্লাহ (৪৫) নামে পুলিশের এক উপ-পরিদর্শক (এসআই) গুরুতর আহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশ ওই প্রতিবন্ধীকে আটক করে।
আজ ১৫ জানুয়ারি রবিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সদর উজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের বেহাইর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহত আতিকুল্লাহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক হিসেবে কর্মরত। হামলাকারী প্রতিবন্ধীর নাম সাইদুল ইসলাম (৩১)। তিনি নাটাই উত্তর ইউনিয়নের বিহাইর গ্রামের বজলু মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, রবিবার বিকেলে মানসিক প্রতিবন্ধী সাইদুল ইসলাম তার বাবা-মাকে বন্দি করে ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। স্থানীয়দের মধ্যে একজন ৯৯৯ এ ফোন করে এক প্রতিবন্ধী নিজের বাবা-মাকে ঘরে বন্দি করে আগুন লাগিয়ে দিয়েছেন জানিয়ে সাহায্য চান। ফোন পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রনে এনে প্রতিবন্ধী সাইদুল ইসলামের বাবা বজলু মিয়া ও মা আনোয়ারা বেগমকে উদ্ধার করেন।
এক পর্যায়ে পুলিশ সাইদুলকে আটক করার চেষ্টা করলে সাইদুল তার হাতে থাকা ছুরি দিয়ে এসআই আতিকুল্লাহকে পেট ও বুকের ডান পাশে এবং ডান হাতের কনুয়ে আঘাত করেন। এতে আতিকুল্লাহ গুরুতর আহন হন। পরে অন্যান্য পুলিশ সদস্যরা সাইদুলকে আটক করে ও আহত আতিকুল্লাহকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে যান।
খবর পেয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপারেশন) জয়নাল আবেদীন ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোজাম্মেল হোসেন হাসপাতালে ছুটে আসেন। আহত পুলিশের এস.আই আতিকুল্লাহকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যাগ রক্ত দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা রানা নুরুস শামস বলেন, আহত আতিকুল্লাহকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। তার প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। ব্যান্ডেজ দিয়ে তার রক্ত বন্ধ করা হয়েছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার নেওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, আহত পুলিশ সদস্য আতিকুল্লাহকে উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকায় নেওয়ার চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, ওই মানসিক প্রতিবন্ধী, তার বাবা ও মা পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন কর্মকর্তা আবদুস সামাদ বলেন, আগুন লেগেছে সংবাদ পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছি। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি, ঘরের ভেতরে আগুন। ওই প্রতিবন্ধী যুবক ঘরের ভেতরের ও বাহিরের কলাপসিবল ফটকে তালা দিয়ে হাতে ছুরি বসা রয়েছে। কেউ এগিয়ে গেলেই ওই যুবক আঘাত করার চেষ্টা করে। প্রথমে আমাদের সাথে যাওয়া দুই পুলিশ সদস্য তাকে আটকের চেষ্টা করে। সে সময় ওই প্রতিবন্ধী যুবক এক পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে। অন্য পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রতিবন্ধী যুবককে আটক করলে আমরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ৮ ডিসেম্বর রবিবার বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ইউনিটের যুব সদস্যদের নিয়ে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, সেফার এক্সেস বিভাগ কর্তৃক আয়োজিত ৩ দিন ব্যাপী (০৬-০৯ ডিসেম্বর ২০২৪) সেফার এক্সেস বিষয়ক কর্মশালা এর সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মবাড়িয়া রেডক্রিসেন্ট ইউনিটের যুব প্রধান ইফতেয়ার উদ্দিন রিফাতের সভাপতিত্বে কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের ”ইউনিট লেভেল অফিসার ইমরান হোসেন।
কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেডক্রিসেন্ট ইউনিট এর সাবেক যুব প্রধান সালাহ উদ্দিন ভূইয়া, সাবেক যুব প্রধান ও প্রশিক্ষক ফয়সাল উদ্দিন ভূইয়া, সাবেক যুব প্রধান ও প্রশিক্ষক শাহিদুল ইসলাম অপু, ইউনিটের উপ যুব প্রধান-১ ফাহিম মুনতাসির।
ইউনিটের প্রশিক্ষন বিভাগের প্রধান সাব্বির ভূইয়ার সঞ্চালনায় ৩দিনের সেফার এক্সেস কর্মশালা পরিচালনা করেন ফেসিলিটেটর মো: ফয়সাল আহমেদ ও সোনিয়া আক্তার।
ইউনিটের হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মনির হোসেনের সার্বিক সম্মনয়ে ৩০ জন যুব সদস্য কর্মশালায় অংশগ্রহন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে ভাদুঘর বাস টার্মিনালে বসছে কোরবানির পশুর হাট। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার এই কোরবানির পশুর হাট পৌরসভা নিজেই পরিচালনা করবে।
১৩ জুন বৃহস্পতিবার থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত বসবে এই পশুর হাট।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার অধীনস্থ একমাত্র কোরবানির পশুর হাটটি ভাদুঘর বাস টার্মিনালে অবস্থিত। প্রতিবছর ঈদের চারদিন আগে এই পশুর হাট বসে। এই হাটর থেকেই জেলা শহর এবং তার আশেপাশের লোকজন কোরবানির পশু ক্রয় করে থাকেন।
আজ ১২ জুন বুধবার বিকেলে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মাঠ প্রস্তুত করতে কাজ করছেন পৌরসভার কর্মকর্তারা। পুরো মাঠে বাঁশের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। যাতে করে গরু -মহিষ ইচ্ছেমতো বাঁধা যায়। এদিকে কর্তৃপক্ষ পুরো মাঠের তদারকিতে কাজ করছে পৌরসভার কর্মচারিরা। তারা মাঠ পরিষ্কার করে মশকনিধন ওষুধ ছিটিয়ে দিচ্ছেন। ভেকু দিয়ে নিচু জায়গায় মাটি ফেলে তা ভরাট করে দিচ্ছেন। বাজারের চারপাশে পানীয় জল সরবরাহ করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। জেনারেটরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাছাড়া নিরাপত্তার জন্য যা যা দরবার সবই করা হয়েছে। পুরো কাজই সরাসরি তদারকি করছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আ. কুদদূস।