অনলাইন ডেস্ক :
আমেরিকায় বাংলাদেশি কমিউনিটির অগ্রযাত্রায় সোমা সাঈদ নতুন মাত্রা যোগ করতে চলেছেন। কুইন্স সিভিল কোর্টের বিচারক হওয়ার চার বছরের মাথায় তিনি নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হতে যাচ্ছেন। ডেমোক্র্যাটিক পার্টি এ পদে তাকে মনোনয়ন দিয়েছে। কমিউনিটির সক্রিয় ভূমিকা থাকলে আগামী ৪ নভেম্বরের নির্বাচনে তার বিজয় নিশ্চিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
গত ৭ আগস্ট কুইন্স কাউন্টি ডেমোক্র্যাটিক পার্টির বার্ষিক জুডিশিয়াল কনভেনশনে সর্বসম্মতভাবে নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের (কুইন্স বরো ট্রায়াল কোর্ট বেঞ্চ) পাঁচটি শূন্যপদে বিচারপতি হিসেবে পাঁচজনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। পার্টির প্রেসিডেন্ট ও কংগ্রেসম্যান গ্রেগরি মিক্স মনোনীতদের নাম ঘোষণা করেন। মনোনীতরা হলেন—ইরা গ্রিনবার্গ, সোমা সাঈদ, স্যান্ড্রা পেরেজ, ফ্রান্সেস ওয়াং এবং গ্যারি মিরেট।
সোমা সাঈদ ১২ বছর বয়সে বাবা-মার সঙ্গে টাঙ্গাইল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। তার বাবা আফতাব সৈয়দ ছিলেন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট। নিউইয়র্কে স্কুল-কলেজের শিক্ষা শেষ করে তিনি নিজ মেধা ও পরিশ্রমে ২০২১ সালে কুইন্স কাউন্টি সিভিল কোর্টে বিচারক নির্বাচিত হন। এতে তিনি নিউইয়র্ক স্টেটে প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান ও প্রথম মুসলিম নারী বিচারক হিসেবে ইতিহাস গড়েন।
শনিবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে ‘বাংলাদেশি আমেরিকান কমিউনিটি অব এনওয়াইসি’র ব্যানারে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তাকে নিয়ে ব্যাপক উৎসাহ দেখা যায়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ডিস্ট্রিক্ট লিডার অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী। তিনি সোমার বর্ণাঢ্য কর্মজীবন তুলে ধরে বলেন, “বিশ্বের বহু দেশের আইনপ্রণেতারা আমেরিকার বিচারব্যবস্থার স্বচ্ছতা অনুসরণ করেন। এই ধারাবাহিকতা রক্ষায় সোমা সাঈদের মতো মেধাবী বিচারপতির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
বক্তব্য রাখেন নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটর জন লিউ, ডিস্ট্রিক্ট লিডার অ্যাটর্নি গুরদিপ সিং নাড়ুলা, সিভিল কোর্ট জাস্টিস প্রার্থী ইভ চো গুলেরগান, গ্যারি মিরেট, ফ্রান্সেস ওয়াং, ইমাম শামসী আলী, এডভোকেট নাসিরউদ্দিন, শামসুল হক, বিএনপি নেতা জিল্লুর রহমান জিল্লু, কমিউনিটি নেতা মিজান চৌধুরী প্রমুখ।
সোমা সাঈদ উপস্থিত সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, আমার বাবা সাংবাদিকতা করতেন। তার কর্মনিষ্ঠা আমাকে মানবকল্যাণে অনুপ্রাণিত করেছে। আগামী নির্বাচনে আমি আপনাদের সমর্থন ও দোয়া নিয়ে জয়ী হতে চাই।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশি কানাডিয়ান তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্য পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। একাকীত্ব, বর্ণবৈষম্য, অর্থনৈতিক চাপ, অভিভাবকত্বের সমস্যা, শিক্ষাগত চাপ এবং প্রযুক্তির অতিরিক্ত ব্যবহারের মতো বিভিন্ন কারণে তরুণরা মানসিক সমস্যায় ভুগছে। এই বিষয়ে সচেতনতা তৈরি ও সমাধানের পথ খুঁজতে বেঙ্গলি ইনফরমেশন অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট সার্ভিসেস (বিআইইএস) একটি আলোচনা সভার আয়োজন করে।
