চরচারতলা ও চরলালপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে ইজারাদারদের ড্রেজারে ঢালাও ভবে বালু উত্তোলনের ফলে, মেঘনা নদীর পূর্বপাড়ে লালপুর এলাকায় কৃষি জমিতে ব্যাপক হারে ভাঙ্গনের অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী।
জেলা প্রশাসকের কাছে দাখিলকৃত লিখিত অভিযোগটি খতিয়ে দেখে জনস্বার্থে পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেছেন, সরাইল-আশুগঞ্জ এলাকার সংসদ সদস্য উকিল আব্দুস সাত্তার, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা শিউলী আজাদ এবং জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার প্রমুখ।
উল্লেখ্য, মেঘনা নদী থেকে ব্যাপক হারে বালু উত্তোলনের ফলে বিভিন্ন এলাকায় নদী ভাঙ্গনের তথ্য জাতীয় পত্রিকা সহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় প্রচারিত হয়েছে।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপনির্বাচনের ফলাফলের গেজেট স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ ৭ নভেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন ইসি সচিব জাহাংগীর আলম।
ইসি সচিব বলেন, লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপনির্বাচনে ফলাফলের গেজেট স্থগিত রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আইনে আছে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এলে ইসি প্রকাশিত গেজেট স্থগিত রেখে তদন্তের নির্দেশ দিতে পারবে। সে অনুযায়ী তদন্ত চলছে। তদন্ত রিপোর্ট এলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী, এমন পরিস্থিতিতে তদন্ত প্রতিবেদনে ভোট কারচুপির অভিযোগ প্রমাণিত হলে ইসি নির্বাচন বাতিল বা সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের নির্বাচন বাতিল করতে পারে।
জাহাংগীর আলম বলেন, গণমাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি ও লক্ষীপুরের একটি ভোট কেন্দ্রের কিছু তথ্য-উপাত্ত পাওয়া গেছে। ইসি সেটির বিশ্লেষণ করেছে। এটার সত্যতা যাচাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও জেলা নির্বাচন অফিসারকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে ইসি। সরেজমিন তদন্তের পর তারা যে প্রতিবেদন দেবে, তারপরে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।
এর আগে, ৫ নভেম্বর রবিবার লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। এদিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। এতে দেখা যায়, সাদা রঙের পাঞ্জাবি পরা এক ব্যক্তি ব্যালট পেপারে নৌকা প্রতীকে একের পর এক সিল মারছেন। গণমাধ্যমের প্রতিবেদন বলছে, যিনি সিল মেরেছেন তার নাম আজাদ হোসেন। তিনি লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। তবে সম্প্রতি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে তাকে বহিষ্কার করে জেলা ছাত্রলীগ। পরে বিষয়টি ইসির নজরে আসে।
লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপনির্বাচনে লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির মুহাম্মদ রাকিব হোসেন, নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ গোলাম ফারুক, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির মো. সামছুল করিম ও আম প্রতীকে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির সেলিম মাহমুদ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এই আসনে মোট ভোটার চার লাখ তিন হাজার ৭৪৪ জন। ১১৫টি ভোট কেন্দ্রের ৮২৭টি ভোটকক্ষে ভোটগ্রহণ করা হয়েছে।
নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ গোলাম ফারুক পিংকু এক লাখ ২০ হাজার ৫৯৯ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেন। ভোট পড়ে ৩১ দশমিক ৮৫ শতাংশ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন তিন হাজার ৮৪৬ ভোট।
আর ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. শাহজাহান আলম ৬৬ হাজার ৩১৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। এ উপনির্বাচনে কয়েকটি কেন্দ্রে নৌকা প্রতীকের পক্ষে ‘ওপেন ভোট’ নেওয়ার পাশাপাশি ‘জাল ভোট’ দেওয়ার অভিযোগ তোলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মৃধা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার পথে আন্তঃনগর ‘সুবর্ণ এক্সপ্রেস’ ট্রেনে ফুটফুটে কন্যাসন্তানের জন্ম দিয়েছেন জান্নাতুন (৩০) নামের এক মা।
