চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সদর উপজেলায় চলতি মৌসুমে আউশ ধান ও পাট উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক ৫ হাজার ২ শত কৃষকের মধ্যে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ২৭ মার্চ সোমবার বিকেলে সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে প্রধান অতিথি হিসেবে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান কৃষকদের মধ্যে এই সার ও বীজ বিতরণ করেন।
সার ও বীজ বিতরণ উপলক্ষে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে ছিলেন সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেন, সদর উপজেলা পরিষদের উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা আক্তার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূঞা, সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদর উপজেলা কৃষি অফিসার শফিকুল ইসলাম ভূঞা, কৃষি স¤প্রসারন অফিসার সালমা সুলতানা প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫ হাজার কৃষকের মধ্যে ৫ কেজি করে আউশ ধানের বীজ, ১০ কেজি ডিএপি সার, ১০ কেজি এমওপি সার এবং ২০০ কৃষকের মাঝে ১ কেজি করে পাটের বীজ দেয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক এমপি বলেছেন, বিএনপির দুঃশাসনের কেয়ারটেকার গভঃমেন্ট ব্যবস্থার প্রর্বতন হয়েছিল।
সুপ্রীম কোর্টের রায়ের প্রেক্ষিতে জাতীয় সংসদে আইন সংশোধন করে কেয়ারটেকার ব্যবস্থার বিলুপ্ত করা হয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী কেয়ারটেয়ার সরকার ফিরে আসার আর কোন সুযোগ নাই। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ীই হবে। বিএনপির সাহেবরা সংবিধান পড়েন না ।
তিনি আজ ১২ ফেব্রুয়ারি রবিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের আধুনিকায়ন কাজের উদ্বোধন শেষে আয়োজিত সূধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক এমপি আরো বলেন, বাংলাদেশ কারোর দয়ায় স্বাধীন হয়নি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।
তিনি বলেন, আওয়ামীলীগ সরকারের শামনামলের সবক্ষেত্রেই যে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবই এর উদাহরণ।
অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালতের অচলাবস্থার প্রসঙ্গে টেনে বলেন, সকালে বিষয়টির সমাধান হয়েছে। আগামীকাল অথবা মঙ্গলবার থেকে আইনজীবীরা আদালতের কার্যক্রমের ফিরে যাবেন আশা করছি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সদর আসনের সংসদ সদস্য এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের নব-নির্বাচিত সংসদ সদস্য উকিল আবদুস সাত্তার ভূঞা, সংরক্ষিত নারী সাংসদ উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম শিউলি আজাদ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন।
এর আগে সকালে প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত সভাপতি রিয়াজউদ্দিন জামি ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লার নেতৃত্বে কার্যকরী কমিটির নব-নির্বাচিত নেতৃবৃন্দ সার্কিট হাউজে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হককে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের সরোদ মিলনায়তনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে প্রকাশিত পাঠক নন্দিত দৈনিক সংবাদপত্র সমতট বার্তা’র ৩৩ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে দৈনিক সমতট বার্তার আয়োজনে ৭ পর্বের সমতট উৎসবের প্রথম দিনে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানমালার মধ্যে ছিল সুধী সমাবেশ, গুণীজন সম্মাননা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন তিতাস পাড়ে অভাবনীয় উন্নয়নের সফল রূপকার র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
সংবর্ধিত অতিথি ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা মোরশেদুল ইসলাম, মুখ্য আলোচক ছিলেন বরেণ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা ফাখরুল আরেফিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর এএসএম শফিকুল্লাহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর বিভূতি ভূষণ দেবনাথ।
