অনলাইন ডেস্ক :
ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মিরের চোশিটি গ্রামে মেঘ বিস্ফোরণে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। আজ ১৪ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকালে সেখানে ক্লাউড বার্স্ট বা মেঘ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। হঠাৎ ভারী মেঘ জমে কোনো জায়গায় খুবই অল্প সময়ের মধ্যে অস্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হলে সেটিকে ‘মেঘ বিস্ফোরণ’ বলা হয়। এটি একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ। মেঘ বিস্ফোরণ হলে আক্রান্ত স্থানে আকস্মিক বন্যার সৃষ্টি হয়। যেটির পানি নিম্নাঞ্চলের সবকিছু ভাসিয়ে নিয়ে যায়।
সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, ৩৮ জন নিহত হওয়ার পাশাপাশি শতাধিক মানুষ এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
স্থানীয় এক কর্মকর্তা বার্তাসংস্থা এপিকে ৩৮ জন নিহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এ সংখ্যা বাড়তে পারে।
জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আব্দুল্লাহ এক বিবৃতিতে বলেন, সেখানকার খবর মর্মান্তিক। তিনি জানান, মেঘ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে কিস্তওয়ার বিভাগে। কিস্তওয়ারের একটি হাসপাতালে অনেকে জড়ো হয়েছেন। সেখানে হতাহতদের আনা হচ্ছে।
অঞ্চলটি দুর্গম হওয়ায় উদ্ধারকারীর ব্যাপক সমস্যায় পড়তে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। গত কয়েকদিনের ঝড়ে এমনিতেই রাস্তাঘাট খারাপ ছিল। যেখানে ভয়াবহ এ প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা ঘটেছে সেখান থেকে রাজধানী শ্রীনগরের দূরত্ব প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূর।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওই এলাকায় প্রয়োজনীয় সব সাহায্য পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট দেশটির উত্তরাখণ্ডের হিমালয় শহর ধারালিতে মেঘ বিস্ফোরণে একইরকম পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। সেখানে অন্তত ৭০ জন মানুষ নিহত হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হয়। যদিও দেশটির সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে হতাহতের সংখ্যা জানায়নি।
অনলাইন ডেস্ক :
কনে হাঁটছেন সাদা গাউন পরে। এ সময় সেই পোশাক ছুরি দিয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে খাচ্ছেন কেউ কেউ। তারা আসলে পোশাক খাচ্ছেন না, খাচ্ছেন কেক। এমনই এক বিশাল ‘পরিধানযোগ্য কেক’ বানিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লিখিয়েছেন সুইজারল্যান্ডের নারী নাতাশা কোলিন কিম ফাহ লি ফোকাস।
গত ১৫ জানুয়ারি রাজধানী বার্নে এক প্রদর্শনীতে কেক দিয়ে তৈরি পোশাকটি পরে দেখান তিনি। সম্প্রতি গিনেস ওয়ার্ল্ডস রেকর্ডের অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে এর একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়। ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘সবচেয়ে বড় পরিধানযোগ্য কেক ড্রেস। এর ওজন ১৩১.১৫ কেজি, বানিয়েছেন সুইটিকেকসের কর্ণধার নাতাশা কোলিন কিম ফাহ লি ফোকাস।’ খবর এনডিটিভির
গিনেস ওয়ার্ল্ডস রেকর্ড জানায়, নাতাশা ২০১৪ সাল থেকে সুইটিকেকস বেকারিটি পরিচালনা করছেন। এ পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের কেক বানিয়ে বিক্রি করেছেন। এবার ‘পরিধানযোগ্য কেক’ বানিয়ে গিনেস বুকে নাম লেখালেন তিনি। সুইস ওয়ার্ল্ড ওয়েডিং ফেয়ার নামে ফ্যাশন শোর শেষ দিনে ঐতিহ্যবাহী বিয়ের পোশাকের আদলে কেক দিয়ে তৈরি এই পোশাকটি দেখানো হয়। এটি কীভাবে পরতে হবে, তাও ভিডিওতে দেখিয়েছিন তিনি।
ইনস্টাগ্রামে প্রকাশের পর ইতোমধ্যে প্রায় ১৪ লাখ মানুষ ভিডিওটি দেখেছেন। অনেকে মন্তব্য করছেন, ‘এখানে কেক কোথায়? তিনি তো বিয়ের পোশাক পরেছেন!’ আরেকজন লিখেছেন, ‘আমি তো অবাক! কিন্তু এত ভারী পোশাক পরে তিনি হাঁটছেন কী করে!’
