অনলাইন ডেস্ক :
তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে নেদারল্যান্ডসকে বড় ব্যবধানে হারালো বাংলাদেশ। ১৩৬ রানের জবাবে খেলতে নেমে ৮ উইকেট ও ৩৯ বল হাতে রেখে জয় পায় লিটন দাসের দল। আজ ৩০ আগস্ট শনিবার সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ওভার শেষে ৮ উইকেটে ১৩৬ রান তুলতে সক্ষম হয় ডাচরা। ডাচদের হয়ে সর্বোচ্চ ২৬ রান করেছেন তেজা।
বাংলাদেশের হয়ে ২৮ রানে ৪ উইকেট শিকার করেন তাসকিন। এ ছাড়া সাইফ দুটি ও মুস্তাফিজ একটি উইকেট শিকার করেন।
জবাবে খেলতে নেমে দারুণ শুরু করে বাংলাদেশ। দলীয় ২৬ রানে পারভেজ হোসেন ইমন (১৫) আউট হলেও হাত খুলে খেলতে থাকেন লিটন দাস। অপর পাশে তাকে ভালো সঙ্গ দেন তানজিদ হাসান। তারা দুজনেই দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে থাকেন। একপর্যায়ে দলীয় ৯২ রানে তানজিদ হাসান (২৯) সাজঘরে ফেরেন।
ততক্ষণে জয়ের ভিত তৈরি হয়ে যায় বাংলাদেশের। পরে সাইফ হাসান ব্যাটিংয়ে আসেন। শেষপর্যন্ত লিটন দাস ৫৪ রান ও সাইফ হাসান ৩৬ রানে অপরাজিত থেকে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর :
নেদারল্যান্ডস : ২০ ওভার ১৩৬/৮
বাংলাদেশ : ১৩.৩ ওভার ১৩৮/২
অনলাইন ডেস্ক :
ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট সিরিজ দিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখেছিল শান্ত বাহিনী। কিন্তু সিরিজের প্রথম এবং মিরপুর টেস্টেও নিজেদের সেরাটা দিতে পারেনি স্বাগতিকরা। যার ফলে প্রথম ম্যাচে প্রোটিয়াদের কাছে ৭ উইকেটে হেরেছে টাইগাররা।লক্ষ্য ছিল চতুর্থ দিন যতক্ষণ ও যত ওভার ব্যাটিং করা যায়। এই ক্ষণটা ভেঙে বললে একটা সেশন। কিন্তু সকালে ক্ষণের হিসেবে ২৫ মিনিটি এবং ৪.৫ ওভার স্থায়ী হলো বাংলাদেশের ইনিংস। দুর্দান্ত দৃঢ়তা দেখানো এবং আশা দেওয়া মেহেদী মিরাজ মিস করেন সেঞ্চুরি। জয়ের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা পায় ১০৫ রানের লক্ষ্য। জিততে ৩ উইকেট হারালেও খুব একটা বেগ পেতে হয়নি দক্ষিণ আফ্রিকার।
বৃষ্টির পরে চতুর্থ দিনের উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকা একটু ধীরে এগোবে এমনটা মনে হয়েছিল। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় দানার কথা মাথায় রেখে রান তোলার দিকেও বেশ মনোযোগ ছিল তাদের। যে কারণে ২২ ওভার ব্যাটিং করেই তারা তুলে ফেলেছে রান। এতে কেটেছে তাদের একটি ফাঁড়াও। এর আগে ২০১৫ সালে জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে এসে বৃষ্টির কারণে মিরপুর ও চট্টগ্রামে দুই টেস্টেই ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল তাদের।
মিরপুর টেস্টে টস জেতে বাংলাদেশ। অনুমিতভাবে ব্যাটিং করতে নামলেও প্রথম ইনিংসে মাত্র ১০৬ রানে অলআউট হয়। জবাবে প্রথম ইনিংসে ৩০৮ রান করে দক্ষিণ আফ্রিকা। ১০৮ রানে ৬ উইকেট হারায় তারা। সেখান থেকে উইকেটরক্ষক ব্যাটার কাইল ভেরায়েনে ও পেস অলরাউন্ডার ওয়ান মুলদার ১১৯ রানের জুটি গড়ে ম্যাচ বাংলাদেশের নাগালের বাহিরে নিয়ে যান। মুলদার ৫৪ রান করে ফিরলেও ভারায়েনে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে ১১৪ রানে থামেন।