দৈনিক সমতট বার্তার উপদেষ্টা ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ মোঃ আবু সাঈদ এর সভাপতিত্বে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সাহিত্য একাডেমীর সভাপতি বিশিষ্ট লেখক ও কবি জয়্দুল হোসেন। প্রধান অতিথি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি তাঁর বক্তব্যে বলেন, আমি যখন ছোটবেলায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসতাম তখন কুসুমকুমার চক্রবর্তী নামে একজন বড় ডাক্তার ছিলেন। তিনি আমাকে কালো মেঘ ঔষধ খাওয়াতেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে এসে দিনে দিনে গ্রামে ফিরে যাওয়া সম্ভব হতো না। সে সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের নিয়াজ পার্কে আমার ফুফুর বাসায় রাত্রিযাপন করতে হতো। তখন প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যায় আমি শুনতে পেতাম ঘরে ঘরে সুরের মূর্ছনা, ঝংকার। প্রায় সবার বাড়ি থেকে হারমোনিয়াম এর আওয়াজ ভেসে আসতো ওই সময়টাতে। এটি ছিল নিতান্তই তখন সুরের শহর। আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গন নামে যেখানে আমরা আজকে দাঁড়িয়ে আছি এই বাড়িটি ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর ক্রয়কৃত বাড়ি। এ বাড়িটিতে তিনি নিজে এই সঙ্গীত একাডেমী প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আগের যে ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে আমরা দেখেছি সে ব্রাহ্মণবাড়িয়া এখন আর নেই। কিন্তু আমি আগের ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে খুঁজে পেতে চাই। আমি যখন এখানে রাজনীতি করতে এসেছি তখন আমি এই শহরকে ভালোবাসি বলেই এসেছি। কারণ, সমৃদ্ধ শিক্ষা-সংস্কৃতি, অনেক অনেক জ্ঞানী-গুণীজনদের এই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সুনাম ছিল অনেক উপরে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্য ছিলেন ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ, আরও ছিলেন শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, ব্যারিস্টার এ রসুল, নবাব শামসুল হুদা, মলয়া সংগীতের মনমোহন দত্ত, আফতাব উদ্দিন খাঁ, লব পাল এর মত অনেক গুণীজন। এখন আর সেই দিন নেই। আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রাজনীতি করতে এসে এখানে অনেক মানুষের সহযোগিতা পেয়েছি সহমর্মিতা পেয়েছি। তাঁদের কথাতো আমি ভুলতে পারবো না। এরমধ্যে রয়েছে দৈনিক সমতট বার্তা এবং এর সম্পাদক মনজুরুল আলম। আর সেই জন্যেই এখানে আসার ব্যাপারে তার যে আহ্বান সেটাকে আমি উপেক্ষা করতে পারিনি। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সম্পর্কে নেতিবাচক প্রচারই বেশি প্রাধান্য পেয়ে থাকে। আর এসব প্রচার যখন উপর মহলে যায় তখন আমরা অবহেলার শিকার হই। করোনাকালীন সময়ে একজন জনপ্রিয় মাওলানার মৃত্যুতে তাঁর জানাজায় অনেক মানুষ হয়েছিল। এটি নিয়েও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সম্পর্কে অপপ্রচার চালানো হয়েছিল। কিন্তু এর কিছুদিন পরেই চট্টগ্রামে শফি নামে একজন আলেম সাহেবের মৃত্যু হয়। তার জানাজায়ও আরো অনেক বেশি মানুষ হয়েছিল। সেটিও ছিল করোনাকালেই। অথচ চট্টগ্রামের এ বিষয়টি নিয়ে কোন বিরূপ প্রচারণা কেউ করেনি। উপরন্ত চট্টগ্রামবাসীরাও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সম্পর্কে নেতিবাচক সমালোচনা করেছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে একজন মহিলা দু’দুবারে মহিলা মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন, সেই কথাটা কেউ বলে না। কিছু লোক সংঘবদ্ধ হয়ে, অতর্কিত আক্রমণ চালিয়ে এই আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গন জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দিল, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রেলস্টেশন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভাসহ বেশ কিছু স্থানে বর্বর হামলা চালিয়ে ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত করলো, এ ব্যাপারে কেউ কিন্তু আমাদের পাশে এসে দাঁড়ায়নি। ঢাকা শহরে এত এত সাংস্কৃতিক সংগঠন, বড় বড় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রয়েছেন’ তারা কিন্তু এই তান্ডবের বিপক্ষে একটি মানববন্ধন করেননি। ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মাত্র আড়াই ঘণ্টার পথ। এ সত্যেও এখানে কেউ আসেননি। আমি এই ঘটনার একটি নিরপেক্ষ তদন্ত করার কথা বলেছিলাম। তাও হলোনা। এখানেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়ে নেতিবাচকতা হয়েছে। সবচেয়ে পরিতাপের বিষয় হল এই ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে বাড়ি, এমন সাংবাদিকও ওই ঘটনা নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর বিপক্ষে লিখেছেন। তাদের কেউ একবার এসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশন, মিউনিসিপ্যালিটি সহ অন্যান্য স্থাপনার ধ্বংসরূপ দেখে যাননি। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রতি তাদের বিরূপ ধারণা রয়েছে। এখানে রাজনীতিতে এসে আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করেছি, এখনো চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমার এ প্রচেষ্টায় আমার পাশে আছে দৈনিক সমতট বার্তা এবং এর সম্পাদক মনজুরুল আলম। এখানকার অন্যান্য পত্রিকার মধ্যে দৈনিক সমতট বার্তা কিছুটা ব্যতিক্রম। জেলার শিল্প সংস্কৃতি এবং রাজনীতির প্রগতিশীল ভাবনাগুলোকে মর্যাদা দিয়ে তাঁরা পত্রিকাটি চালাচ্ছেন। আমাদের সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ইনশাল্লাহ, একদিন অতীতের ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে আমরা অবশ্যই ফিরে পাবো। এ ব্যাপারে আমি আবারো আপনারা সকলের সহযোগিতা চাই।’ অনুষ্ঠানে আজীবন সম্মাননা প্রাপ্ত খ্যাতিমান চলচ্চিত্র নির্মাতা মোরশেদুল ইসলামকে সম্মাননা ক্রেষ্ট প্রদান করেন প্রধান অতিথি উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি, মুখ্য আলোচক বরেণ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা ফাখরুল আরেফিনকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন দৈনিক সমতট বার্তা পাঠক ফোরাম এর সভাপতি হাজী সাইদুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সাফিরউদ্দিন চৌধুরী রনি। এর আগে মোরশেদুল ইসলাম ও ফখরুল ইসলামের জীবনচরিত ও কর্মকৃতি পাঠ করেন ফারিয়া বিনতে আলম ও ডাঃ ইশতি বিনতে আলম হৃদিলা। সংগীতানুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন নুসরাত জুহুরী প্রান্তি, পাপিয়া চৌধুরী, ডাঃ ইশতি বিনতে আলম হৃদিলা, মায়া চক্রবর্তী। নৃত্য পরিচালনা করেন নৃত্য প্রশিক্ষক যে আমিন। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন সংগীত সংগঠক আনিসুল হক রিপন। অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধান করেন দৈনিক সমতট বার্তার সম্পাদক মনজুরুল আলম।
চলারপথে রিপোর্ট :
দৈনিক ইত্তেফাকের ৭১ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আজ ২৪ ডিসেম্বর রবিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে প্রধান অতিথিছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি কবি ও নাট্যকার আবদুল মান্নান সরকার।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো: বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাবেক সভাপতি সৈয়দ মিজানুর রেজা,খ আ ম রশিদুল ইসলাম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাদেকুর রহমান, আ ফ ম কাউসার এমরান, দীপক চৌধুরী, সাংবাদিক শিহাব উদ্দিন বিপু, আশিকুল ইসলাম, ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, হাবিবুর রহমান পারভেজ, ইত্তেফাকের সরাইল উপজেলা প্রতিনিধি জুলকার নাইন ও ইত্তেফাকের বিজয়নগর উপজেলা প্রতিনিধি জিয়াদুল হক । অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন দৈনিক ইত্তেফাকের জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ আরজু ।
সভায় বক্তারা বলেন, স্বাধীনতা সংগ্রামে দৈনিক ইত্তেফাকের ভূমিকা ছিল অপরিসিম।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মোঃ দেলোয়ার হোসেন দিলীপের নেতৃত্বে র্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
আজ ১৯ আগস্ট সোমবার শহরের পৌর সুপার মার্কেট প্রাঙ্গণে জেলা আহবায়ক মোঃ দেলোয়ার হোসেন দিলীপের সভাপতিত্বে এবং জেলা সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোঃ আরমান মিয়ার সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক শাহীনুর রহমান শাহীন, জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক সজিবুর রহমান সজিব, যুগ্ম সম্পাদক রুমেলুর রহমান রুমেল, জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য মাসুদুর রহমান, সদস্য সচিব জিল্লুর রহমান, ফখরুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক আনিসুর রহমান জুয়েল, ওয়াহিদুর রহমান, পৌর যুবদলের আহবায়ক সজিবুর রহমান, ইয়াছিন মাহমুদ প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থ্যতা কামনার পাশাপাশি ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা ও আহতদের সুস্থ্যতার জন্য দোয়া কামনা করা হয়।