২৪ মার্চ রবিবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার তালশহর এলাকার মাঝামাঝি চলন্ত ট্রেনে ওই প্রসূতি সন্তানের জন্ম দেন। ট্রেনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রাবিরতি দিলে মা ও নবজাতককে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত মাস্টার জসিম উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
জান্নাতুন চট্টগ্রামের কর্ণফুলী এলাকার বাসিন্দা ও ইকবাল মিয়ার স্ত্রী।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, সস্ত্রীক ট্রেনে চট্টগ্রামে যাচ্ছিলেন ইকবাল। ট্রেনটি কিশোরগঞ্জের ভৈরব রেলওয়ে জংশন অতিক্রম করার পর ইকবালের স্ত্রীর প্রসবব্যথা ওঠে। ট্রেনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ স্টেশন অতিক্রম করার পর ওই বগিতে থাকা এক নারী চিকিৎসকসহ অন্যান্য যাত্রীদের সহায়তায় একটি মেয়ে সন্তানের জন্ম দেন ওই মা।
নবজাতকের বাবা ইকবাল মিয়া বলেন, আমরা ‘ড’ বগিতে ছিলাম। ভাগ্য সহায় থাকায় এ বগিতে একজন নারী চিকিৎসক ছিলেন। ট্রেনেই আমার স্ত্রী সন্তানের জন্ম দেন। পরে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ট্রেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশনে যাত্রাবিরতি দেয়। বর্তমানে মা ও শিশু সুস্থ রয়েছে। এটি আমার দ্বিতীয় সন্তান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত মাস্টার জসিম উদ্দিন বলেন, প্রসূতি সন্তানপ্রসব করায় ঢাকা কন্ট্রোল রুমের নির্দেশে সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনের এক নম্বর প্ল্যাটফর্মে যাত্রাবিরতি দেয়। পরে মা ও সন্তানকে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
স্টাফ রিপোর্টার :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে দু’পক্ষের মারামারির দুই মাস পর আহত হারুন মিয়া (৬০) নামের এক ব্যক্তি মারা গেছেন। তিনি তার নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শনিবার (১০ ডিসেম্বর) রাতে হারুন মিয়া হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে সে মারা যায়। গত অক্টোবর মাসে প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুত্বর ভাবে আহত হয়েছিলেন হারুন মিয়া। হারুন মিয়ার মৃত্যুর পর উপজেলার পত্তন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক দুধ মিয়ার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। হারুন মিয়া উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের লক্ষীমুড়া গ্রামে মৃত কিতাব আলীর ছেলে। হাসপাতাল ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবত লক্ষীমুড়া গ্রামের মৃত কিতাব আলীর ছেলে হারুন মিয়ার পরিবার ও মৃত সোবহান মিয়ার ছেলে করিম মিয়ার পরিবারের জমিতে গরুর ঘাস খাওয়াকে কেন্দ্র করে বিরোধ চলে আসছিল। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে করিম মিয়ার পক্ষের লোকেরা হারুন মিয়াসহ তার পরিবারের ৪-৫ জনকে পিটিয়ে জখম করে। তারপর বিজয়নগর থানায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার পর করিম মিয়ার লোকজন হারুন মিয়াকে হত্যা করার হুমকি দেন? পরবর্তীতে স্থানীয় চেয়ারম্যান দু’পক্ষের লোকদেরকে ডেকে তা আপস করার চেষ্টা করেন। পরে হারুন মিয়া তার ছেলে-ভাতিজাকে নিয়ে বাড়িতে যাওয়ার পথিমধ্যে শেখ হাসিনা সড়কের উত্তর পাশে করিম মিয়ার লোকজন অতর্কিতভাবে তাদের উপর হামলা করেন। তাতে হারুন মিয়ার একটি হাত ও একটি পা ভেঙ্গে যায়। পরে তাদেরকে জেলা সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। হারুন মিয়ার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে এক মাস হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়। পরবর্তীতে বাড়িতে তার চিকিৎসা চলে।
এলাকাবাসী সূত্রে আরও জানা যায়- এই হামলার ইন্দনদাতা পত্তন ইউনিয়ন আওয়ামিলীগ সাধারণ সম্পাদক দুধ মিয়া।