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় আনুমানিক ৬৮ লাখ টাকা মূল্যের ভারতীয় এ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ও ইমিটেশন সামগ্রী উদ্ধার করেছে বিজিবির সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের (৬০ বিজিবি) সদস্যরা।
গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে ২৬ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার জেলার আখাউড়া উপজেলার ছয়ঘরিয়া নামক এলাকা থেকে এসব পন্য উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধারকৃত পণ্যের মধ্যে রয়েছে ভারতীয় এ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ৫৭ পিস, মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে ৯৭২ পিস, বিভিন্ন প্রকার ইমিটেশন গহনা নেকলেস- ৭৩ পিস, চুড়ি -১১৩ পিস, টিকলী-৫৫ পিস, আংটি-১১ পিস ও দুল ৮৬ পিস।
বৃহস্পতিবার রাতে সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন (৬০ বিজিবি) এর অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল এ.এম জাবের বিন জব্বার, পিএসসি,এসি স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উদ্ধারকৃত ভারতীয় পণ্যের আনুমানিক মূল্য সাতষট্টি লাখ বাহাত্তর হাজার টাকা। বিজিবির টহল দলের উপস্থিতি টের পেয়ে চোরাকারবারীরা অবৈধ চোরাচালানী মালামাল ফেলে পালিয়ে যায়।
অনলাইন ডেস্ক :
ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেওয়ার সময় তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে মারা যাওয়া আট বাংলাদেশি নাগরিকের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে তাদের স্বজনদের কাছে।
আজ ৩ মে শুক্রবার বিকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহগুলো হস্তান্তর করা হয়।
নিহতরা হলেন মাদারীপুর জেলার রাজৈর থানার সেনদিয়া গ্রামের সজল বৈরাগী(২২), একই থানার কদমবাড়ি গ্রামের মৃত পরিতোষ বিশ্বাসের ছেলে নয়ন বিশ্বাস (১৮), সরমঙ্গল গ্রামের মামুন শেখ(২৪), কোদালিয়া গ্রামের কাজী সজীব(১৮), কেশরদিয়া গ্রামের তোতা খলিফার ছেলে কায়সার খলিফা (৩৫), গোপালগঞ্জ জেলার মোকসেদপুর থানার দাদন শেখের ছেলে রিফাত শেখ (২৪), একই থানার পদ্মপট্টি গ্রামের আবুল কাশেম শেখের ছেলে রাসেল শেখ (২৫) এবং পদ্মাপট্টি গ্রামের পান্নু শেখের ছেলে ইমরুল কায়েস আপন (২৩)।
এ ঘটনায় মানবপাচার আইনে করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বিমানবন্দর থানার উপ-পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের বলেন, আপনারা জানেন, সৌদি এয়ারলাইন্সে বৃহস্পতিবার দুপুরে মরদেহগুলো বিমানবন্দরে পৌঁছায়। যেহেতু এটি একটি ইন্টারন্যাশনাল ঘটনা, দেশের বাইরে সংঘটিত হয়েছে। পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এখানে উপস্থিত আছেন। সবার মতামতে, বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে পূর্বনির্ধারিত ফরেনসিক চিকিৎসক ডা. ফাহমিদা হকসহ আমরা তিনজন, ডেড বডিগুলোর আলামত দেখলাম। যেভাবে বাইরের থেকে আসছে ইনটেক। দেশের বাইরে যে পোস্টমোর্ডাম হয়েছে তা দেখলাম। সেখানে কোনোরকম কোনো প্রবলেম আছে কি না, তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য জাস্ট।
তিনি বলেন, ‘ম্যাজিট্রেট স্যারের উপস্থিতিতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস চেক করে মরদেহ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
উপ-পরিদর্শক জানান, এই মামলায় দুই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা হলেন যুবরাজ ও কামাল। তাদের রিমান্ডে এনে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে যেসব তথ্য পাওয়া গেছে, তা যাচাই করা হচ্ছে। এটি একটি আন্তর্জাতিক চক্র। এদের সাথে যাদের কানেক্টিভিটি আছে দেশে ও দেশের বাইরে, তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
অনলাইন ডেস্ক :
ইসরাইলি হামলায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় একদিনে কমপক্ষে ৮৬ জন নিহত হয়েছেন। ২৪ আগস্ট রবিবার সন্ধ্যা থেকে ২৫ আগস্ট সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আরো ৪৯২ জন আহত হয়েছেন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সোমবার রাতের দিকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয় জানায়, নিহতদের মধ্যে ৫৮ জন প্রাণ হারিয়েছেন ইসরায়েলি বাহিনীর নিক্ষিপ্ত গোলায়। বাকি ২৮ জন নিহত হয়েছেন খাদ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে সেনাদের এলোপাতাড়ি গুলিতে।