প্রথম ইনিংসে ২০২ রানের লিড নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। দ্বিতীয় ইনিংসে নেমে বেশ ভালো ব্যাটিং করেছে বাংলাদেশ দল। ৫৯ রানে ৩ উইকেট হারালেও মেহেদী মিরাজ ও জাকের আলীর ব্যাটে ভর করে ৩০৭ রান তোলে স্বাগতিকরা। মিরাজ খেলেন ৯৭ রানের ইনিংস। শেষ ব্যাটার হিসেবে সাজঘরে ফেরেন। অভিষেক টেস্ট খেলা জাকের ৫৮ রান যোগ করেন। এছাড়া ওপেনার জয় ৪০ ও মিডলে মুশফিক ৩৩ রানের ইনিংস খেলেন।
বাংলাদেশের দেওয়া লক্ষ্য তাড়ায় প্রোটিয়া ওপেনার টনি ডি জর্জি ৪১ রান করেন। অধিনায়কি এইডেন মার্করাম ২০ রানের ইনিংস খেলেন। ত্রিস্তান স্টাবস ৩০ রান যোগ করেন।
প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ দলের হয়ে দারুণ বোলিং করেছেন তাইজুল ইসলাম ও হাসান মাহমুদ। প্রথম দিন প্রোটিয়াদের ৬ উইকেটের ৫টিই নেন তাইজুল। ক্যারিয়ারের ২০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেন। দ্বিতীয় ইনিংসে দলের পক্ষে ৩ উইকেটই নেন তিনি। পেসার হাসান প্রথম ইনিংসে নেন ৩ উইকেট। প্রথম ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার কাগিসু রাবাদা ও মুলদার ৩টি করে উইকেট নেন। স্পিনার কেশব মহারাজ নেন ৩ উইকেট। দ্বিতীয় ইনিংসে রাবাদা নিয়েছেন ৬ উইকেট। ৩ উইকেট নিয়েছেন মহারাজ।
অনলাইন ডেস্ক :
রংপুর জেলা স্টেডিয়ামে সকাল থেকেই মানুষের অপেক্ষা। সময়ের সঙ্গে দুপুর গড়াতে সেই অপেক্ষা রীতিমতো জনসমুদ্রের রূপ নেয়। হাজার হাজার মানুষ বরণ করে নেয় প্রিয় দল রংপুর রাইডার্সকে। আজ ২০ জানুয়ারি সোমবার দুপুরে হেলিকপ্টার যোগে রংপুর স্টেডিয়ামে আসেন দলের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন, নাহিদ রানা, অলরাউন্ডার সৌম্য সরকার, শেখ মেহেদী হাসান, স্টিভেন টেইলর, খুশদিল শাহ, সাইফ হাসান। এছাড়াও আসেন হেড কোচ মিকি আর্থার, কোচ মোহাম্মদ আশরাফুল, টিম ডিরেক্টর শানিয়ান তানিমসহ টিম ম্যানেজমেন্ট।
গ্লোবাল সুপার লিগ (জিএসএল) শিরোপা জেতা দলটি শুরুতেই জার্সি উপহার দেয় হাজারো ভক্তদের মাঝে। রংপুরবাসীও সাদরে গ্রহণ করে রংপুর রাইডার্সের ক্রিকেটারদের। মাঠে প্রবেশের পর মঞ্চে আসেন রাইডার্সরা। একে একে দর্শকদের ধন্যবাদ দেন সব ক্রিকেটার ও কোচ।
রংপুরের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান বলেন, ‘আপনাদের ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ। দোয়া করবেন যেন বিপিএল ট্রফিটা নিয়ে আসতে পারি। বসুন্ধরা গ্রুপকেও ধন্যবাদ।’
টিম ডিরেক্টর শানিয়ান তানিম জানান, ‘বসুন্ধরা গ্রুপ এদেশের ক্রিকেট বদলে দিচ্ছে। রংপুর রাইডার্স এই মাঠে এসে বিপিএলের অনুশীলন করবে, ম্যাচ খেলবে সুযোগ থাকলে। আমরা ট্রফি নিয়ে আবার রংপুরে আসব।’
হেড কোচ মিকি আর্থার জানান, ‘আসসালামু আলাইকুম। যদিও আমি অনেক বেশি বাংলা জানি না। তবে আপনাদের ভালোবাসায় আমি অবাক।’
এসময় দর্শকদের জন্য রাখা হয় বিপিএল ট্রফিও। মাঠে ছিল বিপিএল ২০২৫ এর মাসকটা ‘ডানা ৩৬’। এছাড়া রংপুর জেলা স্টেডিয়ামে দর্শকদের জন্য রাখা হয় বিশেষ কনসার্ট। চলতি বিপিএলে শুরুর ৮ ম্যাচের সবকটায় জিতে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ এক নাম্বারে রয়েছে রংপুর রাইডার্স।