নিহত হারুন মিয়ার ভাতিজা সোহেল বলেন, দুধ মিয়া সরাসরি করিম মিয়ার পক্ষে নিয়েছে। যার কারণে আমার চাচা হারুন মিয়ার উপর হামলা হয়েছে। আমার চাচার হত্যা সাথে দুধ মিয়া জড়িত। দুধ মিয়াসহ যারা আমার চাচাকে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসির দাবি জানায়।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, একজন মারা গেছেন বলে শুনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লাশ জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে আছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যু রহস্য উন্মোচন হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে ইসমাইল মিয়া (৬০) নামে এক ব্যক্তিকে খুন করে টয়লেটের পরিত্যক্ত ট্যাংকে ফেলে রাখলেন তার পরকীয়া প্রেমিকা। আজ ২৪ জানুয়ারি শুক্রবার বিকেল ৩টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার লালপুর ইউনিয়নের হোসেনপুর টানপাড়া গ্রামের এক পরিত্যক্ত টয়লেটের ট্যাংক থেকে পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে পরকীয়া প্রেমিকা হোসেনপুর টানপাড়া গ্রামের শান্তা আক্তার (৩৫) ও তার স্বামী সুমন মিয়াকে (৪০) আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছে স্থানীয় লোকজন। নিহত ইসমাইল মিয়া আশুগঞ্জ উপজেলার লামা শরীফপুর গ্রামের মৃত উজির আলীর ছেলে। তিনি ৬ সন্তানের জনক।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানায়, গতকাল ২৩ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে ইসমাইল মিয়া নিখোঁজ ছিলেন। তার পরিবারের লোকজন তাকে খুঁজে না পেয়ে আজ শুক্রবার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়। এরই মধ্যে বিকেল আড়াইটার দিকে স্থানীয় লোকজন হোসেনপুর টানপাড়া গ্রামের একটি পরিত্যক্ত বাড়ির টয়লেটের ট্যাংকের ভেতরে তার লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠায়।
পুলিশ জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক পরকীয়া প্রেমিকা শান্তা বেগম জানান, ইসমাইল মিয়ার সাথে তার দীর্ঘদিন ধরে পরকীয়া প্রেম চলছিল। ইসমাইল মিয়া বিভিন্ন ছলে প্রায়ই তার সাথে দৈহিক সম্পর্কে লিপ্ত হতেন। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টায় তার রাজমিস্ত্রি স্বামী কাজের সুবাধে বাড়িতে না থাকায় ইসমাইল তার ঘরে প্রবেশ করে তার সাথে দৈহিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। তিনি যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট খেয়ে যাওয়ায় শান্তার খুব কষ্ট হচ্ছিল। তাই শান্তা ইসমাইলকে ঘর থেকে বের করে দিতে চেয়েছিলেন। এ সময় ইসমাইল শান্তার অষ্টম শ্রেণী পড়ুয়া ১৪ বছরের মেয়ে কেয়াকে ঘুমের মধ্যে ঝাপটে ধরে। এতে শান্তা ক্ষিপ্ত হয়ে রাজমিস্ত্রির যন্ত্র ‘কোটাবাড়ি’ দিয়ে ইসমাইলের মাথায় উপর্যুপরি আঘাত করলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে শান্ত তার পায়ের রগ কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করেন। এরপর মেয়ের সহযোগিতায় লাশটি পাশের একটি পরিত্যক্ত বাড়ির টয়লেটের ট্যাংকে ফেলে দিয়ে আসেন। রাতে শান্তার স্বামী ঘরে ফেরেন। তবে মা-মেয়ে স্বাভাবিক থাকেন।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে আটক সুমন মিয়া এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না বলে জানান।
তবে নিহতের ছেলে সাদ্দাম হোসেন বলেন, সুমন ও তার স্ত্রীসহ অজ্ঞাত খুনিরা আর্থিক কোনো কারণে তার বাবাকে খুন করেছে।
এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে আশুগঞ্জ-সরাইল সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার তপন সরকার ও আশুগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মো: বিল্লাল মিয়া ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
এ ব্যাপারে আশুগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. বিল্লাল মিয়া বলেন, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠানো হয়েছে। খুনের সাথে সরাসরি জড়িত সন্দেহে স্বামী-স্ত্রী দুইজনকে আটক করা হয়েছে। নিহতের পরিবারের অভিযোগ ও তদন্তের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।