কানাডার স্থানীয় সময় ১৭ জানুয়ারি সংগঠনের ডেনফোর্থস্থ অফিসে আয়োজিত ‘বাংলাদেশি কানাডিয়ান তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্যের চ্যালেঞ্জ এবং উত্তরণের পথ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। বিআইইএস-এর নির্বাহী পরিচালক ইমাম উদ্দিনের সঞ্চালনায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন সংগঠনের প্রেসিডেন্ট নিজাম উদ্দিন।
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বিশিষ্ট সাংবাদিক শওগাত আলী সাগর, সোশ্যাল ওয়ার্কার নেসার আহমেদ, বিআইইএস-এর জেনারেল সেক্রেটারি ড. মাহতাব শাওন, বাংলাদেশি চিকিৎসক হুমায়রা তাহিতি, ব্যবসায়ী আজিম উদ্দিন আহমেদ, তরুণদের প্রতিনিধি ফাতেমা সরকার, উন্নয়ন কর্মী রীনা সেন গুপ্তা এবং বিআইইএস-এর পরিচালক গোলাম মোস্তফা।
বিআইইএস প্রেসিডেন্ট নিজাম উদ্দিন তার মূল বক্তব্যে উল্লেখ করেন, মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যাগুলো লুকিয়ে রাখা, অভিভাবকত্বের অভাব, ভিন্ন সংস্কৃতির সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর চ্যালেঞ্জ এবং সচেতনতার অভাব তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্য সংকটের মূল কারণ। তিনি কমিউনিটি-ভিত্তিক মেন্টাল হেলথ প্রোগ্রাম চালু, সচেতনতা বৃদ্ধি এবং কালচারালি উপযোগী সেবা প্রদান করার সুপারিশ করেন।
সাংবাদিক শওগাত আলী সাগর বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চতর শিক্ষাকার্যক্রমে পড়াশোনার চাপ অনেক তরুণকে হতাশাগ্রস্ত করছে। তিনি অভিভাবকদের প্রতি সন্তানদের সমস্যা গভীরভাবে বোঝার এবং তাদের পাশে থাকার আহ্বান জানান। ব্যবসায়ী আজিম উদ্দিন আহমেদ মানসিক স্বাস্থ্য সংকট মোকাবিলায় পলিসি লেভেলে কাজ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সোশ্যাল ওয়ার্কার নেসার আহমেদ উল্লেখ করেন, কমিউনিটির মধ্যে এখনও মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়টি গ্রহণযোগ্য নয়। তরুণদের জন্য কার্যকর কাউন্সেলিং সেবা এবং কমিউনিটি রিসোর্স ব্যবহারের ওপর জোর দেন তিনি।
তরুণদের প্রতিনিধি ফাতেমা সরকার বলেন, অভিভাবকরা আমাদের বোঝেন না, ভয় দেখান। তাদের উচিৎ আমাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ হওয়া এবং মন খুলে কথা বলার পরিবেশ তৈরি করা।
সবশেষে, বক্তারা বাংলাদেশি কানাডিয়ান তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে কমিউনিটি সংগঠনগুলোর সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান।
অনলাইন ডেস্ক :
পরিবারে স্বাচ্ছন্দ্য ফেরানোর জন্য দুই বছর আগে সৌদি আরবে পাড়ি জমান আয়নাল হক (২৮)। গত ৮ অক্টোবর ২৪ সৌদি আরবের আভা শহরে নিজ কর্মস্থলে যাবার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন আয়নাল।
৯ মার্চ রবিবার সাড়ে রাত ১১টায় মৃত্যুর ৫ মাস পর সৌদি আরব থেকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসে তার মরদেহের কফিন। সেখান থেকে পরিবারের লোকজন কফিন বাড়ি নিয়ে যায়।
আজ ১০ মার্চ সোমবার সকাল ৯টায় জানাযা শেষে তাকে কবরস্থানে দাফন করা হয়।
নিহত আয়নাল হক মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার পাতিলাপাড়া গ্রামের মৃত কুদ্দুস আলীর ছেলে। তিন ভাইয়ের মধ্যে পরিবারের সবার ছোট সন্তান ছিলেন আয়নাল। দেশে থাকাকালীন আয়নাল কাঠমিস্ত্রির কাজ করতেন।