বিবৃতিতে আরো উল্লেখ করা হয়, ২৫ আগস্ট সোমবার ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত গাজার বিভিন্ন হাসপাতালগুলোতে ৮৬ জনের মরদেহ ও ৪৯২ জন আহতকে আনা হয়েছে। তবে প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। কারণ অনেকেই ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা রয়েছেন, কিন্তু পর্যাপ্ত সরঞ্জাম ও জনবল না থাকায় উদ্ধার সম্ভব হচ্ছে না।
এদিকে, গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চল খান ইউনিসে নাসের হাসপাতালে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বিমান হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে পাঁচজন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের সাংবাদিক ও চারজন স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন। হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় সামরিক অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, সোমবারের পর পর্যন্ত গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬২ হাজার ৭৪৪ জনে। আহত হয়েছেন আরো এক লাখ ৫৮ হাজার ২৫৯ জন ফিলিস্তিনি।
এদিকে, গত ১৯ জুন যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও হামাস দুই মাসের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলেও ১৮ মার্চ সেই যুদ্ধবিরতি ভেঙে ফের গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। ওই সময় থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় পাঁচ মাসে নিহত হয়েছেন অন্তত ১০ হাজার ৯০০ ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন ৪৬ হাজার ২১৮ জন।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, গত মে মাসের শেষ দিক থেকে ত্রাণ ও খাদ্য সংগ্রহ করতে যাওয়া সাধারণ মানুষদের ওপরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা। ২৭ মে প্রথমবারের মতো গাজায় ত্রাণ নিতে যাওয়া মানুষের ওপর গুলি চালানো হয়, এরপর থেকে নিয়মিতই এমন ঘটনা ঘটছে। এ সময়ের মধ্যে শুধু ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন ২ হাজার ১২৩ জন ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছেন আরো ১৫ হাজার ৬১৫ জনের বেশি।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন করার লক্ষ্য ৩২ সদস্যের মিয়ানমারের একটি প্রতিনিধি দল কক্সবাজারের টেকনাফে পৌঁছেছেন। এরপর তারা ১৮০ পরিবারের সাথে মতবিনিময় করেন।
আজ ৩১ অক্টোবর মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে নৌপথে আরকান রাজ্যের সাউ নাইং এর নেতৃত্বে ৩২ সদস্যের প্রতিনিধি দলটি টেকনাফের জেটিঘাটে এসে পৌঁছায়। পরে গাড়িযোগে টেকনাফ সড়ক ও জনপথ বিভাগের রেস্ট হাউসে নদী নিবাসে পৌঁছার পর সাক্ষাৎকার নেওয়া শুরু করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে ক্যাম্প থেকে ১৮০ পরিবারের সদস্যদেরকে সিআইসি অফিসের পক্ষ থেকে ডাকা হয়েছে। তারা টেকনাফ সড়ক ও জনপদের রেস্ট হাউসে নদী নিবাসে যায়।সেখানে তাদের সাথে মিয়ানমারের একটি প্রতিনিধি দল প্রত্যাবাসনের বিষয়ে সাক্ষাৎকার নেয়।
কক্সবাজারের ত্রাণ ও প্রত্যাবাসনের অতিরিক্ত কমিশনার মো. শামসুদ্দোজা বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের লক্ষ্য ৩২ সদস্যের একটি মিয়ানমারে প্রতিনিধি দল সকালে টেকনাফে পৌঁছেন। এখনো তাদের সাথে মতবিনিময় চলছে।
উল্লেখ্য, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নিপীড়নের শিকার হয়ে বাংলাদেশে মানবিক আশ্রয় পাওয়া রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে প্রথম তালিকার ১৬৮ পরিবারের ৪৮০ জনের তথ্য যাচাই-বাছাই ও সাক্ষাৎকার শেষে মিয়ানমারের ১৭ সদস্যের টেকনিক্যাল টিম ২২ মার্চ (বুধবার) সকাল ১০টার দিকে নাফ নদ থেকে টেকনাফ চৌধুরী পাড়ার ট্রানজিট জেটিঘাট দিয়ে মিয়ানমারের উদ্দেশ্য রওনা দেয়।
প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ থেকে দেওয়া রোহিঙ্গাদের প্রথম তালিকার যাচাই-বাছাই করতে মিয়ানমারের ১৭ সদস্যের একটি টেকনিক্যাল টিম ১৫ মার্চ সকালে টেকনাফ ট্রানজিট জেটিঘাট হয়ে বাংলাদেশে আসে।
মিয়ানমারের কাছে পাঠানো প্রথম তালিকাটি থেকে গত সাতদিনে ১৬৮ পরিবারের ৪৮০ জনের তথ্য যাচাই-বাছাই ও সাক্ষাৎকার প্রক্রিয়া শেষ করেন। যাদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছে তাদের থেকে বাংলাদেশের আশ্রয় শিবিরে জন্ম নেওয়া ওই পরিবারের শিশুদেরও নথিভুক্ত করেছে টেকনিক্যাল টিম।