অনলাইন ডেস্ক :
যুব এশিয়া কাপে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ। আজিজুল হাকিম তামিমের দল ফাইনালে ভারতকে হারিয়েছে। এমন পারফরম্যান্সের জন্য বিসিবির কাছ থেকে পুরস্কার পাচ্ছেন তারা।
আজ ২১ ডিসেম্বর শনিবার বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, সবাইকে দেওয়া হবে তিন লাখ টাকা করে।
কেন্দ্রীয় চুক্তির বাইরেও ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা ছেলে ক্রিকেটারদের সঙ্গে চুক্তি থাকে বিসিবির। এতদিন এমন কিছু ছিল না মেয়েদের ক্রিকেটে। দীর্ঘ পরিসরের ক্রিকেট চালুর সঙ্গে আরও একটি ভালো খবর পাচ্ছে নারীরা। তাদের ঘরোয়া ক্রিকেটারদের জন্যও চুক্তি রাখবে বিসিবি।
সভাপতি ফারুক আহমেদ এসব নিয়ে বলেন, ‘এশিয়া কাপজয়ী দলের ক্রিকেটার, প্রত্যেক সদস্যকে আমরা ৩ লাখ টাকা করে প্রাইজমানি দেব। আমাদের মেয়েদের কেন্দ্রীয় চুক্তি একটা আছে আপনারা জানেন। এর সঙ্গে আরও ত্রিশজন ক্রিকেটারকে, ছেলেদের যেমন জাতীয় লিগ যারা খেলে তাদের চুক্তি আছে, তেমনই ত্রিশজন মেয়ের জন্য একটা চুক্তি আনব আমরা। ছেলেদের মতো মেয়েদেরও উইনিং বোনাস চালু করেছি আমরা। যেটা নতুন জিনিস। ’
‘র্যাংকিংয়ের ভিত্তিতে ছেলেরা যেমন একেক অনুপাতে বোনাস পায়, একইভাবে মেয়েরাও বোনাস পাবে। টাকার অংক হয়তো একটু হেরফের হবে, তবে বোনাস পাবে। মূলত এগুলো নিয়েই আলোচনা করেছি। আপনারা জানেন, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হাইব্রিড মডেলে হবে। তাই এটা নিয়ে আমার বলার কিছু নেই। ’
এবারের বিপিএলে নতুন অনেক উদ্যোগ নিয়ে এসেছে বিসিবি। সোমবার ঢাকায় ও পরে আরও দুটি শহরে হবে মিউজিক ফেস্ট। এসব আয়োজনের কথাও বোর্ড সভার পর জানিয়েছেন ফারুক।
তিনি বলেন, ‘থিম সং, গ্রাফিতি লঞ্চ হয়ে গেছে। কোলাহলপূর্ণ জায়গায় আমরা একটা জায়ান্ট বেলুন দেব। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ক্যাম্পেইন আমরা চালু করেছি। মিউজিক ফেস্টে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটে ট্রফি ট্যুর হবে একটা। আমি জানি না আগে করা হয়েছে কিনা। আমাদের মিউজিক ফেস্টের টাইটেল স্পন্সর হিসেবে মধুমতি ব্যাংক এসেছে। তারা ৫ কোটি টাকার কাছাকাছি দেবে।’
অনলাইন ডেস্ক :
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে অজিদের ৪ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেল ভারত। দুবাইয়ে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে ৪৯ ওভার ৩ বলে সবকটি উইকেট হারিয়ে ২৬৪ রান করে অস্ট্রেলিয়া। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৭৩ রান করেন স্টিভেন স্মিথ। ভারতের হয়ে ৩ উইকেট শিকার করেন মোহাম্মদ শামি। জবাবে খেলতে নেমে ৪৮ ওভার ১ বলে ৬ উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে ভারত।
২৬৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরুতেই শুবমান গিলকে হারায় ভারত। ৮ রান করে গিল ফিরলে ৩০ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙে। আরেক ওপেনার রোহিত শর্মা ভালো শুরু করেও ইনিংস বড় করতে পারেননি। ২৯ বলে ২৮ রান করেন অধিনায়ক। ৪৩ রানে দুই উইকেট হারানোর পর দলের হাল ধরেন বিরাট কোহলি ও শ্রেয়াস আইয়ার। আইয়ার ৬২ বলে ৪৫ রান করেন। এরপর অক্ষর প্যাটেল ও হার্দিক পান্ডিয়াও থিতু হয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি।