সংসারের অভাব দূর করতেই সেই পেশা ছেড়ে সৌদি আরবে পাড়ি জমান তিনি। স্ত্রী ও দুই মেয়ে সন্তান রয়েছে তার। বড় মেয়ের বয়স ১২ আর ছোট মেয়ের ৫ বছর। আয়নালকে হারিয়ে পরিবার, আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধুদের মাঝে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
নিহতের বড় ভাই ভ্যানচালক মো. ময়নাল হোসেন বলেন, ‘ভাইকে জীবিত পাইনি তবে বিমানবন্দর থেকে তার মৃতদেহের কফিন এনেছি। ভাতিজিদের দেখভাল করার মতো কেউ নাই।
অনলাইন ডেস্ক :
চিকিৎসা শেষে দুই পুত্রবধূ জোবাইদা রহমান এবং সৈয়দা শামিলা রহমানকে সাথে নিয়ে বীরের বেশে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করার সংবাদে উৎফুল্ল যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত বিএনপির নেতা-কর্মীরাও। এ উপলক্ষে গতকাল ৫ মে সোমবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্ক সিটির জ্যাকসন হাইটসে ডাইভার্সিটি প্লাজায় এক আনন্দ-সমাবেশ করেছেন নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির নেতা-কর্মী এবং সমর্থকরা। সমাবেশের প্রধান অতিথি বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য গিয়াস আহমেদ বলেন, সারা বিশ্বের প্রবাসীদের অকুন্ঠ ভালবাসা আর শ্রদ্ধার আসনে অধিষ্ঠিত বেগম খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে দূরে ঠেলে দেয়ার চক্রান্তের অংশ হিসেবে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সরকার তার বিরুদ্ধে সাজানো মামলায় সাজা ঘোষণা করেছিল। কিন্তু দেশবাসী তা কখনোই মেনে নেননি।
গিয়াস আহমেদ উল্লেখ করেন, সময়ের পরিক্রমায় দিবালোকের মত উদ্ভাসিত হলো যে, বেগম খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং দেশপ্রেমিক রাজনীতিকের অনন্য উদাহরণ। কারণ, স্বৈরাচার এরশাদ, মইন-ফখরুদ্দিনের আমল থেকেই বেগম জিয়া গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন রয়েছেন। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার জঘন্য ষড়যন্ত্রের কাছেও মাথানত করেননি। তারই পুরস্কার হিসেবে এখোন তিনি সুচিকিৎসা শেষে বাংলাদেশে ফিরছেন বীরের বেশে। সাথে যাচ্ছেন ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান এবং সৈয়দা শামিলা রহমান। অপরদিকে, শেখ হাসিনা দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি-গুম-খুন-লুটতরাজের দায় নিয়ে দেশ থেকে পালিয়েছেন অর্থাৎ নিজেই রাজনীতি থেকে বিতাড়িত হয়েছেন।
বিশেষ সম্মানীত অতিথির বক্তব্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন তারেক রহমানের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটির অন্যতম সদস্য গোলাম ফারুক শাহীন বলেন, আমরা এখোন অধীর আগ্রহে রয়েছি বাংলাদেশের অবিসম্বাদিত নেতা তারেক রহমানকে স্বদেশে স্বাগত জানানোর জন্যে। এবং এটা হচ্ছে সময়ের দাবি। দীর্ঘদিন থেকেই আমরা ‘তারেক রহমানের বীরের বেশে প্রত্যাবর্তন’কে উদযাপনের জন্যে। এতে আরো বক্তব্য দেন স্টেট বিএনপির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জসীমউদ্দিন ভিপি।
নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির সভাপতি মাওলানা অলিউল্লাহ মোহাম্মদ আতিকুর রহমানের সভাপতিত্বে এ আনন্দ-সমাবেশ পরিচালনা করেন সেক্রেটারি সাঈদুর রহমান সাঈদ। নেতৃবৃন্দের মধ্যে আরো ছিলেন বদরুল হক আযাদ, মনিরুল ইসলাম, কাওসার আহমেদ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধেও মামলার পর বিভিন্ন মেয়াদেও সাজা ঘোষণা করা হয়েছিল। সেই মামলাকেও বিএনপির পক্ষ থেকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসাপরায়ন বলে অভিহিত করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
সিডনিতে পবিত্র ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হয়েছে। সিডনির সাউথ ওয়েষ্ট এলাকার অন্যতম বৃহত্তম বাংলাদেশিদের সংগঠন অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টার মঙ্গলবার পবিত্র ঈদুল ফিতরের জামাতের আয়োজন করে। সংগঠনটি চাঁদ দেখার ওপর জামাতের তারিখ নির্ধারণ করে। অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারের আয়োজনে মিন্টুস্থ ভিক্টোরিয়া পার্কে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
নামাজে কয়েক হাজার মুসল্লির উপস্থিতি মুসলিম ঐক্যের মহামিলনে পরিণত হয়। ঈদের নামাজে বিশ্বের মুসলমানদের জন্য বিশেষ প্রার্থনা ও বিশ্বব্যাপী মুসলিম উম্মাহর শান্তি, কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। সকাল সাড়ে ৮টায় সেন্টার আয়োজিত এই ঈদের জামাতের ইমামতি করেন হাফেজ মাওলানা আবদুল হাদি তানভীর।
ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ফেডারেল এমপি ডা. মাইক ফ্রিল্যান্ডার ও ক্যাম্বেলটাউন সিটি কাউন্সিল মেয়র ডারসি লাউন্ড। সংগঠনের সভাপতি ড. আনিছুল আফছার ও সাধারণ সম্পাদক সাদিকুর খান মুন তাদের শুভেচ্ছা বক্তব্যে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল – জেএসডি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য কানাডা প্রবাসী বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়ার স্ত্রী নাসিমা আক্তার ইলিয়াস দূরারোগ্য ব্যাধী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে কানাডার টরোণ্টো একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন।
প্রিয় এ নেতার স্ত্রীর সুস্থতা কামনায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল – জে এস ডি যুক্তরাষ্ট্র এর পক্ষ থেকে নিউইয়র্কের ব্রূকলিনে হযরত বেলাল মসজিদে গত ৭ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার বাদ জুম্মা বিশেষভাবে দোয়া করা হয়।
দোয়ায় উপস্থিত ছিলেন জে এস ডি’র স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ছাড়াও কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
দলের নেতৃবৃন্দ নাসিমা আক্তার ইলিয়াস এর সার্বিক সুস্থতা কামনায় দেশে এবং প্রবাসে সকলের প্রতি বিশেষ অনুরোধ রাখেন।
এছাড়াও নাসিমা আক্তার ইলিয়াসের দূত আরোগ্য কামনা করছেন আমেরিকা-বাংলাদেশ এলায়েন্সের প্রেসিডেন্ট ও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক এমএ সালাম, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের অন্যতম উপদেষ্টা ও আমেরিকান প্রেসক্লাব অব বাংলাদেশ অরিজিন-এর সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক হাকিকুল ইসলাম খোকন এবং সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক হেলাল মাহমুদ,রাজনীতিবিদ ও সংগঠক শামসুদ্দিন আহমেদ শামীম, জেএসএফ”র সংগঠক হাজী আনোয়ার হোসেন লিটন, কবি এবিএম সালেহ উদ্দিন, রাজনীতিবিদ মাহবুবুর রহমান মাহবুব, ওসমান গণি, বিশ্বজিত সাহা, সুহাস বড়ুয়া হাসু,হুমায়ুন আহমেদ চৌধুরী, আরিফুর রহমান আরিফ, ফিরোজ আহমেদ কল্লোল, ফিরোজ মাহমুদ, দেওয়ান শাহেদ চৌধুরী, নুরে আলম জিকু প্রমুখ।