এক প্রান্তে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারালেও অন্য প্রান্তে অবিচল ছিলেন কোহলি। ৯৮ বলে ৮৪ রান করেন তিনি। শেষদিকে লোকেশ রাহুলের ৩৪ বলে অপরাজিত ৪২ রানের ইনিংসে ভর করে ১১ বল আগেই জয় নিশ্চিত করে ভারত।
স্মিথের লড়াই, তবু ব্যর্থ অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়া ব্যাট করতে নেমে শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি। কুপার কনোলিকে ওপেনিংয়ে নামিয়ে বাজি ধরেছিল অজিরা, কিন্তু সেটাই কাল হলো। মাত্র দুই ওয়ানডে খেলা এই তরুণ ব্যাটার ৯ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি।
অন্যদিকে, ওপেনার ট্রাভিস হেড দলের ভিত গড়ে দেন। ৩৩ বলে ৩৯ রান করেন তিনি। মিডল অর্ডারে মার্নাস ল্যাবুশেন ও জস ইংলিশ ব্যর্থ হন। ল্যাবুশেন ৩৬ বলে ২৯ ও ইংলিশ ১১ রান করেন।
এক প্রান্ত আগলে রেখে স্মিথ ৯৬ বলে ৭৩ রান করেন, তবে বেশ ধীরগতির ব্যাটিং করেন তিনি। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল বড় ম্যাচে ব্যর্থ হন, ৭ রানের বেশি করতে পারেননি। ২০৫ রানে ষষ্ঠ উইকেট হারানোর পর অ্যালেক্স ক্যারি একপ্রান্ত ধরে রাখেন। তবে অপর প্রান্তে কেউ তাকে যোগ্য সঙ্গ দিতে পারেননি। রান আউট হওয়ার আগে ৫৭ বলে ৬১ রান করেন তিনি।
অনলাইন ডেস্ক :
আর্জেন্টিনার ১৯৭৮ বিশ্বকাপজয়ী দলের ফুটবলার লুইস গালভান মারা গেছেন। ৫ মে সোমবার ৭৭ বছর বয়সে তার মৃত্যু হয়। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আর্জেন্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এএফএ)। এক বিবৃতিতে এএফএ জানিয়েছে, এই কঠিন সময়ে এএফএ এবং এর নেতৃত্ব তার পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের প্রতি হৃদয় থেকে সমবেদনা জানাচ্ছে।
আর্জেন্টিনার স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, কয়েক সপ্তাহ আগে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে কর্দোবার রেইনা ফাবিওলা ক্লিনিকে ভর্তি হয়েছিলেন গালভান। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
ঘরের মাঠে অনুষ্ঠিত ১৯৭৮ বিশ্বকাপের ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। সেই ফাইনালে সেন্টার-ব্যাক পজিশনে খেলেছিলেন গালভান।
এরপর ১৯৮২ সালে স্পেনে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপেও খেলেছিলেন এই সেন্টারব্যাক। ১৯৮৩ সালে আন্তর্জাতিক ফুটবল ছাড়ার আগে ৩৪বার আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে জড়িয়েছেন তিনি।
১৯৭০ সালে আর্জেন্টিনার ক্লাব তালেরেস দে কর্দোবায় ফুটবল ক্যারিয়ারে হাতেখড়ি গালভানের। টানা ১২ বছর পর্যন্ত ক্লাবটির হয়ে খেলেন তিনি। মাঝে বলিভিয়ার ক্লাব বলিভারে খেলে ১৯৮৬ সালে আবার শৈশবের ক্লাবে ফেরেন। দুই দফায় ১৭ মৌসুমে ক্লাবটির হয়ে ৫০৩টি ম্যাচ খেলেন, যা ক্লাবটির হয়ে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার রেকর্ড।